দারুণ এক জয়ে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ। ম্যাচ জিতলেও গতকাল হতাশ করেছেন বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা। অস্ট্রেলিয়ান পেসারদের বিপক্ষে সুবিধা করতে পারেননি সৌম্য-শামীমরা। ১৩১ রানে বাংলাদেশের ইনিংস শেষ হলেও শেষ পর্যন্ত বোলারদের বীরত্বে ম্যাচ জেতে বাংলাদেশ। টি-টোয়েন্টিতে এর আগে প্রতিপক্ষকে এত কম রানের লক্ষ্য দিয়ে ম্যাচ জেতেনি বাংলাদেশ।
কাল মিরপুরে নির্ধারিত ২০ ওভারে বাংলাদেশ করতে পেরেছিল ১৩১ রান। বাংলাদেশের ইনিংস শেষে ২০ রান কম হয়েছে মনে হলেও সেই ঘাটতিটা বুঝতে দেননি সাকিব-নাসুমরা। বাংলাদেশের স্পিনের কোনো জবাবই ছিল না অস্ট্রেলিয়ান ব্যাটসম্যানদের কাছে। সিরিজ শুরুর সাকিবদের নিয়ে যে শঙ্কার কথা জানিয়েছিলেন ম্যাথু ওয়েড সেটাই যেন কাল হাতেকলমে দেখলেন। নাসুম–সাকিব–মেহেদীদের ঘূর্ণি বিষে ১১ রান তুলতেই ৩ উইকেট হারায় তারা। শুরুর ধাক্কা আর সামলে উঠতে পারেননি ওয়েড-মার্শরা। শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশ ম্যাচ জেতে ২৩ রানে।
এর আগে ২০১৬ সালে মিরপুরেই সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে ১৩৩ রান করে জিতেছিল বাংলাদেশ। আমিরাতকে ৮১ রানে অলআউট করে ৫১ রানের জয় পেয়েছিল বাংলাদেশ। অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে ম্যাচ সেরা হয়েছিলেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। টি-টোয়েন্টিতে কম রানের লক্ষ্য দিয়ে এতদিন এটাই ছিল বাংলাদেশের সেরা জয়।
তবে দেশের বাইরে সবচেয়ে কম রান করে জিতেছিল ২০১২ সালে। আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে বেলফাস্টে প্রথমে ব্যাটিং করে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৪৬ রান করেছিল বাংলাদেশ। জবাবে নির্ধারিত ২০ ওভারে আইরিশরা ৬ উইকেট হারিয়ে করতে পেরেছিল ১৪৫ রান। এক রানে ম্যাচ জিতেছিল বাংলাদেশ।
প্রথম টি-টোয়েন্টিতে শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশ ম্যাচটা জিতলেও আড়াল হচ্ছে না বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতা। আজ মিরপুরে সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে সৌম্য-নাঈম-মাহমুদউল্লাহদের পালা বোলারদের সঙ্গে সমানতালে এগিয়ে আসার।
দারুণ এক জয়ে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ। ম্যাচ জিতলেও গতকাল হতাশ করেছেন বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা। অস্ট্রেলিয়ান পেসারদের বিপক্ষে সুবিধা করতে পারেননি সৌম্য-শামীমরা। ১৩১ রানে বাংলাদেশের ইনিংস শেষ হলেও শেষ পর্যন্ত বোলারদের বীরত্বে ম্যাচ জেতে বাংলাদেশ। টি-টোয়েন্টিতে এর আগে প্রতিপক্ষকে এত কম রানের লক্ষ্য দিয়ে ম্যাচ জেতেনি বাংলাদেশ।
কাল মিরপুরে নির্ধারিত ২০ ওভারে বাংলাদেশ করতে পেরেছিল ১৩১ রান। বাংলাদেশের ইনিংস শেষে ২০ রান কম হয়েছে মনে হলেও সেই ঘাটতিটা বুঝতে দেননি সাকিব-নাসুমরা। বাংলাদেশের স্পিনের কোনো জবাবই ছিল না অস্ট্রেলিয়ান ব্যাটসম্যানদের কাছে। সিরিজ শুরুর সাকিবদের নিয়ে যে শঙ্কার কথা জানিয়েছিলেন ম্যাথু ওয়েড সেটাই যেন কাল হাতেকলমে দেখলেন। নাসুম–সাকিব–মেহেদীদের ঘূর্ণি বিষে ১১ রান তুলতেই ৩ উইকেট হারায় তারা। শুরুর ধাক্কা আর সামলে উঠতে পারেননি ওয়েড-মার্শরা। শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশ ম্যাচ জেতে ২৩ রানে।
এর আগে ২০১৬ সালে মিরপুরেই সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে ১৩৩ রান করে জিতেছিল বাংলাদেশ। আমিরাতকে ৮১ রানে অলআউট করে ৫১ রানের জয় পেয়েছিল বাংলাদেশ। অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে ম্যাচ সেরা হয়েছিলেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। টি-টোয়েন্টিতে কম রানের লক্ষ্য দিয়ে এতদিন এটাই ছিল বাংলাদেশের সেরা জয়।
তবে দেশের বাইরে সবচেয়ে কম রান করে জিতেছিল ২০১২ সালে। আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে বেলফাস্টে প্রথমে ব্যাটিং করে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৪৬ রান করেছিল বাংলাদেশ। জবাবে নির্ধারিত ২০ ওভারে আইরিশরা ৬ উইকেট হারিয়ে করতে পেরেছিল ১৪৫ রান। এক রানে ম্যাচ জিতেছিল বাংলাদেশ।
প্রথম টি-টোয়েন্টিতে শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশ ম্যাচটা জিতলেও আড়াল হচ্ছে না বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতা। আজ মিরপুরে সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে সৌম্য-নাঈম-মাহমুদউল্লাহদের পালা বোলারদের সঙ্গে সমানতালে এগিয়ে আসার।
ক্রিকেটে জিম্বাবুয়ে পার করছে দুঃসময়। কিন্তু প্রতিপক্ষ বাংলাদেশ হলে তারাও যেন হালে পানি পায়। সিলেট টেস্টে প্রথম দুই দিনই দাপট দেখিয়েছে জিম্বাবুয়ে। প্রথম ইনিংসে লিড নেয় তারা ৮২ রানের। দ্বিতীয় দিন শেষে ৫৭ রানে ১ উইকেট বাংলাদেশের।
৯ ঘণ্টা আগেসিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষে কিছুটা স্বস্তি বাংলাদেশ শিবিরে। যদিও এখনো পিছিয়ে আছে ২৫ রানে। ৮২ রানের লিড মাথায় নিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতেই মাত্র ১৩ রানে কাটা পড়েছেন ওপেনার সাদমান ইসলাম। তবে দিন শেষে মাহমুদুল হাসান জয় ও মুমিনুল হকের ব্যাটে অপরাজিত ৪৪ রানের জুটিতে স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ দল।
১০ ঘণ্টা আগেটেস্টে প্রথম দিনটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। সিলেট টেস্টে প্রথম দিনটাই ভালো যায়নি বাংলাদেশের। ফলে আজ দ্বিতীয় দিনও তারা শেষ করেছে পিছিয়ে থেকে। তবে মেহেদী হাসান মিরাজের দুর্দান্ত ঘূর্ণি জাদু ও শেষ বিকেলে মাহমুদুল হাসান জয়-মুমিনুল হকের ব্যাটিংয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর আশা দেখছে স্বাগতিকেরা।
১১ ঘণ্টা আগেসিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষ বিকেলে ব্যাটিংয়ে নেমে ১ উইকেট হারিয়ে ৫৭ রান তুলেছে বাংলাদেশ। ২৫ রানে পিছিয়ে থেকে কাল আবারও ব্যাটিংয়ে নামবে স্বাগতিকেরা। মুমিনুল হক ১৫ ও মাহমুদুল হাসান জয় ২৮ রানে অপরাজিত আছেন। দ্বিতীয় ইনিংসেও ওপেনিং জুটি বড় হয়নি বাংলাদেশের। ইনিংসের চতুর্থ ওভারে দলীয় ১৩ রানে ফেরেন সাদমান
১২ ঘণ্টা আগে