নিজস্ব প্রতিবেদক, দুবাই
এবারের এশিয়া কাপটা বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে থাকছে বাংলাদেশের দুই আম্পায়ারের কাছে। প্রথমবারের মতো এশিয়া কাপের মতো বড় মঞ্চে আম্পায়ারিং করতে যাচ্ছেন মাসুদুর রহমান মুকুল আর গাজী আশরাফুল আফসার সোহেল।
প্রথমবার এত বড় টুর্নামেন্ট, তার ওপর ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে আম্পায়ারিং—মুকুল যেমন রোমাঞ্চিত, একই সঙ্গে চ্যালেঞ্জিংও বটে। ১৭ ওয়ানডে ও ২৩ আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে আম্পায়ারিং করা মুকুল চ্যালেঞ্জটা নিচ্ছেন। গতকাল আজকের পত্রিকাকে তিনি বললেন, ‘হ্যাঁ, এটা আমার প্রথম এশিয়া কাপ। এই প্রথম আমরা দুজন (তিনি ও সোহেল) এশিয়া কাপে আম্পায়ারিং করছি। ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের মতো একটা বড় ম্যাচে আমাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। খুবই রোমাঞ্চিত। তবে আমার কাছে পারফর্ম করা গুরুত্বপূর্ণ। আমি যদি পারফর্ম করতে পারি, সেটা আমার ও বাংলাদেশের আম্পায়ারদের জন্য বিশাল একটা অর্জন হবে। আশা করি আমরা আরও বেশি বেশি ম্যাচ পাব।’
একই রোমাঞ্চ কাজ করছে ৯ ওয়ানডে ও ২৮টি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে আম্পায়ারিং করা গাজী সোহেলের মনেও। তিনি বললেন, ‘এশিয়া কাপে সুযোগ পেয়ে রোমাঞ্চিত। তবে এটাকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছি। যেন এখানেও অন্যদের চেয়ে ভালো করতে পারি। আমরা ভালো করতে পারলে দেশের ভাবমূর্তি বাড়বে। খেলোয়াড়েরা যেমন দেশকে প্রতিনিধিত্ব করে, আমরাও করি। আমাদের চেষ্টা থাকবে আম্পায়ারিং এমন জায়গায় নিয়ে যাওয়া, যেন ভবিষ্যৎ প্রজন্ম এটিকে আরেকটি পর্যায়ে নিয়ে যেতে পারে।’
সোহেল ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের চতুর্থ আম্পায়ার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। তিনি অনফিল্ড আম্পায়ারিং করবেন ভারত-হংকং ম্যাচে। তবে সোহেলের লক্ষ্য এশিয়া কাপের ফাইনালে আম্পায়ারিং করা। বাংলাদেশি আম্পায়ারদের ফাইনালে আম্পায়ারিং করার সুযোগ তখনই মিলতে পারে, যদি বাংলাদেশ দল ফাইনালে না খেলে।
এবারের এশিয়া কাপটা বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে থাকছে বাংলাদেশের দুই আম্পায়ারের কাছে। প্রথমবারের মতো এশিয়া কাপের মতো বড় মঞ্চে আম্পায়ারিং করতে যাচ্ছেন মাসুদুর রহমান মুকুল আর গাজী আশরাফুল আফসার সোহেল।
প্রথমবার এত বড় টুর্নামেন্ট, তার ওপর ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে আম্পায়ারিং—মুকুল যেমন রোমাঞ্চিত, একই সঙ্গে চ্যালেঞ্জিংও বটে। ১৭ ওয়ানডে ও ২৩ আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে আম্পায়ারিং করা মুকুল চ্যালেঞ্জটা নিচ্ছেন। গতকাল আজকের পত্রিকাকে তিনি বললেন, ‘হ্যাঁ, এটা আমার প্রথম এশিয়া কাপ। এই প্রথম আমরা দুজন (তিনি ও সোহেল) এশিয়া কাপে আম্পায়ারিং করছি। ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের মতো একটা বড় ম্যাচে আমাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। খুবই রোমাঞ্চিত। তবে আমার কাছে পারফর্ম করা গুরুত্বপূর্ণ। আমি যদি পারফর্ম করতে পারি, সেটা আমার ও বাংলাদেশের আম্পায়ারদের জন্য বিশাল একটা অর্জন হবে। আশা করি আমরা আরও বেশি বেশি ম্যাচ পাব।’
একই রোমাঞ্চ কাজ করছে ৯ ওয়ানডে ও ২৮টি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে আম্পায়ারিং করা গাজী সোহেলের মনেও। তিনি বললেন, ‘এশিয়া কাপে সুযোগ পেয়ে রোমাঞ্চিত। তবে এটাকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছি। যেন এখানেও অন্যদের চেয়ে ভালো করতে পারি। আমরা ভালো করতে পারলে দেশের ভাবমূর্তি বাড়বে। খেলোয়াড়েরা যেমন দেশকে প্রতিনিধিত্ব করে, আমরাও করি। আমাদের চেষ্টা থাকবে আম্পায়ারিং এমন জায়গায় নিয়ে যাওয়া, যেন ভবিষ্যৎ প্রজন্ম এটিকে আরেকটি পর্যায়ে নিয়ে যেতে পারে।’
সোহেল ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের চতুর্থ আম্পায়ার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। তিনি অনফিল্ড আম্পায়ারিং করবেন ভারত-হংকং ম্যাচে। তবে সোহেলের লক্ষ্য এশিয়া কাপের ফাইনালে আম্পায়ারিং করা। বাংলাদেশি আম্পায়ারদের ফাইনালে আম্পায়ারিং করার সুযোগ তখনই মিলতে পারে, যদি বাংলাদেশ দল ফাইনালে না খেলে।
অধিনায়ক হিসেবে গত ২১০ দিনে পাঁচটি আন্তর্জাতিক সিরিজে বাংলাদেশ দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন লিটন দাস। এর মধ্যে শুধু শেষ দুই মাসেই চারটি সিরিজ খেলেছে বাংলাদেশ। জয় এসেছে দুটি সিরিজে। এখন আপাতত কিছুটা বিশ্রামের সুযোগ পাচ্ছেন লিটনরা।
৭ ঘণ্টা আগেএশিয়ান ক্রিকেটকে এক করেছে ঢাকা—এশিয়ান ক্রিকেট খেলুড়ে দেশগুলোর শীর্ষ কর্তাদের ছবি আজ নিজেদের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে এমন এক ক্যাপশন দিয়ে পোস্ট করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি ম্যাচ দেখতে যেন মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে এশিয়ান ক্রিকেটের শীর্ষ কর্তাদের মিলনমেলা বসেছে।
৯ ঘণ্টা আগে৪১ রানে নেই ৭ উইকেট। মিরপুরে ৯ বছর আগের সেই লজ্জার রেকর্ড চোখরাঙানি দিচ্ছিল বাংলাদেশকে। ২০১৬ সালে ইডেন গার্ডনে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এই সংস্করণে নিজেদের সর্বনিম্ন ৭০ রানে অলআউট হওয়ার রেকর্ড গড়েছিল। তবে আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে নিজেদের মাঠে ব্যাটিং আরও ভয়ংকর খারাপ ছিল, ৪১ রানে ৭ উইকেট হারায়...
১০ ঘণ্টা আগেসাত বছর আগে তাঁর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক। আজ তিনি খেলছেন ১২তম আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি। ২০১৮ সালে অভিষেক হওয়ার পর মাঝে পাঁচ বছর দলেই সুযোগ পাননি সাহিবজাদা ফারহান। তবে নিজের কৌশল, ধারাবাহিকতা আর শটের রেঞ্জ ও বৈচিত্র্যে বাড়িয়ে ২০২৪ সালে আবারও সাহিবজাদা ফেরেন পাকিস্তান দলে। তবে গত বছর তেমন ভালো
১০ ঘণ্টা আগে