স্বস্তির জয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু হলো পাকিস্তানের। আজ বিশ্বকাপের দ্বিতীয় ম্যাচে হায়দরাবাদের রাজীব গান্ধী আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে নেদারল্যান্ডসকে ৮১ রানে হারিয়েছে বাবর আজমের দল। পাকিস্তানের দেওয়া ২৮৭ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ডাচরা থামে ৪১ ওভারে ২০৫ রানে।
টসে জিতলেও ফিল্ডিংয়ে নেমে পাকিস্তানকে বেশ চেপেই ধরেছিল নেদারল্যান্ডস। দলীয় ৩৮ রানেই তিন টপ অর্ডার ফখর জামান (১২), ইমাম-উল-হক (১৫) ও বাবর আজমকে (৫) হারিয়ে বসে বিশ্বকাপ খেলতে সাত বছর পর ভারতে আসা পাকিস্তান।
এরপর চতুর্থ উইকেটে ১২০ রানের জুটি গড়ে সেই ধাক্কা সামাল দেন উইকেটরক্ষক মোহাম্মদ রিজওয়ান ও সৌদ শাকিল। দুজনই করেন সমান ৬৮ রান। দলের প্রয়োজনের সময় ইনিংস বড় করতে পারেননি ইফতিখার আহমেদ (৯)। এরপর শাদাব খানকে নিয়ে দলের স্কোরটা বড় করার চেষ্টা করেন মোহাম্মদ নওয়াজ। কিন্তু তিনি ৩৯ রানে রানআউট হলে বাস ডি লিড এসে দেন জোড়া ধাক্কা।
হাসান আলীকে (০) এলবিডব্লুও ও শাদাবকে (৩২) বোল্ড করে হ্যাটট্রিকের সুযোগ জাগিয়ে তুলেন ডাচ অলরাউন্ডার। সেই স্বপ্নপূরণ না হলেও বিশ্বকাপে নিজের অভিষেকেই ৬২ রানে ৪ উইকেট নিয়ে নেদারল্যান্ডসের সেরা বোলার তিনি। শেষদিকে শাহিন আফ্রিদির অপরাজিত ১৩ ও হারিস রউফের ১৬ রানে সুবাদে পাকিস্তানের সংগ্রহ দাঁড়ায় ২৮৬ রান। তবে পাকিস্তান পুরো ৫০ ওভার খেলতে পারেনি, শেষ ওভারের আগে অলআউট তাঁরা।
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে নেদারল্যান্ডসের শুরুটা খারাপ হয়নি। রানের গতি স্বাভাবিক থাকলেও ডাচদের উইকেট পড়েছে নিয়মিত বিরতিতে। ২৪ ওভার পর্যন্ত নেদারল্যান্ডসকে ম্যাচে রেখেছিলেন ওপেনার বিক্রমজিৎ সিং আর বাস ডি লিডের তৃতীয় উইকেট জুটি। এই জুটিতে ৭০ রান তুলেছেন দুজনে। বিক্রমজিৎ ৫২ রানে ফেরার পর বাকি ব্যাটাররা সেই অর্থে সঙ্গ দিতে পারেননি ডি লিডকে। বোলিংয়ে বাবাকে ছুঁতে না পারলেও পাকিস্তানের বিপক্ষে বাবা টিমের এক বিব্রতকর রেকর্ড মুছে দিয়েছেন বাস ডি লিড। ১৯৯৬ বিশ্বকাপে পাকিস্তানের বিপক্ষে ১৯ বল খেলে শূন্য রানে আউট হয়েছিলেন বাবা ডি লিড। ছেলে বাস শুধু বোলিংয়ে ৪ উইকেট নেননি, ব্যাটিংয়ে করেছেন দলের সর্বোচ্চ ৬৭ রান। বাকি ব্যাটারদের ব্যর্থতায় ৫৪ বল আগে ২০৫ রানে থামে নেদারল্যান্ডস। ৪৩ রানে ৩ উইকেট নিয়ে পাকিস্তানের সেরা বোলিং হারিস রউফের। ৩৩ রানে ২ উইকেট হাসান আলীর। শাহিন আফ্রিদি, ইফতেখার আহমেদ, নওয়াজ, শাদাব খানরা পেয়েছেন একটি করে উইকেট।
স্বস্তির জয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু হলো পাকিস্তানের। আজ বিশ্বকাপের দ্বিতীয় ম্যাচে হায়দরাবাদের রাজীব গান্ধী আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে নেদারল্যান্ডসকে ৮১ রানে হারিয়েছে বাবর আজমের দল। পাকিস্তানের দেওয়া ২৮৭ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ডাচরা থামে ৪১ ওভারে ২০৫ রানে।
টসে জিতলেও ফিল্ডিংয়ে নেমে পাকিস্তানকে বেশ চেপেই ধরেছিল নেদারল্যান্ডস। দলীয় ৩৮ রানেই তিন টপ অর্ডার ফখর জামান (১২), ইমাম-উল-হক (১৫) ও বাবর আজমকে (৫) হারিয়ে বসে বিশ্বকাপ খেলতে সাত বছর পর ভারতে আসা পাকিস্তান।
এরপর চতুর্থ উইকেটে ১২০ রানের জুটি গড়ে সেই ধাক্কা সামাল দেন উইকেটরক্ষক মোহাম্মদ রিজওয়ান ও সৌদ শাকিল। দুজনই করেন সমান ৬৮ রান। দলের প্রয়োজনের সময় ইনিংস বড় করতে পারেননি ইফতিখার আহমেদ (৯)। এরপর শাদাব খানকে নিয়ে দলের স্কোরটা বড় করার চেষ্টা করেন মোহাম্মদ নওয়াজ। কিন্তু তিনি ৩৯ রানে রানআউট হলে বাস ডি লিড এসে দেন জোড়া ধাক্কা।
হাসান আলীকে (০) এলবিডব্লুও ও শাদাবকে (৩২) বোল্ড করে হ্যাটট্রিকের সুযোগ জাগিয়ে তুলেন ডাচ অলরাউন্ডার। সেই স্বপ্নপূরণ না হলেও বিশ্বকাপে নিজের অভিষেকেই ৬২ রানে ৪ উইকেট নিয়ে নেদারল্যান্ডসের সেরা বোলার তিনি। শেষদিকে শাহিন আফ্রিদির অপরাজিত ১৩ ও হারিস রউফের ১৬ রানে সুবাদে পাকিস্তানের সংগ্রহ দাঁড়ায় ২৮৬ রান। তবে পাকিস্তান পুরো ৫০ ওভার খেলতে পারেনি, শেষ ওভারের আগে অলআউট তাঁরা।
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে নেদারল্যান্ডসের শুরুটা খারাপ হয়নি। রানের গতি স্বাভাবিক থাকলেও ডাচদের উইকেট পড়েছে নিয়মিত বিরতিতে। ২৪ ওভার পর্যন্ত নেদারল্যান্ডসকে ম্যাচে রেখেছিলেন ওপেনার বিক্রমজিৎ সিং আর বাস ডি লিডের তৃতীয় উইকেট জুটি। এই জুটিতে ৭০ রান তুলেছেন দুজনে। বিক্রমজিৎ ৫২ রানে ফেরার পর বাকি ব্যাটাররা সেই অর্থে সঙ্গ দিতে পারেননি ডি লিডকে। বোলিংয়ে বাবাকে ছুঁতে না পারলেও পাকিস্তানের বিপক্ষে বাবা টিমের এক বিব্রতকর রেকর্ড মুছে দিয়েছেন বাস ডি লিড। ১৯৯৬ বিশ্বকাপে পাকিস্তানের বিপক্ষে ১৯ বল খেলে শূন্য রানে আউট হয়েছিলেন বাবা ডি লিড। ছেলে বাস শুধু বোলিংয়ে ৪ উইকেট নেননি, ব্যাটিংয়ে করেছেন দলের সর্বোচ্চ ৬৭ রান। বাকি ব্যাটারদের ব্যর্থতায় ৫৪ বল আগে ২০৫ রানে থামে নেদারল্যান্ডস। ৪৩ রানে ৩ উইকেট নিয়ে পাকিস্তানের সেরা বোলিং হারিস রউফের। ৩৩ রানে ২ উইকেট হাসান আলীর। শাহিন আফ্রিদি, ইফতেখার আহমেদ, নওয়াজ, শাদাব খানরা পেয়েছেন একটি করে উইকেট।
স্বাগত পানীয় দিয়ে শুরু। কয়েক পদের মিষ্টান্ন দিয়ে শেষ। এর মাঝে কী ছিল না আজ বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ও এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের (এসিসি) নৈশভোজে!
৭ ঘণ্টা আগেঅবশেষে এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের (এসিসি) বার্ষিক সাধারণ সভার (এজিএম) মেঘ কাটতে শুরু করেছে। আগামীকাল ঢাকায় হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে এসিসির এজিএম বয়কট করছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)—এমনই সংবাদ প্রকাশ হয়েছিল ভারতের সংবাদমাধ্যমে। ঢাকার সভা বর্জনে ভারতকে অনুসরণ করছিল শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তানের মতো
৮ ঘণ্টা আগেএক ম্যাচ বাকি থাকতেই পাকিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ। মাসখানেক আগে এই বাংলাদেশকে ঘরের মাঠে ধবলধোলাই করেছিল পাকিস্তান। তারা নিজেরাই এখন ধবলধোলাইয়ের মুখে; যা মানতে পারছেন না দলটির সাবেক পেসার শোয়েব আখতার। পাকিস্তানকে ধুয়ে দেওয়ার পাশাপাশি করলেন বাংলাদেশের...
৯ ঘণ্টা আগেঅনূর্ধ্ব-২৩ এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের প্রস্তুতি নিতে বাহরাইনের বিপক্ষে দুটি প্রীতি ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ। ১৬ ও ২২ আগস্ট হবে ম্যাচ দুটি। আজ জাতীয় দল কমিটির সভায় নেওয়া হয়েছে এই সিদ্ধান্ত। তবে অনূর্ধ্ব-২৩ দলের কোচ কে হবেন, সে ব্যাপারে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
১০ ঘণ্টা আগে