নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের দিনের শুরুটা ছিল কিছুটা হতাশার। প্রথম দিন ৫ উইকেটে ৩৬২ রান করা স্বাগতিকদের সুযোগ ছিল প্রথম ইনিংসের স্কোরটা আরও বাড়ানো। কিন্তু দ্বিতীয় দিন প্রথম সেশনেই ২০ রানে পরের ৫ উইকেট হারিয়ে ৩৮২ রানেই থেমে যায় প্রথম ইনিংস।
তাতে অবশ্য বাংলাদেশের তেমন কিছু হারানোর ছিল না। ইবাদত হোসেন-শরীফুল ইসলামদের অগ্নিঝরা বোলিংয়ে আফগানিস্তানকে ১৪৬ রানেই গুটিয়ে দেন তাঁরা। সর্বসাকল্য নাজমুল হোসেন শান্তর ইনিংসের সমানই প্রথম ইনিংসের রান হয়েছে আফগানদের। ২৩৬ রানে এগিয়ে থাকা বাংলাদেশ সফরকারীদের ফলোঅন না করিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসও দারুণ ব্যাটিং করছে।
দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ ১ উইকেটে ১৩৪ রান। এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের লিড দাঁড়িয়েছে ৩৭০ রান। প্রথম ইনিংসে সেঞ্চুরি করা শান্ত দ্বিতীয় ইনিংসেও ৫৪ রানে অপরাজিত আছেন। তাঁর সঙ্গে জাকির হাসান ৫৪ রানে অপরাজিত। ১৭ রানে আউট হয়েছেন ওপেনার মাহমুদুল হাসান জয়।
আজ সারা দিনে উইকেট পড়েছে ১৬টি। এর মধ্যে ১১ উইকেটই নিয়েছেন পেস বোলাররা। প্রথম ও দ্বিতীয় সেশনে ছিল পুরোপুরি পেসারদের দাপট। তবে দ্বিতীয় ও তৃতীয় সেশনে স্পিনাররাও ভালো টার্ন পাচ্ছিলেন। ৫টি উইকেট নিয়েছেন তাঁরা।
মিরপুর গত এপ্রিলে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে দুর্দান্ত বোলিং করেছিলেন ইবাদত হোসেন। এবার আফগানরা পুড়ছেন এই পেসারের আগুনে। ইবাদত একাই নিয়েছেন ৪ উইকেট। যার কল্যাণে অল্পতেই থামে আফগানিস্তানের প্রথম ইনিংস। ১৮ রানে প্রথম উইকেট হারায় আফগানিস্তান। ফুল লেন্থের দারুণ এক ডেলিভারিতে ছন্দে থাকা ইবরাহিম জাদরানকে ফেরান শরীফুল। লিটন দাসকে ক্যাচ দেওয়ার আগে ৬ রান করেন এই ওপেনার।
স্কোরে ৬ রান যোগ করতেই আরেক ওপেনার আবদুল মালিকের উইকেটও হারায় সফরকারীরা। মালিকের ব্যাট স্পর্শ করা ইবাদতের করা বলটি দারুণভাবে হাতে জব্দ করেন থার্ড স্লিপ জাকির হাসান। ১৭ রান আসে মালিকের ব্যাট থেকে। গুরুত্বপূর্ণ উইকেট রহমত শাহকেও ফেরান ইবাদত। লাঞ্চ বিরতি থেকে ফিরেই হাসমতউল্লাহকে ফেরান শরীফুল। অতিরিক্ত লাফিয়ে ওঠা বল সোজা নিচে খেলতে গিয়ে ভারসাম্য রাখতে পারেননি। বল চলে যায় ফোর্থ স্লিপে মেহেদী হাসান মিরাজের হাতে। আফগান অধিনায়কের ব্যাট থেকে আসে ৯ রান।
রান ৫১ হতেই ৪ উইকেট হারায় আফগানিস্তান। পঞ্চম উইকেটে নাসির জামাল ও আফসার জাজাই চাপ সামলানোর দায়িত্ব নিয়ে ভালোই রান তুলছিলেন। কিন্তু পেসারদের দিনে মিরাজ এনে দেন ব্রেক থ্রু। এলবিডব্লিউর ফাঁদে পড়ে ৩৫ রানে ফেরেন জামালা। আফসার আর তাঁর জুটিতে স্কোরে যোগ হয় ৬৫ রান।
এরপর আফসারও ফেরেন ৩৬ রানে। দিনের দুই সেরা বোলার–ইবাদতের বলে আফসারের ক্যাচ নেন শরীফুল। আমির হামজাকেও ৬ রানে ফেরান ইবাদত। লাফিয়ে ওঠা বল হামজার ব্যাটে থেকে শর্ট লেগে ক্যাচ ওঠে। মুমিনুল হক বাঁ দিকে ঝাঁপিয়ে দুর্দান্তভাবে ক্যাচটি ধরেন। এরপর নেমেই দ্রুত ফেরেন ইয়ামিন আহমাদজাই।
তৃতীয় সেশনে ৩ ওভারের মধ্যেই শেষ দুই উইকেট হারিয়েছে আফগানিস্তান। বোলিংয়ে তোপ দাগানো নিজাত মাসুদকে অভিষেকে রানের খাতাই খুলতে দেননি তাইজুল ইসলাম। ছন্দে থাকা করিম জানাত একপ্রান্ত আগলে কিছুক্ষণ লড়াই করেছেন। কিন্তু সেটি বেশিক্ষণ স্থায়ী হলো না।
এর আগে দিনের শুরুতেই বাংলাদেশকে ৩৮২ রানে অলআউট করে আফগানিস্তান। আগের দিনের সঙ্গে আর মাত্র ২০ রান যোগ করতে যে বাংলাদেশের শেষ ৫ উইকেট তুলে নিয়েছেন আফগানিস্তানের দুই পেসার নিজাত মাসুদ ও ইয়ামিন।
বাংলাদেশের দিনের শুরুটা ছিল কিছুটা হতাশার। প্রথম দিন ৫ উইকেটে ৩৬২ রান করা স্বাগতিকদের সুযোগ ছিল প্রথম ইনিংসের স্কোরটা আরও বাড়ানো। কিন্তু দ্বিতীয় দিন প্রথম সেশনেই ২০ রানে পরের ৫ উইকেট হারিয়ে ৩৮২ রানেই থেমে যায় প্রথম ইনিংস।
তাতে অবশ্য বাংলাদেশের তেমন কিছু হারানোর ছিল না। ইবাদত হোসেন-শরীফুল ইসলামদের অগ্নিঝরা বোলিংয়ে আফগানিস্তানকে ১৪৬ রানেই গুটিয়ে দেন তাঁরা। সর্বসাকল্য নাজমুল হোসেন শান্তর ইনিংসের সমানই প্রথম ইনিংসের রান হয়েছে আফগানদের। ২৩৬ রানে এগিয়ে থাকা বাংলাদেশ সফরকারীদের ফলোঅন না করিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসও দারুণ ব্যাটিং করছে।
দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ ১ উইকেটে ১৩৪ রান। এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের লিড দাঁড়িয়েছে ৩৭০ রান। প্রথম ইনিংসে সেঞ্চুরি করা শান্ত দ্বিতীয় ইনিংসেও ৫৪ রানে অপরাজিত আছেন। তাঁর সঙ্গে জাকির হাসান ৫৪ রানে অপরাজিত। ১৭ রানে আউট হয়েছেন ওপেনার মাহমুদুল হাসান জয়।
আজ সারা দিনে উইকেট পড়েছে ১৬টি। এর মধ্যে ১১ উইকেটই নিয়েছেন পেস বোলাররা। প্রথম ও দ্বিতীয় সেশনে ছিল পুরোপুরি পেসারদের দাপট। তবে দ্বিতীয় ও তৃতীয় সেশনে স্পিনাররাও ভালো টার্ন পাচ্ছিলেন। ৫টি উইকেট নিয়েছেন তাঁরা।
মিরপুর গত এপ্রিলে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে দুর্দান্ত বোলিং করেছিলেন ইবাদত হোসেন। এবার আফগানরা পুড়ছেন এই পেসারের আগুনে। ইবাদত একাই নিয়েছেন ৪ উইকেট। যার কল্যাণে অল্পতেই থামে আফগানিস্তানের প্রথম ইনিংস। ১৮ রানে প্রথম উইকেট হারায় আফগানিস্তান। ফুল লেন্থের দারুণ এক ডেলিভারিতে ছন্দে থাকা ইবরাহিম জাদরানকে ফেরান শরীফুল। লিটন দাসকে ক্যাচ দেওয়ার আগে ৬ রান করেন এই ওপেনার।
স্কোরে ৬ রান যোগ করতেই আরেক ওপেনার আবদুল মালিকের উইকেটও হারায় সফরকারীরা। মালিকের ব্যাট স্পর্শ করা ইবাদতের করা বলটি দারুণভাবে হাতে জব্দ করেন থার্ড স্লিপ জাকির হাসান। ১৭ রান আসে মালিকের ব্যাট থেকে। গুরুত্বপূর্ণ উইকেট রহমত শাহকেও ফেরান ইবাদত। লাঞ্চ বিরতি থেকে ফিরেই হাসমতউল্লাহকে ফেরান শরীফুল। অতিরিক্ত লাফিয়ে ওঠা বল সোজা নিচে খেলতে গিয়ে ভারসাম্য রাখতে পারেননি। বল চলে যায় ফোর্থ স্লিপে মেহেদী হাসান মিরাজের হাতে। আফগান অধিনায়কের ব্যাট থেকে আসে ৯ রান।
রান ৫১ হতেই ৪ উইকেট হারায় আফগানিস্তান। পঞ্চম উইকেটে নাসির জামাল ও আফসার জাজাই চাপ সামলানোর দায়িত্ব নিয়ে ভালোই রান তুলছিলেন। কিন্তু পেসারদের দিনে মিরাজ এনে দেন ব্রেক থ্রু। এলবিডব্লিউর ফাঁদে পড়ে ৩৫ রানে ফেরেন জামালা। আফসার আর তাঁর জুটিতে স্কোরে যোগ হয় ৬৫ রান।
এরপর আফসারও ফেরেন ৩৬ রানে। দিনের দুই সেরা বোলার–ইবাদতের বলে আফসারের ক্যাচ নেন শরীফুল। আমির হামজাকেও ৬ রানে ফেরান ইবাদত। লাফিয়ে ওঠা বল হামজার ব্যাটে থেকে শর্ট লেগে ক্যাচ ওঠে। মুমিনুল হক বাঁ দিকে ঝাঁপিয়ে দুর্দান্তভাবে ক্যাচটি ধরেন। এরপর নেমেই দ্রুত ফেরেন ইয়ামিন আহমাদজাই।
তৃতীয় সেশনে ৩ ওভারের মধ্যেই শেষ দুই উইকেট হারিয়েছে আফগানিস্তান। বোলিংয়ে তোপ দাগানো নিজাত মাসুদকে অভিষেকে রানের খাতাই খুলতে দেননি তাইজুল ইসলাম। ছন্দে থাকা করিম জানাত একপ্রান্ত আগলে কিছুক্ষণ লড়াই করেছেন। কিন্তু সেটি বেশিক্ষণ স্থায়ী হলো না।
এর আগে দিনের শুরুতেই বাংলাদেশকে ৩৮২ রানে অলআউট করে আফগানিস্তান। আগের দিনের সঙ্গে আর মাত্র ২০ রান যোগ করতে যে বাংলাদেশের শেষ ৫ উইকেট তুলে নিয়েছেন আফগানিস্তানের দুই পেসার নিজাত মাসুদ ও ইয়ামিন।
অতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার বাঁশি বাজালেন রেফারি। ১০ জনের দলে পরিণত হওয়া বসুন্ধরা কিংসের কোচ ভালেরিউ তিতাকে তখন বেশ উত্তপ্ত দেখা যায়। সে জন্য হলুদ কার্ডও হজম করতে হয় তাঁকে। তারপর রেফারি বাকি অংশের খেলা চালানোর সিদ্ধান্ত নেবেন বলেই মনে হচ্ছিল। কিন্তু দুই দলের সঙ্গে আলোচনা করে আলোকস্বল্পতার কার
২১ মিনিট আগেটেস্টে টানা ১২ ইনিংসে ফিফটিতে পৌঁছাতে পারেননি মুশফিকুর রহিম। বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ এ ব্যাটারের শেষ ৪ টেস্ট ইনিংস এক অঙ্কের ঘরে। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সংস্করণকে বিদায় বলা মুশফিকের ফোকাস শুধু এখন টেস্টে। তাঁর সিরিয়াসনেস ও প্রস্তুতি নিয়ে কোনো প্রশ্ন থাকে না। কিন্তু বেশ লম্বা সময় ছন্দহীন
৩১ মিনিট আগেকালবৈশাখীর পর শঙ্কা নিয়েই শুরু হয় দ্বিতীয়ার্ধের খেলা। ম্যাচ অতিরিক্ত সময়ে গেলে খেলা চালাতে পারবেন তো রেফারি। সেই শঙ্কাই সত্যি হলো শেষ পর্যন্ত। অতিরিক্ত সময়ের ১০৫ মিনিটের পর আলোকস্বল্পতার কারণে আর খেলা মাঠে গড়াতে পারেনি। স্থগিত ঘোষণা করা হয় ফেডারেশন কাপের ফাইনালে বসুন্ধরা কিংস ও আবাহনী লিমিটেডের
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ নাকি ওয়েস্ট ইন্ডিজ—কে উঠবে নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপের মূল পর্বে খেলবে, সেটা নিয়ে দোটানা ছিল বাছাইপর্বের শেষ দিন ১৯ এপ্রিল। শেষ পর্যন্ত সমীকরণের হিসেবে উঠে যায় বাংলাদেশ। বিশ্বকাপের টিকিট কাটার পর আইসিসি র্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি হয়েছে দলের কয়েকজন ক্রিকেটারদের।
৩ ঘণ্টা আগে