মুশফিকুর রহিমের রেকর্ড থাকবে তো—বৃষ্টিতে গত পরশু সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড দ্বিতীয় ওয়ানডে পরিত্যক্ত হওয়ার পর এমন প্রশ্ন করেছেন অনেকেই। কেননা, গত পরশু বাংলাদেশের দ্রুততম ওয়ানডে সেঞ্চুরির রেকর্ড নিজের নামে লেখান মুশফিক। তবে ম্যাচ পরিত্যক্ত হলেও মুশফিকের সেঞ্চুরি লেখা থাকবে রেকর্ড বইয়ে। রেকর্ড বইয়ে মুশফিকের সঙ্গী বিরাট কোহলি, শহিদ আফ্রিদির মতো তারকা ক্রিকেটাররা।
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে গত পরশু ৬০ বলে ১০০ রানের ইনিংস খেলে অপরাজিত ছিলেন মুশফিক। সাকিবের ১৪ বছরের পুরোনো রেকর্ড ভেঙে ওয়ানডেতে বাংলাদেশের দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড নিজের করে নেন মুশফিক। ২০০৯ সালে বুলাওয়েতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ৬৩ বলে সেঞ্চুরি করেন সাকিব।
১৯৯৬ সালে নাইরোবিতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৩৭ বলে সেঞ্চুরি করেছিলেন আফ্রিদি। ওয়ানডেতে আফ্রিদির দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড অক্ষুণ্ণ ছিল প্রায় ১৮ বছর। ২০১৪ সালে রেকর্ডটি নিজের করে নেন কোরি অ্যান্ডারসন। কুইন্সটাউনে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৩৬ বলে তিন অঙ্ক ছুঁয়েছেন নিউজিল্যান্ডের এই বাঁহাতি ব্যাটার। অ্যান্ডারসনের রেকর্ড এক বছর পর ভেঙে নতুন করে গড়েন এবি ডি ভিলিয়ার্স। ২০১৫ সালে জোহানেসবার্গে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৩১ বলে সেঞ্চুরি করেন মিস্টার থ্রি সিক্সটি।
ভারতের দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড কোহলির। ২০১৩ সালে নাগপুরে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ৫২ বলে সেঞ্চুরি করেন ভারতীয় এই ব্যাটার। বাংলাদেশের বিপক্ষে আইসিসির পূর্ণ সদস্য দুই দেশের ক্রিকেটার ঝোড়ো সেঞ্চুরি করেন। ১৯৯৯ সালে ব্রায়ান লারা এবং গত বছর রেজিস চাকাভা দ্রুতগতিতে তিন অঙ্ক ছোঁয়ার কীর্তি গড়েছিলেন। ২০১১ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৫০ বলে সেঞ্চুরি করে বিশ্বকাপের দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড গড়েন আয়ারল্যান্ডের কেভিন ও’ব্রায়েন।
আইসিসির পূর্ণ সদস্য দেশের ওয়ানডেতে দ্রুততম সেঞ্চুরিয়ান:
৩১ বল: এবি ডি ভিলিয়ির্স (দক্ষিণ আফ্রিকা); প্রতিপক্ষ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ; ২০১৫
৩৬ বল: কোরি অ্যান্ডারসন (নিউজিল্যান্ড); প্রতিপক্ষ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ; ২০১৪
৩৭ বল: শহিদ আফ্রিদি (পাকিস্তান); প্রতিপক্ষ: শ্রীলঙ্কা; ১৯৯৬
৪৫ বল: ব্রায়ান লারা (ওয়েস্ট ইন্ডিজ); প্রতিপক্ষ: বাংলাদেশ; ১৯৯৯
৪৬ বল: জস বাটলার (ইংল্যান্ড); প্রতিপক্ষ: পাকিস্তান; ২০১৫
৪৮ বল: সনাথ জয়সুরিয়া (শ্রীলঙ্কা); প্রতিপক্ষ: পাকিস্তান; ১৯৯৬
৫০ বল; কেভিন ও’ব্রায়েন (আয়ারল্যান্ড); প্রতিপক্ষ: ইংল্যান্ড; ২০১১
৫১ বল; গ্লেন ম্যাক্সওয়েল (অস্ট্রেলিয়া); প্রতিপক্ষ: শ্রীলঙ্কা; ২০১৫
৫২ বল; বিরাট কোহলি (ভারত); প্রতিপক্ষ: অস্ট্রেলিয়া; ২০১৩
৬০ বল; মুশফিকুর রহিম (বাংলাদেশ); প্রতিপক্ষ: আয়ারল্যান্ড; ২০২৩
৭২ বল; মোহাম্মদ শাহজাদ (আফগানিস্তান); প্রতিপক্ষ: স্কটল্যান্ড; ২০১০
করিম সাদিক (আফগানিস্তান); প্রতিপক্ষ: নেদারল্যান্ড; ২০১২
৭৩ বল; রেজিস চাকাভা (জিম্বাবুয়ে); প্রতিপক্ষ: বাংলাদেশ; ২০২২
মুশফিকুর রহিমের রেকর্ড থাকবে তো—বৃষ্টিতে গত পরশু সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড দ্বিতীয় ওয়ানডে পরিত্যক্ত হওয়ার পর এমন প্রশ্ন করেছেন অনেকেই। কেননা, গত পরশু বাংলাদেশের দ্রুততম ওয়ানডে সেঞ্চুরির রেকর্ড নিজের নামে লেখান মুশফিক। তবে ম্যাচ পরিত্যক্ত হলেও মুশফিকের সেঞ্চুরি লেখা থাকবে রেকর্ড বইয়ে। রেকর্ড বইয়ে মুশফিকের সঙ্গী বিরাট কোহলি, শহিদ আফ্রিদির মতো তারকা ক্রিকেটাররা।
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে গত পরশু ৬০ বলে ১০০ রানের ইনিংস খেলে অপরাজিত ছিলেন মুশফিক। সাকিবের ১৪ বছরের পুরোনো রেকর্ড ভেঙে ওয়ানডেতে বাংলাদেশের দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড নিজের করে নেন মুশফিক। ২০০৯ সালে বুলাওয়েতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ৬৩ বলে সেঞ্চুরি করেন সাকিব।
১৯৯৬ সালে নাইরোবিতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৩৭ বলে সেঞ্চুরি করেছিলেন আফ্রিদি। ওয়ানডেতে আফ্রিদির দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড অক্ষুণ্ণ ছিল প্রায় ১৮ বছর। ২০১৪ সালে রেকর্ডটি নিজের করে নেন কোরি অ্যান্ডারসন। কুইন্সটাউনে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৩৬ বলে তিন অঙ্ক ছুঁয়েছেন নিউজিল্যান্ডের এই বাঁহাতি ব্যাটার। অ্যান্ডারসনের রেকর্ড এক বছর পর ভেঙে নতুন করে গড়েন এবি ডি ভিলিয়ার্স। ২০১৫ সালে জোহানেসবার্গে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৩১ বলে সেঞ্চুরি করেন মিস্টার থ্রি সিক্সটি।
ভারতের দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড কোহলির। ২০১৩ সালে নাগপুরে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ৫২ বলে সেঞ্চুরি করেন ভারতীয় এই ব্যাটার। বাংলাদেশের বিপক্ষে আইসিসির পূর্ণ সদস্য দুই দেশের ক্রিকেটার ঝোড়ো সেঞ্চুরি করেন। ১৯৯৯ সালে ব্রায়ান লারা এবং গত বছর রেজিস চাকাভা দ্রুতগতিতে তিন অঙ্ক ছোঁয়ার কীর্তি গড়েছিলেন। ২০১১ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৫০ বলে সেঞ্চুরি করে বিশ্বকাপের দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড গড়েন আয়ারল্যান্ডের কেভিন ও’ব্রায়েন।
আইসিসির পূর্ণ সদস্য দেশের ওয়ানডেতে দ্রুততম সেঞ্চুরিয়ান:
৩১ বল: এবি ডি ভিলিয়ির্স (দক্ষিণ আফ্রিকা); প্রতিপক্ষ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ; ২০১৫
৩৬ বল: কোরি অ্যান্ডারসন (নিউজিল্যান্ড); প্রতিপক্ষ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ; ২০১৪
৩৭ বল: শহিদ আফ্রিদি (পাকিস্তান); প্রতিপক্ষ: শ্রীলঙ্কা; ১৯৯৬
৪৫ বল: ব্রায়ান লারা (ওয়েস্ট ইন্ডিজ); প্রতিপক্ষ: বাংলাদেশ; ১৯৯৯
৪৬ বল: জস বাটলার (ইংল্যান্ড); প্রতিপক্ষ: পাকিস্তান; ২০১৫
৪৮ বল: সনাথ জয়সুরিয়া (শ্রীলঙ্কা); প্রতিপক্ষ: পাকিস্তান; ১৯৯৬
৫০ বল; কেভিন ও’ব্রায়েন (আয়ারল্যান্ড); প্রতিপক্ষ: ইংল্যান্ড; ২০১১
৫১ বল; গ্লেন ম্যাক্সওয়েল (অস্ট্রেলিয়া); প্রতিপক্ষ: শ্রীলঙ্কা; ২০১৫
৫২ বল; বিরাট কোহলি (ভারত); প্রতিপক্ষ: অস্ট্রেলিয়া; ২০১৩
৬০ বল; মুশফিকুর রহিম (বাংলাদেশ); প্রতিপক্ষ: আয়ারল্যান্ড; ২০২৩
৭২ বল; মোহাম্মদ শাহজাদ (আফগানিস্তান); প্রতিপক্ষ: স্কটল্যান্ড; ২০১০
করিম সাদিক (আফগানিস্তান); প্রতিপক্ষ: নেদারল্যান্ড; ২০১২
৭৩ বল; রেজিস চাকাভা (জিম্বাবুয়ে); প্রতিপক্ষ: বাংলাদেশ; ২০২২
অচেনা দেশ, আসার আগে তাই পরিবার থেকেও পেয়েছিলেন সতর্কবার্তা। কিন্তু পা রাখার পর সবকিছুই যেন আপন মনে হচ্ছে সাঈদ খোদারাহমির। ইরানি এই কোচের হাত ধরে অচেনা ফুটসালকেও আপন করে নিতে চায় বাংলাদেশ।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচক প্যানেলে দীর্ঘ দিন কাজ করেছেন মিনহাজুল আবেদীন নান্নু। প্রশংসার চেয়ে সমালোচিতই বেশি হয়েছেন প্রধান নির্বাচক হিসেবে। নান্নু এখন কাজ করছেন বিসিবির হেড অব প্রোগ্রাম হিসেবে। এশিয়া কাপ, বিশ্বকাপে খেলার আগে তিনি বিসিবিকে কিছু পরামর্শ দিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগেখেলোয়াড়দের বিরুদ্ধে এখন বিভিন্ন রকম প্রতারণার সংবাদ শোনা যায় অহরহ। বিয়ের নাম করে প্রতিশ্রুতি ভঙ্গের অভিযোগ তো রয়েছেই। অনেক সময় মোটা অঙ্কের টাকা পরিশোধ না করার অভিযোগও ওঠে খেলোয়াড়দের বিরুদ্ধে। ভারতের তরুণ এক ক্রিকেটার ফেঁসে গেছেন এক মামলায়।
৬ ঘণ্টা আগেঘরের মাঠে দ্বিপক্ষীয় সিরিজে ভালো করলেও বাংলাদেশের বড় টুর্নামেন্টে হোঁচট খাওয়ার গল্পটা খুবই পরিচিত। নাজমুল হোসেন শান্ত, লিটন দাস, তানজিদ হাসান তামিমদের গত কয়েক বছর ধরে আইসিসি ইভেন্ট ও এশিয়া কাপে ভরাডুবি হচ্ছে নিয়মিত। মিনহাজুল আবেদীন নান্নু এখন ঘরের মাঠে ভালো উইকেটের দিকে জোর দিচ্ছেন।
৬ ঘণ্টা আগে