হোক না দ্বিতীয় সারির দল। কিংবা মিরপুরের সেই স্লো-লো-টার্নিং উইকেটে টি-টোয়েন্টির মোড়কে লাগাতার টেস্ট ঘরানার ম্যাচ। তাতে কী! বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজ তো খেলতে এসেছিল অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ডই।
ওশেনিয়া মহাদেশের দুই প্রতিবেশীকে চেনা পরিবেশে পেয়ে যেন সত্যিকারের ‘বাঘ’ হয়ে উঠেছিল বাংলাদেশ দল। মিরপুরের ‘বধ্যভূমিতে’ অনভিজ্ঞতা ও অসহায়ত্বের সুযোগ নিয়ে অজিদের ৪-১ ব্যবধানে গুঁড়িয়ে দেওয়ার পর কিউইদের বিপক্ষে সিরিজ জিতেছিল ৩-২ ব্যবধানে।
খর্বশক্তির দল হলেও নাম দুটি অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ড হওয়ায় ‘বড় দল বধের’ অনুভূতি হচ্ছিল বাংলাদেশের। সেই সুখস্মৃতি নিয়েই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলতে গিয়েছিল মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের দল। কিন্তু মরুর দেশে পা রাখতেই বাস্তবতা হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছেন রাসেল ডমিঙ্গোর শিষ্যরা।
টেনেটুনে প্রথম রাউন্ডের বাধা পেরোলেও সুপার টুয়েলভে ভরাডুবি হয়েছে বাংলাদেশের। টানা পাঁচ বিব্রতকর হারে খালি হাতেই সবার আগে দেশে ফিরতে হয়েছে তাসকিন আহমেদ-নাসুম আহমেদদের।
আর বাংলাদেশে ‘দুর্বল’ দল পাঠিয়ে সিরিজ হারা অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ড বিশ্বকাপে পূর্ণশক্তির দল পাঠিয়ে করেছে বাজিমাত। আড়াই মাস আগে মাহমুদউল্লাহদের কাছে ধরাশায়ী দল দুটিই আজ ফাইনালে। দুবাইয়ে রোববার শ্রেষ্ঠত্বের লড়াইয়ে যখন মুখোমুখি হবে অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ড, বাংলাদেশ তখন থাকবে দর্শক হয়ে। দুই প্রতিবেশীর যে-ই জিতুক, ১১ মাসের জন্য টি-টোয়েন্টির নতুন রাজা পাবে বিশ্ব।
মিরপুরের উইকেট বিশ্বকাপ প্রস্তুতির আদর্শ মঞ্চ মনে হয়নি বলেই বাংলাদেশে মূল দল পাঠায়নি ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া (সিও) ও নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট (এনজেডসি)। বিসিবিকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি রক্ষার্থে ঢাকায় অনেকটা অচেনা দল পাঠালেও বিশ্বকাপের ছক ঠিকই এঁকে রেখেছিল অজি ও কিউই বোর্ড। বেশির ভাগ খেলোয়াড় আরব আমিরাতে আইপিএলের বাকি অংশে খেলেছেন। যাঁরা আইপিএলে সুযোগ পাননি, তাঁরা নিজেদের প্রস্তুত করেছেন ‘বিশ্বকাপ বান্ধব’ উইকেটে। এ ব্যাপারগুলোই বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ডকে সাফল্যের পথ দেখিয়েছে।
দুর্বল দলের বিপক্ষে বাংলাদেশের জয় যে শুধুই ‘মেকি আত্মবিশ্বাস’, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। পূর্ণশক্তির দলগুলোর বিপক্ষে খেলতে নামলে পরিণতি হয় ভয়াবহ। এখন যদি ‘আসল’ অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ডকে দেখে শেখে বাংলাদেশ!
হোক না দ্বিতীয় সারির দল। কিংবা মিরপুরের সেই স্লো-লো-টার্নিং উইকেটে টি-টোয়েন্টির মোড়কে লাগাতার টেস্ট ঘরানার ম্যাচ। তাতে কী! বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজ তো খেলতে এসেছিল অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ডই।
ওশেনিয়া মহাদেশের দুই প্রতিবেশীকে চেনা পরিবেশে পেয়ে যেন সত্যিকারের ‘বাঘ’ হয়ে উঠেছিল বাংলাদেশ দল। মিরপুরের ‘বধ্যভূমিতে’ অনভিজ্ঞতা ও অসহায়ত্বের সুযোগ নিয়ে অজিদের ৪-১ ব্যবধানে গুঁড়িয়ে দেওয়ার পর কিউইদের বিপক্ষে সিরিজ জিতেছিল ৩-২ ব্যবধানে।
খর্বশক্তির দল হলেও নাম দুটি অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ড হওয়ায় ‘বড় দল বধের’ অনুভূতি হচ্ছিল বাংলাদেশের। সেই সুখস্মৃতি নিয়েই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলতে গিয়েছিল মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের দল। কিন্তু মরুর দেশে পা রাখতেই বাস্তবতা হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছেন রাসেল ডমিঙ্গোর শিষ্যরা।
টেনেটুনে প্রথম রাউন্ডের বাধা পেরোলেও সুপার টুয়েলভে ভরাডুবি হয়েছে বাংলাদেশের। টানা পাঁচ বিব্রতকর হারে খালি হাতেই সবার আগে দেশে ফিরতে হয়েছে তাসকিন আহমেদ-নাসুম আহমেদদের।
আর বাংলাদেশে ‘দুর্বল’ দল পাঠিয়ে সিরিজ হারা অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ড বিশ্বকাপে পূর্ণশক্তির দল পাঠিয়ে করেছে বাজিমাত। আড়াই মাস আগে মাহমুদউল্লাহদের কাছে ধরাশায়ী দল দুটিই আজ ফাইনালে। দুবাইয়ে রোববার শ্রেষ্ঠত্বের লড়াইয়ে যখন মুখোমুখি হবে অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ড, বাংলাদেশ তখন থাকবে দর্শক হয়ে। দুই প্রতিবেশীর যে-ই জিতুক, ১১ মাসের জন্য টি-টোয়েন্টির নতুন রাজা পাবে বিশ্ব।
মিরপুরের উইকেট বিশ্বকাপ প্রস্তুতির আদর্শ মঞ্চ মনে হয়নি বলেই বাংলাদেশে মূল দল পাঠায়নি ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া (সিও) ও নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট (এনজেডসি)। বিসিবিকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি রক্ষার্থে ঢাকায় অনেকটা অচেনা দল পাঠালেও বিশ্বকাপের ছক ঠিকই এঁকে রেখেছিল অজি ও কিউই বোর্ড। বেশির ভাগ খেলোয়াড় আরব আমিরাতে আইপিএলের বাকি অংশে খেলেছেন। যাঁরা আইপিএলে সুযোগ পাননি, তাঁরা নিজেদের প্রস্তুত করেছেন ‘বিশ্বকাপ বান্ধব’ উইকেটে। এ ব্যাপারগুলোই বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ডকে সাফল্যের পথ দেখিয়েছে।
দুর্বল দলের বিপক্ষে বাংলাদেশের জয় যে শুধুই ‘মেকি আত্মবিশ্বাস’, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। পূর্ণশক্তির দলগুলোর বিপক্ষে খেলতে নামলে পরিণতি হয় ভয়াবহ। এখন যদি ‘আসল’ অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ডকে দেখে শেখে বাংলাদেশ!
ঢাকায় এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের এজিএমেই ঠিক হয়েছিল সেপ্টেম্বরে আরব আমিরাতে হবে ২০২৫ এশিয়া কাপ। আজ আনুষ্ঠানিকভাবেও এসিসি জানিয়ে দিয়েছে টুর্নামেন্ট শুরুর দিনক্ষণ, প্রকাশ করেছে সূচিও। ৯ সেপ্টেম্বর শুরু হয়ে ২৮ সেপ্টেম্বর শেষ হবে এশিয়ার সবচেয়ে বড় এই ক্রিকেট প্রতিযোগিতা।
৫ ঘণ্টা আগেকয়েক দিন আগে ঢাকায় এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের বার্ষিক সভা (এজিএম) শেষে সভাপতি মহসিন নাকভি জানিয়েছিলেন, দ্রুতই এশিয়া কাপ নিয়ে চূড়ান্ত ঘোষণা আসবে। আজই এল সে ঘোষণা। ৯ সেপ্টেম্বর শুরু হবে এশিয়া কাপ। বাংলাদেশ পড়েছে ‘বি’ গ্রুপে। যেখানে প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তান ও হংকং।
৬ ঘণ্টা আগেত্রিদেশীয় সিরিজের প্রথম ম্যাচে নাটকীয় জয় পেয়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। হারারেতে আজ দক্ষিণ আফ্রিকা অনূর্ধ্ব-১৯ দলকে ১ উইকেটে হারিয়েছে তারা। অলরাউন্ড নৈপুণ্যে জয়ের নায়ক সামিউন বশির। বল হাতে ২ উইকেট নেওয়ার পর ব্যাটিংয়ে হার না মানা ৪৫ রানের ইনিংস খেলেন তিনি।
৭ ঘণ্টা আগেওল্ড ট্রাফোর্ড টেস্টে বল হাতে আলো ছড়ানোর পর ব্যাটিংয়ে সুবাস ছড়িয়েছেন বেন স্টোকস। নাম লেখালেন বিরল এক ক্লাবেও। স্যার গ্যারি সোবার্স ও জ্যাক ক্যালিসের পর টেস্টে ৭ হাজার রান ও ২০০ উইকেট নেওয়া তৃতীয় ক্রিকেটার তিনি। স্টোকস সেই ক্লাবে নাম লিখিয়েছেন সেঞ্চুরি করেই।
৭ ঘণ্টা আগে