পাকিস্তানের ক্রিকেট মানেই যেন মাঠে অদ্ভুত সব ঘটনার জন্ম দেওয়া। ক্রিকেটের সবচেয়ে আনপ্রেডিক্টেবল দলটি কখনো জেতা ম্যাচ হারে কখনো আবার নিশ্চিত হারের মুখ থেকে জয় ছিনিয়ে নেয়। কিন্তু গতকাল ঘটালেন ধারার বিপরীতে বিরল এক ঘটনা। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দ্বিতীয় ওয়ানডেতে অদ্ভুত এই ঘটনার জন্ম দিয়েছেন বাবর আজম।
এদিন গ্লাভস পরে ফিল্ডিং করতে দেখা যায় বাবরকে। পাকিস্তান অধিনায়কের এই ছেলেমানুষি ভুলে দলকে ৫ রান পেনাল্টি গুনতে হয়েছ। কারণ বাবর আইসিসির ২৮.১ নম্বর ধারা ভেঙেছেন। আইসিসির নিয়ম অনুযায়ী, উইকেটরক্ষক ছাড়া কোনো ফিল্ডার গ্লাভস বা অতিরিক্ত গার্ড ইউজ করতে পারবেন না। বাবরের গ্লাভস পরা তাই আইনের লঙ্ঘন।
ঘটনাটি ওয়েস্ট ইন্ডিজের ইনিংসের ২৯তম ওভারের। বাঁহাতি স্পিনার মোহাম্মদ নওয়াজের বল স্কয়ার লেগে ঠেলে রান নিতে ছোটেন আলজারি জোসেফ। এ সময় উইকেটরক্ষক মোহাম্মদ রিজওয়ান ছুটে যান ফিল্ডিং করতে। রিজওয়ান এক হাতের গ্লাভস খুলে মাঠে রেখে বলের দিকে ছুটে যান।
অন্য পাশ থেকে তখন বাবর ছুটে আসেন স্টাম্পের পেছনে উইকেটরক্ষকের জায়গায়, রিজওয়ানের থ্রো করা বল সংগ্রহ করতে। রিজওয়ানের ফেলে রাখা গ্লাভসটি তখন হাতে পরে ফেলেন বাবর। এরপর রিজওয়ানের থ্রো থেকে বল গ্লাভস পরেই নিজের সংগ্রহে নেন। বিষয়টি আম্পায়ারের চোখে ধরা পড়লে পাকিস্তানকে ৫ রান পেনাল্টি দেওয়া হয়।
এর জন্য পাকিস্তানকে অবশ্য খুব বেশি ভুগতে হয়নি। ছেলেমানুষি ভুলের আগে ব্যাট হাতে এদিনও দুর্দান্ত ছিলেন বাবর। আগে ব্যাটিং করে বাবরের ৭৭ আর ইমাম উল হকের ৭২ রানের সুবাদে ২৭৫ রান স্কোরবোর্ডে তোলে পাকিস্তান। রান তাড়া করতে শুরু থেকেই নড়বড়ে উইন্ডিজ। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে সফরকারীরা। আর বাবরের এই ঘটনার সময়েও ম্যাচ পুরোপুরি পাকিস্তানের দিকে হেলে ছিল। শেষ পর্যন্ত ১২০ রানের বড় জয় নিয়ে মাঠ ছাড়েন বাবররা।
পাকিস্তানের ক্রিকেট মানেই যেন মাঠে অদ্ভুত সব ঘটনার জন্ম দেওয়া। ক্রিকেটের সবচেয়ে আনপ্রেডিক্টেবল দলটি কখনো জেতা ম্যাচ হারে কখনো আবার নিশ্চিত হারের মুখ থেকে জয় ছিনিয়ে নেয়। কিন্তু গতকাল ঘটালেন ধারার বিপরীতে বিরল এক ঘটনা। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দ্বিতীয় ওয়ানডেতে অদ্ভুত এই ঘটনার জন্ম দিয়েছেন বাবর আজম।
এদিন গ্লাভস পরে ফিল্ডিং করতে দেখা যায় বাবরকে। পাকিস্তান অধিনায়কের এই ছেলেমানুষি ভুলে দলকে ৫ রান পেনাল্টি গুনতে হয়েছ। কারণ বাবর আইসিসির ২৮.১ নম্বর ধারা ভেঙেছেন। আইসিসির নিয়ম অনুযায়ী, উইকেটরক্ষক ছাড়া কোনো ফিল্ডার গ্লাভস বা অতিরিক্ত গার্ড ইউজ করতে পারবেন না। বাবরের গ্লাভস পরা তাই আইনের লঙ্ঘন।
ঘটনাটি ওয়েস্ট ইন্ডিজের ইনিংসের ২৯তম ওভারের। বাঁহাতি স্পিনার মোহাম্মদ নওয়াজের বল স্কয়ার লেগে ঠেলে রান নিতে ছোটেন আলজারি জোসেফ। এ সময় উইকেটরক্ষক মোহাম্মদ রিজওয়ান ছুটে যান ফিল্ডিং করতে। রিজওয়ান এক হাতের গ্লাভস খুলে মাঠে রেখে বলের দিকে ছুটে যান।
অন্য পাশ থেকে তখন বাবর ছুটে আসেন স্টাম্পের পেছনে উইকেটরক্ষকের জায়গায়, রিজওয়ানের থ্রো করা বল সংগ্রহ করতে। রিজওয়ানের ফেলে রাখা গ্লাভসটি তখন হাতে পরে ফেলেন বাবর। এরপর রিজওয়ানের থ্রো থেকে বল গ্লাভস পরেই নিজের সংগ্রহে নেন। বিষয়টি আম্পায়ারের চোখে ধরা পড়লে পাকিস্তানকে ৫ রান পেনাল্টি দেওয়া হয়।
এর জন্য পাকিস্তানকে অবশ্য খুব বেশি ভুগতে হয়নি। ছেলেমানুষি ভুলের আগে ব্যাট হাতে এদিনও দুর্দান্ত ছিলেন বাবর। আগে ব্যাটিং করে বাবরের ৭৭ আর ইমাম উল হকের ৭২ রানের সুবাদে ২৭৫ রান স্কোরবোর্ডে তোলে পাকিস্তান। রান তাড়া করতে শুরু থেকেই নড়বড়ে উইন্ডিজ। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে সফরকারীরা। আর বাবরের এই ঘটনার সময়েও ম্যাচ পুরোপুরি পাকিস্তানের দিকে হেলে ছিল। শেষ পর্যন্ত ১২০ রানের বড় জয় নিয়ে মাঠ ছাড়েন বাবররা।
তৃতীয় দিন শেষে সিলেট টেস্ট বেশ জমেই উঠেছে। প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশকে ১৯১ রানে গুটিয়ে ২৭৩ রান করে ৮২ রানের লিড নিয়ে নিয়েছিল জিম্বাবুয়ে। তবে দ্বিতীয় ইনিংসে ঘুরে দাঁড়িয়ে ৪ উইকেটে ১৯৪ তুলে এরই মধ্যে ১১২ রানের লিড নিয়েছে বাংলাদেশ। হাতে এখনো ৬ উইকেট। একটা চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দেওয়ার সম্ভাবনা জাগিয়ে রেখেছে
২ ঘণ্টা আগেঅতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার বাঁশি বাজালেন রেফারি। ১০ জনের দলে পরিণত হওয়া বসুন্ধরা কিংসের কোচ ভালেরিউ তিতাকে তখন বেশ উত্তপ্ত দেখা যায়। সে জন্য হলুদ কার্ডও হজম করতে হয় তাঁকে। তারপর রেফারি বাকি অংশের খেলা চালানোর সিদ্ধান্ত নেবেন বলেই মনে হচ্ছিল। কিন্তু দুই দলের সঙ্গে আলোচনা করে আলোকস্বল্পতার কার
৪ ঘণ্টা আগেটেস্টে টানা ১২ ইনিংসে ফিফটিতে পৌঁছাতে পারেননি মুশফিকুর রহিম। বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ এ ব্যাটারের শেষ ৪ টেস্ট ইনিংস এক অঙ্কের ঘরে। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সংস্করণকে বিদায় বলা মুশফিকের ফোকাস শুধু এখন টেস্টে। তাঁর সিরিয়াসনেস ও প্রস্তুতি নিয়ে কোনো প্রশ্ন থাকে না। কিন্তু বেশ লম্বা সময় ছন্দহীন
৪ ঘণ্টা আগেকালবৈশাখীর পর শঙ্কা নিয়েই শুরু হয় দ্বিতীয়ার্ধের খেলা। ম্যাচ অতিরিক্ত সময়ে গেলে খেলা চালাতে পারবেন তো রেফারি। সেই শঙ্কাই সত্যি হলো শেষ পর্যন্ত। অতিরিক্ত সময়ের ১০৫ মিনিটের পর আলোকস্বল্পতার কারণে আর খেলা মাঠে গড়াতে পারেনি। স্থগিত ঘোষণা করা হয় ফেডারেশন কাপের ফাইনালে বসুন্ধরা কিংস ও আবাহনী লিমিটেডের
৫ ঘণ্টা আগে