দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে প্রথম দেখাতেই জয় পেয়েছিল বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল। সেটা ছিল মিরপুরে ২০১২ সালে। এরপর টি-টোয়েন্টিতে টানা ১০ ম্যাচ হেরেছেন বাংলাদেশের মেয়েরা। ১১ বছর পর বেনোনিতে আজ বহুল প্রতীক্ষিত জয় পেল বাংলাদেশ। বেনোনিতে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ১৩ রানে হারিয়েছেন বাংলাদেশের মেয়েরা। তাতে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ১-০তে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ।
বেনোনিতে ১৫০ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নামা দক্ষিণ আফ্রিকা ধীরস্থির শুরু করেছিল। ৩ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে স্বাগতিকেরা করে ১৯ রান। এরপরই ঝড় তোলা শুরু করে দক্ষিণ আফ্রিকা। প্রথম ৬ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে স্কোর হয়েছে ৫৪ রান। ইনিংসের ষষ্ঠ ওভারে বাংলাদেশের অফস্পিনার শরীফা খাতুনকে দুই ছক্কা মারেন তাজমিন ব্রিটস। উদ্বোধনী জুটিতে ৫৭ বলে ৬৯ রান যোগ করেন দক্ষিণ আফ্রিকার দুই ওপেনার অ্যানেকে বস্ক ও ব্রিটস। দশম ওভারের তৃতীয় বলে ব্রিটসকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন রাবেয়া খান। ২৬ বলে ৩ চার ও ১ ছক্কায় ৩০ রান করেন ব্রিটস।
প্রথম উইকেট হারানোর ঠিক পরের ওভারেই আরেকটি উইকেট হারায় দক্ষিণ আফ্রিকা। ১১তম ওভারের চতুর্থ বলে ৩ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা অ্যানারি ডার্কসেনকে বোল্ড করেন ফাহিমা খাতুন। দ্রুত ২ উইকেট হারিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর হয়ে যায় ১০.৪ ওভারে ২ উইকেটে ৭২ রান। স্বাগতিকদের রানের চাকা এখানেই কিছুটা ধীর হয়ে যায়। তৃতীয় উইকেটে ২৯ বলে ৩২ রানের জুটি গড়েন বস্ক ও সুন লুস। ১৯ বলে ১৮ রান করা লুসকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন স্বর্ণা আক্তার। তাতে দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর হয়ে যায় ১৫.৩ ওভারে ৩ উইকেটে ১০৪ রান।
শেষ ২৭ বলে যখন দক্ষিণ আফ্রিকার ৪৬ রান দরকার, তখন ম্যাচ আরও জমে ওঠে। একের পর এক ৪ মারতে থাকেন দক্ষিণ আফ্রিকার ওপেনার বস্ক। স্বাগতিকদের জয়ের জন্য সমীকরণ দাঁড়ায় ৩ ওভারে ২৮ রান। হাতে তখনো ৭ উইকেট। এখান থেকেই ম্যাচের ভোল পাল্টানো শুরু করে। ১৮তম ওভারে বোলিংয়ে এসে ২ রান দিয়ে ২ উইকেট নেন স্বর্ণা। যার মধ্যে ছিল বস্কের উইকেট। ৪৯ বলে ৯ চার ও ১ ছক্কায় ৬৭ রান করেন দক্ষিণ আফ্রিকার ওপেনার। ২ ওভারে ২৬ রান, এমন সমীকরণের সঙ্গে শেষ পর্যন্ত পাল্লা দিতে পারেনি স্বাগতিকেরা। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ১৩৬ রানে আটকে যায় দক্ষিণ আফ্রিকা। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৫ উইকেট নিয়েছেন স্বর্ণা।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতি। প্রথমে ব্যাটিং নেওয়া বাংলাদেশ নারী নির্ধারিত ২০ ওভারে ২ উইকেটে করেছে ১৪৯ রান। যা দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের মেয়েদের সর্বোচ্চ স্কোর। ইনিংস সর্বোচ্চ ৬২ রান করে অপরাজিত ছিলেন মুর্শিদা খাতুন। ৫৯ বলে ৬ চার ও ১ ছক্কা মেরেছেন তিনি। দক্ষিণ আফ্রিকার বোলারদের মধ্যে ১টি করে উইকেট নিয়েছেন ননদুমিসো শাঙ্গাসে ও এলিজ মারি মার্ক্স।
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে প্রথম দেখাতেই জয় পেয়েছিল বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল। সেটা ছিল মিরপুরে ২০১২ সালে। এরপর টি-টোয়েন্টিতে টানা ১০ ম্যাচ হেরেছেন বাংলাদেশের মেয়েরা। ১১ বছর পর বেনোনিতে আজ বহুল প্রতীক্ষিত জয় পেল বাংলাদেশ। বেনোনিতে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ১৩ রানে হারিয়েছেন বাংলাদেশের মেয়েরা। তাতে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ১-০তে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ।
বেনোনিতে ১৫০ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নামা দক্ষিণ আফ্রিকা ধীরস্থির শুরু করেছিল। ৩ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে স্বাগতিকেরা করে ১৯ রান। এরপরই ঝড় তোলা শুরু করে দক্ষিণ আফ্রিকা। প্রথম ৬ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে স্কোর হয়েছে ৫৪ রান। ইনিংসের ষষ্ঠ ওভারে বাংলাদেশের অফস্পিনার শরীফা খাতুনকে দুই ছক্কা মারেন তাজমিন ব্রিটস। উদ্বোধনী জুটিতে ৫৭ বলে ৬৯ রান যোগ করেন দক্ষিণ আফ্রিকার দুই ওপেনার অ্যানেকে বস্ক ও ব্রিটস। দশম ওভারের তৃতীয় বলে ব্রিটসকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন রাবেয়া খান। ২৬ বলে ৩ চার ও ১ ছক্কায় ৩০ রান করেন ব্রিটস।
প্রথম উইকেট হারানোর ঠিক পরের ওভারেই আরেকটি উইকেট হারায় দক্ষিণ আফ্রিকা। ১১তম ওভারের চতুর্থ বলে ৩ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা অ্যানারি ডার্কসেনকে বোল্ড করেন ফাহিমা খাতুন। দ্রুত ২ উইকেট হারিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর হয়ে যায় ১০.৪ ওভারে ২ উইকেটে ৭২ রান। স্বাগতিকদের রানের চাকা এখানেই কিছুটা ধীর হয়ে যায়। তৃতীয় উইকেটে ২৯ বলে ৩২ রানের জুটি গড়েন বস্ক ও সুন লুস। ১৯ বলে ১৮ রান করা লুসকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন স্বর্ণা আক্তার। তাতে দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর হয়ে যায় ১৫.৩ ওভারে ৩ উইকেটে ১০৪ রান।
শেষ ২৭ বলে যখন দক্ষিণ আফ্রিকার ৪৬ রান দরকার, তখন ম্যাচ আরও জমে ওঠে। একের পর এক ৪ মারতে থাকেন দক্ষিণ আফ্রিকার ওপেনার বস্ক। স্বাগতিকদের জয়ের জন্য সমীকরণ দাঁড়ায় ৩ ওভারে ২৮ রান। হাতে তখনো ৭ উইকেট। এখান থেকেই ম্যাচের ভোল পাল্টানো শুরু করে। ১৮তম ওভারে বোলিংয়ে এসে ২ রান দিয়ে ২ উইকেট নেন স্বর্ণা। যার মধ্যে ছিল বস্কের উইকেট। ৪৯ বলে ৯ চার ও ১ ছক্কায় ৬৭ রান করেন দক্ষিণ আফ্রিকার ওপেনার। ২ ওভারে ২৬ রান, এমন সমীকরণের সঙ্গে শেষ পর্যন্ত পাল্লা দিতে পারেনি স্বাগতিকেরা। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ১৩৬ রানে আটকে যায় দক্ষিণ আফ্রিকা। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৫ উইকেট নিয়েছেন স্বর্ণা।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতি। প্রথমে ব্যাটিং নেওয়া বাংলাদেশ নারী নির্ধারিত ২০ ওভারে ২ উইকেটে করেছে ১৪৯ রান। যা দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের মেয়েদের সর্বোচ্চ স্কোর। ইনিংস সর্বোচ্চ ৬২ রান করে অপরাজিত ছিলেন মুর্শিদা খাতুন। ৫৯ বলে ৬ চার ও ১ ছক্কা মেরেছেন তিনি। দক্ষিণ আফ্রিকার বোলারদের মধ্যে ১টি করে উইকেট নিয়েছেন ননদুমিসো শাঙ্গাসে ও এলিজ মারি মার্ক্স।
কদিন আগেই পরিষ্কার হয়ে গিয়েছিল, লিভারপুল ছেড়ে নতুন ঠিকানায় যাচ্ছেন লুইস দিয়াজ। আনুষ্ঠানিক ঘোষণাটাও এসে গেল। অ্যানফিল্ড থেকে জার্মান ক্লাব বায়ার্ন মিউনিখে পাড়ি জমাচ্ছেন তিনি। চার বছরের জন্য কলম্বিয়ান এই উইঙ্গারের সঙ্গে চুক্তি করেছে জার্মান লিগ চ্যাম্পিয়নরা।
৭ ঘণ্টা আগেসাড়ে তিন বছরের নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্টে ফিরেছিলেন ব্রেন্ডন টেলর। তাই এই টেস্টে সবার নজর ছিল তাঁর দিকে। তবে তাঁকে বাইরে রেখে টেস্টের একাদশ গড়ে স্বাগতিক জিম্বাবুয়ে। তবু বুলাওয়ে টেস্টে শুরুটা তাদের মোটেও ভালো হয়নি। প্রথম ইনিংসে ১৪৯ ওভারে অলআউট হয়েছে তারা।
৮ ঘণ্টা আগেওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপ অব লিজেন্ডসে রাউন্ড রবিন লিগে পাকিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচ খেলেনি ভারত। দারুণ ব্যাপার হলো, সেমিফাইনালেও প্রতিপক্ষে হিসেবে নিজেদের পেয়েছে তারা। আগামীকাল বার্মিংহামে ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে মাঠে নামার কথা ছিল ভারত-পাকিস্তানের। সে পর্যন্ত আর যেতে হয়নি, ভারত এবারও পাকিস্তানের বিপক্ষে খেল
৯ ঘণ্টা আগেওল্ড ট্রাফোর্ড টেস্টে বাঁ পায়ে ক্র্যাম্প এবং কাঁধে ব্যথায় ভুগছিলেন বেন স্টোকস। শেষ টেস্টে তাঁকে পাওয়া যাবে কি না, এমন সংশয় ছিলই। এর মধ্যে আজ ওভাল টেস্টের একাদশ ঘোষণা করেছে। কাল থেকে শুরু হতে যাওয়া টেস্টে নেই অধিনায়ক স্টোকস। তাঁর অনুপস্থিতিতে দলকে নেতৃত্ব দেবেন ওলি পোপ, এর আগেও ৪টি টেস্টে ইংল্যান্ডের
১০ ঘণ্টা আগে