আইসিসি ইভেন্ট, এশিয়া কাপে ভারত-পাকিস্তান মুখোমুখি হয় প্রায়ই। তবে এশিয়ার এই দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর দ্বিপক্ষীয় সিরিজ হচ্ছে না দীর্ঘদিন। পাকিস্তান আগ্রহ দেখালেও ভারত নাকচ করেছে বারবার।
২০১২-১৩ সালে ভারত সফরে গিয়েছিল পাকিস্তান। এটাই সর্বশেষ ভারত-পাকিস্তান সিরিজ। এই সময়ে পাকিস্তানের সঙ্গে সিরিজ খেলেছে বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, ইংল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকাসহ আরও অনেক দল। ঘরের মাঠ, অ্যাওয়ে, নিরপেক্ষ ভেন্যু-সবখানেই খেলেছে পাকিস্তান। ভারত-পাকিস্তান সিরিজ না হওয়া প্রসঙ্গে আবদুল রাজ্জাক ২৫ বছর আগের কথা উল্লেখ করেছেন। ১৯৯৭ থেকে ১৯৯৮ সালে এশিয়ার এই দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী তিনটি ওয়ানডে সিরিজ খেলেছিল। পাকিস্তান জিতেছিল ৭ ম্যাচ, ৬ ম্যাচ হেরেছিল এবং বৃষ্টিতে এক ম্যাচ ভেস্তে গিয়েছিল। রাজ্জাক বলেন, ‘একমাত্র ভারতই পাকিস্তানের সঙ্গে খেলে না। ১৯৯৭-৯৮ সালে তারা (ভারত) আমাদের বিপক্ষে বেশি ম্যাচ খেলেনি। কারণ আমরা অনেক ভালো খেলতাম। ভারত সব সময়ই হারত।’
রাজ্জাক ২০২৩ অ্যাশেজের কথাও উল্লেখ করেছেন। এজবাস্টন, লর্ডস, হেডিংলি-অ্যাশেজের তিন টেস্টই রোমাঞ্চ ছড়িয়েছে। প্রথম দুই ম্যাচ জিতেছে অস্ট্রেলিয়া ও তৃতীয় টেস্ট জিতেছে ইংল্যান্ড। পাকিস্তানের সাবেক এই অলরাউন্ডার বলেন, ‘এখন পরিস্থিতি বদলে গেছে। আমরা ২০২৩ সালে আছি। আমাদের চিন্তাভাবনা বদলাতে হবে। কোনো দল বড় বা ছোট না। আপনি অ্যাশেজ দেখুন। কোন দল বেশি ভালো তা আপনি বলতে পারবেন? যে দল ভালো খেলবে, সে দলই জিতবে।
পাকিস্তান দল দুর্বল এটা বলা যাবে না।’
এ বছরের আগস্ট-সেপ্টেম্বরে পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কায় হবে এশিয়া কাপ। এশিয়া কাপে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ হওয়ার সম্ভাবনা তিনটি, যদি তারা ফাইনালে পৌঁছায়। আর ১৫ অক্টোবর আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে বিশ্বকাপে মুখোমুখি হবে এশিয়ার এই দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী।
আইসিসি ইভেন্ট, এশিয়া কাপে ভারত-পাকিস্তান মুখোমুখি হয় প্রায়ই। তবে এশিয়ার এই দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর দ্বিপক্ষীয় সিরিজ হচ্ছে না দীর্ঘদিন। পাকিস্তান আগ্রহ দেখালেও ভারত নাকচ করেছে বারবার।
২০১২-১৩ সালে ভারত সফরে গিয়েছিল পাকিস্তান। এটাই সর্বশেষ ভারত-পাকিস্তান সিরিজ। এই সময়ে পাকিস্তানের সঙ্গে সিরিজ খেলেছে বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, ইংল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকাসহ আরও অনেক দল। ঘরের মাঠ, অ্যাওয়ে, নিরপেক্ষ ভেন্যু-সবখানেই খেলেছে পাকিস্তান। ভারত-পাকিস্তান সিরিজ না হওয়া প্রসঙ্গে আবদুল রাজ্জাক ২৫ বছর আগের কথা উল্লেখ করেছেন। ১৯৯৭ থেকে ১৯৯৮ সালে এশিয়ার এই দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী তিনটি ওয়ানডে সিরিজ খেলেছিল। পাকিস্তান জিতেছিল ৭ ম্যাচ, ৬ ম্যাচ হেরেছিল এবং বৃষ্টিতে এক ম্যাচ ভেস্তে গিয়েছিল। রাজ্জাক বলেন, ‘একমাত্র ভারতই পাকিস্তানের সঙ্গে খেলে না। ১৯৯৭-৯৮ সালে তারা (ভারত) আমাদের বিপক্ষে বেশি ম্যাচ খেলেনি। কারণ আমরা অনেক ভালো খেলতাম। ভারত সব সময়ই হারত।’
রাজ্জাক ২০২৩ অ্যাশেজের কথাও উল্লেখ করেছেন। এজবাস্টন, লর্ডস, হেডিংলি-অ্যাশেজের তিন টেস্টই রোমাঞ্চ ছড়িয়েছে। প্রথম দুই ম্যাচ জিতেছে অস্ট্রেলিয়া ও তৃতীয় টেস্ট জিতেছে ইংল্যান্ড। পাকিস্তানের সাবেক এই অলরাউন্ডার বলেন, ‘এখন পরিস্থিতি বদলে গেছে। আমরা ২০২৩ সালে আছি। আমাদের চিন্তাভাবনা বদলাতে হবে। কোনো দল বড় বা ছোট না। আপনি অ্যাশেজ দেখুন। কোন দল বেশি ভালো তা আপনি বলতে পারবেন? যে দল ভালো খেলবে, সে দলই জিতবে।
পাকিস্তান দল দুর্বল এটা বলা যাবে না।’
এ বছরের আগস্ট-সেপ্টেম্বরে পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কায় হবে এশিয়া কাপ। এশিয়া কাপে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ হওয়ার সম্ভাবনা তিনটি, যদি তারা ফাইনালে পৌঁছায়। আর ১৫ অক্টোবর আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে বিশ্বকাপে মুখোমুখি হবে এশিয়ার এই দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী।
বাংলাদেশের ফুটবল ইতিহাসে এমন ঘটনা বিরলই বল যায়। আলোকস্বল্পতার কারণে গতকাল পরিত্যক্ত হয় ফেডারেশন কাপের ফাইনাল। ম্যাচে তখনো অতিরিক্ত সময়ের শেষ ১৫ মিনিট বাকি ছিল। কিন্তু এর আগেই পরিত্যক্তের ঘোষণা দেন রেফারি। যার ফলে অমীমাংসিত থেকে যায় বসুন্ধরা কিংস ও আবাহনী লিমিটেডের মধ্যকার শিরোপার লড়াই।
১ ঘণ্টা আগেঅপরাজিত থেকে এএইচএফ কাপের সেমিফাইনালে উঠল বাংলাদেশ হকি দল। আজ পুলের শেষ ম্যাচে শ্রীলঙ্কাকে ৫-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে পুষ্কর ক্ষিসা মিমোর দল। ফলে ৪ ম্যাচে পূর্ণ ১২ পয়েন্ট নিয়ে পুল পর্ব শেষ করল তারা। সেমিফাইনালে তাদের প্রতিপক্ষ ওমান। এই ম্যাচ জিতলে এশিয়া কাপের মূলপর্বে জায়গা করে নেবে বাংলাদেশ।
১ ঘণ্টা আগেমার্চে ভারতের বিপক্ষে ম্যাচের প্রাথমিক দলে থাকলেও চূড়ান্ত দলে জায়গা পাননি ফাহামিদুল ইসলাম। তাই সৌদি আরব থেকেই ইতালিতে ফিরতে হয় এই ফুটবলারকে। কোচ হাভিয়ের কাবরেরার এমন সিদ্ধান্ত বিস্ময়ের পাশাপাশি ক্ষোভেরও জন্ম দেয়।
২ ঘণ্টা আগেবিশ্ব ক্রিকেটে দলীয় মান, ক্রিকেটারদের পারফরম্যান্স এবং তারকাদের উপস্থিতি কেবল খেলার মান নির্ধারণ করে না, বরং দেশের ক্রিকেটের বাণিজ্যিকীকরণেও ব্যাপক প্রভাব ফেলে। কখনো কখনো একজন তারকা ক্রিকেটারের উপস্থিতিই একটি দেশের ক্রিকেট অর্থনীতিকেও চাঙা করে তোলে, পৃষ্ঠপোষকদের আকৃষ্ট করে এবং বিপণন মূল্য বাড়িয়ে দেয়
২ ঘণ্টা আগে