ক্রীড়া ডেস্ক
২০২৪-এর ডিসেম্বরে বাংলাদেশ সিরিজের পর ওয়েস্ট ইন্ডিজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিয়মিত ম্যাচ খেলেছে। কিন্তু নিকোলাস পুরানকে আর দেখা যায়নি। অবশেষে তিনি বিদায় জানালেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে। বাংলাদেশের বিপক্ষে ছয় মাস আগের টি-টোয়েন্টি ম্যাচটা তাই হয়ে রইল উইন্ডিজের হয়ে পুরানের সবশেষ কোনো ম্যাচ।
সামাজিক মাধ্যমে এক বিবৃতিতে পুরান গত রাতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন। নিজের অফিশিয়াল ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডলে ক্যারিবীয় এই বাঁহাতি ব্যাটার লিখেছেন, ‘অনেক চিন্তাভাবনা করে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের সিদ্ধান্ত নিলাম। এই খেলা আমাকে ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ দিয়েছে। অনেক আনন্দময় ও মনে রাখার মতো অনেক স্মৃতি রয়েছে। মেরুন জার্সি পরা, জাতীয় সংগীতের সময় দাঁড়িয়ে থাকা আর মাঠে নামলে নিজের পুরোটা নিংড়ে দেওয়া—এগুলোর গুরুত্ব যে আমার কাছে কী, তা ভাষায় প্রকাশ করা কঠিন।’
২০১৬ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত আট বছর ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে শুধু সীমিত ওভারের ক্রিকেটই খেলেছেন পুরান। নেতৃত্ব দিয়েছেন ১৭ ওয়ানডে ও ২৩ আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের জার্সিতে ৪০ ম্যাচে নেতৃত্ব দেওয়া পুরানের কাছে অনেক গর্বের বিষয়। ২৯ বছর বয়সী এই বাঁহাতি ব্যাটার বলেন, দলকে নেতৃত্ব দেওয়া আমার জীবনের এক অসাধারণ গৌরবের বিষয়। আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার শেষ হলেও ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেটের প্রতি ভালোবাসা কখনোই কমবে না।
আট বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে ৬১ ওয়ানডে ও ১০৬ টি-টোয়েন্টি খেলেছেন। ১৬৭ ম্যাচে ৩১.০৮ গড়ে করেন ৪২৫৮ রান। ওয়েস্ট ইন্ডিজের জার্সিতে ৩ সেঞ্চুরি ও ২৪ ফিফটি করেছেন। সেঞ্চুরি, ফিফটি ছাপিয়ে পুরানের সবচেয়ে বড় যে বৈশিষ্ট্য, সেটা হলো তাঁর ইমপ্যাক্ট। ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে যেকোনো মুহূর্তে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারতেন। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ও ওয়ানডে তিনি ব্যাটিং করেছেন ১৩৬.৩৯ ও ৯৯.১৫ স্ট্রাইকরেটে।
ক্রিকেট ওয়েস্ট ইন্ডিজও (সিডব্লিউআই) পুরানের অবসর নিয়ে এক বার্তা দিয়েছে। সিডব্লিউআই লিখেছে, ‘নিকোলাস আনুষ্ঠানিকভাবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এতে তাঁর ক্যারিয়ারের এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় শেষ হলো। একজন বিশ্বমানের খেলোয়াড় ও ম্যাচের মোড় ঘোরানো তারকা হিসেবে নিকোলাস ওয়েস্ট ইন্ডিজের জার্সিতে টি-টোয়েন্টিতে সবচেয়ে বেশি ১০৬ ম্যাচ খেলেছেন। ক্যারিবীয় ব্যাটার হিসেবে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ রান (২২৭৫ রান) করেছেন। মাঠে তাঁর পারফরম্যান্স এবং দলে তাঁর প্রভাব ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেটে অনেক বড় ছাপ রেখেছে।’
২৯ বছর বয়সে অনেকের যেখানে জাতীয় দলের হয়ে অভিষেক হয়, পুরান তখন আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন। অবসরের আগে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দলে জায়গা হয়নি তাঁর। বিধ্বংসী এই ব্যাটার ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে কী করতে পারেন, সেটা তিনি দেখিয়ে যাচ্ছেন বারবার। আইপিএল, বিগ ব্যাশসহ বিশ্বজুড়ে টি-টোয়েন্টি লিগে তিনি এখন ‘হটকেক’।
২০২৪-এর ডিসেম্বরে বাংলাদেশ সিরিজের পর ওয়েস্ট ইন্ডিজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিয়মিত ম্যাচ খেলেছে। কিন্তু নিকোলাস পুরানকে আর দেখা যায়নি। অবশেষে তিনি বিদায় জানালেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে। বাংলাদেশের বিপক্ষে ছয় মাস আগের টি-টোয়েন্টি ম্যাচটা তাই হয়ে রইল উইন্ডিজের হয়ে পুরানের সবশেষ কোনো ম্যাচ।
সামাজিক মাধ্যমে এক বিবৃতিতে পুরান গত রাতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন। নিজের অফিশিয়াল ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডলে ক্যারিবীয় এই বাঁহাতি ব্যাটার লিখেছেন, ‘অনেক চিন্তাভাবনা করে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের সিদ্ধান্ত নিলাম। এই খেলা আমাকে ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ দিয়েছে। অনেক আনন্দময় ও মনে রাখার মতো অনেক স্মৃতি রয়েছে। মেরুন জার্সি পরা, জাতীয় সংগীতের সময় দাঁড়িয়ে থাকা আর মাঠে নামলে নিজের পুরোটা নিংড়ে দেওয়া—এগুলোর গুরুত্ব যে আমার কাছে কী, তা ভাষায় প্রকাশ করা কঠিন।’
২০১৬ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত আট বছর ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে শুধু সীমিত ওভারের ক্রিকেটই খেলেছেন পুরান। নেতৃত্ব দিয়েছেন ১৭ ওয়ানডে ও ২৩ আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের জার্সিতে ৪০ ম্যাচে নেতৃত্ব দেওয়া পুরানের কাছে অনেক গর্বের বিষয়। ২৯ বছর বয়সী এই বাঁহাতি ব্যাটার বলেন, দলকে নেতৃত্ব দেওয়া আমার জীবনের এক অসাধারণ গৌরবের বিষয়। আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার শেষ হলেও ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেটের প্রতি ভালোবাসা কখনোই কমবে না।
আট বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে ৬১ ওয়ানডে ও ১০৬ টি-টোয়েন্টি খেলেছেন। ১৬৭ ম্যাচে ৩১.০৮ গড়ে করেন ৪২৫৮ রান। ওয়েস্ট ইন্ডিজের জার্সিতে ৩ সেঞ্চুরি ও ২৪ ফিফটি করেছেন। সেঞ্চুরি, ফিফটি ছাপিয়ে পুরানের সবচেয়ে বড় যে বৈশিষ্ট্য, সেটা হলো তাঁর ইমপ্যাক্ট। ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে যেকোনো মুহূর্তে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারতেন। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ও ওয়ানডে তিনি ব্যাটিং করেছেন ১৩৬.৩৯ ও ৯৯.১৫ স্ট্রাইকরেটে।
ক্রিকেট ওয়েস্ট ইন্ডিজও (সিডব্লিউআই) পুরানের অবসর নিয়ে এক বার্তা দিয়েছে। সিডব্লিউআই লিখেছে, ‘নিকোলাস আনুষ্ঠানিকভাবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এতে তাঁর ক্যারিয়ারের এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় শেষ হলো। একজন বিশ্বমানের খেলোয়াড় ও ম্যাচের মোড় ঘোরানো তারকা হিসেবে নিকোলাস ওয়েস্ট ইন্ডিজের জার্সিতে টি-টোয়েন্টিতে সবচেয়ে বেশি ১০৬ ম্যাচ খেলেছেন। ক্যারিবীয় ব্যাটার হিসেবে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ রান (২২৭৫ রান) করেছেন। মাঠে তাঁর পারফরম্যান্স এবং দলে তাঁর প্রভাব ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেটে অনেক বড় ছাপ রেখেছে।’
২৯ বছর বয়সে অনেকের যেখানে জাতীয় দলের হয়ে অভিষেক হয়, পুরান তখন আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন। অবসরের আগে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দলে জায়গা হয়নি তাঁর। বিধ্বংসী এই ব্যাটার ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে কী করতে পারেন, সেটা তিনি দেখিয়ে যাচ্ছেন বারবার। আইপিএল, বিগ ব্যাশসহ বিশ্বজুড়ে টি-টোয়েন্টি লিগে তিনি এখন ‘হটকেক’।
নিজের খেলাটা ঠিকঠাকই খেললেন হামজা চৌধুরী। আক্রমণ ঠেকানোর পাশাপাশি চেষ্টা করেছেন গোলের জন্যও। কিন্তু দিনশেষে ফুটবল সম্মিলিত খেলা। সেই খেলায় গতকাল পরাজিত দলেই থাকতে হয়েছে হামজাকে।
৭ ঘণ্টা আগেম্যাচের একেবারে অন্তিম মুহূর্ত। বাংলাদেশ তখন সমতা ফেরাতে মরিয়া। বল নিয়ে কাড়িকুড়ি করতে পছন্দ ফয়সাল আহমেদ ফাহিমের। সেভাবেই সিঙ্গাপুরের মিডফিল্ডার ইরফান নাজিবকে কাটিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন তিনি।বল নিয়ন্ত্রণে রেখে বক্সেও ঢুকে পড়েন এই ফরোয়ার্ড। কিন্তু তাঁকে ল্যাং মেরে বসেন নাজিব।
৮ ঘণ্টা আগেএশিয়ান কাপ বাছাইয়ে বাংলাদেশের হারের দিনে হেরেছে ভারতও। আজ হংকংয়ের মাঠে স্বাগতিকদের কাছে ১-০ গোলে হেরেছে তারা। এই হারের ফলে চার দলের গ্রুপ ‘সি’তে চার নম্বরে নেমে গেছে ভারত। সিঙ্গাপুরের কাছে হেরেও ভারতের ওপরে তিন নম্বরে বাংলাদেশ।
১০ ঘণ্টা আগেজাতীয় স্টেডিয়ামে এই ম্যাচটা ঘিরে গত তিন মাস ধরে মানুষের কত আগ্রহ, উন্মাদনা। কত আশা, কত স্বপ্ন যে ম্যাচ ঘিরে, সেটিতে হেরেই গেল বাংলাদেশ। সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে বাংলাদেশের ম্যাচটি দেখতে ঈদের ছুটিতেও গ্যালারিতে উপচে পড়া দর্শক। অনেক দর্শক এসেছেন ঢাকার বাইরে থেকে। উৎসবমুখর এমন পরিবেশে বাংলাদেশ সিঙ্গাপুরের
১০ ঘণ্টা আগে