মূল দল ইংল্যান্ড সফরে থাকায় দ্বিতীয় সারির দল নিয়েই শ্রীলঙ্কা গিয়েছিল ভারত। শিখর ধাওয়ানের নেতৃত্বে এই দল নিয়ে ওয়ানডে সিরিজ জিতলেও টি-টোয়েন্টি সিরিজে বাদ সাধল করোনা। মাঝপথে ক্রুনাল পান্ডিয়া করোনা পজেটিভ হওয়ায় দ্বিতীয় সারির ভারতীয় দলটা আক্ষরিক অর্থেই পরিণত হলো তৃতীয় সারির দলে! আর সুযোগটা দারুণ কাজে লাগিয়ে সিরিজটা ২-১ ব্যবধানে জিতে নিল শ্রীলঙ্কা।
শ্রীলঙ্কার কৃতিত্ব অবশ্য খাটো করে দেখার সুযোগ নেই। দুর্দান্ত খেলেই লঙ্কানরা টি-টোয়েন্টি সিরিজটা জিতেছে। কিন্তু তা শুনতে বয়েই গেছে সমালোচকদের। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভারতীয় সমর্থকেরা তুমুল ট্রল করছে ক্রুনালের এই করোনা পজিটিভ হওয়া নিয়ে। ব্যাঙ্গ করে তারা বলছে, ক্রুনালের কোভিড পজিটিভ হওয়াটাই নাকি উপকার করেছে শ্রীলঙ্কাকে!
অবশ্য কলোম্বোয় সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে জিতে সিরিজে এগিয়ে ছিল ভারত। গত মঙ্গলবার দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টির ঠিক আগ মুহূর্তে করোনা পজেটিভ হন ক্রুনাল। বাধ্য হয়ে ম্যাচ এক দিন পিছিয়ে দেওয়া হয়। ম্যাচ একদিন পিছিয়ে গেলেও ভারত সিরিজ হার আটকাতে পারেনি। শুধু ক্রুনাল করোনা পজেটিভ হলেও তাঁর সংস্পর্শে আসা বাকি আট ক্রিকেটার ও সিরিজের পরের দুটি ম্যাচ খেলতে পারেননি। ক্রুনালের ভাই হার্দিক পান্ডিয়া, সূর্যকুমার যাদব, পৃথ্বী শকে থাকতে হয়েছে আইসোলেশনে। অনিশ্চিত হয়ে পড়ে ইশান কিষান, মনিশ পান্ডে, যুজবেন্দ্র চাহালদের খেলাও।
সিরিজের মাঝপথে এই ক্রিকেটারদের হারিয়ে দল সাজাতেই হিমশিম খেতে হয়েছে ভারতীয় টিম ম্যানেজমেন্টকে। ক্রুনালের করোনা পজেটিভ পুরো ভারতীয় দলকেই যেন এলোমেলো করে দেয়। দলের স্ট্যান্ডবাই ও নেট বোলারদেরও নিয়মিত দলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। এ কারণেই ভারতীয় সমর্থকেরা মনে করছেন, ক্রুনালের করোনা পজিটিভ হওয়াটা আশীর্বাদ হয়ে এসেছে শ্রীলঙ্কার জন্য। দ্বিতীয় ও তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে সূর্যকুমার, পৃথ্বী শ, ইশান কিষানরা না থাকায় প্রভাব পড়েছে ভারতীয় ব্যাটিং লাইনআপে।
সুযোগটা দারুণভাবে কাজে লাগিয়েছে লঙ্কানরা। দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে টস জিতে শ্রীলঙ্কা আগে ব্যাটিংকে পাঠায় ভারতকে। সঞ্জু স্যামসন, ঋতুরাজ গায়কোয়াড়, দেবদূত পাড়িক্কাল, নিতীশ রানাদের নিয়ে গড়া ব্যাটিং লাইনআপ লড়াই করার মতো পুঁজি এনে দিতে পারেনি দলকে। নির্ধারিত ২০ ওভারে ভারতের সংগ্রহ ৫ উইকেটে ১৩২। এ রান তাড়া করতে নেমে ৪ উইকেট আর দুই বল হাতে রেখেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় শ্রীলঙ্কা।
কাল সিরিজ নির্ধারণী তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে তো মুখ থুবড়ে পড়ে ভারতীয় ব্যাটিং লাইনআপ। ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গার ঘূর্ণিজাদুতে ২০ ওভারে ভারত একশ রানও করতে পারেনি ভারত। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ধাওয়ানের দল তোলে ৮১ রান। লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে হেসেখেলেই ৭ উইকেটের জয় পায় শ্রীলঙ্কা।
কদিন আগে ভারতের মতো অভিজ্ঞতা হয়েছিল ইংল্যান্ডেরও। ঘরের মাঠে পাকিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সিরিজের আগে মূল দলের তিন ক্রিকেটার করোনা পজিটিভ হওয়ায় একেবারেই নতুন এক দল নিয়ে পাকিস্তানের বিপক্ষে মাঠে নেমেছিল ইংল্যান্ড। বেন স্টোকসের নেতৃত্বে অবশ্য ইংলিশরা দুর্দান্ত খেলেছিল।
মূল দল ইংল্যান্ড সফরে থাকায় দ্বিতীয় সারির দল নিয়েই শ্রীলঙ্কা গিয়েছিল ভারত। শিখর ধাওয়ানের নেতৃত্বে এই দল নিয়ে ওয়ানডে সিরিজ জিতলেও টি-টোয়েন্টি সিরিজে বাদ সাধল করোনা। মাঝপথে ক্রুনাল পান্ডিয়া করোনা পজেটিভ হওয়ায় দ্বিতীয় সারির ভারতীয় দলটা আক্ষরিক অর্থেই পরিণত হলো তৃতীয় সারির দলে! আর সুযোগটা দারুণ কাজে লাগিয়ে সিরিজটা ২-১ ব্যবধানে জিতে নিল শ্রীলঙ্কা।
শ্রীলঙ্কার কৃতিত্ব অবশ্য খাটো করে দেখার সুযোগ নেই। দুর্দান্ত খেলেই লঙ্কানরা টি-টোয়েন্টি সিরিজটা জিতেছে। কিন্তু তা শুনতে বয়েই গেছে সমালোচকদের। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভারতীয় সমর্থকেরা তুমুল ট্রল করছে ক্রুনালের এই করোনা পজিটিভ হওয়া নিয়ে। ব্যাঙ্গ করে তারা বলছে, ক্রুনালের কোভিড পজিটিভ হওয়াটাই নাকি উপকার করেছে শ্রীলঙ্কাকে!
অবশ্য কলোম্বোয় সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে জিতে সিরিজে এগিয়ে ছিল ভারত। গত মঙ্গলবার দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টির ঠিক আগ মুহূর্তে করোনা পজেটিভ হন ক্রুনাল। বাধ্য হয়ে ম্যাচ এক দিন পিছিয়ে দেওয়া হয়। ম্যাচ একদিন পিছিয়ে গেলেও ভারত সিরিজ হার আটকাতে পারেনি। শুধু ক্রুনাল করোনা পজেটিভ হলেও তাঁর সংস্পর্শে আসা বাকি আট ক্রিকেটার ও সিরিজের পরের দুটি ম্যাচ খেলতে পারেননি। ক্রুনালের ভাই হার্দিক পান্ডিয়া, সূর্যকুমার যাদব, পৃথ্বী শকে থাকতে হয়েছে আইসোলেশনে। অনিশ্চিত হয়ে পড়ে ইশান কিষান, মনিশ পান্ডে, যুজবেন্দ্র চাহালদের খেলাও।
সিরিজের মাঝপথে এই ক্রিকেটারদের হারিয়ে দল সাজাতেই হিমশিম খেতে হয়েছে ভারতীয় টিম ম্যানেজমেন্টকে। ক্রুনালের করোনা পজেটিভ পুরো ভারতীয় দলকেই যেন এলোমেলো করে দেয়। দলের স্ট্যান্ডবাই ও নেট বোলারদেরও নিয়মিত দলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। এ কারণেই ভারতীয় সমর্থকেরা মনে করছেন, ক্রুনালের করোনা পজিটিভ হওয়াটা আশীর্বাদ হয়ে এসেছে শ্রীলঙ্কার জন্য। দ্বিতীয় ও তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে সূর্যকুমার, পৃথ্বী শ, ইশান কিষানরা না থাকায় প্রভাব পড়েছে ভারতীয় ব্যাটিং লাইনআপে।
সুযোগটা দারুণভাবে কাজে লাগিয়েছে লঙ্কানরা। দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে টস জিতে শ্রীলঙ্কা আগে ব্যাটিংকে পাঠায় ভারতকে। সঞ্জু স্যামসন, ঋতুরাজ গায়কোয়াড়, দেবদূত পাড়িক্কাল, নিতীশ রানাদের নিয়ে গড়া ব্যাটিং লাইনআপ লড়াই করার মতো পুঁজি এনে দিতে পারেনি দলকে। নির্ধারিত ২০ ওভারে ভারতের সংগ্রহ ৫ উইকেটে ১৩২। এ রান তাড়া করতে নেমে ৪ উইকেট আর দুই বল হাতে রেখেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় শ্রীলঙ্কা।
কাল সিরিজ নির্ধারণী তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে তো মুখ থুবড়ে পড়ে ভারতীয় ব্যাটিং লাইনআপ। ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গার ঘূর্ণিজাদুতে ২০ ওভারে ভারত একশ রানও করতে পারেনি ভারত। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ধাওয়ানের দল তোলে ৮১ রান। লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে হেসেখেলেই ৭ উইকেটের জয় পায় শ্রীলঙ্কা।
কদিন আগে ভারতের মতো অভিজ্ঞতা হয়েছিল ইংল্যান্ডেরও। ঘরের মাঠে পাকিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সিরিজের আগে মূল দলের তিন ক্রিকেটার করোনা পজিটিভ হওয়ায় একেবারেই নতুন এক দল নিয়ে পাকিস্তানের বিপক্ষে মাঠে নেমেছিল ইংল্যান্ড। বেন স্টোকসের নেতৃত্বে অবশ্য ইংলিশরা দুর্দান্ত খেলেছিল।
নেপাল সফরের জন্য গত পরশু শুরু হয়েছে জাতীয় দলের ক্যাম্প। সেজন্য ২৪ জনের দলও সাজিয়েছেন কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। কিন্তু মাঠের অনুশীলন এখনো পুরোদমে শুরু হয়নি। এর মধ্যে নতুন খবর, ক্যাম্পের জন্য আপাতত নিজেদের খেলোয়াড়দের ছাড়ছে না বসুন্ধরা কিংস। আজ এক চিঠির মাধ্যমে বিষয়টি বাফুফেকে জানিয়েছে তারা।
২ ঘণ্টা আগেলিওনেল মেসির সঙ্গে ধারেকাছে কেউ এলেই হতো। দেহরক্ষী ইয়াসিন চেউকো দ্রুত তাঁকে ধরে ফেলেন। বিমানের চেয়ে যেন ক্ষিপ্রগতিতে ছুটতে পারেন চেউকো। তাঁর কারণে তাই ভক্ত-সমর্থকেরা সেলফি তোলা তো দূরে থাক, অটোগ্রাফ পর্যন্ত নিতে পারেন না।
২ ঘণ্টা আগেভুটানের ক্লাব রয়্যাল থিম্পু কলেজ ফুটবল ক্লাবে (আরটিসি) খেলবেন বাংলাদেশ জাতীয় দলের অধিনায়ক আফঈদা খন্দকার। একই ক্লাবের হয়ে খেলতে আজ তাঁর সঙ্গে ভুটানে গিয়েছেন স্বপ্না রানী। এএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগের প্রাথমিক পর্বে ‘ডি’ গ্রুপে খেলবে আরটিসি। মূলত এই টুর্নামেন্টের জন্য আফঈদা-স্বপ্নাকে নিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেলিওনেল মেসি তাঁর ক্যারিয়ারে কত শিরোপা জিতেছেন, সেটা তিনি যে নিজেও গুণে শেষ করতে পারবেন না। বার্সেলোনা, প্যারিস সেইন্ট জার্মেই (পিএসজি), আর্জেন্টিনা—যে দলের হয়েই খেলেছেন, জিতেছেন শিরোপা। পরম আরাধ্য বিশ্বকাপ জিতেছেন ২০২২ সালে। একের পর এক রেকর্ড গড়েছেন বলে ‘রেকর্ডের বরপুত্র’ উপাধিও পেয়েছেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে