সেমিফাইনালের আশা বাঁচিয়ে রাখতে হলে আজ জিততেই হতো নিউজিল্যান্ডকে। শ্রীলঙ্কাকে ১৭১ রানে আটকিয়ে ব্যাটারদের কাজটা সহজ করে দিয়েছেন কিউই বোলাররা। প্রতিপক্ষকে উইকেটে হারিয়ে শেষ চারের সম্ভাবনা বাঁচিয়ে রেখেছে সর্বশেষ বিশ্বকাপের রানার্সআপরা।
সমীকরণ অনুযায়ী বাঁচিয়ে রাখা না বলে শেষ দল হিসেবে নিউজিল্যান্ড সেমিতে চলে গেছে এমনটা বললেও অবশ্য ভুল হবে না। কেননা শেষ ম্যাচে পাকিস্তান কিংবা আফগানিস্তানকে কিউইদের টপকিয়ে শেষ চারে যেতে হলে ‘অসম্ভব’ কিছু করতে হবে। শেষ ম্যাচে দুই দলকে শুধু জিতলেই হবে না কিউইদের ০.৭৪৩ রেটিং পয়েন্টকেও পেছনে ফেলতে হবে। এই মুহূর্তে পাকিস্তানের রেটিং পয়েন্ট ০.০৩৬। আর আফগানিস্তানের–০.৩৩৮।
বেঙ্গালুরুতে ১৭২ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা দুর্দান্ত করেন ডেভন কনওয়ে ও রাচিন রবীন্দ্র জুটি। উদ্বোধনী জুটিতে ৮৬ রানের জুটি গড়েন তাঁরা। তবে ভালো শুরু করলেও দুজনের কেউই ফিফটি পাননি। ৪৫ রানে কনওয়েকে আউট করে শ্রীলঙ্কাকে প্রথম উইকেট এনে দেন দুষ্মন্ত চামিরা।
কনওয়ের দেখানো পথে দ্রুতই ফিরে যান রবীন্দ্রও। ফিফটি থেকে ৮ রান দূরে তিনি আউট হন। টুর্নামেন্টে দুর্দান্ত ছন্দে থাকা বাঁহাতি ব্যাটারের ৪২ রানের ইনিংসটিতে ছিল ৩টি করে সমান চার ও ছক্কা। অল্প সময়ে জোড়া উইকেট হারালেও তৃতীয় উইকেটে দলের হাল ধরেন কেন উইলিয়ামসন ও ড্যারিল মিচেল। দুজনের ৪২ রানের জুটিতে যখন কিউইরা সহজ জয় পেতে যাচ্ছিল ঠিক তখনই দ্রুত তিন উইকেট হারিয়ে বসে তারা।
ব্যক্তিগত ১৪ রানে উইলিয়ামসন আউট হওয়ার পর দ্রুত ফিরে যান মার্ক চ্যাপমান। মিচেলের সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝিতে ৭ রানে আউট হন তিনি। দলের জয় যখন ১০ রান দূরে ঠিক তখনই আউট হন মিচেলও। ৪৩ রানে ম্যাথুসের শিকার হন তিনি। তবে জয়ের বাকি কাজটুকু সারেন গ্লেন ফিলিপস ও টম লাথাম। ফিলিপসের ১৭ রানের বিপরীতে ২ রানে অপরাজিত থাকেন লাথাম। এতে করে ১৬০ বল হাতে রেখে ৫ উইকেটের জয় পেয়েছে কিউইরা।
নিউজিল্যান্ডের জয়ে লাভ হয়েছে বাংলাদেশেরও। শ্রীলঙ্কার পরাজয়ে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে সুযোগ পাওয়ার ভালো সম্ভাবনা রয়েছে বাংলাদেশের। শেষ ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে জিতলে তো কথাই নেই। যদি হারেও তাহলে বড় ব্যবধানে না হারলে পয়েন্ট তালিকার অষ্টম দল হিসেবে ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে সুযোগ পাবে বাংলাদেশ। অবশ্য নেদারল্যান্ডসের হার কামনা করতে হবে বাংলাদেশকে।
এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে শেষ উইকেটের দৃঢ়তায় ১৭১ রানের সংগ্রহ পায় শ্রীলঙ্কা। শেষ উইকেটে ৪৩ রান যোগ করেন মহীশ তিকশানা ও দিলশান মদুশঙ্ক। বিশেষ করে ৩৯ রানে অপরাজিত থাকা তিকশানার অবদান অনন্য। তবে দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৫১ রান করেছেন এবারের বিশ্বকাপে দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড করা কুশল পেরেরা।
সেমিফাইনালের আশা বাঁচিয়ে রাখতে হলে আজ জিততেই হতো নিউজিল্যান্ডকে। শ্রীলঙ্কাকে ১৭১ রানে আটকিয়ে ব্যাটারদের কাজটা সহজ করে দিয়েছেন কিউই বোলাররা। প্রতিপক্ষকে উইকেটে হারিয়ে শেষ চারের সম্ভাবনা বাঁচিয়ে রেখেছে সর্বশেষ বিশ্বকাপের রানার্সআপরা।
সমীকরণ অনুযায়ী বাঁচিয়ে রাখা না বলে শেষ দল হিসেবে নিউজিল্যান্ড সেমিতে চলে গেছে এমনটা বললেও অবশ্য ভুল হবে না। কেননা শেষ ম্যাচে পাকিস্তান কিংবা আফগানিস্তানকে কিউইদের টপকিয়ে শেষ চারে যেতে হলে ‘অসম্ভব’ কিছু করতে হবে। শেষ ম্যাচে দুই দলকে শুধু জিতলেই হবে না কিউইদের ০.৭৪৩ রেটিং পয়েন্টকেও পেছনে ফেলতে হবে। এই মুহূর্তে পাকিস্তানের রেটিং পয়েন্ট ০.০৩৬। আর আফগানিস্তানের–০.৩৩৮।
বেঙ্গালুরুতে ১৭২ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা দুর্দান্ত করেন ডেভন কনওয়ে ও রাচিন রবীন্দ্র জুটি। উদ্বোধনী জুটিতে ৮৬ রানের জুটি গড়েন তাঁরা। তবে ভালো শুরু করলেও দুজনের কেউই ফিফটি পাননি। ৪৫ রানে কনওয়েকে আউট করে শ্রীলঙ্কাকে প্রথম উইকেট এনে দেন দুষ্মন্ত চামিরা।
কনওয়ের দেখানো পথে দ্রুতই ফিরে যান রবীন্দ্রও। ফিফটি থেকে ৮ রান দূরে তিনি আউট হন। টুর্নামেন্টে দুর্দান্ত ছন্দে থাকা বাঁহাতি ব্যাটারের ৪২ রানের ইনিংসটিতে ছিল ৩টি করে সমান চার ও ছক্কা। অল্প সময়ে জোড়া উইকেট হারালেও তৃতীয় উইকেটে দলের হাল ধরেন কেন উইলিয়ামসন ও ড্যারিল মিচেল। দুজনের ৪২ রানের জুটিতে যখন কিউইরা সহজ জয় পেতে যাচ্ছিল ঠিক তখনই দ্রুত তিন উইকেট হারিয়ে বসে তারা।
ব্যক্তিগত ১৪ রানে উইলিয়ামসন আউট হওয়ার পর দ্রুত ফিরে যান মার্ক চ্যাপমান। মিচেলের সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝিতে ৭ রানে আউট হন তিনি। দলের জয় যখন ১০ রান দূরে ঠিক তখনই আউট হন মিচেলও। ৪৩ রানে ম্যাথুসের শিকার হন তিনি। তবে জয়ের বাকি কাজটুকু সারেন গ্লেন ফিলিপস ও টম লাথাম। ফিলিপসের ১৭ রানের বিপরীতে ২ রানে অপরাজিত থাকেন লাথাম। এতে করে ১৬০ বল হাতে রেখে ৫ উইকেটের জয় পেয়েছে কিউইরা।
নিউজিল্যান্ডের জয়ে লাভ হয়েছে বাংলাদেশেরও। শ্রীলঙ্কার পরাজয়ে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে সুযোগ পাওয়ার ভালো সম্ভাবনা রয়েছে বাংলাদেশের। শেষ ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে জিতলে তো কথাই নেই। যদি হারেও তাহলে বড় ব্যবধানে না হারলে পয়েন্ট তালিকার অষ্টম দল হিসেবে ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে সুযোগ পাবে বাংলাদেশ। অবশ্য নেদারল্যান্ডসের হার কামনা করতে হবে বাংলাদেশকে।
এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে শেষ উইকেটের দৃঢ়তায় ১৭১ রানের সংগ্রহ পায় শ্রীলঙ্কা। শেষ উইকেটে ৪৩ রান যোগ করেন মহীশ তিকশানা ও দিলশান মদুশঙ্ক। বিশেষ করে ৩৯ রানে অপরাজিত থাকা তিকশানার অবদান অনন্য। তবে দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৫১ রান করেছেন এবারের বিশ্বকাপে দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড করা কুশল পেরেরা।
তৃতীয় দিন শেষে সিলেট টেস্ট বেশ জমেই উঠেছে। প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশকে ১৯১ রানে গুটিয়ে ২৭৩ রান করে ৮২ রানের লিড নিয়ে নিয়েছিল জিম্বাবুয়ে। তবে দ্বিতীয় ইনিংসে ঘুরে দাঁড়িয়ে ৪ উইকেটে ১৯৪ তুলে এরই মধ্যে ১১২ রানের লিড নিয়েছে বাংলাদেশ। হাতে এখনো ৬ উইকেট। একটা চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দেওয়ার সম্ভাবনা জাগিয়ে রেখেছে
৫ ঘণ্টা আগেঅতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার বাঁশি বাজালেন রেফারি। ১০ জনের দলে পরিণত হওয়া বসুন্ধরা কিংসের কোচ ভালেরিউ তিতাকে তখন বেশ উত্তপ্ত দেখা যায়। সে জন্য হলুদ কার্ডও হজম করতে হয় তাঁকে। তারপর রেফারি বাকি অংশের খেলা চালানোর সিদ্ধান্ত নেবেন বলেই মনে হচ্ছিল। কিন্তু দুই দলের সঙ্গে আলোচনা করে আলোকস্বল্পতার কার
৬ ঘণ্টা আগেটেস্টে টানা ১২ ইনিংসে ফিফটিতে পৌঁছাতে পারেননি মুশফিকুর রহিম। বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ এ ব্যাটারের শেষ ৪ টেস্ট ইনিংস এক অঙ্কের ঘরে। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সংস্করণকে বিদায় বলা মুশফিকের ফোকাস শুধু এখন টেস্টে। তাঁর সিরিয়াসনেস ও প্রস্তুতি নিয়ে কোনো প্রশ্ন থাকে না। কিন্তু বেশ লম্বা সময় ছন্দহীন
৭ ঘণ্টা আগেকালবৈশাখীর পর শঙ্কা নিয়েই শুরু হয় দ্বিতীয়ার্ধের খেলা। ম্যাচ অতিরিক্ত সময়ে গেলে খেলা চালাতে পারবেন তো রেফারি। সেই শঙ্কাই সত্যি হলো শেষ পর্যন্ত। অতিরিক্ত সময়ের ১০৫ মিনিটের পর আলোকস্বল্পতার কারণে আর খেলা মাঠে গড়াতে পারেনি। স্থগিত ঘোষণা করা হয় ফেডারেশন কাপের ফাইনালে বসুন্ধরা কিংস ও আবাহনী লিমিটেডের
৮ ঘণ্টা আগে