বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) গ্রেডিং ও জাতীয় দলে ফিরতে পারা নিয়ে ক্ষোভ উগরে দিলেন ইমরুল কায়েস। আজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিজের অফিশিয়াল পেজে বেশ কিছু প্রশ্নও রেখেছেন তিনি।
২০২৫ বিপিএলের খেলোয়াড় ড্রাফট হবে ১৪ অক্টোবর। তবে তার আগেই সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ হয়ে পড়েছে ক্রিকেটারদের গ্রেডিং। খেলোয়াড়েরা কে কোন শ্রেণিতে আছে, দাম ও পারিশ্রমিকের অঙ্কটাও এরই মধ্যে প্রকাশ হয়ে গেছে। তবে সেটি নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেল ইমরুলের পোস্টে। শুরুতেই তিনি প্রশ্ন করেছেন এভাবে—‘বিপিএলের প্লেয়ার্স ড্রাফটের আগে ক্রিকেটারদের গ্রেডিং দেখে চিন্তা করছি গ্রেডিংটা আসলে কিসের ভিত্তিতে করা হয়। জাতীয় দল, সারা বছরের ঘরোয়া পারফরম্যান্স, বিপিএলের পারফরম্যান্স নাকি শুধু নাম দেখে করা হয়। বছরজুড়ে ক্রিকেটের আশপাশে না থাকা ক্রিকেটারের জায়গা হলো ‘বি’ গ্রেডে। অথচ গত বিপিএলে দুর্দান্ত পারফর্ম করা ক্রিকেটাররা ‘সি’ গ্রেডে। তবে কি শুধু নাম কিংবা চেহারা দেখেই বিপিএলের ড্রাফটের গ্রেড নির্ধারণ করা হয়?’
ইমরুলকে সবশেষ বাংলাদেশের জার্সিতে দেখা গেছে ২০১৯ সালে। দলের ফেরার জন্য কম চেষ্টা করেননি তিনি। বিপিএলে ভালো করার পরও নির্বাচকদের নজরে না পড়ায় নিজের সঙ্গে অবিচার হয়েছে মনে করেন ৩৭ বছর বয়সী এই বাঁহাতি ব্যাটার। ফেসবুক পোস্টে এ নিয়ে ইমরুল আরও লিখেছেন, ‘বিপিএলের ২০১৮-১৯ মৌসুমে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের হয়ে আমি ভালো করতে পারিনি। যে কারণে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজের পর আমাকে জাতীয় দল থেকে বাদ দেয়া হয়। পরবর্তীতে বিসিবির একজন কর্মকর্তার সঙ্গে যখন কথা হলো তখন বাদ দেয়ার কারণ হিসেবে তিনি জানালেন, বিপিএলে আমার পারফরম্যান্স তুলনামূলক ভালো ছিল না। যেহেতু প্রত্যাশা অনুযায়ী পারফর্ম করতে পারিনি তাই আমি কোন সংকোচ ছাড়াই এমন সিদ্ধান্ত মেনে নিয়েছিলাম।’
এরপরও ফেরার চেষ্টা অব্যাহত রাখা বিপিএলে রান পাওয়ার পরও জাতীয় দলে ফিরতে না পারা নিয়ে হতাশ ইমরুল। বাংলাদেশের ক্রিকেটের দুর্দিন কবে শেষ হবে সেটি জানতে চেয়ে পোস্টের সবশেষে তিনি লিখেছেন, ‘তবে জাতীয় দলে ফিরতে আমি কঠোর পরিশ্রম করতে থাকি। ২০১৯-২০ মৌসুমে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের হয়ে ১৩ ম্যাচে ৪৪২ রানও করেছিলাম। কিন্তু এমন পারফরম্যান্সের পরও আমাকে জাতীয় দলে ডাকা হয়নি। এমনকি জাতীয় দলের কোনো ক্যাম্পেও রাখা হয়নি। তবে কি বিপিএলে পারফর্ম না করলেই বাদ? কিন্তু পারফর্ম করলে, সেটাও তো বিবেচনায় নেওয়া হচ্ছে না। আমাদের ক্রিকেটের দুর্দিন কি তবে শেষ হবে না?’
বিপিএল ড্রাফটের আগে খেলোয়াড়দের পারিশ্রমিক তালিকায় দেখা যাচ্ছে ‘এ’ শ্রেণিতে থাকা ক্রিকেটারদের পারিশ্রমিক ৬০ লাখ টাকা। গতবার এই শ্রেণির ক্রিকেটারদের পারিশ্রমিক ছিল ৮০ লাখ টাকা। এবার ‘এ’ শ্রেণির ক্রিকেটারদের পারিশ্রমিক কমেছে ২০ লাখ টাকা। এই শ্রেণিতে আছেন দেশের সব তারকা ক্রিকেটার। সাকিব আল হাসান, তামিম ইকবাল, মাহমুদউল্লাহ, শরীফুল ইসলাম, মেহেদী হাসান মিরাজ, মুশফিকুর রহিম, মোস্তাফিজুর রহমান, নাজমুল হোসেন শান্ত, তাসকিন আহমেদ, তাওহীদ হৃদয়ের সঙ্গে এবার এই শ্রেণিতে চমক হচ্ছেন লেগ স্পিনার রিশাদ হোসেন।
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) গ্রেডিং ও জাতীয় দলে ফিরতে পারা নিয়ে ক্ষোভ উগরে দিলেন ইমরুল কায়েস। আজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিজের অফিশিয়াল পেজে বেশ কিছু প্রশ্নও রেখেছেন তিনি।
২০২৫ বিপিএলের খেলোয়াড় ড্রাফট হবে ১৪ অক্টোবর। তবে তার আগেই সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ হয়ে পড়েছে ক্রিকেটারদের গ্রেডিং। খেলোয়াড়েরা কে কোন শ্রেণিতে আছে, দাম ও পারিশ্রমিকের অঙ্কটাও এরই মধ্যে প্রকাশ হয়ে গেছে। তবে সেটি নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেল ইমরুলের পোস্টে। শুরুতেই তিনি প্রশ্ন করেছেন এভাবে—‘বিপিএলের প্লেয়ার্স ড্রাফটের আগে ক্রিকেটারদের গ্রেডিং দেখে চিন্তা করছি গ্রেডিংটা আসলে কিসের ভিত্তিতে করা হয়। জাতীয় দল, সারা বছরের ঘরোয়া পারফরম্যান্স, বিপিএলের পারফরম্যান্স নাকি শুধু নাম দেখে করা হয়। বছরজুড়ে ক্রিকেটের আশপাশে না থাকা ক্রিকেটারের জায়গা হলো ‘বি’ গ্রেডে। অথচ গত বিপিএলে দুর্দান্ত পারফর্ম করা ক্রিকেটাররা ‘সি’ গ্রেডে। তবে কি শুধু নাম কিংবা চেহারা দেখেই বিপিএলের ড্রাফটের গ্রেড নির্ধারণ করা হয়?’
ইমরুলকে সবশেষ বাংলাদেশের জার্সিতে দেখা গেছে ২০১৯ সালে। দলের ফেরার জন্য কম চেষ্টা করেননি তিনি। বিপিএলে ভালো করার পরও নির্বাচকদের নজরে না পড়ায় নিজের সঙ্গে অবিচার হয়েছে মনে করেন ৩৭ বছর বয়সী এই বাঁহাতি ব্যাটার। ফেসবুক পোস্টে এ নিয়ে ইমরুল আরও লিখেছেন, ‘বিপিএলের ২০১৮-১৯ মৌসুমে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের হয়ে আমি ভালো করতে পারিনি। যে কারণে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজের পর আমাকে জাতীয় দল থেকে বাদ দেয়া হয়। পরবর্তীতে বিসিবির একজন কর্মকর্তার সঙ্গে যখন কথা হলো তখন বাদ দেয়ার কারণ হিসেবে তিনি জানালেন, বিপিএলে আমার পারফরম্যান্স তুলনামূলক ভালো ছিল না। যেহেতু প্রত্যাশা অনুযায়ী পারফর্ম করতে পারিনি তাই আমি কোন সংকোচ ছাড়াই এমন সিদ্ধান্ত মেনে নিয়েছিলাম।’
এরপরও ফেরার চেষ্টা অব্যাহত রাখা বিপিএলে রান পাওয়ার পরও জাতীয় দলে ফিরতে না পারা নিয়ে হতাশ ইমরুল। বাংলাদেশের ক্রিকেটের দুর্দিন কবে শেষ হবে সেটি জানতে চেয়ে পোস্টের সবশেষে তিনি লিখেছেন, ‘তবে জাতীয় দলে ফিরতে আমি কঠোর পরিশ্রম করতে থাকি। ২০১৯-২০ মৌসুমে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের হয়ে ১৩ ম্যাচে ৪৪২ রানও করেছিলাম। কিন্তু এমন পারফরম্যান্সের পরও আমাকে জাতীয় দলে ডাকা হয়নি। এমনকি জাতীয় দলের কোনো ক্যাম্পেও রাখা হয়নি। তবে কি বিপিএলে পারফর্ম না করলেই বাদ? কিন্তু পারফর্ম করলে, সেটাও তো বিবেচনায় নেওয়া হচ্ছে না। আমাদের ক্রিকেটের দুর্দিন কি তবে শেষ হবে না?’
বিপিএল ড্রাফটের আগে খেলোয়াড়দের পারিশ্রমিক তালিকায় দেখা যাচ্ছে ‘এ’ শ্রেণিতে থাকা ক্রিকেটারদের পারিশ্রমিক ৬০ লাখ টাকা। গতবার এই শ্রেণির ক্রিকেটারদের পারিশ্রমিক ছিল ৮০ লাখ টাকা। এবার ‘এ’ শ্রেণির ক্রিকেটারদের পারিশ্রমিক কমেছে ২০ লাখ টাকা। এই শ্রেণিতে আছেন দেশের সব তারকা ক্রিকেটার। সাকিব আল হাসান, তামিম ইকবাল, মাহমুদউল্লাহ, শরীফুল ইসলাম, মেহেদী হাসান মিরাজ, মুশফিকুর রহিম, মোস্তাফিজুর রহমান, নাজমুল হোসেন শান্ত, তাসকিন আহমেদ, তাওহীদ হৃদয়ের সঙ্গে এবার এই শ্রেণিতে চমক হচ্ছেন লেগ স্পিনার রিশাদ হোসেন।
টি-টোয়েন্টিতে টানা ছয় হারের বৃত্ত ভেঙে বাংলাদেশ এখন জয়ের ধারায়। শ্রীলঙ্কা সফরের শেষ দুটি ম্যাচের সঙ্গে পাকিস্তানের বিপক্ষে চলতি সিরিজের দুটি জয় নিয়ে টানা চার ম্যাচ জয়ের ধারায় বাংলাদেশ। এই চার ম্যাচের সাধারণ মিল হলো , বাংলাদেশ বোলারদের দুর্দান্ত বোলিং।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ক্রিকেট দল ফিরে পেয়েছে হারানো ছন্দ। নিজেদের সবশেষ চার ম্যাচের চারটিতেই জিতেছে লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। যার মধ্যে রয়েছে এ মাসে শ্রীলঙ্কায় গিয়ে ঐতিহাসিক টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়। এই সিরিজ হার নিয়ে এবার মুখ খুলেছেন শ্রীলঙ্কা ক্রিকেটের (এসএলসি) প্রধান নির্বাচক উপুল থারাঙ্গা।
১ ঘণ্টা আগেমার্কাস রাশফোর্ডের বার্সেলোনায় যাওয়া নিয়ে আলাপ-আলোচনা চলছিল গত কদিন ধরেই। অবশেষে সেটা হয়েই গেল। ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড থেকে ধারে বার্সায় গেলেন রাশফোর্ড। বার্সার হয়ে নতুন মৌসুমে খেলার আগেই ক্লাবটিকে আপন করে নিয়েছেন ইংলিশ তারকা ফরোয়ার্ড।
২ ঘণ্টা আগেনারী দলের কোচ হিসেবে পিটার বাটলারের শুরুর পথ মসৃণ ছিল না। চায়নিজ তাইপের বিপক্ষে হার দিয়ে শুরু। এরপর সাফের শিরোপা ধরে রাখলেও খুব একটা কৃতিত্ব পাননি। আনন্দের সময়েও সিনিয়র ফুটবলারদের অভিযোগের তিরে বিদ্ধ হতে হয় তাঁকে। এমনকি বিদ্রোহের ডাকও দেন ১৮ ফুটবলার।
২ ঘণ্টা আগে