লক্ষণ প্রকাশিত হওয়ার ৯ বছর আগেই স্মৃতিভ্রংশ রোগ বা ডিমেনশিয়া শনাক্ত সম্ভব। সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এমনই দাবি করেছেন। কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক এ বিষয়ে গবেষণাপত্রও প্রকাশ করেছেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক কর্তৃক প্রকাশিত ওই গবেষণায় অর্থায়ন করেছে যুক্তরাজ্যের মেডিকেল রিসার্চ কাউন্সিল। আরও সহযোগিতা করেছে এনআইএইচআর কেমব্রিজ বায়োমেডিক্যাল রিসার্চ সেন্টার ইন আলঝেইমারস অ্যান্ড ডিমেনশিয়া। যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগোভিত্তিক আলঝেইমারস অ্যাসোসিয়েশনের জার্নালে এই গবেষণাপত্রটি প্রকাশিত হয়।
ওই গবেষণায় প্রাপ্ত ফলাফল আগামী দিনে ডিমেনশিয়ার সম্ভাব্য রোগীদের আগে থেকে শনাক্ত করা, যার এরই মধ্যে আক্রান্ত হয়ে প্রাথমিক পর্যায়ে আছেন তাদের জন্য নতুন কোনো চিকিৎসা প্রয়োজন কি না সেই বিষয়ে দিক নির্দেশনা দেবে।
আলঝেইমারস সোসাইটির গবেষণা বিভাগের সহযোগী পরিচালক ড. রিচার্ড ওকলে এই গবেষণা ফলাফলের বিষয়ে বলেন, ‘এই গবেষণার গুরুত্বপূর্ণ ফলাফলগুলো পরামর্শ দিয়েছে যে, যেসব লোক আলঝেইমার রোগে আক্রান্ত হওয়ার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে কিংবা যার স্মৃতি এবং চিন্তাভাবনার ক্ষেত্রে সমস্যা পড়তে পারে তাদের ক্ষেত্রে প্রাথমিক পর্যায়েই এই রোগ নির্ণয় সম্ভব।’
ড. রিচার্ড ওকলে আরও বলেন, ‘এই গবেষণা ভবিষ্যতে ঝুঁকিপূর্ণ (আলঝেইমার কিংবা ডিমেনশিয়ার রোগে আক্রান্ত হওয়া ক্ষেত্রে) ব্যক্তিদের শনাক্ত করতে এবং তাদের সেই রোগে আক্রান্ত হওয়া থেকে রক্ষা করতে দারুণভাবে কাজে আসবে এবং ডিমেনশিয়ার নতুন চিকিৎসা ও ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের জন্য আরও বেশি লোককে শনাক্ত করতে সহায়তা করবে।’
এই গবেষণার মূল গবেষক নল স্বাদিউধিপং বলেন, ‘আমরা যখন রোগীদের ইতিহাসের দিকে দেখি তখন এটি স্পষ্ট হয়ে যায় যে, তাদের রোগের লক্ষণগুলো যথেষ্ট সুস্পষ্ট হওয়ার কয়েক বছর আগেই তাঁরা কিছু অবধারণগত প্রতিবন্ধকতা দেখিয়েছিলেন। এই গবেষণা, সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ লোকদের বাছাই করতে সক্ষম হওয়ার দিকে একটি দারুণ পদক্ষেপ।’
লক্ষণ প্রকাশিত হওয়ার ৯ বছর আগেই স্মৃতিভ্রংশ রোগ বা ডিমেনশিয়া শনাক্ত সম্ভব। সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এমনই দাবি করেছেন। কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক এ বিষয়ে গবেষণাপত্রও প্রকাশ করেছেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক কর্তৃক প্রকাশিত ওই গবেষণায় অর্থায়ন করেছে যুক্তরাজ্যের মেডিকেল রিসার্চ কাউন্সিল। আরও সহযোগিতা করেছে এনআইএইচআর কেমব্রিজ বায়োমেডিক্যাল রিসার্চ সেন্টার ইন আলঝেইমারস অ্যান্ড ডিমেনশিয়া। যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগোভিত্তিক আলঝেইমারস অ্যাসোসিয়েশনের জার্নালে এই গবেষণাপত্রটি প্রকাশিত হয়।
ওই গবেষণায় প্রাপ্ত ফলাফল আগামী দিনে ডিমেনশিয়ার সম্ভাব্য রোগীদের আগে থেকে শনাক্ত করা, যার এরই মধ্যে আক্রান্ত হয়ে প্রাথমিক পর্যায়ে আছেন তাদের জন্য নতুন কোনো চিকিৎসা প্রয়োজন কি না সেই বিষয়ে দিক নির্দেশনা দেবে।
আলঝেইমারস সোসাইটির গবেষণা বিভাগের সহযোগী পরিচালক ড. রিচার্ড ওকলে এই গবেষণা ফলাফলের বিষয়ে বলেন, ‘এই গবেষণার গুরুত্বপূর্ণ ফলাফলগুলো পরামর্শ দিয়েছে যে, যেসব লোক আলঝেইমার রোগে আক্রান্ত হওয়ার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে কিংবা যার স্মৃতি এবং চিন্তাভাবনার ক্ষেত্রে সমস্যা পড়তে পারে তাদের ক্ষেত্রে প্রাথমিক পর্যায়েই এই রোগ নির্ণয় সম্ভব।’
ড. রিচার্ড ওকলে আরও বলেন, ‘এই গবেষণা ভবিষ্যতে ঝুঁকিপূর্ণ (আলঝেইমার কিংবা ডিমেনশিয়ার রোগে আক্রান্ত হওয়া ক্ষেত্রে) ব্যক্তিদের শনাক্ত করতে এবং তাদের সেই রোগে আক্রান্ত হওয়া থেকে রক্ষা করতে দারুণভাবে কাজে আসবে এবং ডিমেনশিয়ার নতুন চিকিৎসা ও ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের জন্য আরও বেশি লোককে শনাক্ত করতে সহায়তা করবে।’
এই গবেষণার মূল গবেষক নল স্বাদিউধিপং বলেন, ‘আমরা যখন রোগীদের ইতিহাসের দিকে দেখি তখন এটি স্পষ্ট হয়ে যায় যে, তাদের রোগের লক্ষণগুলো যথেষ্ট সুস্পষ্ট হওয়ার কয়েক বছর আগেই তাঁরা কিছু অবধারণগত প্রতিবন্ধকতা দেখিয়েছিলেন। এই গবেষণা, সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ লোকদের বাছাই করতে সক্ষম হওয়ার দিকে একটি দারুণ পদক্ষেপ।’
নাসার জেমস ওয়েব টেলিস্কোপের (জেডব্লিউএসটি) মাধ্যমে মহাবিশ্বের সবচেয়ে বড় মানচিত্র তৈরি করলেন করেছেন বিজ্ঞানীরা। এই মানচিত্রটি মহাবিশ্বের একটি ছোট অংশজুড়ে বিস্তৃত, যেখানে প্রায় আট লাখ গ্যালাক্সি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এর মধ্যে এমন গ্যালাক্সিও আছে, যা এত দূরে অবস্থিত যে সেগুলো মহাবিশ্বের শৈশবের সময়কার,
২০ ঘণ্টা আগেআধুনিক জীবনে প্লাস্টিকের ব্যবহার এড়িয়ে চলা প্রায় অসম্ভব। তবে এই বহুল ব্যবহৃত উপাদানটিই আজ পরিবেশের জন্য এক ভয়াবহ হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। বছরের পর বছর ধরে এই প্লাস্টিক জমে থাকছে নদী-নালা, সাগর ও মাটির গভীরে, যা জলজ প্রাণী থেকে শুরু করে মানবস্বাস্থ্যের ওপর ফেলছে মারাত্মক প্রভাব। বিশ্বজুড়ে বিজ্ঞানীরা
২ দিন আগেবিশ্বব্রহ্মাণ্ডে প্রতি মুহূর্তে ঘটছে অসংখ্য শক্তিশালী বিস্ফোরণ ঘটছে। নক্ষত্রগুলো জ্বলছে বিশাল পরমাণু বিক্রিয়ার শক্তিতে, আর বিশাল উল্কাপিণ্ড ছুটে এসে ধাক্কা দিচ্ছে গ্রহে গ্রহে। তবে সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এমন এক ধরনের মহাজাগতিক বিস্ফোরণ শনাক্ত করেছেন, যা এই সব কিছুকেই পেছনে ফেলে দিয়েছে। তাদের দাবি, মহাকা
৩ দিন আগেআমাদের গ্রহে প্রাণের বিকাশ ও প্রাচুর্য টিকে আছে অক্সিজেনের কল্যাণে। কিন্তু পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল সব সময় এমন ছিল না। বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন, ভবিষ্যতে আমাদের বায়ুমণ্ডলে আবারও মিথেনের আধিক্য হবে এবং অক্সিজেনবিহীন অবস্থায় ফিরে যাবে। তবে এখনই ভয় পাওয়ার কিছু নেই।
৪ দিন আগে