বৈশ্বিক উষ্ণায়নের ফলে মেরু অঞ্চলের বরফ গলে সেখান থেকে ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা করছেন কানাডার একদল গবেষক। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গবেষক দলটি জানিয়েছে, আর্কটিক বা মেরু অঞ্চলের বরফ গলে যাওয়ায় ওই অঞ্চলের ভাইরাসগুলো নতুন পরিবেশ ও বাহকের সংস্পর্শে এসে ছড়িয়ে পড়ার ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। গবেষকেরা আরও বলেছেন, ‘প্রতিটি ভাইরাসেরই বংশবিস্তার ও ছড়িয়ে পড়ার জন্য মানুষ, পশুপাখি, গাছপালা বা বিভিন্ন ধরনের ছত্রাককে বাহক হিসেবে প্রয়োজন হয়। এ ছাড়া তারা এক বাহক থেকে অন্য বাহকের শরীরেও প্রবেশ করতে পারে। যেমনটা আমরা করোনা মহামারির সময় দেখতে পেয়েছি।’
আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গবেষকদের ওই দল সুমেরু বৃত্তের হাজেন হ্রদ থেকে নমুনা সংগ্রহ করে জলবায়ুর পরিবর্তন কীভাবে ভাইরাসের ছড়িয়ে পড়াকে প্রভাবিত করতে পারে, তা পরীক্ষা করছে। গবেষক দলটি জানায়, কানাডায় মে মাসের বসন্তের উষ্ণ আবহাওয়ায়ও দুই মিটার পুরু বরফ অত্যাধুনিক ড্রিল মেশিন দিয়ে গর্ত করে প্রায় ৩০০ মিটার নিচে হ্রদের তলদেশ থেকে মাটির নমুনা সংগ্রহ করতে হয়েছে। পরে নমুনাগুলো ডিএনএ ও আরএনএ ফ্রিকোয়েন্সিং করে হ্রদে বসবাস করা ভাইরাসের প্রকৃতি নির্ণয় করা হয়েছে।
গবেষক দলের প্রধান এবং অটোয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক স্টেফানে এরিস ব্রোসো বলেন, ‘এই নমুনাগুলো বিশ্লেষণ করলে আমরা জানতে পারব, ওই অঞ্চলের ভাইরাসগুলো সত্যিকার অর্থে কেমন পরিবেশে বসবাস করছে এবং ওই পরিবেশে সম্ভাব্য বাহক কী কী হতে পারে।’ তবে ভাইরাসের এক বাহক থেকে অন্য বাহকে ছড়ানোর প্রবণতা কেমন, তা নির্ণয় করতে প্রতিটি ভাইরাস এবং তাদের বাহকদের গোত্র পর্যবেক্ষণ করা দরকার হবে বলেও জানান তিনি।
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের ফলে মেরু অঞ্চলের বরফ গলে সেখান থেকে ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা করছেন কানাডার একদল গবেষক। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গবেষক দলটি জানিয়েছে, আর্কটিক বা মেরু অঞ্চলের বরফ গলে যাওয়ায় ওই অঞ্চলের ভাইরাসগুলো নতুন পরিবেশ ও বাহকের সংস্পর্শে এসে ছড়িয়ে পড়ার ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। গবেষকেরা আরও বলেছেন, ‘প্রতিটি ভাইরাসেরই বংশবিস্তার ও ছড়িয়ে পড়ার জন্য মানুষ, পশুপাখি, গাছপালা বা বিভিন্ন ধরনের ছত্রাককে বাহক হিসেবে প্রয়োজন হয়। এ ছাড়া তারা এক বাহক থেকে অন্য বাহকের শরীরেও প্রবেশ করতে পারে। যেমনটা আমরা করোনা মহামারির সময় দেখতে পেয়েছি।’
আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গবেষকদের ওই দল সুমেরু বৃত্তের হাজেন হ্রদ থেকে নমুনা সংগ্রহ করে জলবায়ুর পরিবর্তন কীভাবে ভাইরাসের ছড়িয়ে পড়াকে প্রভাবিত করতে পারে, তা পরীক্ষা করছে। গবেষক দলটি জানায়, কানাডায় মে মাসের বসন্তের উষ্ণ আবহাওয়ায়ও দুই মিটার পুরু বরফ অত্যাধুনিক ড্রিল মেশিন দিয়ে গর্ত করে প্রায় ৩০০ মিটার নিচে হ্রদের তলদেশ থেকে মাটির নমুনা সংগ্রহ করতে হয়েছে। পরে নমুনাগুলো ডিএনএ ও আরএনএ ফ্রিকোয়েন্সিং করে হ্রদে বসবাস করা ভাইরাসের প্রকৃতি নির্ণয় করা হয়েছে।
গবেষক দলের প্রধান এবং অটোয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক স্টেফানে এরিস ব্রোসো বলেন, ‘এই নমুনাগুলো বিশ্লেষণ করলে আমরা জানতে পারব, ওই অঞ্চলের ভাইরাসগুলো সত্যিকার অর্থে কেমন পরিবেশে বসবাস করছে এবং ওই পরিবেশে সম্ভাব্য বাহক কী কী হতে পারে।’ তবে ভাইরাসের এক বাহক থেকে অন্য বাহকে ছড়ানোর প্রবণতা কেমন, তা নির্ণয় করতে প্রতিটি ভাইরাস এবং তাদের বাহকদের গোত্র পর্যবেক্ষণ করা দরকার হবে বলেও জানান তিনি।
নাসার জেমস ওয়েব টেলিস্কোপের (জেডব্লিউএসটি) মাধ্যমে মহাবিশ্বের সবচেয়ে বড় মানচিত্র তৈরি করলেন করেছেন বিজ্ঞানীরা। এই মানচিত্রটি মহাবিশ্বের একটি ছোট অংশজুড়ে বিস্তৃত, যেখানে প্রায় আট লাখ গ্যালাক্সি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এর মধ্যে এমন গ্যালাক্সিও আছে, যা এত দূরে অবস্থিত যে সেগুলো মহাবিশ্বের শৈশবের সময়কার,
১ দিন আগেআধুনিক জীবনে প্লাস্টিকের ব্যবহার এড়িয়ে চলা প্রায় অসম্ভব। তবে এই বহুল ব্যবহৃত উপাদানটিই আজ পরিবেশের জন্য এক ভয়াবহ হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। বছরের পর বছর ধরে এই প্লাস্টিক জমে থাকছে নদী-নালা, সাগর ও মাটির গভীরে, যা জলজ প্রাণী থেকে শুরু করে মানবস্বাস্থ্যের ওপর ফেলছে মারাত্মক প্রভাব। বিশ্বজুড়ে বিজ্ঞানীরা
২ দিন আগেবিশ্বব্রহ্মাণ্ডে প্রতি মুহূর্তে ঘটছে অসংখ্য শক্তিশালী বিস্ফোরণ ঘটছে। নক্ষত্রগুলো জ্বলছে বিশাল পরমাণু বিক্রিয়ার শক্তিতে, আর বিশাল উল্কাপিণ্ড ছুটে এসে ধাক্কা দিচ্ছে গ্রহে গ্রহে। তবে সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এমন এক ধরনের মহাজাগতিক বিস্ফোরণ শনাক্ত করেছেন, যা এই সব কিছুকেই পেছনে ফেলে দিয়েছে। তাদের দাবি, মহাকা
৩ দিন আগেআমাদের গ্রহে প্রাণের বিকাশ ও প্রাচুর্য টিকে আছে অক্সিজেনের কল্যাণে। কিন্তু পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল সব সময় এমন ছিল না। বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন, ভবিষ্যতে আমাদের বায়ুমণ্ডলে আবারও মিথেনের আধিক্য হবে এবং অক্সিজেনবিহীন অবস্থায় ফিরে যাবে। তবে এখনই ভয় পাওয়ার কিছু নেই।
৪ দিন আগে