দুই বছর আগে চীনা বিজ্ঞানীরা সফলভাবে একটি রিসাস বানর ক্লোন করতে সক্ষম হয়েছিলেন। বাংলাদেশে এই প্রজাতিকে ‘লাল বানর’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। আশ্চর্যের বিষয় হলো, দুই বছর পরও ক্লোনিংয়ের মাধ্যমে জন্ম দেওয়া বানরটি স্বাভাবিক বিকাশ এবং ত্রুটিমুক্তভাবে বেঁচে থাকতে সক্ষম হয়েছে। বিষয়টিকে প্রথম সাফল্য হিসেবেও দেখা হচ্ছে।
রিসাস বানরের ওই ক্লোন বিজ্ঞানীরা সোমাটিক বা অযৌন কোষ; যেমন ত্বক বা অঙ্গকোষের সাহায্যে করেছিলেন। ঠিক ডলি ভেড়ার মতোই; প্রথম স্তন্যপায়ী প্রাণী হিসেবে যাকে ক্লোন করা হয়েছিল।
আজ বুধবার সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এর আগে বানরের আরেকটি সফল ক্লোনিং সম্পর্কে জানা গিয়েছিল। তবে সেই বানর কয়েক ঘণ্টার বেশি বাঁচেনি।
দুই বছর ধরে সুস্থ-সবলভাবে বেঁচে থাকা বানরের ক্লোনিংটি চায়নিজ একাডেমি অব সায়েন্সেসের বিজ্ঞানীরা টেনে নিয়েছিলেন। এটিকে খুবই তাৎপর্যপূর্ণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। কারণ, রিসাস বানর শারীরবৃত্তীয়ভাবে মানুষের মতোই। ফলে এই বানরগুলোর সফল ক্লোনিং ওষুধশিল্পের বিকাশে সাহায্য করতে পারে। এর মাধ্যমে চিকিৎসাবিজ্ঞানের অন্য অগ্রগতির পাশাপাশি প্রাণীদের আচরণ নিয়ে গবেষণাও এগিয়ে যেতে পারে। তবে নৈতিক উদ্বেগের জন্য ক্লোনিং বিষয়টি এখনো বিতর্কিত রয়ে গেছে।
ক্লোনিং নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষার ক্ষেত্রে চীনা বিজ্ঞানীরা প্রাকৃতিক আইভিএফ এবং ক্লোন করা বানরের জেনেটিক তথ্যকণিকা বিশ্লেষণ করেছেন এবং ক্লোন করা ভ্রূণ ও প্লাসেন্টাতে কিছু জিনের বিকাশে অস্বাভাবিকতা খুঁজে পেয়েছেন। পরে তাঁরা সমস্যাটি সমাধানের জন্য একটি পদ্ধতি আবিষ্কার করেন এবং ক্লোন করা বানরের ক্ষেত্রে এগুলোকে প্রয়োগ করে সফলতা পেয়েছেন।
দুই বছর আগে চীনা বিজ্ঞানীরা সফলভাবে একটি রিসাস বানর ক্লোন করতে সক্ষম হয়েছিলেন। বাংলাদেশে এই প্রজাতিকে ‘লাল বানর’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। আশ্চর্যের বিষয় হলো, দুই বছর পরও ক্লোনিংয়ের মাধ্যমে জন্ম দেওয়া বানরটি স্বাভাবিক বিকাশ এবং ত্রুটিমুক্তভাবে বেঁচে থাকতে সক্ষম হয়েছে। বিষয়টিকে প্রথম সাফল্য হিসেবেও দেখা হচ্ছে।
রিসাস বানরের ওই ক্লোন বিজ্ঞানীরা সোমাটিক বা অযৌন কোষ; যেমন ত্বক বা অঙ্গকোষের সাহায্যে করেছিলেন। ঠিক ডলি ভেড়ার মতোই; প্রথম স্তন্যপায়ী প্রাণী হিসেবে যাকে ক্লোন করা হয়েছিল।
আজ বুধবার সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এর আগে বানরের আরেকটি সফল ক্লোনিং সম্পর্কে জানা গিয়েছিল। তবে সেই বানর কয়েক ঘণ্টার বেশি বাঁচেনি।
দুই বছর ধরে সুস্থ-সবলভাবে বেঁচে থাকা বানরের ক্লোনিংটি চায়নিজ একাডেমি অব সায়েন্সেসের বিজ্ঞানীরা টেনে নিয়েছিলেন। এটিকে খুবই তাৎপর্যপূর্ণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। কারণ, রিসাস বানর শারীরবৃত্তীয়ভাবে মানুষের মতোই। ফলে এই বানরগুলোর সফল ক্লোনিং ওষুধশিল্পের বিকাশে সাহায্য করতে পারে। এর মাধ্যমে চিকিৎসাবিজ্ঞানের অন্য অগ্রগতির পাশাপাশি প্রাণীদের আচরণ নিয়ে গবেষণাও এগিয়ে যেতে পারে। তবে নৈতিক উদ্বেগের জন্য ক্লোনিং বিষয়টি এখনো বিতর্কিত রয়ে গেছে।
ক্লোনিং নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষার ক্ষেত্রে চীনা বিজ্ঞানীরা প্রাকৃতিক আইভিএফ এবং ক্লোন করা বানরের জেনেটিক তথ্যকণিকা বিশ্লেষণ করেছেন এবং ক্লোন করা ভ্রূণ ও প্লাসেন্টাতে কিছু জিনের বিকাশে অস্বাভাবিকতা খুঁজে পেয়েছেন। পরে তাঁরা সমস্যাটি সমাধানের জন্য একটি পদ্ধতি আবিষ্কার করেন এবং ক্লোন করা বানরের ক্ষেত্রে এগুলোকে প্রয়োগ করে সফলতা পেয়েছেন।
আধুনিক জীবনে প্লাস্টিকের ব্যবহার এড়িয়ে চলা প্রায় অসম্ভব। তবে এই বহুল ব্যবহৃত উপাদানটিই আজ পরিবেশের জন্য এক ভয়াবহ হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। বছরের পর বছর ধরে এই প্লাস্টিক জমে থাকছে নদী-নালা, সাগর ও মাটির গভীরে, যা জলজ প্রাণী থেকে শুরু করে মানবস্বাস্থ্যের ওপর ফেলছে মারাত্মক প্রভাব। বিশ্বজুড়ে বিজ্ঞানীরা
১ দিন আগেবিশ্বব্রহ্মাণ্ডে প্রতি মুহূর্তে ঘটছে অসংখ্য শক্তিশালী বিস্ফোরণ ঘটছে। নক্ষত্রগুলো জ্বলছে বিশাল পরমাণু বিক্রিয়ার শক্তিতে, আর বিশাল উল্কাপিণ্ড ছুটে এসে ধাক্কা দিচ্ছে গ্রহে গ্রহে। তবে সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এমন এক ধরনের মহাজাগতিক বিস্ফোরণ শনাক্ত করেছেন, যা এই সব কিছুকেই পেছনে ফেলে দিয়েছে। তাদের দাবি, মহাকা
২ দিন আগেআমাদের গ্রহে প্রাণের বিকাশ ও প্রাচুর্য টিকে আছে অক্সিজেনের কল্যাণে। কিন্তু পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল সব সময় এমন ছিল না। বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন, ভবিষ্যতে আমাদের বায়ুমণ্ডলে আবারও মিথেনের আধিক্য হবে এবং অক্সিজেনবিহীন অবস্থায় ফিরে যাবে। তবে এখনই ভয় পাওয়ার কিছু নেই।
৩ দিন আগেবসন্ত এলেই গর্ত থেকে বেরিয়ে আসে লাখ লাখ পিঁপড়া। দলবদ্ধভাবে তারা ছড়িয়ে পড়ে উঠোন, বারান্দা ও রান্নাঘরের মেঝেতে—উদ্দেশ্য একটাই, কলোনির জন্য খাবার খুঁজে বের করা। তবে এদের সব সময় সারিবদ্ধভাবেই হাঁটতে দেখা যায়। তবে তাদের এই শৃঙ্খলাবদ্ধ হাঁটার পেছনে লুকিয়ে আছে চমকপ্রদ এক বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা।
৪ দিন আগে