অনলাইন ডেস্ক
আটটি বাহু আছে বলেই সামুদ্রিক প্রাণীটির নাম ‘অক্টোপাস’। পৃথিবী গ্রহের অন্যতম বুদ্ধিমান প্রাণী মনে করা হয় একে। বুদ্ধিমত্তা এবং শরীরের গঠনের কারণে এই প্রাণী নিয়ে বহু প্রাচীনকাল থেকেই রয়েছে নানা রূপকথা, কল্পকাহিনী ও কিংবদন্তি।
অবশ্য অক্টোপাসের শারীরিক গঠন আসলেই এক বিস্ময়! এর প্রতিটি বাহুতে রয়েছে একটি করে ‘ক্ষুদ্র মস্তিষ্ক’। মস্তিষ্কগুলোর মাধ্যমে অক্টোপাস আরও দ্রুত ও দক্ষতার সঙ্গে প্রয়োজনীয় কাজ সারতে পারে।
আলাদা মস্তিষ্ক থাকার ফলে অক্টোপাসের প্রতিটি বাহু স্বাধীনভাবে কাজ করতেও সক্ষম। তবে অক্টোপাসের একটি কেন্দ্রীয় মস্তিষ্কও রয়েছে। এটি বাকি মস্তিষ্কগুলোকে যখন চায় নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।
শুধু তাই নয়, অক্টোপাসের কোনো বাহু কাটা পড়লে নতুন করে গজায়।
এ ছাড়া অন্যান্য প্রাণীর একটি করে হৃৎপিণ্ড থাকলেও অক্টোপাসের রয়েছে তিনটি। আরেকটি অদ্ভুত ব্যাপার হচ্ছে, এর রক্তের রং নীল।
সমুদ্রের বিভিন্ন অঞ্চলে অক্টোপাস বসবাস করে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য—কোরাল শৈলশিরা, উন্মুক্ত অগভীর জল এবং সমুদ্রতল। কিছু অক্টোপাস জোয়ার-ভাটা হয় এমন স্থানে আবার কিছু বসবাস করে গভীর সমুদ্রে।
অক্টোপাসের বেশির ভাগ প্রজাতিই দ্রুত বর্ধমান। কিছু প্রজাতি একসঙ্গে ১ লাখ থেকে ৫ লাখ ডিম দেয়। এরা দ্রুত প্রাপ্তবয়স্ক হয় এবং আয়ুও বেশ কম। অক্টোপাসের অনেক প্রজাতি ৬ মাসের মধ্যেই মারা যায়। প্রজাতির ভেদে এদের জীবনকাল ১২ থেকে ২৪ মাস।
শিকারি প্রাণীদের হাত থেকে বাঁচতে অক্টোপাস কালির মতো তরল ছুড়ে মারে, ছদ্মবেশ ধরে বা রং পাল্টায় এবং ভয় দেখায়। এ ছাড়া, আত্মরক্ষার জন্য দ্রুত পালানোর পাশাপাশি অত্যন্ত সরু স্থানে লুকিয়েও পড়তে পারে।
সব অক্টোপাসই বিষাক্ত, তবে নীল ছোপ বিশিষ্ট অক্টোপাস মানুষের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।
আটটি বাহু আছে বলেই সামুদ্রিক প্রাণীটির নাম ‘অক্টোপাস’। পৃথিবী গ্রহের অন্যতম বুদ্ধিমান প্রাণী মনে করা হয় একে। বুদ্ধিমত্তা এবং শরীরের গঠনের কারণে এই প্রাণী নিয়ে বহু প্রাচীনকাল থেকেই রয়েছে নানা রূপকথা, কল্পকাহিনী ও কিংবদন্তি।
অবশ্য অক্টোপাসের শারীরিক গঠন আসলেই এক বিস্ময়! এর প্রতিটি বাহুতে রয়েছে একটি করে ‘ক্ষুদ্র মস্তিষ্ক’। মস্তিষ্কগুলোর মাধ্যমে অক্টোপাস আরও দ্রুত ও দক্ষতার সঙ্গে প্রয়োজনীয় কাজ সারতে পারে।
আলাদা মস্তিষ্ক থাকার ফলে অক্টোপাসের প্রতিটি বাহু স্বাধীনভাবে কাজ করতেও সক্ষম। তবে অক্টোপাসের একটি কেন্দ্রীয় মস্তিষ্কও রয়েছে। এটি বাকি মস্তিষ্কগুলোকে যখন চায় নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।
শুধু তাই নয়, অক্টোপাসের কোনো বাহু কাটা পড়লে নতুন করে গজায়।
এ ছাড়া অন্যান্য প্রাণীর একটি করে হৃৎপিণ্ড থাকলেও অক্টোপাসের রয়েছে তিনটি। আরেকটি অদ্ভুত ব্যাপার হচ্ছে, এর রক্তের রং নীল।
সমুদ্রের বিভিন্ন অঞ্চলে অক্টোপাস বসবাস করে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য—কোরাল শৈলশিরা, উন্মুক্ত অগভীর জল এবং সমুদ্রতল। কিছু অক্টোপাস জোয়ার-ভাটা হয় এমন স্থানে আবার কিছু বসবাস করে গভীর সমুদ্রে।
অক্টোপাসের বেশির ভাগ প্রজাতিই দ্রুত বর্ধমান। কিছু প্রজাতি একসঙ্গে ১ লাখ থেকে ৫ লাখ ডিম দেয়। এরা দ্রুত প্রাপ্তবয়স্ক হয় এবং আয়ুও বেশ কম। অক্টোপাসের অনেক প্রজাতি ৬ মাসের মধ্যেই মারা যায়। প্রজাতির ভেদে এদের জীবনকাল ১২ থেকে ২৪ মাস।
শিকারি প্রাণীদের হাত থেকে বাঁচতে অক্টোপাস কালির মতো তরল ছুড়ে মারে, ছদ্মবেশ ধরে বা রং পাল্টায় এবং ভয় দেখায়। এ ছাড়া, আত্মরক্ষার জন্য দ্রুত পালানোর পাশাপাশি অত্যন্ত সরু স্থানে লুকিয়েও পড়তে পারে।
সব অক্টোপাসই বিষাক্ত, তবে নীল ছোপ বিশিষ্ট অক্টোপাস মানুষের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।
পৃথিবী থেকে সবচেয়ে দূরে অবস্থিত মহাকাশযান ভয়েজার–১ ও ভয়েজার–২ এর বৈজ্ঞানিক যন্ত্রগুলো বন্ধ করতে যাচ্ছে নাসা। এর মাধ্যমে মহাকাশযানগুলো শক্তি সঞ্চয় করবে এবং আরও দীর্ঘদিন মিশন চালিয়ে যেতে পারবে। মহাকাশযান দুটি প্রায় ৪৭ বছর আগে পৃথিবী থেকে উৎক্ষেপণ করে নাসা।
১২ ঘণ্টা আগেমহাকাশের ৪৫ কোটি গ্যালাক্সির (ছায়াপথ) মানচিত্র তৈরি করতে কক্ষপথে ‘স্ফিয়ারএক্স’ নামে নতুন টেলিস্কোপ পাঠাবে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। এর মাধ্যমে বিজ্ঞানীরা গ্যালাক্সির গঠন এবং বিবর্তন সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে পারবেন। সেই সঙ্গে মহাবিশ্বের উৎপত্তির দিকে একটি নতুন দৃষ্টিভঙ্গি পাবে।
১ দিন আগেকোনো প্রাণী বিলুপ্ত হয়ে গেলে সাধারণত তা চিরতরে হারিয়ে যায়। তবে উলি ম্যামথের ক্ষেত্রে এই নিয়ম কিছুটা শিথিল হতে চলেছে। প্রায় ৪ হাজার বছর আগে পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া বিশাল এই হাতির মতো প্রাণীর কিছু জিনগত বৈশিষ্ট্য এখন পরীক্ষাগারে তৈরি ছোট্ট ইঁদুরের শরীরে নতুন করে ফিরে এসেছে। যুক্তরাষ্ট্রের ডালাস
২ দিন আগেবিশ্বজুড়ে স্মার্টফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়ছে। এটি এক মুহূর্তও দূরে থাকলে অস্বস্তি বোধ করেন অনেকেই। বর্তমানে স্মার্টফোন নিকোটিন বা অ্যালকোহলের মতোই আসক্তি তৈরি করে। নতুন গবেষণায় এমনই তথ্য পেয়েছেন গবেষকেরা।
২ দিন আগে