বিলিয়নিয়ার জেফ বেজোসের বাণিজ্যিক রকেট কোম্পানি ব্লু অরিজিনের রকেট ‘নিউ গ্লেন’-এর প্রথম পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ ১২ জানুয়ারি পর্যন্ত স্থগিত করা হয়েছে। আটলান্টিক মহাসাগরে খারাপ আবহাওয়াজনিত কারণে এই উৎক্ষেপণ স্থগিত করা হয়েছে।
রকেটের বুস্টার অবতরণের স্থানে সমুদ্রের উচ্চতা বেশি হওয়ায় পূর্বনির্ধারিত উৎক্ষেপণের তারিখ (১০ জানুয়ারি) পরিবর্তন করা হয়।
ব্লু অরিজিন এক ঘোষণায় জানিয়েছে, ‘আমরা নিউ গ্লেন (এনজি-১) উৎক্ষেপণের তারিখ ১২ জানুয়ারি পর্যন্ত পিছিয়ে দিচ্ছি। কারণ আটলান্টিকের উচ্চতা আমাদের বুস্টারের অবতরণের স্থানকে প্রভাবিত করবে। কোম্পানিটি আরও জানিয়েছে, উৎক্ষেপণের নতুন তারিখে তিন ঘণ্টার উৎক্ষেপণ সময় জানানো হয়েছে, যা পূর্বের সময়সূচির মতোই থাকবে।
‘এনজি-১’ মিশনটি ব্লু অরিজিনের প্রথম উৎক্ষেপণ মিশন, যেখানে ব্লু রিং পাথফাইন্ডার নামক একটি পে-লোড বা যন্ত্রপাতি মহাকাশে পাঠানো হবে। এই মিশনের মাধ্যমে রকেট উৎক্ষেপণের নিরাপত্তা ও সক্ষমতা যাচাই করা হয়। রকেটটি ভারী লোড বা যন্ত্রপাতি (যেমন—উপগ্রহ, মহাকাশযান বা অন্যান্য যন্ত্রপাতি) মহাকাশে পাঠানোর জন্য ব্যবহৃত হবে।
প্রথম উৎক্ষেপণের ক্ষেত্রে সাধারণত কিছু চ্যালেঞ্জ থাকলেও এই মিশন সম্পর্কে আশাবাদী কোম্পানির কর্মকর্তারা।
মহাকাশযান তৈরির জন্য বছরের পর বছর ধরে কাজ করার পর ২০১৬ সালে রকেট উৎক্ষেপণের ঘোষণা দিয়েছিলেন জেফ বেজোস। নাসা মহাকাশচারী জন গ্লেনের নাম অনুসারে এই রকেটের নামকরণ করা হয়েছে। পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করা প্রথম আমেরিকান নভোচারী ছিলেন তিনি।
গ্লেন একটি তুলনামূলক ভারী রকেট। এটি স্পেসএক্সের ফ্যালকন এবং স্টারশিপ রকেটের মতো পুনরায় ব্যবহার করা যাবে। ব্লু অরিজিন জানিয়েছে, প্রতিটি নিউ গ্লেন রকেট ২৫ বার উৎক্ষেপণ করা যাবে।
নিউ গ্লেন রকেটের পে-লোড ফেয়ারিংটি প্রায় ২৩ ফুট (৭ মিটার) দীর্ঘ, যা সাধারণত ব্যবহৃত ১৫ ফুট (৫ মিটার) ফেয়ারিংয়ের তুলনায় অনেক বড়। পে-লোড ফেয়ারিং হলো রকেটের ওপরের অংশের শক্ত কাঠামো, যা রকেটের মহাকাশে পাঠানোর যন্ত্রপাতি (যেমন—উপগ্রহ) সুরক্ষিত রাখে। এটি রকেটের পে-লোডটিকে বাতাস, তাপ এবং অন্যান্য পরিবেশগত ক্ষতি থেকে রক্ষা করে।
নিউ গ্লেন রকেটটি একবারে ১৩ টন পর্যন্ত পে-লোড (যন্ত্রপাতি বা উপগ্রহ) জিওস্টেশনারি অরবিটে (বিশ্বের নির্দিষ্ট স্থানে) এবং ৪৫ টন লো আর্থ অরবিটে (পৃথিবীর কাছের কক্ষপথ) পাঠাতে পারে।
ব্লু অরিজিন ইতিমধ্যে রকেটটির প্রথম পর্যায়ের ল্যান্ডিং করার জন্য সমুদ্রে নিজেদের ড্রোন শিপ ‘জ্যাকলিন’ পাঠিয়েছে। এই ড্রোন বেজোসের মায়ের নামে রাখা হয়েছে।
কোম্পানিটি জানিয়েছে, রকেটের পে-লোড ফেয়ারিংয়ের আকার বড় হওয়ায় এতে আরও বেশি বা বড় আকারের যন্ত্রপাতি রাখা যেতে পারে। এতে আরও বেশি বা বড় আকারের যন্ত্রপাতি বা উপগ্রহ রাখা যেতে পারে।
এখন, ব্লু অরিজিন তাদের ওয়েবসাইটে লাইভ কাউন্টডাউন সম্প্রচারের পরিকল্পনা করেছে। প্রতিটি উৎক্ষেপণ থেকে শিক্ষা নিয়ে তাদের প্রযুক্তি আরও পরিণত করতে এবং ভবিষ্যৎ মিশনগুলোর জন্য প্রস্তুতি নিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ কোম্পানিটি।
বিলিয়নিয়ার জেফ বেজোসের বাণিজ্যিক রকেট কোম্পানি ব্লু অরিজিনের রকেট ‘নিউ গ্লেন’-এর প্রথম পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ ১২ জানুয়ারি পর্যন্ত স্থগিত করা হয়েছে। আটলান্টিক মহাসাগরে খারাপ আবহাওয়াজনিত কারণে এই উৎক্ষেপণ স্থগিত করা হয়েছে।
রকেটের বুস্টার অবতরণের স্থানে সমুদ্রের উচ্চতা বেশি হওয়ায় পূর্বনির্ধারিত উৎক্ষেপণের তারিখ (১০ জানুয়ারি) পরিবর্তন করা হয়।
ব্লু অরিজিন এক ঘোষণায় জানিয়েছে, ‘আমরা নিউ গ্লেন (এনজি-১) উৎক্ষেপণের তারিখ ১২ জানুয়ারি পর্যন্ত পিছিয়ে দিচ্ছি। কারণ আটলান্টিকের উচ্চতা আমাদের বুস্টারের অবতরণের স্থানকে প্রভাবিত করবে। কোম্পানিটি আরও জানিয়েছে, উৎক্ষেপণের নতুন তারিখে তিন ঘণ্টার উৎক্ষেপণ সময় জানানো হয়েছে, যা পূর্বের সময়সূচির মতোই থাকবে।
‘এনজি-১’ মিশনটি ব্লু অরিজিনের প্রথম উৎক্ষেপণ মিশন, যেখানে ব্লু রিং পাথফাইন্ডার নামক একটি পে-লোড বা যন্ত্রপাতি মহাকাশে পাঠানো হবে। এই মিশনের মাধ্যমে রকেট উৎক্ষেপণের নিরাপত্তা ও সক্ষমতা যাচাই করা হয়। রকেটটি ভারী লোড বা যন্ত্রপাতি (যেমন—উপগ্রহ, মহাকাশযান বা অন্যান্য যন্ত্রপাতি) মহাকাশে পাঠানোর জন্য ব্যবহৃত হবে।
প্রথম উৎক্ষেপণের ক্ষেত্রে সাধারণত কিছু চ্যালেঞ্জ থাকলেও এই মিশন সম্পর্কে আশাবাদী কোম্পানির কর্মকর্তারা।
মহাকাশযান তৈরির জন্য বছরের পর বছর ধরে কাজ করার পর ২০১৬ সালে রকেট উৎক্ষেপণের ঘোষণা দিয়েছিলেন জেফ বেজোস। নাসা মহাকাশচারী জন গ্লেনের নাম অনুসারে এই রকেটের নামকরণ করা হয়েছে। পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করা প্রথম আমেরিকান নভোচারী ছিলেন তিনি।
গ্লেন একটি তুলনামূলক ভারী রকেট। এটি স্পেসএক্সের ফ্যালকন এবং স্টারশিপ রকেটের মতো পুনরায় ব্যবহার করা যাবে। ব্লু অরিজিন জানিয়েছে, প্রতিটি নিউ গ্লেন রকেট ২৫ বার উৎক্ষেপণ করা যাবে।
নিউ গ্লেন রকেটের পে-লোড ফেয়ারিংটি প্রায় ২৩ ফুট (৭ মিটার) দীর্ঘ, যা সাধারণত ব্যবহৃত ১৫ ফুট (৫ মিটার) ফেয়ারিংয়ের তুলনায় অনেক বড়। পে-লোড ফেয়ারিং হলো রকেটের ওপরের অংশের শক্ত কাঠামো, যা রকেটের মহাকাশে পাঠানোর যন্ত্রপাতি (যেমন—উপগ্রহ) সুরক্ষিত রাখে। এটি রকেটের পে-লোডটিকে বাতাস, তাপ এবং অন্যান্য পরিবেশগত ক্ষতি থেকে রক্ষা করে।
নিউ গ্লেন রকেটটি একবারে ১৩ টন পর্যন্ত পে-লোড (যন্ত্রপাতি বা উপগ্রহ) জিওস্টেশনারি অরবিটে (বিশ্বের নির্দিষ্ট স্থানে) এবং ৪৫ টন লো আর্থ অরবিটে (পৃথিবীর কাছের কক্ষপথ) পাঠাতে পারে।
ব্লু অরিজিন ইতিমধ্যে রকেটটির প্রথম পর্যায়ের ল্যান্ডিং করার জন্য সমুদ্রে নিজেদের ড্রোন শিপ ‘জ্যাকলিন’ পাঠিয়েছে। এই ড্রোন বেজোসের মায়ের নামে রাখা হয়েছে।
কোম্পানিটি জানিয়েছে, রকেটের পে-লোড ফেয়ারিংয়ের আকার বড় হওয়ায় এতে আরও বেশি বা বড় আকারের যন্ত্রপাতি রাখা যেতে পারে। এতে আরও বেশি বা বড় আকারের যন্ত্রপাতি বা উপগ্রহ রাখা যেতে পারে।
এখন, ব্লু অরিজিন তাদের ওয়েবসাইটে লাইভ কাউন্টডাউন সম্প্রচারের পরিকল্পনা করেছে। প্রতিটি উৎক্ষেপণ থেকে শিক্ষা নিয়ে তাদের প্রযুক্তি আরও পরিণত করতে এবং ভবিষ্যৎ মিশনগুলোর জন্য প্রস্তুতি নিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ কোম্পানিটি।
পৃথিবীর বাইরে প্রাণের অনুসন্ধানে আরও এক ধাপ এগিয়ে গেলেন বিজ্ঞানীরা। মাত্র ৪০ আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত ট্রাপিস্ট–১ই (TRAPPIST-1 e) গ্রহে পৃথিবীর মতো প্রাণের বিকাশ সহায়ক বায়ুমণ্ডল থাকার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। এটি ট্রাপিস্ট ১ (TRAPPIST-1) লাল বামনের চারপাশে ঘুরতে থাকা সাতটি গ্রহের একটি।
৮ ঘণ্টা আগেমহাবিশ্বের সবচেয়ে পুরোনো ‘ব্ল্যাক হোল’ আবিষ্কার করেছেন বলে দাবি করছেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। শক্তিশালী জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ (জেডব্লিউএসটি) থেকে প্রাপ্ত ডেটা বিশ্লেষণ করে তারা জানান, এমন একটি ব্ল্যাক হোলের অস্তিত্বের ইঙ্গিত পাওয়া গিয়েছে, যার জন্ম হতে পারে বিগ ব্যাংয়ের মাত্র এক সেকেন্ডেরও কম সময় পরে
১ দিন আগেঢাকার সময় অনুযায়ী, আজ রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) রাত ৯টা ২৮ মিনিটে শুরু হয়েছে অত্যন্ত বিরল পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণের ‘পেনুম্ব্রাল’ বা সূক্ষ্ম ছায়া পর্ব। রাত সাড়ে ১০টা নাগাদ আংশিকভাবে গ্রহণ শুরু হবে। বাংলাদেশসহ এশিয়ার বিস্তীর্ণ অংশ থেকে এই গ্রহণ দেখা যাচ্ছে।
৩ দিন আগেপ্রায় দুই শতাব্দী ধরে বিজ্ঞানের পাঠ্যপুস্তকে শেখানো হয়ে আসছে যে, বরফের ওপর চাপ বা ঘর্ষণের ফলে তার পৃষ্ঠে একটি পাতলা তরল স্তর তৈরি হয়, আর এই তরল স্তরই বরফকে পিচ্ছিল করে তোলে। শীতপ্রধান দেশে বরফে ঢাকা ফুটপাতে হাঁটার সময় হঠাৎ পিছলে পড়ে যাওয়ার ঘটনা তাই অনেকেই এভাবে ব্যাখ্যা করতেন।
৩ দিন আগে