প্রযুক্তি ডেস্ক
মহাকাশে প্রায় চার দশক অবস্থান করার পর এবার পৃথিবীর বুকে আছড়ে পড়তে যাচ্ছে নাসার একটি কৃত্রিম উপগ্রহ (স্যাটেলাইট)। স্যাটেলাইটটি আর্থ রেডিয়েশন বাজেট স্যাটেলাইট (ইআরবিএস) নামে পরিচিত। ১৯৮৪ সালে ‘চ্যালেঞ্জার’ স্পেস শাটলের মাধ্যমে এটি মহাকাশে উৎক্ষেপণ করা হয়।
ব্রিটিশ সম্প্রচার মাধ্যম স্কাই নিউজের এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, মূলত পৃথিবী কীভাবে সূর্য থেকে শক্তি শোষণ ও বিকিরণ করে তা নিয়ে গবেষণার উদ্দেশ্যে মাত্র দুই বছরের জন্য স্যাটেলাইটটিকে মহাকাশে পাঠানো হয়েছিল। তবে, ২০০৫ সালে অবসরে পাঠানোর আগে পর্যন্ত এটির মাধ্যমে ওজন স্তর ও বায়ুমণ্ডলীয় বিভিন্ন পরিমাপ নিয়ে কাজ করা হয়েছে। প্রায় আড়াই টনের ‘বস্তু’টি এখন ভূপৃষ্ঠে আছড়ে পড়বে বলে জানিয়েছে গণমাধ্যমটি।
নাসা জানায়, স্যাটেলাইটটি পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে পুনঃপ্রবেশের সময় এর বেশির ভাগ অংশ পুড়ে যাবে। তবে কিছু টুকরো অক্ষত থাকবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
নাসা আরও জানায়, স্যাটেলাইটটির ধ্বংসাবশেষ কারও ওপর পড়ার আশঙ্কা নেই বললেই চলে। এসব ধ্বংসাবশেষ ভূপৃষ্ঠে সরাসরি পড়লেও এর ফলে কারও আঘাতপ্রাপ্ত হওয়ার ঝুঁকি প্রায় ১০ হাজার ভাগের এক ভাগ।
তবে, পৃথিবীর জনসংখ্যা এখন প্রায় ৮০০ কোটি হওয়ায় ১০ হাজার ভাগের এক ভাগ আশঙ্ককে ‘কম আশঙ্ক’ বলা যাচ্ছে না। মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগ জানায়, স্থানীয় সময় রোববার (৮ জানুয়ারি) রাতে স্যাটেলাইটটি ভূপৃষ্ঠে আছড়ে পড়ার আশঙ্ক রয়েছে।
মহাকাশে প্রায় চার দশক অবস্থান করার পর এবার পৃথিবীর বুকে আছড়ে পড়তে যাচ্ছে নাসার একটি কৃত্রিম উপগ্রহ (স্যাটেলাইট)। স্যাটেলাইটটি আর্থ রেডিয়েশন বাজেট স্যাটেলাইট (ইআরবিএস) নামে পরিচিত। ১৯৮৪ সালে ‘চ্যালেঞ্জার’ স্পেস শাটলের মাধ্যমে এটি মহাকাশে উৎক্ষেপণ করা হয়।
ব্রিটিশ সম্প্রচার মাধ্যম স্কাই নিউজের এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, মূলত পৃথিবী কীভাবে সূর্য থেকে শক্তি শোষণ ও বিকিরণ করে তা নিয়ে গবেষণার উদ্দেশ্যে মাত্র দুই বছরের জন্য স্যাটেলাইটটিকে মহাকাশে পাঠানো হয়েছিল। তবে, ২০০৫ সালে অবসরে পাঠানোর আগে পর্যন্ত এটির মাধ্যমে ওজন স্তর ও বায়ুমণ্ডলীয় বিভিন্ন পরিমাপ নিয়ে কাজ করা হয়েছে। প্রায় আড়াই টনের ‘বস্তু’টি এখন ভূপৃষ্ঠে আছড়ে পড়বে বলে জানিয়েছে গণমাধ্যমটি।
নাসা জানায়, স্যাটেলাইটটি পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে পুনঃপ্রবেশের সময় এর বেশির ভাগ অংশ পুড়ে যাবে। তবে কিছু টুকরো অক্ষত থাকবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
নাসা আরও জানায়, স্যাটেলাইটটির ধ্বংসাবশেষ কারও ওপর পড়ার আশঙ্কা নেই বললেই চলে। এসব ধ্বংসাবশেষ ভূপৃষ্ঠে সরাসরি পড়লেও এর ফলে কারও আঘাতপ্রাপ্ত হওয়ার ঝুঁকি প্রায় ১০ হাজার ভাগের এক ভাগ।
তবে, পৃথিবীর জনসংখ্যা এখন প্রায় ৮০০ কোটি হওয়ায় ১০ হাজার ভাগের এক ভাগ আশঙ্ককে ‘কম আশঙ্ক’ বলা যাচ্ছে না। মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগ জানায়, স্থানীয় সময় রোববার (৮ জানুয়ারি) রাতে স্যাটেলাইটটি ভূপৃষ্ঠে আছড়ে পড়ার আশঙ্ক রয়েছে।
নাসার জেমস ওয়েব টেলিস্কোপের (জেডব্লিউএসটি) মাধ্যমে মহাবিশ্বের সবচেয়ে বড় মানচিত্র তৈরি করলেন করেছেন বিজ্ঞানীরা। এই মানচিত্রটি মহাবিশ্বের একটি ছোট অংশজুড়ে বিস্তৃত, যেখানে প্রায় আট লাখ গ্যালাক্সি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এর মধ্যে এমন গ্যালাক্সিও আছে, যা এত দূরে অবস্থিত যে সেগুলো মহাবিশ্বের শৈশবের সময়কার,
১ দিন আগেআধুনিক জীবনে প্লাস্টিকের ব্যবহার এড়িয়ে চলা প্রায় অসম্ভব। তবে এই বহুল ব্যবহৃত উপাদানটিই আজ পরিবেশের জন্য এক ভয়াবহ হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। বছরের পর বছর ধরে এই প্লাস্টিক জমে থাকছে নদী-নালা, সাগর ও মাটির গভীরে, যা জলজ প্রাণী থেকে শুরু করে মানবস্বাস্থ্যের ওপর ফেলছে মারাত্মক প্রভাব। বিশ্বজুড়ে বিজ্ঞানীরা
২ দিন আগেবিশ্বব্রহ্মাণ্ডে প্রতি মুহূর্তে ঘটছে অসংখ্য শক্তিশালী বিস্ফোরণ ঘটছে। নক্ষত্রগুলো জ্বলছে বিশাল পরমাণু বিক্রিয়ার শক্তিতে, আর বিশাল উল্কাপিণ্ড ছুটে এসে ধাক্কা দিচ্ছে গ্রহে গ্রহে। তবে সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এমন এক ধরনের মহাজাগতিক বিস্ফোরণ শনাক্ত করেছেন, যা এই সব কিছুকেই পেছনে ফেলে দিয়েছে। তাদের দাবি, মহাকা
৩ দিন আগেআমাদের গ্রহে প্রাণের বিকাশ ও প্রাচুর্য টিকে আছে অক্সিজেনের কল্যাণে। কিন্তু পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল সব সময় এমন ছিল না। বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন, ভবিষ্যতে আমাদের বায়ুমণ্ডলে আবারও মিথেনের আধিক্য হবে এবং অক্সিজেনবিহীন অবস্থায় ফিরে যাবে। তবে এখনই ভয় পাওয়ার কিছু নেই।
৪ দিন আগে