পৃথিবীতে সৌরঝড় আঘাত হানার একটি বার্তা কয়েক দিন আগে দিয়েছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দ্য স্পেস ওয়েদার প্রেডিকশন সেন্টার (এসডব্লিউপিসি)। বলা হয়েছিল এতে কিছু অরোরা বা আলোকচ্ছটা দেখা যেতে পারে। এ ছাড়া বৈদ্যুতিক গ্রিড, নৌ চালনা কিংবা যোগাযোগব্যবস্থায় ছোটখাটো সমস্যা তৈরি হতে পারে। সৌরঝড়টি গতকাল আঘাত হানে। এতে যুক্তরাষ্ট্রে চমৎকার কিছু অরোরা বা আলোকচ্ছটা দেখা যায়।
গত কয়েক মাসে কিছু সৌরঝড়ের মুখোমুখি হয় পৃথিবী। ২০২৫ সালে সোলার মেক্সিমাসে যাওয়ার আগপর্যন্ত এর তীব্রতা আরও বাড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সোলার মেক্সিমাস হলো সূর্যের ১১ বছরের চক্রের এমন একটি সময় যেখানে, সৌর কার্যকলাপ শীর্ষে পৌঁছায়। এতে সৌরঝড় অর্থাৎ ভূচৌম্বকীয় ঝড়, করোনাল মাস ইজেকশনসহ (সিএমই) অন্যান্য বিপজ্জনক সৌর ঘটনাগুলোর সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। সিএমইতে সূর্যের বলয় থেকে প্লাজমা ও চৌম্বকীয় ক্ষেত্রের বড় নির্গমন হয়। এদিকে ভূচৌম্বকীয় ঝড় সৌর নির্গমনের কারণে পৃথিবীর চৌম্বকক্ষেত্রের ব্যাঘাতকে বোঝায়। ভূচৌম্বকীয় ঝড়ের তীব্রতা জি১ থেকে জি৫ মাত্রার হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ওশেনিক অ্যান্ড অ্যাটমোসফেরনিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের দ্য স্পেস ওয়েদার প্রেডিকশন সেন্টার (এসডব্লিউপিসি) কয়েক দিন আগে অনুমান করে একটা সিএমই বা সৌরঝড় পৃথিবীর দিকে আসছে। এটাই আঘাত হানে গতকাল। এ সময় যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন এলাকায় দারুণ অরোরা বা আলোকচ্ছটা দেখা যায়।
স্পেসওয়েদার ডটকমের একটি প্রতিবেদনে সিএমই ২ সেপ্টেম্বর (বাংলাদেশের হিসাবে ৩ সেপ্টেম্বর) আঘাত করার কথা বলা হয়েছিল। এটি প্রভাবও বিস্তার করে, কিন্তু অদ্ভুতভাবে সৌর বায়ুতে এর প্রভাবের কোনো লক্ষণ ছিল না। এর কারণ সম্ভবত এ সময় সৌর বায়ুও প্রবলভাবে প্রবাহিত হয়, যা ওই সিএমই বা ঝড়ের প্রভাবকে ঢেকে দেয়। সম্ভবত এই সিএমই একই দিনে ছড়িয়ে পড়া জি২ মাত্রার ভূচৌম্বকীয় ঝড়ের পেছনে ছিল। এই ঝড়ের ফলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আকর্ষণীয় অরোরা বা আলোকচ্ছটা দেখা যায়।
আলোকচিত্রী ইথান হনকে ২ সেপ্টেম্বর স্থানীয় সময় রাত ৯টা ৪৫ মিনিটের (বাংলাদেশের হিসেবে ৩ সেপ্টেম্বর সকালে) দিকে যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগানের এমপায়ারের কাছে স্লিপিং বিয়ার ডিউনস ন্যাশনাল লেকশোর থেকে শ্বাসরুদ্ধকর নর্দার্ন লাইট বা অরোরা দেখেন। একটি ইনস্টাগ্রাম পোস্টে ছবিটি শেয়ার করেছেন তিনি। স্পেসওয়েদারকে ইথান হোনকে বলেন, ‘গত রাতটি ছিল একেবারেই মহাকাব্যিক। উজ্জ্বল চাঁদের আলো ছড়িয়ে পড়ার আগে মিশিগান লেকের জলের ওপর নর্দার্ন লাইটের আলো নাচতে দেখা যায়।’
ভূচৌম্বকীয় ঝড় শুধু অরোরাকে উদ্দীপিত করেনি, সম্ভবত অতি উচ্চতায় অবস্থিত কোনো কোনো বিদ্যুৎব্যবস্থায় সমস্যাও তৈরি করে।
সূত্র: টেক ডট হিন্দুস্তান টাইমস ডট কম, এনডিটিভি
পৃথিবীতে সৌরঝড় আঘাত হানার একটি বার্তা কয়েক দিন আগে দিয়েছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দ্য স্পেস ওয়েদার প্রেডিকশন সেন্টার (এসডব্লিউপিসি)। বলা হয়েছিল এতে কিছু অরোরা বা আলোকচ্ছটা দেখা যেতে পারে। এ ছাড়া বৈদ্যুতিক গ্রিড, নৌ চালনা কিংবা যোগাযোগব্যবস্থায় ছোটখাটো সমস্যা তৈরি হতে পারে। সৌরঝড়টি গতকাল আঘাত হানে। এতে যুক্তরাষ্ট্রে চমৎকার কিছু অরোরা বা আলোকচ্ছটা দেখা যায়।
গত কয়েক মাসে কিছু সৌরঝড়ের মুখোমুখি হয় পৃথিবী। ২০২৫ সালে সোলার মেক্সিমাসে যাওয়ার আগপর্যন্ত এর তীব্রতা আরও বাড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সোলার মেক্সিমাস হলো সূর্যের ১১ বছরের চক্রের এমন একটি সময় যেখানে, সৌর কার্যকলাপ শীর্ষে পৌঁছায়। এতে সৌরঝড় অর্থাৎ ভূচৌম্বকীয় ঝড়, করোনাল মাস ইজেকশনসহ (সিএমই) অন্যান্য বিপজ্জনক সৌর ঘটনাগুলোর সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। সিএমইতে সূর্যের বলয় থেকে প্লাজমা ও চৌম্বকীয় ক্ষেত্রের বড় নির্গমন হয়। এদিকে ভূচৌম্বকীয় ঝড় সৌর নির্গমনের কারণে পৃথিবীর চৌম্বকক্ষেত্রের ব্যাঘাতকে বোঝায়। ভূচৌম্বকীয় ঝড়ের তীব্রতা জি১ থেকে জি৫ মাত্রার হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ওশেনিক অ্যান্ড অ্যাটমোসফেরনিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের দ্য স্পেস ওয়েদার প্রেডিকশন সেন্টার (এসডব্লিউপিসি) কয়েক দিন আগে অনুমান করে একটা সিএমই বা সৌরঝড় পৃথিবীর দিকে আসছে। এটাই আঘাত হানে গতকাল। এ সময় যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন এলাকায় দারুণ অরোরা বা আলোকচ্ছটা দেখা যায়।
স্পেসওয়েদার ডটকমের একটি প্রতিবেদনে সিএমই ২ সেপ্টেম্বর (বাংলাদেশের হিসাবে ৩ সেপ্টেম্বর) আঘাত করার কথা বলা হয়েছিল। এটি প্রভাবও বিস্তার করে, কিন্তু অদ্ভুতভাবে সৌর বায়ুতে এর প্রভাবের কোনো লক্ষণ ছিল না। এর কারণ সম্ভবত এ সময় সৌর বায়ুও প্রবলভাবে প্রবাহিত হয়, যা ওই সিএমই বা ঝড়ের প্রভাবকে ঢেকে দেয়। সম্ভবত এই সিএমই একই দিনে ছড়িয়ে পড়া জি২ মাত্রার ভূচৌম্বকীয় ঝড়ের পেছনে ছিল। এই ঝড়ের ফলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আকর্ষণীয় অরোরা বা আলোকচ্ছটা দেখা যায়।
আলোকচিত্রী ইথান হনকে ২ সেপ্টেম্বর স্থানীয় সময় রাত ৯টা ৪৫ মিনিটের (বাংলাদেশের হিসেবে ৩ সেপ্টেম্বর সকালে) দিকে যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগানের এমপায়ারের কাছে স্লিপিং বিয়ার ডিউনস ন্যাশনাল লেকশোর থেকে শ্বাসরুদ্ধকর নর্দার্ন লাইট বা অরোরা দেখেন। একটি ইনস্টাগ্রাম পোস্টে ছবিটি শেয়ার করেছেন তিনি। স্পেসওয়েদারকে ইথান হোনকে বলেন, ‘গত রাতটি ছিল একেবারেই মহাকাব্যিক। উজ্জ্বল চাঁদের আলো ছড়িয়ে পড়ার আগে মিশিগান লেকের জলের ওপর নর্দার্ন লাইটের আলো নাচতে দেখা যায়।’
ভূচৌম্বকীয় ঝড় শুধু অরোরাকে উদ্দীপিত করেনি, সম্ভবত অতি উচ্চতায় অবস্থিত কোনো কোনো বিদ্যুৎব্যবস্থায় সমস্যাও তৈরি করে।
সূত্র: টেক ডট হিন্দুস্তান টাইমস ডট কম, এনডিটিভি
নাসার জেমস ওয়েব টেলিস্কোপের (জেডব্লিউএসটি) মাধ্যমে মহাবিশ্বের সবচেয়ে বড় মানচিত্র তৈরি করলেন করেছেন বিজ্ঞানীরা। এই মানচিত্রটি মহাবিশ্বের একটি ছোট অংশজুড়ে বিস্তৃত, যেখানে প্রায় আট লাখ গ্যালাক্সি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এর মধ্যে এমন গ্যালাক্সিও আছে, যা এত দূরে অবস্থিত যে সেগুলো মহাবিশ্বের শৈশবের সময়কার,
৬ ঘণ্টা আগেআধুনিক জীবনে প্লাস্টিকের ব্যবহার এড়িয়ে চলা প্রায় অসম্ভব। তবে এই বহুল ব্যবহৃত উপাদানটিই আজ পরিবেশের জন্য এক ভয়াবহ হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। বছরের পর বছর ধরে এই প্লাস্টিক জমে থাকছে নদী-নালা, সাগর ও মাটির গভীরে, যা জলজ প্রাণী থেকে শুরু করে মানবস্বাস্থ্যের ওপর ফেলছে মারাত্মক প্রভাব। বিশ্বজুড়ে বিজ্ঞানীরা
১ দিন আগেবিশ্বব্রহ্মাণ্ডে প্রতি মুহূর্তে ঘটছে অসংখ্য শক্তিশালী বিস্ফোরণ ঘটছে। নক্ষত্রগুলো জ্বলছে বিশাল পরমাণু বিক্রিয়ার শক্তিতে, আর বিশাল উল্কাপিণ্ড ছুটে এসে ধাক্কা দিচ্ছে গ্রহে গ্রহে। তবে সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এমন এক ধরনের মহাজাগতিক বিস্ফোরণ শনাক্ত করেছেন, যা এই সব কিছুকেই পেছনে ফেলে দিয়েছে। তাদের দাবি, মহাকা
২ দিন আগেআমাদের গ্রহে প্রাণের বিকাশ ও প্রাচুর্য টিকে আছে অক্সিজেনের কল্যাণে। কিন্তু পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল সব সময় এমন ছিল না। বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন, ভবিষ্যতে আমাদের বায়ুমণ্ডলে আবারও মিথেনের আধিক্য হবে এবং অক্সিজেনবিহীন অবস্থায় ফিরে যাবে। তবে এখনই ভয় পাওয়ার কিছু নেই।
৩ দিন আগে