নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীতে নির্দিষ্ট কিছু স্থানে স্থায়ী কাঁচা বাজার আছে। তবে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের পছন্দ ভ্রাম্যমাণ বাজার। এতে চাঁদা দেওয়ার খরচ থেকে তাঁরা কিছুটা হলেও রক্ষা পান। এ ছাড়া অলি-গলিতে ভ্যান গাড়ি, ঠেলা গাড়িতে করে ঢাকাবাসীর দুয়ারের সামনে চলে যায় নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য। আর শুক্রবার নগরীর বড় মসজিদগুলোর সামনে ঘণ্টাখানেকের জন্য বসে ফলমূল ও সবজির বাজার।
গত কয়েক মাস ধরে রাজধানীর নয়া পল্টন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) প্রধান কার্যালয়ের সামনে রাস্তার ওপর বসছে এমন কাঁচাবাজার। প্রতি শুক্রবার জুমার নামাজের পর জমে ওঠে এই বাজার।
আজ শুক্রবার জুমার নামাজের সময় সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় এমন চিত্র। এই বাজারে বিভিন্ন ধরনের মাছ, সবজি ও মৌসুমি ফলের বিশাল সমাহার দেখা যায়।
আকবর আলী নামের এক ফল বিক্রেতা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে আপেল, কমলা, আঙুরসহ বিভিন্ন ফল ভ্যান গাড়িতে করে ভ্রাম্যমাণভাবে বিক্রি করি। তবে সপ্তাহে একটা দিন শুক্রবার নামাজের আগে এখানে এসে জায়গা নিয়ে বসি।’
আকবর আলী বলেন, ‘এই দিন শহরের অন্য কোথাও তেমন বেচাকেনা হয় না। কিন্তু বিএনপি কার্যালয়ের সামনে এক ঘণ্টা বসলে ভালো বেচাকেনা হয়। আর আমাদের তো ফল পচে যাওয়ার ভয় থাকে। যা বিক্রি হয়, সেটাই লাভ। এখানে ঘণ্টাখানেক বেচাকেনার পরে দোকান বন্ধ করে একটু ঘুরতে যাই। এতে হাত খরচও হয়, মাল বিক্রিও হয়।’
আরেক বিক্রেতা বলেন, ‘শুক্রবার বিএনপি কর্মসূচি থাকলে এখানে বাজার বসানো যায় না। সেই দিন আমরা আশপাশের গলিসহ মসজিদের গলিতে বসি।’
পল্টন এলাকার বাসিন্দা সোলাইমান হোসেন এসেছিলেন এই বাজারে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছয় মাস ধরে প্রতি শুক্রবার বিএনপি অফিসের সামনে বাজার বসে। এখানে বিভিন্ন জিনিসের বাজার বসায় আমাদের খুব উপকার হয়। শুক্রবারের দিনে সকালে কোথাও বের হই না। জুমার নামাজ পড়তে এসে সবজি, ফল মূল কিনতে পারি। আর এখানে জিনিসের দাম একটু কমও। আবার টাটকা জিনিস পাওয়া যায়।’
রাজধানীতে নির্দিষ্ট কিছু স্থানে স্থায়ী কাঁচা বাজার আছে। তবে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের পছন্দ ভ্রাম্যমাণ বাজার। এতে চাঁদা দেওয়ার খরচ থেকে তাঁরা কিছুটা হলেও রক্ষা পান। এ ছাড়া অলি-গলিতে ভ্যান গাড়ি, ঠেলা গাড়িতে করে ঢাকাবাসীর দুয়ারের সামনে চলে যায় নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য। আর শুক্রবার নগরীর বড় মসজিদগুলোর সামনে ঘণ্টাখানেকের জন্য বসে ফলমূল ও সবজির বাজার।
গত কয়েক মাস ধরে রাজধানীর নয়া পল্টন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) প্রধান কার্যালয়ের সামনে রাস্তার ওপর বসছে এমন কাঁচাবাজার। প্রতি শুক্রবার জুমার নামাজের পর জমে ওঠে এই বাজার।
আজ শুক্রবার জুমার নামাজের সময় সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় এমন চিত্র। এই বাজারে বিভিন্ন ধরনের মাছ, সবজি ও মৌসুমি ফলের বিশাল সমাহার দেখা যায়।
আকবর আলী নামের এক ফল বিক্রেতা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে আপেল, কমলা, আঙুরসহ বিভিন্ন ফল ভ্যান গাড়িতে করে ভ্রাম্যমাণভাবে বিক্রি করি। তবে সপ্তাহে একটা দিন শুক্রবার নামাজের আগে এখানে এসে জায়গা নিয়ে বসি।’
আকবর আলী বলেন, ‘এই দিন শহরের অন্য কোথাও তেমন বেচাকেনা হয় না। কিন্তু বিএনপি কার্যালয়ের সামনে এক ঘণ্টা বসলে ভালো বেচাকেনা হয়। আর আমাদের তো ফল পচে যাওয়ার ভয় থাকে। যা বিক্রি হয়, সেটাই লাভ। এখানে ঘণ্টাখানেক বেচাকেনার পরে দোকান বন্ধ করে একটু ঘুরতে যাই। এতে হাত খরচও হয়, মাল বিক্রিও হয়।’
আরেক বিক্রেতা বলেন, ‘শুক্রবার বিএনপি কর্মসূচি থাকলে এখানে বাজার বসানো যায় না। সেই দিন আমরা আশপাশের গলিসহ মসজিদের গলিতে বসি।’
পল্টন এলাকার বাসিন্দা সোলাইমান হোসেন এসেছিলেন এই বাজারে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছয় মাস ধরে প্রতি শুক্রবার বিএনপি অফিসের সামনে বাজার বসে। এখানে বিভিন্ন জিনিসের বাজার বসায় আমাদের খুব উপকার হয়। শুক্রবারের দিনে সকালে কোথাও বের হই না। জুমার নামাজ পড়তে এসে সবজি, ফল মূল কিনতে পারি। আর এখানে জিনিসের দাম একটু কমও। আবার টাটকা জিনিস পাওয়া যায়।’
প্রায় ৪৫ বছর আগের কথা। বিয়ের পর স্বামীর সঙ্গে ভালোই চলছিল শেফালী বেগমের সংসার। হঠাৎ করেই একদিন উধাও তাঁর স্বামী আলম হোসেন। এরপরই পাল্টে যায় শেফালীর জীবন।
৩ দিন আগেভোরের আলো ফোটার আগেই রাজধানীর আজিমপুর বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন শ্রমজীবীদের হাটে জড়ো হন শত শত শ্রমজীবী মানুষ। বিভিন্ন বয়সের পুরুষ ও নারী শ্রমিকেরা এই হাটে প্রতিদিন ভিড় করেন একটু কাজ পাওয়ার আশায়। তবে দিন যত যাচ্ছে, তাঁদের জীবনের লড়াই ততই কঠিন হয়ে উঠছে। দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতি তাঁদের জীবনকে দুর্বিষ
২৬ অক্টোবর ২০২৪ফেলুদার দার্জিলিং জমজমাট বইয়ে প্রথম পরিচয় দার্জিলিংয়ের সঙ্গে। তারপর অঞ্জন দত্তের গানসহ আরও নানাভাবে হিল স্টেশনটির প্রতি এক ভালোবাসা তৈরি হয়। তাই প্রথমবার ভারত সফরে ওটি, শিমলা, মসুরির মতো লোভনীয় হিল স্টেশনগুলোকে বাদ দিয়ে দার্জিলিংকেই বেছে নেই। অবশ্য আজকের গল্প পুরো দার্জিলিং ভ্রমণের নয়, বরং তখন পরিচয়
২৩ অক্টোবর ২০২৪কথায় আছে না—‘ঘরপোড়া গরু, সিঁদুরেমেঘ দেখলেই ডরায়’! আমার হইছে এই অবস্থা। বাড়িতে এখন বাড়িআলী, বয়স্ক বাপ-মা আর ছোট মেয়ে। সকাল থেকে চার-পাঁচবার কতা বলিচি। সংসার গোচাচ্ছে। আইজকা সন্ধ্যার দিকে ঝড় আসপি শুনতিছি। চিন্তায় রাতে ভালো ঘুমাতে পারিনি...
২৬ মে ২০২৪