আজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, সরকারের বিভিন্ন ব্যক্তির কথাবার্তা দেখে মনে হচ্ছে তাঁরা নিজেদের লক্ষ্য থেকে কিছুটা বিচ্যুত হচ্ছেন। বিভিন্ন ব্যক্তির বিভিন্ন মন্তব্য থেকে বিভ্রান্তি তৈরি হচ্ছে, মানুষ বিভ্রান্ত হচ্ছে।
আজ রোববার ঢাকা বার জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের কর্মশালায় তিনি এসব কথা বলেন। বিএনপি ঘোষিত রাষ্ট্র সংস্কারের ৩১ দফা রূপরেখা নিয়ে ঢাকা বার মিলনায়তনে এই কর্মশালার আয়োজন করা হয়।
নির্বাচন প্রসঙ্গে তারেক রহমান বলেন, ‘কোনো নির্বাচন আগে হবে, কোনো নির্বাচন পরে হবে-এমন দাবি থাকতেই পারে। কিন্তু আমাদের বাস্তবতা বিবেচনা করতে হবে। আমরা বাইরে তাকালে বিভিন্ন অস্থিরতা দেখতে পাই। অন্তর্বর্তী সরকারের মূল দায়িত্ব হচ্ছে, দেশের মানুষ যে সিদ্ধান্ত নিতে চায়, সেই সিদ্ধান্তের সঙ্গে একমত পোষণ করা এবং দেশের মানুষকে রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নিতে সহযোগিতা করা।’
রাজনীতিতে যখন সংশয় থাকবে, তখন অস্থিরতা তৈরি হবে-এ মন্তব্য করে তারেক রহমান বলেন, ‘অস্থিরতা যদি থাকে, আমরা যে যতই সংস্কারের কথা বলি না কেন, কোনোটাই সফল হবে না। রাজনীতি অস্থির হলে, এর প্রভাব পড়বে অর্থনীতিতে। আর অর্থনীতির প্রভাব পড়বে সবকিছুতে। তাই অন্তর্বর্তী সরকারসহ সব মানুষের এখন লক্ষ্য হওয়া উচিত দেশকে যত দ্রুত সম্ভব একটি স্থিতিশীল অবস্থায় নিয়ে আসা।’
নির্বাচিত সরকারে বিষয়ে গুরুত্বারোপ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘সংসদ সবচেয়ে বড় জায়গা, যেখানে রাজনৈতিক বিষয়ে আলোচনা হয়। আমরা সংসদকে কার্যকর করতে যত দেরি করব, অস্থিরতা, তর্ক-বিতর্ক তত বাইরে ছড়াতে থাকবে। আর যত ছড়াতে শুরু করবে, সবক্ষেত্রে অস্থিরতা তত বাড়তে থাকবে, যা সামগ্রিকভাবে দেশকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে।’
তারেক রহমান আরও বলেন, ‘অনেকে বলে থাকেন যে, নির্বাচন হলেই কি সব সমস্যা সমাধান হবে। আমরা বলতে পারি, নির্বাচন হলে যে একটা স্থিতি অবস্থা আসবে এবং ধীরে ধীরে সংস্কারের কাজ শুরু হবে। তাতে সমস্যার তীব্রতা ধীরে ধীরে কমা শুরু করবে। নির্বাচন হলে সমস্যা সমাধানের জন্য বিভিন্ন মানুষ দায়িত্বপ্রাপ্ত হবেন। যারা দায়িত্বপ্রাপ্ত হবেন, তারা আলোচনা করবেন, কাজ করবেন। একদিনে কিছুই পরিবর্তন হবে না, কিন্তু সম্ভাবনা শুরু হবে।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘রাজনৈতিক দল হিসেবে আমাদের লক্ষ্য আছে যে কীভাবে আমরা দেশকে সামনে এগিয়ে নিতে চাই। ৩১ দফায় আমরা বলেছি তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থাকে পুনরায় প্রবর্তনের কথা, রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার ভারসাম্য, দুবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়ার কথা বলেছি। আরেকটি বিষয় আছে নৈতিক পরিবর্তন, রাজনৈতিক চিন্তা-চেতনার পরিবর্তন। এই বিষয়গুলো করতে হলে, সংসদের মধ্যে দিয়ে করতে হবে। সংসদ ছাড়া কীভাবে এগুলো বাস্তবায়ন করা যায়, তা একজন রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে আমার বোধগম্য নয়।’

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, সরকারের বিভিন্ন ব্যক্তির কথাবার্তা দেখে মনে হচ্ছে তাঁরা নিজেদের লক্ষ্য থেকে কিছুটা বিচ্যুত হচ্ছেন। বিভিন্ন ব্যক্তির বিভিন্ন মন্তব্য থেকে বিভ্রান্তি তৈরি হচ্ছে, মানুষ বিভ্রান্ত হচ্ছে।
আজ রোববার ঢাকা বার জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের কর্মশালায় তিনি এসব কথা বলেন। বিএনপি ঘোষিত রাষ্ট্র সংস্কারের ৩১ দফা রূপরেখা নিয়ে ঢাকা বার মিলনায়তনে এই কর্মশালার আয়োজন করা হয়।
নির্বাচন প্রসঙ্গে তারেক রহমান বলেন, ‘কোনো নির্বাচন আগে হবে, কোনো নির্বাচন পরে হবে-এমন দাবি থাকতেই পারে। কিন্তু আমাদের বাস্তবতা বিবেচনা করতে হবে। আমরা বাইরে তাকালে বিভিন্ন অস্থিরতা দেখতে পাই। অন্তর্বর্তী সরকারের মূল দায়িত্ব হচ্ছে, দেশের মানুষ যে সিদ্ধান্ত নিতে চায়, সেই সিদ্ধান্তের সঙ্গে একমত পোষণ করা এবং দেশের মানুষকে রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নিতে সহযোগিতা করা।’
রাজনীতিতে যখন সংশয় থাকবে, তখন অস্থিরতা তৈরি হবে-এ মন্তব্য করে তারেক রহমান বলেন, ‘অস্থিরতা যদি থাকে, আমরা যে যতই সংস্কারের কথা বলি না কেন, কোনোটাই সফল হবে না। রাজনীতি অস্থির হলে, এর প্রভাব পড়বে অর্থনীতিতে। আর অর্থনীতির প্রভাব পড়বে সবকিছুতে। তাই অন্তর্বর্তী সরকারসহ সব মানুষের এখন লক্ষ্য হওয়া উচিত দেশকে যত দ্রুত সম্ভব একটি স্থিতিশীল অবস্থায় নিয়ে আসা।’
নির্বাচিত সরকারে বিষয়ে গুরুত্বারোপ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘সংসদ সবচেয়ে বড় জায়গা, যেখানে রাজনৈতিক বিষয়ে আলোচনা হয়। আমরা সংসদকে কার্যকর করতে যত দেরি করব, অস্থিরতা, তর্ক-বিতর্ক তত বাইরে ছড়াতে থাকবে। আর যত ছড়াতে শুরু করবে, সবক্ষেত্রে অস্থিরতা তত বাড়তে থাকবে, যা সামগ্রিকভাবে দেশকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে।’
তারেক রহমান আরও বলেন, ‘অনেকে বলে থাকেন যে, নির্বাচন হলেই কি সব সমস্যা সমাধান হবে। আমরা বলতে পারি, নির্বাচন হলে যে একটা স্থিতি অবস্থা আসবে এবং ধীরে ধীরে সংস্কারের কাজ শুরু হবে। তাতে সমস্যার তীব্রতা ধীরে ধীরে কমা শুরু করবে। নির্বাচন হলে সমস্যা সমাধানের জন্য বিভিন্ন মানুষ দায়িত্বপ্রাপ্ত হবেন। যারা দায়িত্বপ্রাপ্ত হবেন, তারা আলোচনা করবেন, কাজ করবেন। একদিনে কিছুই পরিবর্তন হবে না, কিন্তু সম্ভাবনা শুরু হবে।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘রাজনৈতিক দল হিসেবে আমাদের লক্ষ্য আছে যে কীভাবে আমরা দেশকে সামনে এগিয়ে নিতে চাই। ৩১ দফায় আমরা বলেছি তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থাকে পুনরায় প্রবর্তনের কথা, রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার ভারসাম্য, দুবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়ার কথা বলেছি। আরেকটি বিষয় আছে নৈতিক পরিবর্তন, রাজনৈতিক চিন্তা-চেতনার পরিবর্তন। এই বিষয়গুলো করতে হলে, সংসদের মধ্যে দিয়ে করতে হবে। সংসদ ছাড়া কীভাবে এগুলো বাস্তবায়ন করা যায়, তা একজন রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে আমার বোধগম্য নয়।’
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, সরকারের বিভিন্ন ব্যক্তির কথাবার্তা দেখে মনে হচ্ছে তাঁরা নিজেদের লক্ষ্য থেকে কিছুটা বিচ্যুত হচ্ছেন। বিভিন্ন ব্যক্তির বিভিন্ন মন্তব্য থেকে বিভ্রান্তি তৈরি হচ্ছে, মানুষ বিভ্রান্ত হচ্ছে।
আজ রোববার ঢাকা বার জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের কর্মশালায় তিনি এসব কথা বলেন। বিএনপি ঘোষিত রাষ্ট্র সংস্কারের ৩১ দফা রূপরেখা নিয়ে ঢাকা বার মিলনায়তনে এই কর্মশালার আয়োজন করা হয়।
নির্বাচন প্রসঙ্গে তারেক রহমান বলেন, ‘কোনো নির্বাচন আগে হবে, কোনো নির্বাচন পরে হবে-এমন দাবি থাকতেই পারে। কিন্তু আমাদের বাস্তবতা বিবেচনা করতে হবে। আমরা বাইরে তাকালে বিভিন্ন অস্থিরতা দেখতে পাই। অন্তর্বর্তী সরকারের মূল দায়িত্ব হচ্ছে, দেশের মানুষ যে সিদ্ধান্ত নিতে চায়, সেই সিদ্ধান্তের সঙ্গে একমত পোষণ করা এবং দেশের মানুষকে রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নিতে সহযোগিতা করা।’
রাজনীতিতে যখন সংশয় থাকবে, তখন অস্থিরতা তৈরি হবে-এ মন্তব্য করে তারেক রহমান বলেন, ‘অস্থিরতা যদি থাকে, আমরা যে যতই সংস্কারের কথা বলি না কেন, কোনোটাই সফল হবে না। রাজনীতি অস্থির হলে, এর প্রভাব পড়বে অর্থনীতিতে। আর অর্থনীতির প্রভাব পড়বে সবকিছুতে। তাই অন্তর্বর্তী সরকারসহ সব মানুষের এখন লক্ষ্য হওয়া উচিত দেশকে যত দ্রুত সম্ভব একটি স্থিতিশীল অবস্থায় নিয়ে আসা।’
নির্বাচিত সরকারে বিষয়ে গুরুত্বারোপ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘সংসদ সবচেয়ে বড় জায়গা, যেখানে রাজনৈতিক বিষয়ে আলোচনা হয়। আমরা সংসদকে কার্যকর করতে যত দেরি করব, অস্থিরতা, তর্ক-বিতর্ক তত বাইরে ছড়াতে থাকবে। আর যত ছড়াতে শুরু করবে, সবক্ষেত্রে অস্থিরতা তত বাড়তে থাকবে, যা সামগ্রিকভাবে দেশকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে।’
তারেক রহমান আরও বলেন, ‘অনেকে বলে থাকেন যে, নির্বাচন হলেই কি সব সমস্যা সমাধান হবে। আমরা বলতে পারি, নির্বাচন হলে যে একটা স্থিতি অবস্থা আসবে এবং ধীরে ধীরে সংস্কারের কাজ শুরু হবে। তাতে সমস্যার তীব্রতা ধীরে ধীরে কমা শুরু করবে। নির্বাচন হলে সমস্যা সমাধানের জন্য বিভিন্ন মানুষ দায়িত্বপ্রাপ্ত হবেন। যারা দায়িত্বপ্রাপ্ত হবেন, তারা আলোচনা করবেন, কাজ করবেন। একদিনে কিছুই পরিবর্তন হবে না, কিন্তু সম্ভাবনা শুরু হবে।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘রাজনৈতিক দল হিসেবে আমাদের লক্ষ্য আছে যে কীভাবে আমরা দেশকে সামনে এগিয়ে নিতে চাই। ৩১ দফায় আমরা বলেছি তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থাকে পুনরায় প্রবর্তনের কথা, রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার ভারসাম্য, দুবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়ার কথা বলেছি। আরেকটি বিষয় আছে নৈতিক পরিবর্তন, রাজনৈতিক চিন্তা-চেতনার পরিবর্তন। এই বিষয়গুলো করতে হলে, সংসদের মধ্যে দিয়ে করতে হবে। সংসদ ছাড়া কীভাবে এগুলো বাস্তবায়ন করা যায়, তা একজন রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে আমার বোধগম্য নয়।’

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, সরকারের বিভিন্ন ব্যক্তির কথাবার্তা দেখে মনে হচ্ছে তাঁরা নিজেদের লক্ষ্য থেকে কিছুটা বিচ্যুত হচ্ছেন। বিভিন্ন ব্যক্তির বিভিন্ন মন্তব্য থেকে বিভ্রান্তি তৈরি হচ্ছে, মানুষ বিভ্রান্ত হচ্ছে।
আজ রোববার ঢাকা বার জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের কর্মশালায় তিনি এসব কথা বলেন। বিএনপি ঘোষিত রাষ্ট্র সংস্কারের ৩১ দফা রূপরেখা নিয়ে ঢাকা বার মিলনায়তনে এই কর্মশালার আয়োজন করা হয়।
নির্বাচন প্রসঙ্গে তারেক রহমান বলেন, ‘কোনো নির্বাচন আগে হবে, কোনো নির্বাচন পরে হবে-এমন দাবি থাকতেই পারে। কিন্তু আমাদের বাস্তবতা বিবেচনা করতে হবে। আমরা বাইরে তাকালে বিভিন্ন অস্থিরতা দেখতে পাই। অন্তর্বর্তী সরকারের মূল দায়িত্ব হচ্ছে, দেশের মানুষ যে সিদ্ধান্ত নিতে চায়, সেই সিদ্ধান্তের সঙ্গে একমত পোষণ করা এবং দেশের মানুষকে রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নিতে সহযোগিতা করা।’
রাজনীতিতে যখন সংশয় থাকবে, তখন অস্থিরতা তৈরি হবে-এ মন্তব্য করে তারেক রহমান বলেন, ‘অস্থিরতা যদি থাকে, আমরা যে যতই সংস্কারের কথা বলি না কেন, কোনোটাই সফল হবে না। রাজনীতি অস্থির হলে, এর প্রভাব পড়বে অর্থনীতিতে। আর অর্থনীতির প্রভাব পড়বে সবকিছুতে। তাই অন্তর্বর্তী সরকারসহ সব মানুষের এখন লক্ষ্য হওয়া উচিত দেশকে যত দ্রুত সম্ভব একটি স্থিতিশীল অবস্থায় নিয়ে আসা।’
নির্বাচিত সরকারে বিষয়ে গুরুত্বারোপ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘সংসদ সবচেয়ে বড় জায়গা, যেখানে রাজনৈতিক বিষয়ে আলোচনা হয়। আমরা সংসদকে কার্যকর করতে যত দেরি করব, অস্থিরতা, তর্ক-বিতর্ক তত বাইরে ছড়াতে থাকবে। আর যত ছড়াতে শুরু করবে, সবক্ষেত্রে অস্থিরতা তত বাড়তে থাকবে, যা সামগ্রিকভাবে দেশকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে।’
তারেক রহমান আরও বলেন, ‘অনেকে বলে থাকেন যে, নির্বাচন হলেই কি সব সমস্যা সমাধান হবে। আমরা বলতে পারি, নির্বাচন হলে যে একটা স্থিতি অবস্থা আসবে এবং ধীরে ধীরে সংস্কারের কাজ শুরু হবে। তাতে সমস্যার তীব্রতা ধীরে ধীরে কমা শুরু করবে। নির্বাচন হলে সমস্যা সমাধানের জন্য বিভিন্ন মানুষ দায়িত্বপ্রাপ্ত হবেন। যারা দায়িত্বপ্রাপ্ত হবেন, তারা আলোচনা করবেন, কাজ করবেন। একদিনে কিছুই পরিবর্তন হবে না, কিন্তু সম্ভাবনা শুরু হবে।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘রাজনৈতিক দল হিসেবে আমাদের লক্ষ্য আছে যে কীভাবে আমরা দেশকে সামনে এগিয়ে নিতে চাই। ৩১ দফায় আমরা বলেছি তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থাকে পুনরায় প্রবর্তনের কথা, রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার ভারসাম্য, দুবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়ার কথা বলেছি। আরেকটি বিষয় আছে নৈতিক পরিবর্তন, রাজনৈতিক চিন্তা-চেতনার পরিবর্তন। এই বিষয়গুলো করতে হলে, সংসদের মধ্যে দিয়ে করতে হবে। সংসদ ছাড়া কীভাবে এগুলো বাস্তবায়ন করা যায়, তা একজন রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে আমার বোধগম্য নয়।’

আওয়ামী লীগ এখন মরা হাতি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। তিনি বলেছেন, এই মরা হাতিকে এখন যে ইচ্ছা লাথি দিতে পারে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে সংকলিত বই ‘অগ্নিঝরা বর্ষা: দেশে ও বিদেশে’র মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান
৪১ মিনিট আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন আসিফ নজরুল। এখন তাঁর কোর্টে বল গেছে, দেখা যাক তিনি কেমন খেলতে পারেন।
২ ঘণ্টা আগে
যারা গণভোটকে ভয় পায়, তারা গণতন্ত্র মানে না বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) রাজধানীর রামপুরা কাঁচাবাজার এলাকায় জামায়াতের ঢাকা মহানগরী উত্তর আয়োজিত এক বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
২ ঘণ্টা আগে
গণভোটে পাস হওয়া জুলাই জাতীয় সনদের প্রস্তাবগুলো সংবিধান সংস্কার পরিষদ ২৭০ দিনের মধ্যে অনুমোদন না করলে সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে বলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন যে সুপারিশ করেছে, এর কঠোর সমালোচনা করেছেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদ। আজ মঙ্গলবার বিকেলে সচিবালয়ে আইন উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করার
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আওয়ামী লীগ এখন মরা হাতি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। তিনি বলেছেন, এই মরা হাতিকে এখন যে ইচ্ছা লাথি দিতে পারে।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে সংকলিত বই ‘অগ্নিঝরা বর্ষা: দেশে ও বিদেশে’র মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘ইতিহাসকে যেন আর ক্ষমতার হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা না হয়। আওয়ামী লীগ এখন ডেড চ্যাপটার। এটা এখন মরা হাতি—এটাকে এখন যে ইচ্ছা, সে লাথি দিতে পারে। তবে আমাদের ঐক্য বজায় রাখতে হবে, না হলে ঝামেলা হতে পারে।’
আমলাতন্ত্রের সমালোচনা করে হাসনাত বলেন, ‘ব্যুরোক্রেসিকে গতিশীল করতে হবে। তারা গতিশীল না হলে যে ক্ষোভ জমছে, তাতে বিস্ফোরণ হবেই। আমলাতন্ত্র ঠিক না করতে পারলে, যেই ক্ষমতায় আসুক, ক্ষমতায় থাকতে পারবে না।’

আওয়ামী লীগ এখন মরা হাতি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। তিনি বলেছেন, এই মরা হাতিকে এখন যে ইচ্ছা লাথি দিতে পারে।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে সংকলিত বই ‘অগ্নিঝরা বর্ষা: দেশে ও বিদেশে’র মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘ইতিহাসকে যেন আর ক্ষমতার হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা না হয়। আওয়ামী লীগ এখন ডেড চ্যাপটার। এটা এখন মরা হাতি—এটাকে এখন যে ইচ্ছা, সে লাথি দিতে পারে। তবে আমাদের ঐক্য বজায় রাখতে হবে, না হলে ঝামেলা হতে পারে।’
আমলাতন্ত্রের সমালোচনা করে হাসনাত বলেন, ‘ব্যুরোক্রেসিকে গতিশীল করতে হবে। তারা গতিশীল না হলে যে ক্ষোভ জমছে, তাতে বিস্ফোরণ হবেই। আমলাতন্ত্র ঠিক না করতে পারলে, যেই ক্ষমতায় আসুক, ক্ষমতায় থাকতে পারবে না।’

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, সরকারের বিভিন্ন ব্যক্তির কথাবার্তা দেখে মনে হচ্ছে তাঁরা নিজেদের লক্ষ্য থেকে কিছুটা বিচ্যুত হচ্ছেন। বিভিন্ন ব্যক্তির বিভিন্ন মন্তব্য থেকে বিভ্রান্তি তৈরি হচ্ছে, মানুষ বিভ্রান্ত হচ্ছে।
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন আসিফ নজরুল। এখন তাঁর কোর্টে বল গেছে, দেখা যাক তিনি কেমন খেলতে পারেন।
২ ঘণ্টা আগে
যারা গণভোটকে ভয় পায়, তারা গণতন্ত্র মানে না বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) রাজধানীর রামপুরা কাঁচাবাজার এলাকায় জামায়াতের ঢাকা মহানগরী উত্তর আয়োজিত এক বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
২ ঘণ্টা আগে
গণভোটে পাস হওয়া জুলাই জাতীয় সনদের প্রস্তাবগুলো সংবিধান সংস্কার পরিষদ ২৭০ দিনের মধ্যে অনুমোদন না করলে সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে বলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন যে সুপারিশ করেছে, এর কঠোর সমালোচনা করেছেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদ। আজ মঙ্গলবার বিকেলে সচিবালয়ে আইন উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করার
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন আসিফ নজরুল। এখন তাঁর কোর্টে বল গেছে, দেখা যাক তিনি কেমন খেলতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুরুল হক হলে আয়োজিত ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়নের রূপরেখা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন। এনসিপি এই গোলটেবিল বৈঠকের আয়োজন করে।
সভায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে তাঁর উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যদের নিয়ে শহীদ মিনারে গিয়ে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের ঘোষণা দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন পাটওয়ারী। তাঁর দাবি, ঘোষণা অনুষ্ঠানে জুলাই আন্দোলনে শহীদ পরিবার ও আহতদেরও রাখতে হবে। ওই দিন এনসিপি সনদে সই করবে বলেও জানান তিনি।
পাটওয়ারী বলেন, ‘আমরা জেনেছি, জুলাই সনদ বর্তমানে আইন কমিশনে আছে। আমরা দেখতে চাই ড. আসিফ নজরুল স্যার কোনো টালবাহানা ছাড়াই জনগণের পক্ষে থেকে দ্রুত বাস্তবায়নে কাজ করবেন। প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে শহীদ মিনারে আসবেন।’
এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক বলেন, ‘জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের রিপোর্ট জমা দেওয়া জুলাই শহীদ ও জনগণের বড় অর্জন। জুলাই সনদ সই না করার কারণে হারিয়ে যাওয়ার ভয় ছিল। তবে রিস্ক (ঝুঁকি) নিয়ে অবস্থান নিয়েছে এনসিপি। ঐকমত্য কমিশনের রিপোর্টের মাধ্যমে এর সুফল পেয়েছে বাংলাদেশের মানুষ।’
এ বিষয়ে তিনি আরও যোগ করেন, ‘বাহাত্তরের পচা সংবিধান দিয়ে এ দেশ আর চলতে পারে না। এ সংবিধান আমাদের ভাইদের হত্যার বৈধতা দিয়েছে।’
এই নেতা বলেন, ‘রক্তের ট্যাংকার দিয়ে কেউ রাজনীতি করতে চাইলে, বুলেট রেভল্যুশনের পর ব্যালট রেভল্যুশনের মাধ্যমে মানুষ জবাব দেবে। দলীয় দাস হিসেবে কেউ সংস্কার রুখতে চাইলে সেফ এক্সিট পাবে না তারা, মানুষ তাদের বিচার করবেই।’
এনসিপি সরকার গঠন করবে আশা প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘কারণ, পেছনের দরজা দিয়ে এনসিপি ক্যান্টনমেন্টে যাবে না, কোনো অ্যাম্বাসিতেও যাবে না। তাই মানুষ এনসিপিকে ভোট দেবে।’
ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার অথর্ব নির্বাচন কমিশন গঠন করেছে দাবি করে তিনি আরও বলেন, ‘যে লাউ সেই কদুর নির্বাচন চায় না এনসিপি। বিএনপি-জামায়াত বিরোধী বিরোধী নাটক করছে। তারা একদল ভারতে, আরেক দল পাকিস্তানে পা দিয়ে রেখেছে।’

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন আসিফ নজরুল। এখন তাঁর কোর্টে বল গেছে, দেখা যাক তিনি কেমন খেলতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুরুল হক হলে আয়োজিত ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়নের রূপরেখা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন। এনসিপি এই গোলটেবিল বৈঠকের আয়োজন করে।
সভায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে তাঁর উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যদের নিয়ে শহীদ মিনারে গিয়ে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের ঘোষণা দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন পাটওয়ারী। তাঁর দাবি, ঘোষণা অনুষ্ঠানে জুলাই আন্দোলনে শহীদ পরিবার ও আহতদেরও রাখতে হবে। ওই দিন এনসিপি সনদে সই করবে বলেও জানান তিনি।
পাটওয়ারী বলেন, ‘আমরা জেনেছি, জুলাই সনদ বর্তমানে আইন কমিশনে আছে। আমরা দেখতে চাই ড. আসিফ নজরুল স্যার কোনো টালবাহানা ছাড়াই জনগণের পক্ষে থেকে দ্রুত বাস্তবায়নে কাজ করবেন। প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে শহীদ মিনারে আসবেন।’
এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক বলেন, ‘জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের রিপোর্ট জমা দেওয়া জুলাই শহীদ ও জনগণের বড় অর্জন। জুলাই সনদ সই না করার কারণে হারিয়ে যাওয়ার ভয় ছিল। তবে রিস্ক (ঝুঁকি) নিয়ে অবস্থান নিয়েছে এনসিপি। ঐকমত্য কমিশনের রিপোর্টের মাধ্যমে এর সুফল পেয়েছে বাংলাদেশের মানুষ।’
এ বিষয়ে তিনি আরও যোগ করেন, ‘বাহাত্তরের পচা সংবিধান দিয়ে এ দেশ আর চলতে পারে না। এ সংবিধান আমাদের ভাইদের হত্যার বৈধতা দিয়েছে।’
এই নেতা বলেন, ‘রক্তের ট্যাংকার দিয়ে কেউ রাজনীতি করতে চাইলে, বুলেট রেভল্যুশনের পর ব্যালট রেভল্যুশনের মাধ্যমে মানুষ জবাব দেবে। দলীয় দাস হিসেবে কেউ সংস্কার রুখতে চাইলে সেফ এক্সিট পাবে না তারা, মানুষ তাদের বিচার করবেই।’
এনসিপি সরকার গঠন করবে আশা প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘কারণ, পেছনের দরজা দিয়ে এনসিপি ক্যান্টনমেন্টে যাবে না, কোনো অ্যাম্বাসিতেও যাবে না। তাই মানুষ এনসিপিকে ভোট দেবে।’
ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার অথর্ব নির্বাচন কমিশন গঠন করেছে দাবি করে তিনি আরও বলেন, ‘যে লাউ সেই কদুর নির্বাচন চায় না এনসিপি। বিএনপি-জামায়াত বিরোধী বিরোধী নাটক করছে। তারা একদল ভারতে, আরেক দল পাকিস্তানে পা দিয়ে রেখেছে।’

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, সরকারের বিভিন্ন ব্যক্তির কথাবার্তা দেখে মনে হচ্ছে তাঁরা নিজেদের লক্ষ্য থেকে কিছুটা বিচ্যুত হচ্ছেন। বিভিন্ন ব্যক্তির বিভিন্ন মন্তব্য থেকে বিভ্রান্তি তৈরি হচ্ছে, মানুষ বিভ্রান্ত হচ্ছে।
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
আওয়ামী লীগ এখন মরা হাতি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। তিনি বলেছেন, এই মরা হাতিকে এখন যে ইচ্ছা লাথি দিতে পারে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে সংকলিত বই ‘অগ্নিঝরা বর্ষা: দেশে ও বিদেশে’র মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান
৪১ মিনিট আগে
যারা গণভোটকে ভয় পায়, তারা গণতন্ত্র মানে না বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) রাজধানীর রামপুরা কাঁচাবাজার এলাকায় জামায়াতের ঢাকা মহানগরী উত্তর আয়োজিত এক বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
২ ঘণ্টা আগে
গণভোটে পাস হওয়া জুলাই জাতীয় সনদের প্রস্তাবগুলো সংবিধান সংস্কার পরিষদ ২৭০ দিনের মধ্যে অনুমোদন না করলে সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে বলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন যে সুপারিশ করেছে, এর কঠোর সমালোচনা করেছেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদ। আজ মঙ্গলবার বিকেলে সচিবালয়ে আইন উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করার
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

যারা গণভোটকে ভয় পায়, তারা গণতন্ত্র মানে না বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) রাজধানীর রামপুরা কাঁচাবাজার এলাকায় জামায়াতের ঢাকা মহানগরী উত্তর আয়োজিত এক বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
‘২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর আওয়ামী লীগ কর্তৃক সংঘটিত নারকীয় হত্যাকাণ্ডের’ বিচারের দাবিতে আয়োজন করা হয় এই বিক্ষোভ সমাবেশ।
মুজিবুর রহমান বলেন, যারা গণভোটকে ভয় করে, তারা মানুষের অধিকার স্বীকার করতে চায় না, তারা দলীয় স্বার্থকে চরিতার্থ করতে চায়। দল-জাতি-ধর্ম-বর্ণনির্বিশেষে অবশ্যই গণভোটের দাবিকে বাস্তবায়ন করতে হবে। পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন করতে হবে।
অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেন, ‘যে সনদ ঘোষণা করা হয়েছে, সেটিকে সাংবিধানিক এবং রাষ্ট্রীয়ভাবে যদি প্রতিষ্ঠিত করা না হয়, ভবিষ্যতে কোনো স্বৈরাচার আবার আবির্ভাব হলে জুলাইয়ে যারা আন্দোলন করেছে, তাদের বিরুদ্ধে আবার কোনো দুর্ঘটনা ঘটাতে পারে। সে জন্য আমরা বলতে চাই, অনতিবিলম্বে নভেম্বরের মধ্যে এটা বাস্তবায়ন করতে হবে।’
সরকারের প্রতি দাবি জানিয়ে মুজিবুর রহমান বলেন, ‘শুধু বাংলাদেশে নয়, অনলাইনের বদৌলতে ২৮ অক্টোবরে যে মর্মান্তিক ঘটনা ঘটিয়েছিল ফ্যাসিস্ট সরকার আওয়ামী লীগ সরকার...সারা দুনিয়ার মানুষ সেদিন দেখেছিল। শেখ হাসিনা এই মামলাকে মেরে ফেলেছে, এই মৃত মামলাকে পুনরায় জীবিত করতে হবে এবং যথোপযুক্ত কায়দায় তার বিচার করতে হবে।’
দলের ঢাকা মহানগরী উত্তরের আমির সেলিম উদ্দিনের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য দেন ঢাকা মহানগর উত্তরের সেক্রেটারি রেজাউল করিম, শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সেক্রেটারি আতিকুর রহমান প্রমুখ।

যারা গণভোটকে ভয় পায়, তারা গণতন্ত্র মানে না বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) রাজধানীর রামপুরা কাঁচাবাজার এলাকায় জামায়াতের ঢাকা মহানগরী উত্তর আয়োজিত এক বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
‘২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর আওয়ামী লীগ কর্তৃক সংঘটিত নারকীয় হত্যাকাণ্ডের’ বিচারের দাবিতে আয়োজন করা হয় এই বিক্ষোভ সমাবেশ।
মুজিবুর রহমান বলেন, যারা গণভোটকে ভয় করে, তারা মানুষের অধিকার স্বীকার করতে চায় না, তারা দলীয় স্বার্থকে চরিতার্থ করতে চায়। দল-জাতি-ধর্ম-বর্ণনির্বিশেষে অবশ্যই গণভোটের দাবিকে বাস্তবায়ন করতে হবে। পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন করতে হবে।
অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেন, ‘যে সনদ ঘোষণা করা হয়েছে, সেটিকে সাংবিধানিক এবং রাষ্ট্রীয়ভাবে যদি প্রতিষ্ঠিত করা না হয়, ভবিষ্যতে কোনো স্বৈরাচার আবার আবির্ভাব হলে জুলাইয়ে যারা আন্দোলন করেছে, তাদের বিরুদ্ধে আবার কোনো দুর্ঘটনা ঘটাতে পারে। সে জন্য আমরা বলতে চাই, অনতিবিলম্বে নভেম্বরের মধ্যে এটা বাস্তবায়ন করতে হবে।’
সরকারের প্রতি দাবি জানিয়ে মুজিবুর রহমান বলেন, ‘শুধু বাংলাদেশে নয়, অনলাইনের বদৌলতে ২৮ অক্টোবরে যে মর্মান্তিক ঘটনা ঘটিয়েছিল ফ্যাসিস্ট সরকার আওয়ামী লীগ সরকার...সারা দুনিয়ার মানুষ সেদিন দেখেছিল। শেখ হাসিনা এই মামলাকে মেরে ফেলেছে, এই মৃত মামলাকে পুনরায় জীবিত করতে হবে এবং যথোপযুক্ত কায়দায় তার বিচার করতে হবে।’
দলের ঢাকা মহানগরী উত্তরের আমির সেলিম উদ্দিনের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য দেন ঢাকা মহানগর উত্তরের সেক্রেটারি রেজাউল করিম, শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সেক্রেটারি আতিকুর রহমান প্রমুখ।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, সরকারের বিভিন্ন ব্যক্তির কথাবার্তা দেখে মনে হচ্ছে তাঁরা নিজেদের লক্ষ্য থেকে কিছুটা বিচ্যুত হচ্ছেন। বিভিন্ন ব্যক্তির বিভিন্ন মন্তব্য থেকে বিভ্রান্তি তৈরি হচ্ছে, মানুষ বিভ্রান্ত হচ্ছে।
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
আওয়ামী লীগ এখন মরা হাতি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। তিনি বলেছেন, এই মরা হাতিকে এখন যে ইচ্ছা লাথি দিতে পারে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে সংকলিত বই ‘অগ্নিঝরা বর্ষা: দেশে ও বিদেশে’র মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান
৪১ মিনিট আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন আসিফ নজরুল। এখন তাঁর কোর্টে বল গেছে, দেখা যাক তিনি কেমন খেলতে পারেন।
২ ঘণ্টা আগে
গণভোটে পাস হওয়া জুলাই জাতীয় সনদের প্রস্তাবগুলো সংবিধান সংস্কার পরিষদ ২৭০ দিনের মধ্যে অনুমোদন না করলে সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে বলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন যে সুপারিশ করেছে, এর কঠোর সমালোচনা করেছেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদ। আজ মঙ্গলবার বিকেলে সচিবালয়ে আইন উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করার
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গণভোটে পাস হওয়া জুলাই জাতীয় সনদের প্রস্তাবগুলো সংবিধান সংস্কার পরিষদ ২৭০ দিনের মধ্যে অনুমোদন না করলে সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে বলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন যে সুপারিশ করেছে, এর কঠোর সমালোচনা করেছেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদ। আজ মঙ্গলবার বিকেলে সচিবালয়ে আইন উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করার পর সাংবাদিকদের সামনে এ প্রতিক্রিয়া জানান তিনি।
এর আগে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় সম্পর্কিত সুপারিশ প্রধান উপদেষ্টার কাছে জমা দিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এই কার্যক্রম শেষ করায় ঐকমত্য কমিশনকে ধন্যবাদ দিয়েছেন বিএনপির এ নেতা। একই সঙ্গে কমিশন ‘জাতীয় অনৈক্যের প্রচেষ্টা গ্রহণ করেছে’ বলেও ধন্যবাদের সুরে অভিযোগ করেন তিনি।
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশের খসড়ায় বলা হয়েছে, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নিয়মিত কাজের পাশাপাশি সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে। এই পরিষদের মেয়াদ হবে ২৭০ দিন (৯ মাস)। এই মেয়াদের মধ্যে পরিষদ গণভোটে পাস হওয়া প্রস্তাবগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে না পারলেও সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, এখানে একটা নতুন বিষয় সংযুক্ত করা হয়েছে, সংবিধান সংস্কার পরিষদ নামের একটা আইডিয়া এখানে সংযুক্ত করা হয়েছে, যেটা আগে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের টেবিলে ছিল না, আলোচিত হয়নি। এ বিষয়ে কোনো ঐকমত্য হয়নি।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য বলেন, ‘আশ্চর্য হওয়ার বিষয়, তাঁরা একটা টাইম লিমিট নির্ধারণ করে দিয়েছেন যে, ২৭০ পঞ্জিকা দিন মানে ক্যালেন্ডার ডের মধ্যে এই সমস্ত সংস্কার প্রস্তাবগুলো গৃহীত না হলে অটোমেটিক সেটা সংবিধানে সংযুক্ত হবে—এটা একটা হাস্যকর ব্যাপার! সংবিধানের কোনো বিষয় সংশোধিত হওয়ার পরে এটা একটা আইন। সেই আইনটা পার্লামেন্টে যথাযথভাবে পাস হওয়ার পরে যখন স্পিকার সই করে রাষ্ট্রপতির কাছে দেবেন, রাষ্ট্রপতি সই হওয়ার পরে সেটা তখন আইন হিসেবে পরিণত হবে। সেটা সংবিধান সংশোধন হোক বা অন্য যেকোনো আইন—অটোমেটিক বা পরীক্ষায় অটো পাসের মতো কোনো বিষয় তো সংবিধানে থাকতে পারে না। এগুলো কীভাবে সুপারিশে এল আমি জানি না!
এই আইনগুলো সংশোধন ও সুপারিশের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত বলে মন্তব্য করেন সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেন, ‘আরও অনেক বিষয় আছে। এখানে কয়েক শ পৃষ্ঠার সংযুক্তি আছে। এগুলো দেখে আমরা খুব শিগগির কালকে অথবা তার পরের দিন বিস্তারিত কথা বলব।’
এ সময় এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘আলোচনা তো চার–পাঁচ দিন হয়েছে। কিন্তু যাহা আলোচনা করিলাম, তাহা এখানে নাই।’

গণভোটে পাস হওয়া জুলাই জাতীয় সনদের প্রস্তাবগুলো সংবিধান সংস্কার পরিষদ ২৭০ দিনের মধ্যে অনুমোদন না করলে সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে বলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন যে সুপারিশ করেছে, এর কঠোর সমালোচনা করেছেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদ। আজ মঙ্গলবার বিকেলে সচিবালয়ে আইন উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করার পর সাংবাদিকদের সামনে এ প্রতিক্রিয়া জানান তিনি।
এর আগে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় সম্পর্কিত সুপারিশ প্রধান উপদেষ্টার কাছে জমা দিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এই কার্যক্রম শেষ করায় ঐকমত্য কমিশনকে ধন্যবাদ দিয়েছেন বিএনপির এ নেতা। একই সঙ্গে কমিশন ‘জাতীয় অনৈক্যের প্রচেষ্টা গ্রহণ করেছে’ বলেও ধন্যবাদের সুরে অভিযোগ করেন তিনি।
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশের খসড়ায় বলা হয়েছে, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নিয়মিত কাজের পাশাপাশি সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে। এই পরিষদের মেয়াদ হবে ২৭০ দিন (৯ মাস)। এই মেয়াদের মধ্যে পরিষদ গণভোটে পাস হওয়া প্রস্তাবগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে না পারলেও সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, এখানে একটা নতুন বিষয় সংযুক্ত করা হয়েছে, সংবিধান সংস্কার পরিষদ নামের একটা আইডিয়া এখানে সংযুক্ত করা হয়েছে, যেটা আগে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের টেবিলে ছিল না, আলোচিত হয়নি। এ বিষয়ে কোনো ঐকমত্য হয়নি।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য বলেন, ‘আশ্চর্য হওয়ার বিষয়, তাঁরা একটা টাইম লিমিট নির্ধারণ করে দিয়েছেন যে, ২৭০ পঞ্জিকা দিন মানে ক্যালেন্ডার ডের মধ্যে এই সমস্ত সংস্কার প্রস্তাবগুলো গৃহীত না হলে অটোমেটিক সেটা সংবিধানে সংযুক্ত হবে—এটা একটা হাস্যকর ব্যাপার! সংবিধানের কোনো বিষয় সংশোধিত হওয়ার পরে এটা একটা আইন। সেই আইনটা পার্লামেন্টে যথাযথভাবে পাস হওয়ার পরে যখন স্পিকার সই করে রাষ্ট্রপতির কাছে দেবেন, রাষ্ট্রপতি সই হওয়ার পরে সেটা তখন আইন হিসেবে পরিণত হবে। সেটা সংবিধান সংশোধন হোক বা অন্য যেকোনো আইন—অটোমেটিক বা পরীক্ষায় অটো পাসের মতো কোনো বিষয় তো সংবিধানে থাকতে পারে না। এগুলো কীভাবে সুপারিশে এল আমি জানি না!
এই আইনগুলো সংশোধন ও সুপারিশের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত বলে মন্তব্য করেন সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেন, ‘আরও অনেক বিষয় আছে। এখানে কয়েক শ পৃষ্ঠার সংযুক্তি আছে। এগুলো দেখে আমরা খুব শিগগির কালকে অথবা তার পরের দিন বিস্তারিত কথা বলব।’
এ সময় এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘আলোচনা তো চার–পাঁচ দিন হয়েছে। কিন্তু যাহা আলোচনা করিলাম, তাহা এখানে নাই।’

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, সরকারের বিভিন্ন ব্যক্তির কথাবার্তা দেখে মনে হচ্ছে তাঁরা নিজেদের লক্ষ্য থেকে কিছুটা বিচ্যুত হচ্ছেন। বিভিন্ন ব্যক্তির বিভিন্ন মন্তব্য থেকে বিভ্রান্তি তৈরি হচ্ছে, মানুষ বিভ্রান্ত হচ্ছে।
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
আওয়ামী লীগ এখন মরা হাতি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। তিনি বলেছেন, এই মরা হাতিকে এখন যে ইচ্ছা লাথি দিতে পারে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে সংকলিত বই ‘অগ্নিঝরা বর্ষা: দেশে ও বিদেশে’র মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান
৪১ মিনিট আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন আসিফ নজরুল। এখন তাঁর কোর্টে বল গেছে, দেখা যাক তিনি কেমন খেলতে পারেন।
২ ঘণ্টা আগে
যারা গণভোটকে ভয় পায়, তারা গণতন্ত্র মানে না বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) রাজধানীর রামপুরা কাঁচাবাজার এলাকায় জামায়াতের ঢাকা মহানগরী উত্তর আয়োজিত এক বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
২ ঘণ্টা আগে