নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সংবিধানের মূলনীতিতে বহুত্ববাদ যুক্ত করা নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে খেলাফত মজলিশ। সেই সঙ্গে ইসলামের স্পষ্ট বিরোধী কোনো আইন করা যাবে না, তা সংবিধানে যুক্ত রাখার দাবি জানিয়েছে দলটি। এ ছাড়া গণপরিষদ নির্বাচনের পরিবর্তনে সংস্কার শেষে জাতীয় নির্বাচন দেওয়ার পক্ষে তারা।
আজ শনিবার জাতীয় সংসদের এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সংলাপ শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন খেলাফত মজলিশের মহাসচিব আহমেদ আব্দুল কাদের।
বিদ্যমান সংস্কার নির্বাচনের আগেই সম্ভব বলে মনে করেন খেলাফত মজলিশের মহাসচিব। তিনি বলেন, সংবিধান সংশোধন অধ্যাদেশের মাধ্যমে করা যায়, প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে উচ্চ আদালতের মতামত নিতে পারে। আমরা গণপরিষদের পক্ষে না। আমরা মনে করি, প্রয়োজনীয় সংস্কার দশ মাসে করা সম্ভব।
আবদুল কাদের বলেন, ‘আমরা ১৬৬টি জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবের মধ্যে ১৪০টিতে ঐকমত্য পোষণ করেছি। ঐকমত্য হয়নি ১০টিতে। আর ১৬টিতে আংশিকভাবে একমত।’
তিনি বলেন, সংবিধানে মহান আল্লার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস রাখতে হবে। বহুত্ববাদ (সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব) বাদ দিতে হবে।
তিনি বলেন, ৪০০ আসনেই নারীদের সরাসরি ভোটে নির্বাচন করার প্রস্তাব করেছি। সংসদের মেয়াদ পাঁচ বছরের পক্ষে মত দিয়েছি। উচ্চকক্ষে (সিনেটে) সংখ্যানুপাতিক ১ শতাংশ ভোটের ভিত্তিতে আসন বণ্টনের অনুরোধ করেছি।
বহুত্ববাদের বিষয়ে তিনি বলেন, আমরা বলেছি গণতন্ত্রই এনাফ, ওনারা অনেক যুক্তি দিয়েছিলেন। আমরা বলেছি, গণতন্ত্র, মানবিক মর্যাদায় থাকলে সমাজে কোনো ধরনের বিভেদ থাকে না। বহুত্ববাদের কোনো প্রয়োজন নাই।
খেলাফত মজলিশের মহাসচিব বলেন, দ্বিমতের বিষয়ে উভয় পক্ষ আলোচনা করেছি। আমরা চেষ্টা করেছি, ওনারা চেষ্টা করেছেন, একপর্যায়ে এসে আলোচনা ড্র হয়েছে। আরও সময় লাগবে। কিছু বিষয়ে ওনারা বলেছেন বিবেচনা করবেন, আমরাও বলেছি কিছু বিষয়ে আমরাও বিবেচনা করব। কৌশলগত কিছু বিষয়ে সব রাজনৈতিক দল ঐকমত্য হলে আমরা আপত্তি করব না।
তিনি বলেন, ইসলামের স্পষ্ট বিরোধী কোনো আইন করা যাবে না, তা সংবিধানে বিধান থাকতে হবে। এটা সামাজিক ধর্মীয় স্থিতিশীলতা রাখার জন্য। এখানে ধর্মবিরোধী আইন করা হলে সমাজে বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়। আওয়ামী লীগ নির্বাচন করার সময় লিখে দিত, কোরআন ও সুন্নাহবিরোধী আইন করা হবে না। এটা ৭০-এও বলছিল, গত নির্বাচনেও বলছিল। এটা তারা বরাবরই বলে, কিন্তু অনুশীলন করে না।
আওয়ামী লীগ বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নে আব্দুল কাদের বলেন, ফ্যাসিবাদ ও তাদের দোসর যারা, আগামী নির্বাচনে তাদের আসার সুযোগ নাই। তাদের বিচার করতে হবে। বিচারের পরে কেউ যদি নিরপরাধ প্রমাণিত হয়, তখন আসতে পারে। এই মুহূর্তে কোনো সুযোগ নাই। অনেকের মতো আমরাও আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন করার বিষয়ে রাজি না। কারণ তারা এখনো ক্ষমা চায়নি। দলটি খুন করল, মানুষ মারল, ছাত্র মারল তাদের বিচার করা প্রয়োজন।
খেলাফত মজলিশের মহাসচিব আহমেদ আবদুল কাদেরের নেতৃত্বে আট সদস্যের প্রতিনিধিদল আজ সংলাপে অংশ নেয়।
সংবিধানের মূলনীতিতে বহুত্ববাদ যুক্ত করা নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে খেলাফত মজলিশ। সেই সঙ্গে ইসলামের স্পষ্ট বিরোধী কোনো আইন করা যাবে না, তা সংবিধানে যুক্ত রাখার দাবি জানিয়েছে দলটি। এ ছাড়া গণপরিষদ নির্বাচনের পরিবর্তনে সংস্কার শেষে জাতীয় নির্বাচন দেওয়ার পক্ষে তারা।
আজ শনিবার জাতীয় সংসদের এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সংলাপ শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন খেলাফত মজলিশের মহাসচিব আহমেদ আব্দুল কাদের।
বিদ্যমান সংস্কার নির্বাচনের আগেই সম্ভব বলে মনে করেন খেলাফত মজলিশের মহাসচিব। তিনি বলেন, সংবিধান সংশোধন অধ্যাদেশের মাধ্যমে করা যায়, প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে উচ্চ আদালতের মতামত নিতে পারে। আমরা গণপরিষদের পক্ষে না। আমরা মনে করি, প্রয়োজনীয় সংস্কার দশ মাসে করা সম্ভব।
আবদুল কাদের বলেন, ‘আমরা ১৬৬টি জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবের মধ্যে ১৪০টিতে ঐকমত্য পোষণ করেছি। ঐকমত্য হয়নি ১০টিতে। আর ১৬টিতে আংশিকভাবে একমত।’
তিনি বলেন, সংবিধানে মহান আল্লার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস রাখতে হবে। বহুত্ববাদ (সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব) বাদ দিতে হবে।
তিনি বলেন, ৪০০ আসনেই নারীদের সরাসরি ভোটে নির্বাচন করার প্রস্তাব করেছি। সংসদের মেয়াদ পাঁচ বছরের পক্ষে মত দিয়েছি। উচ্চকক্ষে (সিনেটে) সংখ্যানুপাতিক ১ শতাংশ ভোটের ভিত্তিতে আসন বণ্টনের অনুরোধ করেছি।
বহুত্ববাদের বিষয়ে তিনি বলেন, আমরা বলেছি গণতন্ত্রই এনাফ, ওনারা অনেক যুক্তি দিয়েছিলেন। আমরা বলেছি, গণতন্ত্র, মানবিক মর্যাদায় থাকলে সমাজে কোনো ধরনের বিভেদ থাকে না। বহুত্ববাদের কোনো প্রয়োজন নাই।
খেলাফত মজলিশের মহাসচিব বলেন, দ্বিমতের বিষয়ে উভয় পক্ষ আলোচনা করেছি। আমরা চেষ্টা করেছি, ওনারা চেষ্টা করেছেন, একপর্যায়ে এসে আলোচনা ড্র হয়েছে। আরও সময় লাগবে। কিছু বিষয়ে ওনারা বলেছেন বিবেচনা করবেন, আমরাও বলেছি কিছু বিষয়ে আমরাও বিবেচনা করব। কৌশলগত কিছু বিষয়ে সব রাজনৈতিক দল ঐকমত্য হলে আমরা আপত্তি করব না।
তিনি বলেন, ইসলামের স্পষ্ট বিরোধী কোনো আইন করা যাবে না, তা সংবিধানে বিধান থাকতে হবে। এটা সামাজিক ধর্মীয় স্থিতিশীলতা রাখার জন্য। এখানে ধর্মবিরোধী আইন করা হলে সমাজে বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়। আওয়ামী লীগ নির্বাচন করার সময় লিখে দিত, কোরআন ও সুন্নাহবিরোধী আইন করা হবে না। এটা ৭০-এও বলছিল, গত নির্বাচনেও বলছিল। এটা তারা বরাবরই বলে, কিন্তু অনুশীলন করে না।
আওয়ামী লীগ বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নে আব্দুল কাদের বলেন, ফ্যাসিবাদ ও তাদের দোসর যারা, আগামী নির্বাচনে তাদের আসার সুযোগ নাই। তাদের বিচার করতে হবে। বিচারের পরে কেউ যদি নিরপরাধ প্রমাণিত হয়, তখন আসতে পারে। এই মুহূর্তে কোনো সুযোগ নাই। অনেকের মতো আমরাও আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন করার বিষয়ে রাজি না। কারণ তারা এখনো ক্ষমা চায়নি। দলটি খুন করল, মানুষ মারল, ছাত্র মারল তাদের বিচার করা প্রয়োজন।
খেলাফত মজলিশের মহাসচিব আহমেদ আবদুল কাদেরের নেতৃত্বে আট সদস্যের প্রতিনিধিদল আজ সংলাপে অংশ নেয়।
সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সম্মাননীয় ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য অন্তর্বর্তী সরকারকে কীভাবে পরবর্তী নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করবে, তা ঠিক করার পরামর্শ দিয়েছেন। আজ বুধবার ঢাকার একটি হোটেলে ‘ডেমোক্রেসি ডায়াস’ নামের একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান আয়োজিত এক সেমিনারে তিনি এই পরামর্শ দেন।
৫ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদ ও জুলাই ঘোষণাপত্রের আইনি ভিত্তি, বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জামায়াত চায় বলে জানান দলটির নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তিনি বলেছেন, ‘এখন প্রশ্ন হচ্ছে, এই সনদকে আইনি মর্যাদা কীভাবে দেওয়া যাবে। আমাদের মতে, যেভাবে অতীতে পঞ্চম ও সপ্তম সংশোধনীর মাধ্যমে গণভোট ও প্রক্লেমেশন র্যাটিফাই
৬ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পক্ষে যুক্তি তুলে ধরে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, ‘প্রধান উপদেষ্টার স্বাক্ষরসহ, সংস্কার কমিশনের সব চেয়ারম্যান, ঐকমত্য কমিশনের সব সদস্য, জাতীয় নেতারা ও সব দলের প্রতিনিধির স্বাক্ষরসহ একটি সনদ তৈরি হবে—তা ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হবে, পত্রিকায়
৮ ঘণ্টা আগেবিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, শিক্ষার্থীরা সন্তানের চেয়ে বড়, তার দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন মাইলস্টোনের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী।
৮ ঘণ্টা আগে