নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিরোধীদের তথ্য হাতিয়ে নিতেই বিজয় কিবোর্ড ব্যবহারের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। আজ বুধবার নাগরিক ঐক্যের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম এ কবীর হাসানের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তির এ কথা জানান তিনি।
আমদানি করা এবং স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত সব অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোনে বিজয় কিবোর্ড ব্যবহারের নির্দেশের প্রতিবাদ জানিয়ে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, ‘নির্বাচনকে সামনে রেখে এক বছর আগে বিরোধীদের তথ্য হাতিয়ে নিতেই বিজয় ইনস্টল করার নির্দেশ জারি করেছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনকে দিয়ে এই নির্দেশনা দিয়েছে স্বৈরাচার সরকার।’
মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘সরকার ইসরায়েলসহ বিভিন্ন দেশ থেকে নজরদারির প্রযুক্তি কিনছে। নির্বাচনকে সামনে রেখে এক বছর আগে সরকার বিরোধীদের তথ্য হাতিয়ে নিতেই বিজয় ইনস্টল করার নির্দেশ জারি করেছে। এটি জনগণের সাংবিধানিক অধিকার পরিপন্থী। অসাংবিধানিক সরকার দেশের জনগণের সব সাংবিধানিক অধিকার হরণ করে ফ্যাসিবাদ কায়েম করেছে। অবৈধ ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রাখতে এখন নানান ফন্দিফিকির করছে।’
শঙ্কা প্রকাশ করে গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক বলেন, ‘সরকার বিজয়ের সঙ্গে ইন্টিগ্রেটেড কোনো ম্যালওয়্যার ফোনে ঢুকিয়ে দিলে তা ফোনের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিতে পারে। এভাবে তারা ব্যবহারকারীর সব বিষয়ের ওপর নজরদারি করতে পারবে। ফেসবুকের মতো সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড এমনকি ব্যক্তির ব্যাংক অ্যাকাউন্ট, ক্রেডিট কার্ডের নিয়ন্ত্রণও চলে যেতে পারে তাদের হাতে। বিজয় কিবোর্ড ব্যবহার না করলেও ইনস্টল করলেই ম্যালওয়্যার ঢুকে যাবে।’
মান্না আরও বলেন, ‘ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রীর নিজের মালিকানার বিজয় কিবোর্ড তাঁর মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে চাপিয়ে দেওয়া অনৈতিক এবং বেআইনিও। তিনি সরকারের কাছে কত টাকায় এটা বিক্রি করেছেন, তা প্রকাশ করা হয়নি। এভাবে স্মার্টফোনে কোনো অ্যাপ প্রি ইনস্টল থাকা ব্যবহারকারীর জন্য চরম নিরাপত্তা হুমকি।’
অবিলম্বে বিটিআরসির বিজয় ইনস্টলের নির্দেশনা বাতিলের দাবি জানিয়ে মান্না বলেন, ‘কোনো মতলববাজি করে লাভ হবে না। বর্তমান ক্ষমতাসীনদের দেশের জনগণ যেমন বিশ্বাস করে না, আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলেও এই সরকার ঘৃণিত, স্বৈরাচার হিসেবে স্বীকৃত।’
বিরোধীদের তথ্য হাতিয়ে নিতেই বিজয় কিবোর্ড ব্যবহারের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। আজ বুধবার নাগরিক ঐক্যের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম এ কবীর হাসানের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তির এ কথা জানান তিনি।
আমদানি করা এবং স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত সব অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোনে বিজয় কিবোর্ড ব্যবহারের নির্দেশের প্রতিবাদ জানিয়ে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, ‘নির্বাচনকে সামনে রেখে এক বছর আগে বিরোধীদের তথ্য হাতিয়ে নিতেই বিজয় ইনস্টল করার নির্দেশ জারি করেছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনকে দিয়ে এই নির্দেশনা দিয়েছে স্বৈরাচার সরকার।’
মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘সরকার ইসরায়েলসহ বিভিন্ন দেশ থেকে নজরদারির প্রযুক্তি কিনছে। নির্বাচনকে সামনে রেখে এক বছর আগে সরকার বিরোধীদের তথ্য হাতিয়ে নিতেই বিজয় ইনস্টল করার নির্দেশ জারি করেছে। এটি জনগণের সাংবিধানিক অধিকার পরিপন্থী। অসাংবিধানিক সরকার দেশের জনগণের সব সাংবিধানিক অধিকার হরণ করে ফ্যাসিবাদ কায়েম করেছে। অবৈধ ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রাখতে এখন নানান ফন্দিফিকির করছে।’
শঙ্কা প্রকাশ করে গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক বলেন, ‘সরকার বিজয়ের সঙ্গে ইন্টিগ্রেটেড কোনো ম্যালওয়্যার ফোনে ঢুকিয়ে দিলে তা ফোনের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিতে পারে। এভাবে তারা ব্যবহারকারীর সব বিষয়ের ওপর নজরদারি করতে পারবে। ফেসবুকের মতো সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড এমনকি ব্যক্তির ব্যাংক অ্যাকাউন্ট, ক্রেডিট কার্ডের নিয়ন্ত্রণও চলে যেতে পারে তাদের হাতে। বিজয় কিবোর্ড ব্যবহার না করলেও ইনস্টল করলেই ম্যালওয়্যার ঢুকে যাবে।’
মান্না আরও বলেন, ‘ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রীর নিজের মালিকানার বিজয় কিবোর্ড তাঁর মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে চাপিয়ে দেওয়া অনৈতিক এবং বেআইনিও। তিনি সরকারের কাছে কত টাকায় এটা বিক্রি করেছেন, তা প্রকাশ করা হয়নি। এভাবে স্মার্টফোনে কোনো অ্যাপ প্রি ইনস্টল থাকা ব্যবহারকারীর জন্য চরম নিরাপত্তা হুমকি।’
অবিলম্বে বিটিআরসির বিজয় ইনস্টলের নির্দেশনা বাতিলের দাবি জানিয়ে মান্না বলেন, ‘কোনো মতলববাজি করে লাভ হবে না। বর্তমান ক্ষমতাসীনদের দেশের জনগণ যেমন বিশ্বাস করে না, আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলেও এই সরকার ঘৃণিত, স্বৈরাচার হিসেবে স্বীকৃত।’
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। আজ শনিবার ঈদুল আজহার রাতে রাজধানীর গুলশানের বাসা ‘ফিরোজা’য় তাঁর সঙ্গে দেখা করতে যান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যরা।
৫ ঘণ্টা আগেশফিকুর রহমান বলেন, ‘পরপর তিনবার মানুষ ভোট দেওয়ার সুযোগ পায়নি। এবার নতুন ভোটার যুব সমাজকে ভোটের সুযোগ করে দিতে হবে। প্রধান উপদেষ্টা আমাদের কোনো সহযোগিতা চাইলে আমরা সহযোগিতা করব। তবে দেশের সংকট দূর হওয়া খুবই জরুরি।’
১০ ঘণ্টা আগেজাতীয় নির্বাচনের জন্য ‘এপ্রিল মাস কোনোভাবেই উপযোগী নয়’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ শনিবার ঈদের দিন বেলা সাড়ে ১১টায় শেরে বাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণের পরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন তিনি।
১৫ ঘণ্টা আগেবিচার, সংস্কার, জুলাই সনদ ও জুলাই ঘোষণাপত্র এবং ভোটের সমতল মাঠ তৈরি হলে রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্বাচন সম্ভব হবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শনিবার (৭ জুন) ঈদের নামাজ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ কথা বলেন তিনি।
১৫ ঘণ্টা আগে