নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা নানা দিক থেকে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক। আজ বুধবার বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় ১৩টি রাজনৈতিক দল ও জোটের নেতাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠক শেষে এ কথা বলেন তিনি।
সাইফুল হক বলেন, ‘ইতিমধ্যে সরকার অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে অনেকগুলো বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। সরকারের নিরপেক্ষতা নানা দিক থেকে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। চরিত্রের দিক থেকে তারা দলনিরপেক্ষ অন্তর্বর্তী সরকার। বিশেষ কোনো দল, কোনো মতাদর্শকে মদদ জোগানোটা সরকারের কাজ নয়। আমরা বলেছি, আগামী নির্বাচনকে যদি অবাধ ও নিরপেক্ষ করতে হয়, বিশ্বাসযোগ্য করতে হয়, সরকারকে কেন্দ্র করে যেসব বিতর্ক আছে, সেসব থেকে অবশ্যই সরকারকে বেরিয়ে আসতে হবে।’
লন্ডন থেকে ফিরে সরকারপ্রধানের রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক করা উচিত ছিল উল্লেখ করে সাইফুল হক বলেন, ‘বিচার, সংস্কার ও নির্বাচনের ব্যাপারে উচিত ছিল রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে একটা আস্থা-বিশ্বাসের সম্পর্ক তৈরি করা। সেই কাজটা বাস্তবে সরকার করতে ব্যর্থ হয়েছে। যত দিন যাচ্ছে, দেশে অনাকাঙ্ক্ষিত একটা পরিস্থিতি তৈরি হচ্ছে।’
সাইফুল হক আরও বলেন, এই সরকার বাংলাদেশের ইতিহাসে জননন্দিত রাজনৈতিক দলগুলোর সবচেয়ে সমর্থিত সরকার হলেও মানুষের মধ্যে ধারণা তৈরি হয়েছে, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার সবচেয়ে দুর্বল সরকার। যে কারণে দেশে একটা আধা নৈরাজ্যিক অবস্থা ইতিমধ্যেই তৈরি হয়েছে।
মাইলস্টোনের ঘটনায় হতাহতের ব্যাপারে জনমনে যে সন্দেহ তৈরি হয়েছে, তা দূর করতে অবিলম্বে সরকারকে নিহত ও আহত ব্যক্তিদের পরিপূর্ণ তালিকা প্রকাশের আহ্বান জানান তিনি। তিনি বলেন, এটা নিয়ে যাতে কোনো প্রশ্ন ও বিভ্রান্তির জায়গা না থাকে।
তিনি আরও বলেন, ‘সরকারের মধ্যে অনেকগুলো সরকার কাজ করছে। প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে আমরা মাত্র একটা সরকার দেখতে চাই। এই পরিস্থিতি যদি চলতে থাকে, তাহলে ভবিষ্যতে আরও অস্থিতিশীল অবস্থা, আরও নৈরাজ্যিক পরিস্থিতি, আরও নানা ধরনের নাশকতার আশঙ্কা আমরা করেছি। নির্বাচন যত এগিয়ে আসবে, তত বেশি আমরা পরিস্থিতিকে আরও বেসামাল হওয়ার ব্যাপারে আমাদের আশঙ্কাটা ব্যক্ত করেছি।’ এ সময় তিনি দেশের জাতীয় নিরাপত্তা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন।
নির্বাচনের বিষয়ে তিনি বলেন, নির্বাচনের ব্যাপারে সরকারের যে অঙ্গীকার, নির্বাচনটা অবাধ, নিরপেক্ষ ও বিশ্বাসযোগ্য করার জন্য রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সরকারের এনগেজমেন্টটা আরও বাড়ানো দরকার।
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা নানা দিক থেকে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক। আজ বুধবার বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় ১৩টি রাজনৈতিক দল ও জোটের নেতাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠক শেষে এ কথা বলেন তিনি।
সাইফুল হক বলেন, ‘ইতিমধ্যে সরকার অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে অনেকগুলো বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। সরকারের নিরপেক্ষতা নানা দিক থেকে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। চরিত্রের দিক থেকে তারা দলনিরপেক্ষ অন্তর্বর্তী সরকার। বিশেষ কোনো দল, কোনো মতাদর্শকে মদদ জোগানোটা সরকারের কাজ নয়। আমরা বলেছি, আগামী নির্বাচনকে যদি অবাধ ও নিরপেক্ষ করতে হয়, বিশ্বাসযোগ্য করতে হয়, সরকারকে কেন্দ্র করে যেসব বিতর্ক আছে, সেসব থেকে অবশ্যই সরকারকে বেরিয়ে আসতে হবে।’
লন্ডন থেকে ফিরে সরকারপ্রধানের রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক করা উচিত ছিল উল্লেখ করে সাইফুল হক বলেন, ‘বিচার, সংস্কার ও নির্বাচনের ব্যাপারে উচিত ছিল রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে একটা আস্থা-বিশ্বাসের সম্পর্ক তৈরি করা। সেই কাজটা বাস্তবে সরকার করতে ব্যর্থ হয়েছে। যত দিন যাচ্ছে, দেশে অনাকাঙ্ক্ষিত একটা পরিস্থিতি তৈরি হচ্ছে।’
সাইফুল হক আরও বলেন, এই সরকার বাংলাদেশের ইতিহাসে জননন্দিত রাজনৈতিক দলগুলোর সবচেয়ে সমর্থিত সরকার হলেও মানুষের মধ্যে ধারণা তৈরি হয়েছে, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার সবচেয়ে দুর্বল সরকার। যে কারণে দেশে একটা আধা নৈরাজ্যিক অবস্থা ইতিমধ্যেই তৈরি হয়েছে।
মাইলস্টোনের ঘটনায় হতাহতের ব্যাপারে জনমনে যে সন্দেহ তৈরি হয়েছে, তা দূর করতে অবিলম্বে সরকারকে নিহত ও আহত ব্যক্তিদের পরিপূর্ণ তালিকা প্রকাশের আহ্বান জানান তিনি। তিনি বলেন, এটা নিয়ে যাতে কোনো প্রশ্ন ও বিভ্রান্তির জায়গা না থাকে।
তিনি আরও বলেন, ‘সরকারের মধ্যে অনেকগুলো সরকার কাজ করছে। প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে আমরা মাত্র একটা সরকার দেখতে চাই। এই পরিস্থিতি যদি চলতে থাকে, তাহলে ভবিষ্যতে আরও অস্থিতিশীল অবস্থা, আরও নৈরাজ্যিক পরিস্থিতি, আরও নানা ধরনের নাশকতার আশঙ্কা আমরা করেছি। নির্বাচন যত এগিয়ে আসবে, তত বেশি আমরা পরিস্থিতিকে আরও বেসামাল হওয়ার ব্যাপারে আমাদের আশঙ্কাটা ব্যক্ত করেছি।’ এ সময় তিনি দেশের জাতীয় নিরাপত্তা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন।
নির্বাচনের বিষয়ে তিনি বলেন, নির্বাচনের ব্যাপারে সরকারের যে অঙ্গীকার, নির্বাচনটা অবাধ, নিরপেক্ষ ও বিশ্বাসযোগ্য করার জন্য রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সরকারের এনগেজমেন্টটা আরও বাড়ানো দরকার।
জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘আগামী বছরের প্রথমার্ধেই জাতীয় নির্বাচন অনিবার্য। তবে কোনো অপরিপক্ব বা প্রহসনের নির্বাচন জনগণ আর মেনে নেবে না। নির্বাচন হতে হবে স্বচ্ছ, নিরপেক্ষ ও পেশিশক্তি ও কালোটাকামুক্ত। প্রশাসনের নিরপেক্ষতা নিশ্চিত না হলে এই নির্বাচনও ব্যর্থ হবে। প্রবাসীদের ভোটাধিকার
৭ ঘণ্টা আগেগণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, আগামী ৫ আগস্ট বা এর পরবর্তী দ্রুততম সময়ের মধ্যে নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা করা হবে বলে জনগণ আশা করে। তিনি মনে করেন, নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আনতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। একই সঙ্গে নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ
৭ ঘণ্টা আগেবজলুর রশীদ ফিরোজ বলেন, ‘সরকার যখন খুব বিপদে পড়ে, আর সামলাতে পারছে না, টালমাটাল অবস্থা এবং মানুষ বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠছে, তখন রাজনৈতিক দলগুলোকে ডাকে। তারা দেখাতে চায় যে, এরা সবাই আমার সঙ্গে আছে। আমরা এই সরকারকে সমর্থন করেছি ঠিক, কিন্তু অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার পরিপন্থী কোনো কাজ করলে আমরা এই...
৮ ঘণ্টা আগেএকটি মিউচুয়াল ফান্ডের ৪ কোটি টাকা বিনিয়োগে অনিয়ম হওয়ায় এক মাসের মধ্যে ৯ কোটি টাকা জমা দিতে হবে ফান্ডটির ব্যবস্থাপক প্রতিষ্ঠান ভ্যানগার্ড অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট লিমিটেডকে। তা না হলে প্রতিষ্ঠানটিকে ১০ কোটি টাকা জরিমানা করবে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি
৮ ঘণ্টা আগে