নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ক্ষমতা ছেড়ে দিয়ে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা করতে ক্ষমতাসীনদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর মিরপুরে সদ্য কারামুক্ত ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্যসচিব আমিনুল হককে দেখতে গিয়ে সরকারের উদ্দেশে তিনি এ আহ্বান জানান।
মঈন খান বলেন, ‘সরকার যদি সত্যিকার অর্থে গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে তাহলে তাদের সামনে একটি পথ খোলা আছে, সেটা হলো ক্ষমতা ছেড়ে দেশে একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের ঘোষণা করুক। এটাই আমরা চাই। প্রতিহিংসার রাজনীতি পরিত্যাগ করে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানে সরকার ফিরে আসুক। এছাড়া এই সরকারের সামনে আর কোনো পথ খোলা নেই।’
বিএনপি মধ্যবর্তী নির্বাচন চায় কি না এমন প্রশ্নের জবাবে মঈন খান বলেন, মধ্যবর্তী নির্বাচন বলে কোনো কথা নেই। যে নির্বাচন হয়েছে, এটা কোনো নির্বাচন হয়নি। শুধু বিএনপির নয়, আওয়ামী লীগের ভোটাররাও এই নির্বাচন সম্পূর্ণভাবে বর্জন করেছে। এটা কোনো নির্বাচন নয়, এটা প্রহসন, নাটক ও সার্কাস। আজকে যে সংসদ, সেটা একটা নাট্যশালায় পরিণত হয়েছে। সুতরাং সরকার যে পথে হাঁটছে, সেটা সঠিক পথ নয়।’
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর মার্কিন প্রতিনিধিদলের কাছে লাঠিতে ভর দিয়ে নালিশ করতে গিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের এই বক্তব্যের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে মঈন খান বলেন, ‘কোনো নীতিবান লোক একজন সিনিয়র সিটিজেন সম্পর্কে এ ধরনের কথা বলতে পারেন, এটা আমি বিশ্বাস করি না।’
সরকারকে কি আরও পাঁচ বছর সময় দেবেন এই প্রশ্নের জবাবে বিএনপির এই নেতা বলেন, সরকারকে সময় দেওয়ার বিষয় না। দেশের রাজনীতিকেই সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। আজকে বাংলাদেশের রাজনীতির যে সমস্যা, সেটা হচ্ছে প্রতিহিংসার রাজনীতি। আমাদের মহাসচিব, স্থায়ী কমিটির সদস্য থেকে শুরু করে তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা কেউ বাদ যায়নি। সরকারের পক্ষ থেকে তাঁরা নিজেরাই স্বীকৃতি দিয়েছে যে, এই ২৫ থেকে ২৬ হাজার বিএনপির নেতা-কর্মীদের যদি জেলের ভেতরে ঢুকিয়ে না রাখত তাহলে সরকার তাদের পতন বন্ধ করতে পারত না।
ক্ষমতা ছেড়ে দিয়ে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা করতে ক্ষমতাসীনদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর মিরপুরে সদ্য কারামুক্ত ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্যসচিব আমিনুল হককে দেখতে গিয়ে সরকারের উদ্দেশে তিনি এ আহ্বান জানান।
মঈন খান বলেন, ‘সরকার যদি সত্যিকার অর্থে গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে তাহলে তাদের সামনে একটি পথ খোলা আছে, সেটা হলো ক্ষমতা ছেড়ে দেশে একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের ঘোষণা করুক। এটাই আমরা চাই। প্রতিহিংসার রাজনীতি পরিত্যাগ করে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানে সরকার ফিরে আসুক। এছাড়া এই সরকারের সামনে আর কোনো পথ খোলা নেই।’
বিএনপি মধ্যবর্তী নির্বাচন চায় কি না এমন প্রশ্নের জবাবে মঈন খান বলেন, মধ্যবর্তী নির্বাচন বলে কোনো কথা নেই। যে নির্বাচন হয়েছে, এটা কোনো নির্বাচন হয়নি। শুধু বিএনপির নয়, আওয়ামী লীগের ভোটাররাও এই নির্বাচন সম্পূর্ণভাবে বর্জন করেছে। এটা কোনো নির্বাচন নয়, এটা প্রহসন, নাটক ও সার্কাস। আজকে যে সংসদ, সেটা একটা নাট্যশালায় পরিণত হয়েছে। সুতরাং সরকার যে পথে হাঁটছে, সেটা সঠিক পথ নয়।’
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর মার্কিন প্রতিনিধিদলের কাছে লাঠিতে ভর দিয়ে নালিশ করতে গিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের এই বক্তব্যের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে মঈন খান বলেন, ‘কোনো নীতিবান লোক একজন সিনিয়র সিটিজেন সম্পর্কে এ ধরনের কথা বলতে পারেন, এটা আমি বিশ্বাস করি না।’
সরকারকে কি আরও পাঁচ বছর সময় দেবেন এই প্রশ্নের জবাবে বিএনপির এই নেতা বলেন, সরকারকে সময় দেওয়ার বিষয় না। দেশের রাজনীতিকেই সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। আজকে বাংলাদেশের রাজনীতির যে সমস্যা, সেটা হচ্ছে প্রতিহিংসার রাজনীতি। আমাদের মহাসচিব, স্থায়ী কমিটির সদস্য থেকে শুরু করে তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা কেউ বাদ যায়নি। সরকারের পক্ষ থেকে তাঁরা নিজেরাই স্বীকৃতি দিয়েছে যে, এই ২৫ থেকে ২৬ হাজার বিএনপির নেতা-কর্মীদের যদি জেলের ভেতরে ঢুকিয়ে না রাখত তাহলে সরকার তাদের পতন বন্ধ করতে পারত না।
জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘আগামী বছরের প্রথমার্ধেই জাতীয় নির্বাচন অনিবার্য। তবে কোনো অপরিপক্ব বা প্রহসনের নির্বাচন জনগণ আর মেনে নেবে না। নির্বাচন হতে হবে স্বচ্ছ, নিরপেক্ষ ও পেশিশক্তি ও কালোটাকামুক্ত। প্রশাসনের নিরপেক্ষতা নিশ্চিত না হলে এই নির্বাচনও ব্যর্থ হবে। প্রবাসীদের ভোটাধিকার
২ ঘণ্টা আগেগণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, আগামী ৫ আগস্ট বা এর পরবর্তী দ্রুততম সময়ের মধ্যে নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা করা হবে বলে জনগণ আশা করে। তিনি মনে করেন, নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আনতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। একই সঙ্গে নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ
২ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা নানা দিক থেকে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক। আজ বুধবার বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় ১৩টি রাজনৈতিক দল ও জোটের নেতাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠক শেষে এ কথা বলেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেবজলুর রশীদ ফিরোজ বলেন, ‘সরকার যখন খুব বিপদে পড়ে, আর সামলাতে পারছে না, টালমাটাল অবস্থা এবং মানুষ বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠছে, তখন রাজনৈতিক দলগুলোকে ডাকে। তারা দেখাতে চায় যে, এরা সবাই আমার সঙ্গে আছে। আমরা এই সরকারকে সমর্থন করেছি ঠিক, কিন্তু অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার পরিপন্থী কোনো কাজ করলে আমরা এই...
৩ ঘণ্টা আগে