অনলাইন ডেস্ক
নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে আন্তরিক হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ শনিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। সাংবাদিক মাহফুজ উল্লাহর মরণোত্তর একুশে পদক প্রাপ্তি উপলক্ষে আয়োজিত এই আলোচনা সভায় একুশে পদকপ্রাপ্ত আলোকচিত্র সাংবাদিক শহিদুল আলম ও শিল্পী রোকেয়া সুলতানা উপস্থিত ছিলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজকে অত্যন্ত আশাবাদী আমরা সবাই। আন্দোলনের মধ্য দিয়ে ফ্যাসিবাদ পালিয়ে গেছে। দীর্ঘদিন ধরে এ দেশের রাজনৈতিক দলগুলো ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছে, সংগ্রাম করেছে। সবশেষে ছাত্র-জনতার সমবেত প্রচেষ্টায় সেটা সম্ভব হয়েছে। আজকে একটা আশার আলো সবাই দেখছে যে, আমরা নতুন করে বাংলাদেশকে গড়ে তুলব। এটার জন্য সবার আন্তরিক হওয়া প্রয়োজন এবং সত্যিকার অর্থেই আমরা যেন, সবাই ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য বাসযোগ্য দেশ তৈরি করার জন্য কাজ করতে পারি।’
মাহফুজ উল্লাহর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘মাহফুজ উল্লাহর প্রতি আমাদের সম্মান দেখানো তখনই সফল হবে, যদি তার আরাধ্য কাজটা করতে পারি। আমাদের অনেক বয়স হয়েছে, এখন এখানে সব নবীনেরা আছেন, তারা দেশকে নতুন করে চিন্তা করছেন। সেই চিন্তার মধ্যে কিন্তু সব সময়ই একটা জিনিস আমার কাছে মনে হয়, এই কথাটা মনে রাখা সকলের দরকার। মাহফুজ উল্লাহর যেসব বিষয় অর্থাৎ তারও আগে এ দেশকে সুন্দর করার জন্য যাদের অবদান, সেই অবদানগুলো যেন কখনো ভুলে না যাই।’
প্রয়াত মাহফুজ উল্লাহর বড় ভাই অধ্যাপক মাহবুব উল্লাহর সভাপতিত্বে সাবাব রায়হান কবীরের সঞ্চালনায় এই আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন—বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য ইসমাইল জবিহউল্লাহ, নজমুল হক নান্নু, রাষ্ট্র বিজ্ঞানী অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীর, প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম, বাসসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহবুব মোর্শেদ, ওয়াশিংটনের প্রেস মিনিস্টার গোলাম মোর্তোর্জা, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক আমিরুল ইসলাম কাগজী ও ডা. বজলুল গণি ভূঁইয়া, প্রয়াত সাংবাদিক মাহফুজ উল্লাহর ছেলে মোস্তফা হাবিব বক্তব্য রাখেন।
নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে আন্তরিক হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ শনিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। সাংবাদিক মাহফুজ উল্লাহর মরণোত্তর একুশে পদক প্রাপ্তি উপলক্ষে আয়োজিত এই আলোচনা সভায় একুশে পদকপ্রাপ্ত আলোকচিত্র সাংবাদিক শহিদুল আলম ও শিল্পী রোকেয়া সুলতানা উপস্থিত ছিলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজকে অত্যন্ত আশাবাদী আমরা সবাই। আন্দোলনের মধ্য দিয়ে ফ্যাসিবাদ পালিয়ে গেছে। দীর্ঘদিন ধরে এ দেশের রাজনৈতিক দলগুলো ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছে, সংগ্রাম করেছে। সবশেষে ছাত্র-জনতার সমবেত প্রচেষ্টায় সেটা সম্ভব হয়েছে। আজকে একটা আশার আলো সবাই দেখছে যে, আমরা নতুন করে বাংলাদেশকে গড়ে তুলব। এটার জন্য সবার আন্তরিক হওয়া প্রয়োজন এবং সত্যিকার অর্থেই আমরা যেন, সবাই ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য বাসযোগ্য দেশ তৈরি করার জন্য কাজ করতে পারি।’
মাহফুজ উল্লাহর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘মাহফুজ উল্লাহর প্রতি আমাদের সম্মান দেখানো তখনই সফল হবে, যদি তার আরাধ্য কাজটা করতে পারি। আমাদের অনেক বয়স হয়েছে, এখন এখানে সব নবীনেরা আছেন, তারা দেশকে নতুন করে চিন্তা করছেন। সেই চিন্তার মধ্যে কিন্তু সব সময়ই একটা জিনিস আমার কাছে মনে হয়, এই কথাটা মনে রাখা সকলের দরকার। মাহফুজ উল্লাহর যেসব বিষয় অর্থাৎ তারও আগে এ দেশকে সুন্দর করার জন্য যাদের অবদান, সেই অবদানগুলো যেন কখনো ভুলে না যাই।’
প্রয়াত মাহফুজ উল্লাহর বড় ভাই অধ্যাপক মাহবুব উল্লাহর সভাপতিত্বে সাবাব রায়হান কবীরের সঞ্চালনায় এই আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন—বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য ইসমাইল জবিহউল্লাহ, নজমুল হক নান্নু, রাষ্ট্র বিজ্ঞানী অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীর, প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম, বাসসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহবুব মোর্শেদ, ওয়াশিংটনের প্রেস মিনিস্টার গোলাম মোর্তোর্জা, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক আমিরুল ইসলাম কাগজী ও ডা. বজলুল গণি ভূঁইয়া, প্রয়াত সাংবাদিক মাহফুজ উল্লাহর ছেলে মোস্তফা হাবিব বক্তব্য রাখেন।
সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সম্মাননীয় ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য অন্তর্বর্তী সরকারকে কীভাবে পরবর্তী নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করবে, তা ঠিক করার পরামর্শ দিয়েছেন। আজ বুধবার ঢাকার একটি হোটেলে ‘ডেমোক্রেসি ডায়াস’ নামের একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান আয়োজিত এক সেমিনারে তিনি এই পরামর্শ দেন।
৫ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদ ও জুলাই ঘোষণাপত্রের আইনি ভিত্তি, বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জামায়াত চায় বলে জানান দলটির নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তিনি বলেছেন, ‘এখন প্রশ্ন হচ্ছে, এই সনদকে আইনি মর্যাদা কীভাবে দেওয়া যাবে। আমাদের মতে, যেভাবে অতীতে পঞ্চম ও সপ্তম সংশোধনীর মাধ্যমে গণভোট ও প্রক্লেমেশন র্যাটিফাই
৬ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পক্ষে যুক্তি তুলে ধরে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, ‘প্রধান উপদেষ্টার স্বাক্ষরসহ, সংস্কার কমিশনের সব চেয়ারম্যান, ঐকমত্য কমিশনের সব সদস্য, জাতীয় নেতারা ও সব দলের প্রতিনিধির স্বাক্ষরসহ একটি সনদ তৈরি হবে—তা ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হবে, পত্রিকায়
৮ ঘণ্টা আগেবিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, শিক্ষার্থীরা সন্তানের চেয়ে বড়, তার দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন মাইলস্টোনের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী।
৯ ঘণ্টা আগে