নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ মঙ্গলবার রাতে এক বিবৃতিতে এই উদ্বেগের কথা জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘মিথ্যা, বানোয়াট ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মামলায় মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদের বিরুদ্ধে ফরমায়েশি সাজা দেওয়া হয়েছে।’
বিবৃতিতে তিনি বলেছেন, ৭ জানুয়ারির ডামি নির্বাচনের পর রাষ্ট্রক্ষমতা দখলকারী আওয়ামী শাসকগোষ্ঠী ক্ষমতার দম্ভে ‘ধরাকে সরা জ্ঞান’ করছে। বিএনপির শীর্ষ নেতৃবৃন্দ থেকে শুরু করে বিরোধী দলগুলোর সকল পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের মিথ্যা মামলায় জামিন নামঞ্জুর ও কারাগারে পাঠানোর ঘটনাকে সরকার গণতন্ত্রকামী রাজনীতিবিদদের জন্য প্রযোজ্য করেছে। বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ এবং শীর্ষ নেতৃবৃন্দসহ সকল পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর ঘটনাকে এখন প্রতিদিনের কাজ হিসেবে নিয়েছে সরকার।
মির্জা ফখরুল বলেন, মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বীর বিক্রম একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ৭১ এর স্বাধীনতা যুদ্ধে হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে যে সাহসী ভূমিকা পালন করেছেন তা জাতির কাছে চিরস্মরণীয় থাকবে। তিনি বর্তমানে ভীষণ অসুস্থ, কিছুদিন পূর্বে তিনি বিদেশ থেকে হাঁটুর অপারেশন শেষে দেশে ফিরেছেন। তিনি ঠিকমতো হাঁটাচলা করতে পারছেন না। অথচ মিথ্যা মামলায় তাঁর মতো একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার জামিন নামঞ্জুরের ঘটনায় আবারও প্রমাণিত হলো যে, দেশে বিরোধী দল ও ভিন্নমত প্রকাশকারী মুক্তিযোদ্ধাদেরকেও জুলুম-নির্যাতনের হাত থেকে রেহাই দেওয়া হচ্ছে না।
দেশে আইনের শাসন ও সুশাসন নেই দাবি করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘দখলদার আওয়ামী শাসকগোষ্ঠী যে মুক্তিযুদ্ধ এবং জাতীয় স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বে বিশ্বাস করে না, তা মেজর হাফিজের মতো একজন অসুস্থ বীর মুক্তিযোদ্ধার জামিন বাতিল করে কারাগারে প্রেরণের মাধ্যমে সেটি প্রমাণিত হলো। বর্তমানে দেশে আইনের শাসন ও সুশাসন নেই বলেই গণতান্ত্রিক সংগ্রামে অংশগ্রহণরত নেতা-কর্মীরা ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। দুঃশাসন প্রলম্বিত করার জন্যই দেশে ভীতি ও আতঙ্কের বিস্তার ঘটানো হচ্ছে।’
বিএনপি মহাসচিব আরও বলেন, ‘সারা দেশে প্রতিনিয়ত সরকারের মদদে বিরোধী নেতা-কর্মীদের জামিন নামঞ্জুরের মাধ্যমে কারান্তরীণ করার ঘটনায় আমি গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছি। অবিলম্বে মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলায় ফরমায়েশি সাজা প্রত্যাহারসহ তাঁর নিঃশর্ত মুক্তির জোর আহবান জানাচ্ছি।’
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ মঙ্গলবার রাতে এক বিবৃতিতে এই উদ্বেগের কথা জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘মিথ্যা, বানোয়াট ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মামলায় মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদের বিরুদ্ধে ফরমায়েশি সাজা দেওয়া হয়েছে।’
বিবৃতিতে তিনি বলেছেন, ৭ জানুয়ারির ডামি নির্বাচনের পর রাষ্ট্রক্ষমতা দখলকারী আওয়ামী শাসকগোষ্ঠী ক্ষমতার দম্ভে ‘ধরাকে সরা জ্ঞান’ করছে। বিএনপির শীর্ষ নেতৃবৃন্দ থেকে শুরু করে বিরোধী দলগুলোর সকল পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের মিথ্যা মামলায় জামিন নামঞ্জুর ও কারাগারে পাঠানোর ঘটনাকে সরকার গণতন্ত্রকামী রাজনীতিবিদদের জন্য প্রযোজ্য করেছে। বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ এবং শীর্ষ নেতৃবৃন্দসহ সকল পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর ঘটনাকে এখন প্রতিদিনের কাজ হিসেবে নিয়েছে সরকার।
মির্জা ফখরুল বলেন, মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বীর বিক্রম একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ৭১ এর স্বাধীনতা যুদ্ধে হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে যে সাহসী ভূমিকা পালন করেছেন তা জাতির কাছে চিরস্মরণীয় থাকবে। তিনি বর্তমানে ভীষণ অসুস্থ, কিছুদিন পূর্বে তিনি বিদেশ থেকে হাঁটুর অপারেশন শেষে দেশে ফিরেছেন। তিনি ঠিকমতো হাঁটাচলা করতে পারছেন না। অথচ মিথ্যা মামলায় তাঁর মতো একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার জামিন নামঞ্জুরের ঘটনায় আবারও প্রমাণিত হলো যে, দেশে বিরোধী দল ও ভিন্নমত প্রকাশকারী মুক্তিযোদ্ধাদেরকেও জুলুম-নির্যাতনের হাত থেকে রেহাই দেওয়া হচ্ছে না।
দেশে আইনের শাসন ও সুশাসন নেই দাবি করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘দখলদার আওয়ামী শাসকগোষ্ঠী যে মুক্তিযুদ্ধ এবং জাতীয় স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বে বিশ্বাস করে না, তা মেজর হাফিজের মতো একজন অসুস্থ বীর মুক্তিযোদ্ধার জামিন বাতিল করে কারাগারে প্রেরণের মাধ্যমে সেটি প্রমাণিত হলো। বর্তমানে দেশে আইনের শাসন ও সুশাসন নেই বলেই গণতান্ত্রিক সংগ্রামে অংশগ্রহণরত নেতা-কর্মীরা ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। দুঃশাসন প্রলম্বিত করার জন্যই দেশে ভীতি ও আতঙ্কের বিস্তার ঘটানো হচ্ছে।’
বিএনপি মহাসচিব আরও বলেন, ‘সারা দেশে প্রতিনিয়ত সরকারের মদদে বিরোধী নেতা-কর্মীদের জামিন নামঞ্জুরের মাধ্যমে কারান্তরীণ করার ঘটনায় আমি গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছি। অবিলম্বে মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলায় ফরমায়েশি সাজা প্রত্যাহারসহ তাঁর নিঃশর্ত মুক্তির জোর আহবান জানাচ্ছি।’
তারেক রহমান বলেন, ‘জুলাই হতাহতদের তালিকার চেয়ে করিডর দেওয়া কিংবা বন্দর বিদেশিদের হাতে তুলে দেওয়াকে বেশি প্রাধান্য দিচ্ছে সরকার। কিন্তু করিডর বা বন্দর দেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়। এ ধরনের সিদ্ধান্ত নেবে জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত জাতীয় সংসদ। এই সরকারের আইনগত দিক নিয়ে প্রশ্ন নেই।
৯ ঘণ্টা আগেবিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের চিন্তা এবং কর্মপরিকল্পনা সম্পর্কে জনগণ অন্ধকারে থাকায় দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে হয়তোবা অস্থিরতা বাড়ছে। বিভিন্ন দাবিদাওয়া নিয়ে আমরা দেখছি, প্রতিদিন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ রাজপথে জড়ো হচ্ছে।
১০ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেছেন, ‘ডাকযোগে আমার গ্রামের বাড়িতে চিঠি পাঠিয়ে আমাকে ও আমার পরিবারকে খুন করার হুমকি দেওয়া হয়েছে।’ আজ শনিবার নিজের ফেসবুক আইডিতে এক পোস্টে এ কথা জানান তিনি।
১১ ঘণ্টা আগেগণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘আমরা বন্দর এবং করিডর নিয়ে আমাদের পরিষ্কার অবস্থান ব্যক্ত করতে চাই। আপনারা অন্তর্বর্তী নির্দিষ্ট সময়ের জন্য আছেন। আপনারা নির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে বিদায় নেবেন। আপনাদের বন্দর-করিডর এত কিছু করতে হবে না।
১১ ঘণ্টা আগে