নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০২০ সালে বিলুপ্ত হওয়া কমিটির সদস্যদের অন্তর্ভুক্ত করে কেন্দ্রীয় কার্যকরী কমিটি করেছে হেফাজতে ইসলাম। বৃহস্পতিবার (৩১ আগস্ট) হেফাজতের আমির আল্লামা শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী ২১১ সদস্যবিশিষ্ট এই কমিটির অনুমোদন দেন। একই সময় ৫৩ সদস্যবিশিষ্ট উপদেষ্টা পরিষদেরও অনুমোদন দেন তিনি।
নতুন কেন্দ্রীয় কার্যকরী কমিটিতে জায়গা পেয়েছেন আগের কমিটির যুগ্ম মহাসচিব হেফাজতের কারাবন্দী নেতা মামুনুল হকসহ আরও বেশ কয়েকজন। বৃহস্পতিবার কমিটির ২০২ সদস্যের নাম ও পদের তালিকা গণমাধ্যমে পাঠানো হয়েছে।
হেফাজতের একটি সূত্র জানায়, এই কমিটিতে আরও নয়জনকে জায়গা দেওয়া হবে। গত ৫ আগস্ট হেফাজতের বৈঠকে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আগের কমিটির যুগ্ম মহাসচিব কারাবন্দী নেতা মামুনুল হক যখনই মুক্তি পাবেন, তাঁকে আগের পদেই বহাল করা হবে।
এ ছাড়া কমিটিতে হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর সভাপতি জুনায়েদ আল হাবিবকে করা হয়েছে সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব। হেফাজতে ইসলামের ওই কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদীকে এবার ২ নম্বর যুগ্ম মহাসচিব করা হয়েছে, লালখান মাদ্রাসার মুফতি হারুন ইজহারও রয়েছেন যুগ্ম মহাসচিব হিসেবে। মুফতি আমিনীর জামাতা মুফতি সাখাওয়াত হোসেন রাজীকে করা হয়েছে সহকারী মহাসচিব। খেলাফত মজলিসের মহাসচিব ড. আহমদ আব্দুল কাদেরকে নায়েবে আমির, মরহুম আমির আল্লামা শাহ আহমদ শফীর বড় ছেলে মাওলানা ইউসুফ মাদানীকে নায়েবে আমির করা হয়েছে। এ ছাড়া হেফাজতে ইসলামের সাবেক মহাসচিব নুরুল ইসলাম জিহাদীর ছেলে মাওলানা রাশেদ বিন নুরকে দপ্তর সম্পাদক থেকে সরিয়ে করা হয়েছে সহকারী সমাজকল্যাণ সম্পাদক। সাভারের জামিয়া কর্ণপাড়া মাদ্রাসার শিক্ষক মাওলানা আফসার মাহমুদকে দপ্তর সম্পাদক করা হয়েছে বলেও জানিয়েছে সূত্রটি।
হেফাজতে ইসলামের প্রচার সম্পাদক মুফতি কেফায়াতুল্লাহ আজহারীর পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ৫ আগস্ট অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সংগঠনের মহাসচিব আল্লামা শায়েখ সাজিদুর রহমানের নেতৃত্বে ১২ সদস্যবিশিষ্ট উপকমিটি বৈঠক করে আগের কমিটি এবং বর্তমান কমিটির সমন্বয়ে একটি খসড়া কমিটির তালিকা প্রণয়ন করে। গতকাল সাবকমিটির সদস্যরা হেফাজতের আমির আল্লামা শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরীর কাছে ২১১ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কার্যকরী কমিটি ও ৫৩ সদস্যবিশিষ্ট উপদেষ্টা পরিষদের তালিকা পেশ করে। উভয় তালিকাতেই অনুমোদন দেন হেফাজতের আমির।
২০২০ সালের ১৫ নভেম্বর চট্টগ্রামের হাটহাজারী মাদ্রাসায় কাউন্সিলের মাধ্যমে গঠিত হয়েছিল হেফাজতের কমিটি। তবে নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশে আগমনকে কেন্দ্র করে সৃষ্ট সহিংসতার জেরে সেই কমিটি বিলুপ্ত করা হয়েছিল। মাওলানা মামুনুল হক, আজিজুল হক ইসলামাবাদীসহ সেই কমিটির প্রভাবশালী নেতাদের অনেকেই কারাগারে গিয়েছিলেন। এখন সেই বিলুপ্ত কমিটির সবাইকে বর্তমান কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
২০২০ সালে বিলুপ্ত হওয়া কমিটির সদস্যদের অন্তর্ভুক্ত করে কেন্দ্রীয় কার্যকরী কমিটি করেছে হেফাজতে ইসলাম। বৃহস্পতিবার (৩১ আগস্ট) হেফাজতের আমির আল্লামা শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী ২১১ সদস্যবিশিষ্ট এই কমিটির অনুমোদন দেন। একই সময় ৫৩ সদস্যবিশিষ্ট উপদেষ্টা পরিষদেরও অনুমোদন দেন তিনি।
নতুন কেন্দ্রীয় কার্যকরী কমিটিতে জায়গা পেয়েছেন আগের কমিটির যুগ্ম মহাসচিব হেফাজতের কারাবন্দী নেতা মামুনুল হকসহ আরও বেশ কয়েকজন। বৃহস্পতিবার কমিটির ২০২ সদস্যের নাম ও পদের তালিকা গণমাধ্যমে পাঠানো হয়েছে।
হেফাজতের একটি সূত্র জানায়, এই কমিটিতে আরও নয়জনকে জায়গা দেওয়া হবে। গত ৫ আগস্ট হেফাজতের বৈঠকে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আগের কমিটির যুগ্ম মহাসচিব কারাবন্দী নেতা মামুনুল হক যখনই মুক্তি পাবেন, তাঁকে আগের পদেই বহাল করা হবে।
এ ছাড়া কমিটিতে হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর সভাপতি জুনায়েদ আল হাবিবকে করা হয়েছে সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব। হেফাজতে ইসলামের ওই কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদীকে এবার ২ নম্বর যুগ্ম মহাসচিব করা হয়েছে, লালখান মাদ্রাসার মুফতি হারুন ইজহারও রয়েছেন যুগ্ম মহাসচিব হিসেবে। মুফতি আমিনীর জামাতা মুফতি সাখাওয়াত হোসেন রাজীকে করা হয়েছে সহকারী মহাসচিব। খেলাফত মজলিসের মহাসচিব ড. আহমদ আব্দুল কাদেরকে নায়েবে আমির, মরহুম আমির আল্লামা শাহ আহমদ শফীর বড় ছেলে মাওলানা ইউসুফ মাদানীকে নায়েবে আমির করা হয়েছে। এ ছাড়া হেফাজতে ইসলামের সাবেক মহাসচিব নুরুল ইসলাম জিহাদীর ছেলে মাওলানা রাশেদ বিন নুরকে দপ্তর সম্পাদক থেকে সরিয়ে করা হয়েছে সহকারী সমাজকল্যাণ সম্পাদক। সাভারের জামিয়া কর্ণপাড়া মাদ্রাসার শিক্ষক মাওলানা আফসার মাহমুদকে দপ্তর সম্পাদক করা হয়েছে বলেও জানিয়েছে সূত্রটি।
হেফাজতে ইসলামের প্রচার সম্পাদক মুফতি কেফায়াতুল্লাহ আজহারীর পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ৫ আগস্ট অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সংগঠনের মহাসচিব আল্লামা শায়েখ সাজিদুর রহমানের নেতৃত্বে ১২ সদস্যবিশিষ্ট উপকমিটি বৈঠক করে আগের কমিটি এবং বর্তমান কমিটির সমন্বয়ে একটি খসড়া কমিটির তালিকা প্রণয়ন করে। গতকাল সাবকমিটির সদস্যরা হেফাজতের আমির আল্লামা শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরীর কাছে ২১১ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কার্যকরী কমিটি ও ৫৩ সদস্যবিশিষ্ট উপদেষ্টা পরিষদের তালিকা পেশ করে। উভয় তালিকাতেই অনুমোদন দেন হেফাজতের আমির।
২০২০ সালের ১৫ নভেম্বর চট্টগ্রামের হাটহাজারী মাদ্রাসায় কাউন্সিলের মাধ্যমে গঠিত হয়েছিল হেফাজতের কমিটি। তবে নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশে আগমনকে কেন্দ্র করে সৃষ্ট সহিংসতার জেরে সেই কমিটি বিলুপ্ত করা হয়েছিল। মাওলানা মামুনুল হক, আজিজুল হক ইসলামাবাদীসহ সেই কমিটির প্রভাবশালী নেতাদের অনেকেই কারাগারে গিয়েছিলেন। এখন সেই বিলুপ্ত কমিটির সবাইকে বর্তমান কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
শফিকুর রহমান বলেন, ‘দুর্নীতি আমাদের সংস্কৃতি নয়, চাঁদাবাজি আমাদের সংস্কৃতি নয়, দখলদারি আমাদের সংস্কৃতি নয়। যে দল তার কর্মীদের এভাবে গড়ে তুলতে পেরেছে, সেই দলের হাতে দেশ এলে ইনশা আল্লাহ দেশ গড়ে তুলতে পারবে। যে দল তার কর্মীদের সামাল দিতে পারছে না বা পারবে না, সে দলের হাতে বাংলাদেশের একজন মানুষও নিরাপদ
১০ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘আমাদের লড়াই শেষ হয়নি। আমাদের লড়াই মুজিববাদ ও ফ্যাসিবাদ বন্দোবস্তের বিরুদ্ধে জুলাই-আগস্টে শুরু করেছিলাম। আমরা নতুন বাংলাদেশ চেয়েছিলাম। সেই লড়াই এখনো শেষ হয়নি। কারণ, আমরা আমাদের কাঙ্ক্ষিত নতুন বাংলাদেশ পাইনি। জনগণের পাশে আমাদের আবারও দাঁড়াতে হবে। এলাকায় এলাকায় যে দুর্বৃত্তায়নের
১১ ঘণ্টা আগে‘আমরা খবর পাচ্ছি, যাঁরা এনসিপিতে যোগ দিতে চান, তাঁদের বিভিন্নভাবে ভয় দেখানো হচ্ছে। ওপরে আল্লাহ, নিচে মাটি, জালিমের শাসনের কবর হয়েছে। এনসিপির কোনো নেতা-কর্মীর দিকে চোখ তুলে তাকাবেন না। আমরা গণতন্ত্র উত্তরণের জন্য একটি রাজনৈতিক দল। আরেকটি রাজনৈতিক দলকে সহযোগিতা করব। কিন্তু পরশ্রীকাতরতা ও হিংসার রাজনীত
১২ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, আগামী ৫ আগস্টের মধ্যে জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করা হবে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সব সময় ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। এখানকার সাহসী সন্তানেরা বারবার রক্ত দিয়েছেন, জীবন দিয়েছেন।
১২ ঘণ্টা আগে