অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, তাঁর দল ভারতের সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণ ও স্থিতিশীল সম্পর্ক চায়। তবে নয়াদিল্লিকে তার প্রতিবেশী দেশগুলোকে নিয়ে পররাষ্ট্রনীতি পুনর্বিবেচনা করতে হবে। একই সঙ্গে তিনি বলেছেন, দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ক্ষেত্রে একে অপরের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলানোও বন্ধ করতে হবে।
ভারতীয় সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জামায়াতের আমির বলেন, তাঁর দল ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ককে সমর্থন করে, কিন্তু এটাও বিশ্বাস করে যে বাংলাদেশের উচিত অতীত পেছনে ফেলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চীন ও পাকিস্তানের মতো দেশগুলোর সঙ্গে শক্তিশালী ও ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখতে হবে।
জামায়াতে ইসলামীকে ভারতবিরোধী হিসেবে ভাবাটা নয়াদিল্লির ধারণা উল্লেখ করে শফিকুর রহমান বলেন, ‘জামায়াতে ইসলামী কোনো দেশের বিরুদ্ধে নয়। এটি একটা ভুল ধারণা, এই ধারণা পরিবর্তন করা দরকার।। আমরা বাংলাদেশপন্থী এবং আমরা একমাত্র বাংলাদেশের স্বার্থ রক্ষায় আগ্রহী।’ এ সময় তিনি জানান, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পালিয়ে ভারত না গেলেই ভালো হতো। তিনি আরও জানান, শেখ হাসিনার বাংলাদেশে ফিরে এসে আইনের মুখোমুখি হওয়া উচিত।
শফিকুর রহমান বলেন, ‘ভারত আমাদের প্রতিবেশী ও আমরা একটি ভালো, স্থিতিশীল এবং সৌহার্দ্যপূর্ণ দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক চাই। যা–ই হোক, ভারত অতীতে এমন কিছু কাজ করেছে, যা বাংলাদেশের জনগণ ভালোভাবে নেয়নি।’ তিনি বলেন, ‘উদাহরণস্বরূপ, ২০১৪ সালের বাংলাদেশের নির্বাচনের সময় এক ভারতীয় কূটনীতিক ঢাকা সফর করেছিলেন এবং নির্বাচনে কার অংশগ্রহণ করা উচিত এবং কাদের উচিত নয়—সেই বিষয়ে নির্দেশনা দিয়েছিলেন। এটি অগ্রহণযোগ্য। কারণ, এটি একটি প্রতিবেশী দেশের ভূমিকা নয়। আমরা বিশ্বাস করি, ভারত অবশেষে তার পররাষ্ট্রনীতি পুনর্মূল্যায়ন করবে। বাংলাদেশের বিষয়ে আমরা মনে করি, একে অপরের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ বন্ধ করা উচিত।’
জামায়াতের আমির বলেন, জামায়াতে ইসলামী চায়, ভারত বন্ধু হোক এবং দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করুক। তিনি বলেন, তাঁর দল সম্পর্কের উন্নতির ক্ষেত্রে নিজেদের দায়িত্ব স্বীকার করে, কিন্তু সম্পর্ক অবশ্যই একে অপরের অভ্যন্তরীণ সমস্যার ক্ষেত্রে ‘অহস্তক্ষেপমূলক’ হবে।
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক কেমন হওয়া উচিত—এ বিষয়ে জামায়াতের আমির বলেন, ‘একসঙ্গে কাজ করা এবং হস্তক্ষেপ করা, দুটি ভিন্ন জিনিস। একসঙ্গে কাজ করার একটি ইতিবাচক অর্থ আছে, কিন্তু হস্তক্ষেপ নেতিবাচক। দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের অর্থ হলো—সহযোগিতা এবং পারস্পরিক সম্মান। ভারত আমাদের নিকটতম প্রতিবেশী। আমরা স্থল ও সমুদ্র উভয় ধরনের সীমানা ভাগাভাগি করি, তাই আমাদের ভালো সম্পর্ক থাকা উচিত। কারণ, আপনি আপনার প্রতিবেশী থেকে দূরে থাকতে পারবেন না।’
সাক্ষাৎকারে জামায়াতের আমির স্বীকার করেন, অতীতে তাঁরা ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছিল। কিন্তু গত ১৬ বছরে আওয়ামী লীগের শাসনামলে এই যোগাযোগ হ্রাস পেয়েছিল। তবে তিনি বিশ্বাস করেন, ভারতের সঙ্গে জামায়াতের কার্যকর সম্পর্ক এখনো পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হতে পারে।
বাংলাদেশে জামায়াত কর্মীদের হিন্দুদের ওপর হামলার অভিযোগের বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে শফিকুর রহমান সেগুলোকে ‘ভিত্তিহীন’ বলে প্রত্যাখ্যান করেন। এ সময় তিনি জামায়াতের নেতিবাচক চরিত্র সামনে আসার জন্য বিদ্বেষপূর্ণ গণমাধ্যম প্রচারণাকে দায়ী করেন। তিনি উল্লেখ করেন, শেখ হাসিনা সরকারের গত ১৫ বছরের নৃশংসতায় তাঁর দল সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে তারপরও দলটি এখনো টিকে আছে এবং জনগণের সমর্থন লাভ করেছে।
পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্কের বিষয়ে শফিকুর রহমান বলেন, ‘আমরা তাদের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক চাই। আমরা ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, মিয়ানমার, ভুটান, শ্রীলঙ্কাসহ উপমহাদেশের আমাদের সব প্রতিবেশীর সঙ্গে সমান ও ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক চাই। স্থিতিশীলতা বজায় রাখার জন্য এই ভারসাম্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’ উল্লেখ্য, আগে পূর্ব পাকিস্তান নামে পরিচিত বাংলাদেশ। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের পর স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। অন্যান্য বৈশ্বিক শক্তির সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্কের বিষয়ে জামায়াতের এই নেতা বলেন, ‘আমরা যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মতো বিশ্বশক্তির সঙ্গে ভারসাম্যপূর্ণ ও স্থিতিশীল সম্পর্ক চাই।’
বাংলাদেশের সাম্প্রতিক বন্যা পরিস্থিতি সম্পর্কে শফিকুর রহমান বলেন, পানি ছাড়ার আগে ভারতের উচিত ছিল বাংলাদেশকে আগে থেকে তথ্য দেওয়া। তিনি বলেন, ‘আমরা বলছি না যে ভারী বৃষ্টির জন্য ভারত দায়ী। তবে ভারতের উচিত ছিল পানি ছাড়ার আগে আমাদের জানানো। যাতে আমরা পরিস্থিতি আরও ভালোভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারি এবং জীবন বাঁচাতে পারি। আমরা বিশ্বাস করি, এই বাঁধটির থাকা উচিত নয় এবং পানিকে প্রাকৃতিক গতিপথ অনুসরণ করতে দেওয়া উচিত।’
নির্বাচনে অংশ নেওয়া প্রসঙ্গে জামায়াতের আমির বলেন, দেশে যখনই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে জামায়াতে ইসলামী তাতে অংশগ্রহণ করবে। তিনি বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি, অন্তর্বর্তী সরকারকে সময় দেওয়া উচিত, তবে তা অনির্দিষ্টকাল হওয়া উচিত নয়। আমরা যথাসময়ে নতুন নির্বাচনের সময় সম্পর্কে আমাদের অবস্থান স্পষ্ট করব। তবে যখনই নির্বাচন হবে, আমরা অংশগ্রহণ করব।’
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, তাঁর দল ভারতের সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণ ও স্থিতিশীল সম্পর্ক চায়। তবে নয়াদিল্লিকে তার প্রতিবেশী দেশগুলোকে নিয়ে পররাষ্ট্রনীতি পুনর্বিবেচনা করতে হবে। একই সঙ্গে তিনি বলেছেন, দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ক্ষেত্রে একে অপরের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলানোও বন্ধ করতে হবে।
ভারতীয় সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জামায়াতের আমির বলেন, তাঁর দল ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ককে সমর্থন করে, কিন্তু এটাও বিশ্বাস করে যে বাংলাদেশের উচিত অতীত পেছনে ফেলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চীন ও পাকিস্তানের মতো দেশগুলোর সঙ্গে শক্তিশালী ও ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখতে হবে।
জামায়াতে ইসলামীকে ভারতবিরোধী হিসেবে ভাবাটা নয়াদিল্লির ধারণা উল্লেখ করে শফিকুর রহমান বলেন, ‘জামায়াতে ইসলামী কোনো দেশের বিরুদ্ধে নয়। এটি একটা ভুল ধারণা, এই ধারণা পরিবর্তন করা দরকার।। আমরা বাংলাদেশপন্থী এবং আমরা একমাত্র বাংলাদেশের স্বার্থ রক্ষায় আগ্রহী।’ এ সময় তিনি জানান, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পালিয়ে ভারত না গেলেই ভালো হতো। তিনি আরও জানান, শেখ হাসিনার বাংলাদেশে ফিরে এসে আইনের মুখোমুখি হওয়া উচিত।
শফিকুর রহমান বলেন, ‘ভারত আমাদের প্রতিবেশী ও আমরা একটি ভালো, স্থিতিশীল এবং সৌহার্দ্যপূর্ণ দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক চাই। যা–ই হোক, ভারত অতীতে এমন কিছু কাজ করেছে, যা বাংলাদেশের জনগণ ভালোভাবে নেয়নি।’ তিনি বলেন, ‘উদাহরণস্বরূপ, ২০১৪ সালের বাংলাদেশের নির্বাচনের সময় এক ভারতীয় কূটনীতিক ঢাকা সফর করেছিলেন এবং নির্বাচনে কার অংশগ্রহণ করা উচিত এবং কাদের উচিত নয়—সেই বিষয়ে নির্দেশনা দিয়েছিলেন। এটি অগ্রহণযোগ্য। কারণ, এটি একটি প্রতিবেশী দেশের ভূমিকা নয়। আমরা বিশ্বাস করি, ভারত অবশেষে তার পররাষ্ট্রনীতি পুনর্মূল্যায়ন করবে। বাংলাদেশের বিষয়ে আমরা মনে করি, একে অপরের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ বন্ধ করা উচিত।’
জামায়াতের আমির বলেন, জামায়াতে ইসলামী চায়, ভারত বন্ধু হোক এবং দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করুক। তিনি বলেন, তাঁর দল সম্পর্কের উন্নতির ক্ষেত্রে নিজেদের দায়িত্ব স্বীকার করে, কিন্তু সম্পর্ক অবশ্যই একে অপরের অভ্যন্তরীণ সমস্যার ক্ষেত্রে ‘অহস্তক্ষেপমূলক’ হবে।
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক কেমন হওয়া উচিত—এ বিষয়ে জামায়াতের আমির বলেন, ‘একসঙ্গে কাজ করা এবং হস্তক্ষেপ করা, দুটি ভিন্ন জিনিস। একসঙ্গে কাজ করার একটি ইতিবাচক অর্থ আছে, কিন্তু হস্তক্ষেপ নেতিবাচক। দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের অর্থ হলো—সহযোগিতা এবং পারস্পরিক সম্মান। ভারত আমাদের নিকটতম প্রতিবেশী। আমরা স্থল ও সমুদ্র উভয় ধরনের সীমানা ভাগাভাগি করি, তাই আমাদের ভালো সম্পর্ক থাকা উচিত। কারণ, আপনি আপনার প্রতিবেশী থেকে দূরে থাকতে পারবেন না।’
সাক্ষাৎকারে জামায়াতের আমির স্বীকার করেন, অতীতে তাঁরা ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছিল। কিন্তু গত ১৬ বছরে আওয়ামী লীগের শাসনামলে এই যোগাযোগ হ্রাস পেয়েছিল। তবে তিনি বিশ্বাস করেন, ভারতের সঙ্গে জামায়াতের কার্যকর সম্পর্ক এখনো পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হতে পারে।
বাংলাদেশে জামায়াত কর্মীদের হিন্দুদের ওপর হামলার অভিযোগের বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে শফিকুর রহমান সেগুলোকে ‘ভিত্তিহীন’ বলে প্রত্যাখ্যান করেন। এ সময় তিনি জামায়াতের নেতিবাচক চরিত্র সামনে আসার জন্য বিদ্বেষপূর্ণ গণমাধ্যম প্রচারণাকে দায়ী করেন। তিনি উল্লেখ করেন, শেখ হাসিনা সরকারের গত ১৫ বছরের নৃশংসতায় তাঁর দল সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে তারপরও দলটি এখনো টিকে আছে এবং জনগণের সমর্থন লাভ করেছে।
পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্কের বিষয়ে শফিকুর রহমান বলেন, ‘আমরা তাদের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক চাই। আমরা ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, মিয়ানমার, ভুটান, শ্রীলঙ্কাসহ উপমহাদেশের আমাদের সব প্রতিবেশীর সঙ্গে সমান ও ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক চাই। স্থিতিশীলতা বজায় রাখার জন্য এই ভারসাম্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’ উল্লেখ্য, আগে পূর্ব পাকিস্তান নামে পরিচিত বাংলাদেশ। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের পর স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। অন্যান্য বৈশ্বিক শক্তির সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্কের বিষয়ে জামায়াতের এই নেতা বলেন, ‘আমরা যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মতো বিশ্বশক্তির সঙ্গে ভারসাম্যপূর্ণ ও স্থিতিশীল সম্পর্ক চাই।’
বাংলাদেশের সাম্প্রতিক বন্যা পরিস্থিতি সম্পর্কে শফিকুর রহমান বলেন, পানি ছাড়ার আগে ভারতের উচিত ছিল বাংলাদেশকে আগে থেকে তথ্য দেওয়া। তিনি বলেন, ‘আমরা বলছি না যে ভারী বৃষ্টির জন্য ভারত দায়ী। তবে ভারতের উচিত ছিল পানি ছাড়ার আগে আমাদের জানানো। যাতে আমরা পরিস্থিতি আরও ভালোভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারি এবং জীবন বাঁচাতে পারি। আমরা বিশ্বাস করি, এই বাঁধটির থাকা উচিত নয় এবং পানিকে প্রাকৃতিক গতিপথ অনুসরণ করতে দেওয়া উচিত।’
নির্বাচনে অংশ নেওয়া প্রসঙ্গে জামায়াতের আমির বলেন, দেশে যখনই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে জামায়াতে ইসলামী তাতে অংশগ্রহণ করবে। তিনি বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি, অন্তর্বর্তী সরকারকে সময় দেওয়া উচিত, তবে তা অনির্দিষ্টকাল হওয়া উচিত নয়। আমরা যথাসময়ে নতুন নির্বাচনের সময় সম্পর্কে আমাদের অবস্থান স্পষ্ট করব। তবে যখনই নির্বাচন হবে, আমরা অংশগ্রহণ করব।’
গণ-অভ্যুত্থানের পরিচিত মুখগুলো নানাভাবে প্রশাসনে হস্তক্ষেপ করছে বলে অভিযোগ করেছেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর। তাই নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে দুই ছাত্র উপদেষ্টাসহ সরকারে প্রতিনিধিত্বকারী ছাত্র প্রতিনিধিদের পদত্যাগ করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। আজ শনিবার (১ মার্চ) রাজধানীর বিজয়নগরে দলটির কেন্দ্রীয়
২ ঘণ্টা আগেদেশে এখনো মামলা-বাণিজ্য, ঘুষ-বাণিজ্য চলমান উল্লেখ করে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে বলেছেন, এত কিছুর পরও সরকার বলছে, দেশ উন্নতি করছে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। যদি সত্যিকার অর্থে পরিবর্তন আনতে চান, তাহলে প্রথম সংস্কার পুলিশেই হতে হবে।
২ ঘণ্টা আগেসংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে নুরুল হক নুর বলেন, ‘ছাত্র-জনতার জুলাই অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে দেড় দশকের ফ্যাসিবাদের পতন ঘটে। এরপর জনগণের অংশগ্রহণমূলক একটি জাতীয় সরকার গঠনের জন-আকাঙ্ক্ষা তৈরি হলেও দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের ফলে তা সম্ভব হয়নি। বরং একটি নির্দিষ্ট গোষ্ঠীকে কেন্দ্র করে সরকার গঠিত হয়েছে, যার ফলে
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের দাবির পেছনে মতলব আছে উল্লেখ করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ‘জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে যারা স্থানীয় সরকার নির্বাচনের কথা বলছে, তাদের একটি মতলব আছে। কারণ, ৫ আগস্টের ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থান কি মেম্বার-চেয়ারম্যান ইলেকশনের জন
২ ঘণ্টা আগে