নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
১০ দফা দাবি আদায়ে আগামী ১৬ জানুয়ারি সারা দেশে সমাবেশ ও মিছিলের কর্মসূচি দিয়েছে বিএনপি। এদিন কেন্দ্রসহ দেশের মহানগর, জেলা, উপজেলা ও পৌর সদরে এই কর্মসূচি পালিত হবে। আজ বুধবার নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে গণ-অবস্থান কর্মসূচি থেকে এই ঘোষণা দেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
সকাল সাড়ে ১০টায় শুরু হয়ে দুপুর ২টা ১০ মিনিটে বিএনপির গণ-অবস্থান কর্মসূচি শেষ হয়। মির্জা ফখরুল ছাড়াও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেনের সভাপতিত্বে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল নোমান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমানসহ আরও অনেকে বক্তব্য রাখেন।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজকে আসুন, আমরা জেগে উঠি। নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাই জেগে উঠি, ধ্বংস করি স্বৈরাচারের তখতে তাউস। সুসংবাদ হচ্ছে এটাই যে, আজকে দেশের সুশীল সমাজ এগিয়ে এসেছে। জনগণের আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা জানিয়েছে। এখন আমাদের আরও বেশি করে জেগে উঠতে হবে।’
চলমান আন্দোলনে এখন পর্যন্ত অন্তত ১৫ জন নিহত হয়েছেন জানিয়ে ফখরুল বলেন, ‘এই সরকার জনবিচ্ছিন্ন হয়েছে। এ জন্য তাদের পুলিশ ও আমলার ওপর নির্ভর করতে হয়। নির্যাতনকারী সরকার হিসেবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রক্ষমতায় আছে। দেশের মানুষ মুক্তি চায়। আন্দোলন শুরু হয়েছে, যখন থেকে সরকার ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছে। দেশের মানুষ, গণতন্ত্রকামী দল ও জোট আজ সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নেমেছে।’
সভাপতির ভাষণে খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘১০ দফা দাবি আদায় করতে আমাদের সামনে একটি চ্যালেঞ্জ—এই সরকারকে বিদায় করতে হবে। আগামী দিনে গণ-আন্দোলনের মধ্য দিয়ে সরকারের পতন ঘটাতে হবে।’
সরকারকে কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়ে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘আমরা কাউকে ধাক্কা দিয়ে টোকা দিয়ে সরাতে চাই না। সঠিক, সাচ্চা নির্বাচনের মধ্য দিয়ে সরকারের পতন ঘটাতে চাই। আমরা কোনো রকম বিশৃঙ্খলতায় বিশ্বাস করি না। তবে উসকানি দেবেন না, সাবধান হয়ে যান। উসকানি দিলে ফল ভালো হবে না।’
পূর্বঘোষণা অনুযায়ী বিএনপির পাশাপাশি রাজধানীসহ সারা দেশের বিভাগীয় পর্যায়ে গণ-অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে দলটির সমমনা জোট এবং দলগুলোও। এর মধ্য দিয়ে সরকারবিরোধী যুগপৎ আন্দোলনের দ্বিতীয় কর্মসূচি পালিত হলো।
১০ দফা দাবি আদায়ে আগামী ১৬ জানুয়ারি সারা দেশে সমাবেশ ও মিছিলের কর্মসূচি দিয়েছে বিএনপি। এদিন কেন্দ্রসহ দেশের মহানগর, জেলা, উপজেলা ও পৌর সদরে এই কর্মসূচি পালিত হবে। আজ বুধবার নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে গণ-অবস্থান কর্মসূচি থেকে এই ঘোষণা দেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
সকাল সাড়ে ১০টায় শুরু হয়ে দুপুর ২টা ১০ মিনিটে বিএনপির গণ-অবস্থান কর্মসূচি শেষ হয়। মির্জা ফখরুল ছাড়াও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেনের সভাপতিত্বে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল নোমান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমানসহ আরও অনেকে বক্তব্য রাখেন।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজকে আসুন, আমরা জেগে উঠি। নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাই জেগে উঠি, ধ্বংস করি স্বৈরাচারের তখতে তাউস। সুসংবাদ হচ্ছে এটাই যে, আজকে দেশের সুশীল সমাজ এগিয়ে এসেছে। জনগণের আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা জানিয়েছে। এখন আমাদের আরও বেশি করে জেগে উঠতে হবে।’
চলমান আন্দোলনে এখন পর্যন্ত অন্তত ১৫ জন নিহত হয়েছেন জানিয়ে ফখরুল বলেন, ‘এই সরকার জনবিচ্ছিন্ন হয়েছে। এ জন্য তাদের পুলিশ ও আমলার ওপর নির্ভর করতে হয়। নির্যাতনকারী সরকার হিসেবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রক্ষমতায় আছে। দেশের মানুষ মুক্তি চায়। আন্দোলন শুরু হয়েছে, যখন থেকে সরকার ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছে। দেশের মানুষ, গণতন্ত্রকামী দল ও জোট আজ সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নেমেছে।’
সভাপতির ভাষণে খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘১০ দফা দাবি আদায় করতে আমাদের সামনে একটি চ্যালেঞ্জ—এই সরকারকে বিদায় করতে হবে। আগামী দিনে গণ-আন্দোলনের মধ্য দিয়ে সরকারের পতন ঘটাতে হবে।’
সরকারকে কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়ে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘আমরা কাউকে ধাক্কা দিয়ে টোকা দিয়ে সরাতে চাই না। সঠিক, সাচ্চা নির্বাচনের মধ্য দিয়ে সরকারের পতন ঘটাতে চাই। আমরা কোনো রকম বিশৃঙ্খলতায় বিশ্বাস করি না। তবে উসকানি দেবেন না, সাবধান হয়ে যান। উসকানি দিলে ফল ভালো হবে না।’
পূর্বঘোষণা অনুযায়ী বিএনপির পাশাপাশি রাজধানীসহ সারা দেশের বিভাগীয় পর্যায়ে গণ-অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে দলটির সমমনা জোট এবং দলগুলোও। এর মধ্য দিয়ে সরকারবিরোধী যুগপৎ আন্দোলনের দ্বিতীয় কর্মসূচি পালিত হলো।
শফিকুর রহমান বলেন, ‘দুর্নীতি আমাদের সংস্কৃতি নয়, চাঁদাবাজি আমাদের সংস্কৃতি নয়, দখলদারি আমাদের সংস্কৃতি নয়। যে দল তার কর্মীদের এভাবে গড়ে তুলতে পেরেছে, সেই দলের হাতে দেশ এলে ইনশা আল্লাহ দেশ গড়ে তুলতে পারবে। যে দল তার কর্মীদের সামাল দিতে পারছে না বা পারবে না, সে দলের হাতে বাংলাদেশের একজন মানুষও নিরাপদ
২১ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘আমাদের লড়াই শেষ হয়নি। আমাদের লড়াই মুজিববাদ ও ফ্যাসিবাদ বন্দোবস্তের বিরুদ্ধে জুলাই-আগস্টে শুরু করেছিলাম। আমরা নতুন বাংলাদেশ চেয়েছিলাম। সেই লড়াই এখনো শেষ হয়নি। কারণ, আমরা আমাদের কাঙ্ক্ষিত নতুন বাংলাদেশ পাইনি। জনগণের পাশে আমাদের আবারও দাঁড়াতে হবে। এলাকায় এলাকায় যে দুর্বৃত্তায়নের
১ দিন আগে‘আমরা খবর পাচ্ছি, যাঁরা এনসিপিতে যোগ দিতে চান, তাঁদের বিভিন্নভাবে ভয় দেখানো হচ্ছে। ওপরে আল্লাহ, নিচে মাটি, জালিমের শাসনের কবর হয়েছে। এনসিপির কোনো নেতা-কর্মীর দিকে চোখ তুলে তাকাবেন না। আমরা গণতন্ত্র উত্তরণের জন্য একটি রাজনৈতিক দল। আরেকটি রাজনৈতিক দলকে সহযোগিতা করব। কিন্তু পরশ্রীকাতরতা ও হিংসার রাজনীত
১ দিন আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, আগামী ৫ আগস্টের মধ্যে জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করা হবে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সব সময় ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। এখানকার সাহসী সন্তানেরা বারবার রক্ত দিয়েছেন, জীবন দিয়েছেন।
১ দিন আগে