অনলাইন ডেস্ক
সংস্কার প্রস্তাবের আলোচনা দীর্ঘ হলে দেশ সংকটে পড়বে—এমন আশঙ্কার কথা জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ রোববার বিকেলে রাজধানীর কদমতলীতে এক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই আশঙ্কার কথা জানান। ভার্চুয়াল দেওয়া বক্তব্যে সংস্কার প্রস্তাব বাস্তবায়নে নির্বাচিত সরকারে গুরুত্বারোপ করেন তারেক রহমান। রাষ্ট্র সংস্কারের ৩১ দফা নিয়ে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি এই কর্মশালার আয়োজন করে। এতে মহানগর দক্ষিণের ২৪টি থানার বিএনপিসহ ১১টি অঙ্গসংগঠনের কয়েক হাজার নেতা-কর্মী অংশ নেন।
কর্মশালায় তারেক রহমান বলেন, যদি নির্বাচন প্রক্রিয়া দেরি হয়, সংস্কারের আলোচনা দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হয় স্বৈরাচার আবারও দেশের মানুষের কাঁধে চেপে বসার সুযোগ পেয়ে যাবে। সংস্কার বিষয়ে দলের অবস্থানের কথা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘সংস্কার-সংস্কার বক্তব্য রেখে এই আলাপ দয়া করে দীর্ঘায়িত করবেন না। কারণ, আপনারা সংস্কারের আলাপ যত দীর্ঘায়িত করবেন, দেশ তত বেশি সংকটের মুখে পড়বে। আপনারা সংস্কার আলাপ যত দীর্ঘায়িত করবেন দেশে তত ষড়যন্ত্রকারীরা ষড়যন্ত্র করার সুযোগ পাবে।’
সংস্কার প্রস্তাব বাস্তবায়নে নির্বাচন ছাড়া আর কোনো রাস্তা নেই বলে মন্তব্য করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। তিনি বলেন, সংস্কারের প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়ন করতে হলে সবার আগে নির্বাচনই প্রয়োজন। নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণ যাদের দায়িত্ব দেবে, তারাই সংস্কারের কাজ শুরু করবে।
তিনি বলেন, ‘নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মাধ্যমেই সংস্কার বাস্তবায়নের কাজ শুরু করতে হবে। কারণ, যারা নির্বাচিত হয়ে আসবে তারা জনগণের কাছে ওয়াদাই করবে যে তারা সুযোগ পেলে বাস্তবায়ন করবে এই সব সংস্কার। সংস্কার যত দ্রুত বাস্তবায়ন করা যাবে, দেশকে দেশের মানুষকে তত দ্রুত আমরা বিপদ থেকে রক্ষা করতে পারব।’
তারেক রহমান এ প্রসঙ্গে আরও বলেন, ‘কোনো কোনো ব্যক্তি বলেন যে নির্বাচন হলেই কি সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে? আমি বলি, সঙ্গে সঙ্গে সব সমস্যার সমাধান হবে না। কিন্তু জনগণের রায়ের মাধ্যমে যেই দল, যেই ব্যক্তি বা যারা দেশ পরিচালনার সুযোগ পাবেন সমস্যার যে জট, সমস্যার যে গিট্টু সেগুলো আস্তে আস্তে খোলা যাবে।’
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমরা প্রত্যেকে যে যার অবস্থান থেকে যেই সংস্কারের ওয়াদা জনগণের সামনে দিয়েছি, আমাদের প্রত্যেকের অবস্থান থেকে সেই ওয়াদা সর্বোচ্চ পূরণে চেষ্টা করব।’
এ সময় সংস্কার নিয়ে নানা আলোচনা প্রসঙ্গে তারেক রহমান বলেন, ‘যখন বাংলাদেশের মানুষ সংগ্রাম করছিল তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠায়, তখন আমরা (বিএনপি) সবকিছু বিবেচনা করে প্রথমে ২৭ দফা ঘোষণা করেছিলাম। পরবর্তীতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, যারা আন্দোলন-সংগ্রামে বিএনপির সঙ্গে ছিল, তাদের সঙ্গে নিয়ে আমরা ৩১ দফা ঘোষণা করেছি। এটি আমরা এমন একসময়ে জাতির সামনে উপস্থাপন করেছিলাম আজ থেকে দুই-আড়াই বছর আগে। বর্তমানে অনেক মানুষকে আমরা দেখছি যারা সংস্কার-সংস্কার করছেন, প্রতিদিন, প্রতিনিয়ত সংস্কারের কথা বলছেন। সেই সময় এই মানুষগুলোর মুখে সেই স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে সাহস করে দাঁড়িয়ে কোনো সংস্কারের কথা বলতে শুনিনি। তখন কিন্তু শুধু বিএনপির নেতা-কর্মীরাই বলেছিল সংস্কারের কথা।’
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক রফিকুল আলম মজনুর সভাপতিত্বে ও সদস্যসচিব তানভীর আহমেদ রবিনের সঞ্চালনায় কর্মশালায় বিএনপির বাণিজ্যবিষয়ক সম্পাদক সালাহউদ্দিন আহমেদ, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মাহাদী আমিন প্রমুখ বক্তব্য দেন।
সংস্কার প্রস্তাবের আলোচনা দীর্ঘ হলে দেশ সংকটে পড়বে—এমন আশঙ্কার কথা জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ রোববার বিকেলে রাজধানীর কদমতলীতে এক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই আশঙ্কার কথা জানান। ভার্চুয়াল দেওয়া বক্তব্যে সংস্কার প্রস্তাব বাস্তবায়নে নির্বাচিত সরকারে গুরুত্বারোপ করেন তারেক রহমান। রাষ্ট্র সংস্কারের ৩১ দফা নিয়ে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি এই কর্মশালার আয়োজন করে। এতে মহানগর দক্ষিণের ২৪টি থানার বিএনপিসহ ১১টি অঙ্গসংগঠনের কয়েক হাজার নেতা-কর্মী অংশ নেন।
কর্মশালায় তারেক রহমান বলেন, যদি নির্বাচন প্রক্রিয়া দেরি হয়, সংস্কারের আলোচনা দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হয় স্বৈরাচার আবারও দেশের মানুষের কাঁধে চেপে বসার সুযোগ পেয়ে যাবে। সংস্কার বিষয়ে দলের অবস্থানের কথা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘সংস্কার-সংস্কার বক্তব্য রেখে এই আলাপ দয়া করে দীর্ঘায়িত করবেন না। কারণ, আপনারা সংস্কারের আলাপ যত দীর্ঘায়িত করবেন, দেশ তত বেশি সংকটের মুখে পড়বে। আপনারা সংস্কার আলাপ যত দীর্ঘায়িত করবেন দেশে তত ষড়যন্ত্রকারীরা ষড়যন্ত্র করার সুযোগ পাবে।’
সংস্কার প্রস্তাব বাস্তবায়নে নির্বাচন ছাড়া আর কোনো রাস্তা নেই বলে মন্তব্য করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। তিনি বলেন, সংস্কারের প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়ন করতে হলে সবার আগে নির্বাচনই প্রয়োজন। নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণ যাদের দায়িত্ব দেবে, তারাই সংস্কারের কাজ শুরু করবে।
তিনি বলেন, ‘নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মাধ্যমেই সংস্কার বাস্তবায়নের কাজ শুরু করতে হবে। কারণ, যারা নির্বাচিত হয়ে আসবে তারা জনগণের কাছে ওয়াদাই করবে যে তারা সুযোগ পেলে বাস্তবায়ন করবে এই সব সংস্কার। সংস্কার যত দ্রুত বাস্তবায়ন করা যাবে, দেশকে দেশের মানুষকে তত দ্রুত আমরা বিপদ থেকে রক্ষা করতে পারব।’
তারেক রহমান এ প্রসঙ্গে আরও বলেন, ‘কোনো কোনো ব্যক্তি বলেন যে নির্বাচন হলেই কি সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে? আমি বলি, সঙ্গে সঙ্গে সব সমস্যার সমাধান হবে না। কিন্তু জনগণের রায়ের মাধ্যমে যেই দল, যেই ব্যক্তি বা যারা দেশ পরিচালনার সুযোগ পাবেন সমস্যার যে জট, সমস্যার যে গিট্টু সেগুলো আস্তে আস্তে খোলা যাবে।’
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমরা প্রত্যেকে যে যার অবস্থান থেকে যেই সংস্কারের ওয়াদা জনগণের সামনে দিয়েছি, আমাদের প্রত্যেকের অবস্থান থেকে সেই ওয়াদা সর্বোচ্চ পূরণে চেষ্টা করব।’
এ সময় সংস্কার নিয়ে নানা আলোচনা প্রসঙ্গে তারেক রহমান বলেন, ‘যখন বাংলাদেশের মানুষ সংগ্রাম করছিল তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠায়, তখন আমরা (বিএনপি) সবকিছু বিবেচনা করে প্রথমে ২৭ দফা ঘোষণা করেছিলাম। পরবর্তীতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, যারা আন্দোলন-সংগ্রামে বিএনপির সঙ্গে ছিল, তাদের সঙ্গে নিয়ে আমরা ৩১ দফা ঘোষণা করেছি। এটি আমরা এমন একসময়ে জাতির সামনে উপস্থাপন করেছিলাম আজ থেকে দুই-আড়াই বছর আগে। বর্তমানে অনেক মানুষকে আমরা দেখছি যারা সংস্কার-সংস্কার করছেন, প্রতিদিন, প্রতিনিয়ত সংস্কারের কথা বলছেন। সেই সময় এই মানুষগুলোর মুখে সেই স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে সাহস করে দাঁড়িয়ে কোনো সংস্কারের কথা বলতে শুনিনি। তখন কিন্তু শুধু বিএনপির নেতা-কর্মীরাই বলেছিল সংস্কারের কথা।’
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক রফিকুল আলম মজনুর সভাপতিত্বে ও সদস্যসচিব তানভীর আহমেদ রবিনের সঞ্চালনায় কর্মশালায় বিএনপির বাণিজ্যবিষয়ক সম্পাদক সালাহউদ্দিন আহমেদ, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মাহাদী আমিন প্রমুখ বক্তব্য দেন।
গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদ সদস্য ও দপ্তর সম্পাদক শাকিল উজ্জামান পুলিশের কর্মঘণ্টা অনুযায়ী বেতনকাঠামো পরিবর্তনের দাবি জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ডিসি, ইউএনও বা অন্যান্য সরকারি কর্মকর্তাদের কাজের একটি নির্দিষ্ট সময় থাকে, কিন্তু পুলিশ কর্মকর্তাদের কাজের কোনো নির্দিষ্ট সময়সীমা নেই।
৬ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন মনে করেন, জুলাই সনদ ও জুলাই ঘোষণাপত্র সফলভাবে বাস্তবায়নের পরই জাতীয় নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা উচিত। আজ রোববার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের ১৯তম দিনের আলোচনার বিরতিতে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এসব কথা
৮ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদে বিদ্যমান সংরক্ষিত ৫০টি নারী আসন রাখার পক্ষে মত দিয়েছে বিএনপি। একই সঙ্গে আগামী নির্বাচনে সংসদে মোট আসনের মধ্যে পাঁচ শতাংশ আসনে নারী প্রার্থীকে মনোনয়ন দেওয়া বাধ্যতামূলক করার প্রস্তাব দিয়েছে দলটি। পরে ধারাবাহিকভাবে এই হার বাড়ানোর পক্ষে বিএনপি।
৯ ঘণ্টা আগেতারিক আদনান মুন বলেন, ‘বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে থাকা দেড় কোটির বেশি প্রবাসী বাংলাদেশির শ্রম, মেধা ও রেমিট্যান্সে বাংলাদেশ চলমান। অথচ এখনো তাঁদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে কার্যকর উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। শুধু একটি-দুটি দেশে সীমিত পাইলট প্রকল্প চালুর কথা বলা হচ্ছে, যা আমাদের জন্য অত্যন্ত হতাশাজনক।’
৯ ঘণ্টা আগে