নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটকে ‘কল্পনার ফানুস’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে বাজেট উত্থাপনের পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এমনটি বলেন।
তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘এক কথায় বলতে গেলে, এই পুরো বাজেট প্রক্রিয়াটি হচ্ছে এ দেশের দরিদ্র মানুষকে শোষণের জন্য আওয়ামী লীগ সরকারের সাজানো একটি হাতিয়ার! এই কল্পনার ফানুস—একদিকে দেশের বর্তমান ধ্বংসপ্রায় দুর্নীতিগ্রস্ত আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহ নিয়ে এবং অন্যদিকে দেশের গণমানুষের চলমান ত্রাহি ত্রাহি অর্থনৈতিক বাস্তবতার সঙ্গে এক নিষ্ঠুর খেলা মাত্র। ফলশ্রুতিতে দেশের ভবিষ্যৎ চিন্তায় এ বাজেট দেওয়া না দেওয়ার কোনোরকম সম্পর্ক তো একেবারেই নেই, বরং এই অলিগার্কিক রাষ্ট্র ব্যবস্থায় সরকারের নির্বাচন নাটকের পরে আগামী বৎসরের এই বাজেট জনগণকে নিয়ে আরও একটি করুণ ও হৃদয়বিদারক প্রতারণার কথাই মনে করিয়ে দেয়।’
মঈন খান আরও বলেন, ‘একটি মৌলিক বিষয় হচ্ছে, আওয়ামী লীগ আজ অন্যায়ভাবে গায়ের জোরে সরকারের ক্ষমতা দখল করে আছে। কাজেই এ দেশের ১৮ কোটি মানুষের আগামী বছরের ভাগ্য নির্ধারণে জনপ্রতিনিধিত্বহীন এই সরকারের কোনো নৈতিক অধিকার নেই এবং এটাই হচ্ছে আজকের দিনে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় দুর্ভাগ্য!’
এদিতে আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মোহাম্মদ আলী জাতীয় সংসদে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাব পেশ করেন। এবারের প্রস্তাবিত বাজেটের আকার ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকা। বাজেটে রাজস্ব আয়সহ মোট আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৫ লাখ ৪১ হাজার কোটি টাকা। বাকি ২ লাখ ৫৬ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেওয়া হবে। ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকার বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) ইতিমধ্যে অনুমোদন করা হয়েছে।
এই অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ।
২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটকে ‘কল্পনার ফানুস’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে বাজেট উত্থাপনের পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এমনটি বলেন।
তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘এক কথায় বলতে গেলে, এই পুরো বাজেট প্রক্রিয়াটি হচ্ছে এ দেশের দরিদ্র মানুষকে শোষণের জন্য আওয়ামী লীগ সরকারের সাজানো একটি হাতিয়ার! এই কল্পনার ফানুস—একদিকে দেশের বর্তমান ধ্বংসপ্রায় দুর্নীতিগ্রস্ত আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহ নিয়ে এবং অন্যদিকে দেশের গণমানুষের চলমান ত্রাহি ত্রাহি অর্থনৈতিক বাস্তবতার সঙ্গে এক নিষ্ঠুর খেলা মাত্র। ফলশ্রুতিতে দেশের ভবিষ্যৎ চিন্তায় এ বাজেট দেওয়া না দেওয়ার কোনোরকম সম্পর্ক তো একেবারেই নেই, বরং এই অলিগার্কিক রাষ্ট্র ব্যবস্থায় সরকারের নির্বাচন নাটকের পরে আগামী বৎসরের এই বাজেট জনগণকে নিয়ে আরও একটি করুণ ও হৃদয়বিদারক প্রতারণার কথাই মনে করিয়ে দেয়।’
মঈন খান আরও বলেন, ‘একটি মৌলিক বিষয় হচ্ছে, আওয়ামী লীগ আজ অন্যায়ভাবে গায়ের জোরে সরকারের ক্ষমতা দখল করে আছে। কাজেই এ দেশের ১৮ কোটি মানুষের আগামী বছরের ভাগ্য নির্ধারণে জনপ্রতিনিধিত্বহীন এই সরকারের কোনো নৈতিক অধিকার নেই এবং এটাই হচ্ছে আজকের দিনে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় দুর্ভাগ্য!’
এদিতে আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মোহাম্মদ আলী জাতীয় সংসদে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাব পেশ করেন। এবারের প্রস্তাবিত বাজেটের আকার ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকা। বাজেটে রাজস্ব আয়সহ মোট আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৫ লাখ ৪১ হাজার কোটি টাকা। বাকি ২ লাখ ৫৬ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেওয়া হবে। ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকার বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) ইতিমধ্যে অনুমোদন করা হয়েছে।
এই অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ।
জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘আগামী বছরের প্রথমার্ধেই জাতীয় নির্বাচন অনিবার্য। তবে কোনো অপরিপক্ব বা প্রহসনের নির্বাচন জনগণ আর মেনে নেবে না। নির্বাচন হতে হবে স্বচ্ছ, নিরপেক্ষ ও পেশিশক্তি ও কালোটাকামুক্ত। প্রশাসনের নিরপেক্ষতা নিশ্চিত না হলে এই নির্বাচনও ব্যর্থ হবে। প্রবাসীদের ভোটাধিকার
২ ঘণ্টা আগেগণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, আগামী ৫ আগস্ট বা এর পরবর্তী দ্রুততম সময়ের মধ্যে নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা করা হবে বলে জনগণ আশা করে। তিনি মনে করেন, নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আনতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। একই সঙ্গে নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ
২ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা নানা দিক থেকে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক। আজ বুধবার বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় ১৩টি রাজনৈতিক দল ও জোটের নেতাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠক শেষে এ কথা বলেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেবজলুর রশীদ ফিরোজ বলেন, ‘সরকার যখন খুব বিপদে পড়ে, আর সামলাতে পারছে না, টালমাটাল অবস্থা এবং মানুষ বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠছে, তখন রাজনৈতিক দলগুলোকে ডাকে। তারা দেখাতে চায় যে, এরা সবাই আমার সঙ্গে আছে। আমরা এই সরকারকে সমর্থন করেছি ঠিক, কিন্তু অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার পরিপন্থী কোনো কাজ করলে আমরা এই...
৩ ঘণ্টা আগে