নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
উচ্চ আদালতের রায়ে প্রার্থিতা ফিরে পেয়ে স্বস্তি বোধ করছিলেন বরিশাল-৫ (মহানগর-সদর) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহর অনুসারীরা। আজ মঙ্গলবার রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে তার পক্ষে ‘ঈগল’ প্রতীক বুঝে নেওয়া হয়। এরপরই খবর পৌঁছায় হাইকোর্টের চেম্বার জজ আদালত তার প্রার্থিতা স্থগিত করেছে।
ফলে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন থেকে অনেকটা ছিটকে গেলেন মহানগর আওয়ামী লীগের সম্পাদক ও সদ্য সাবেক সিটি মেয়র সাদিক আবদুল্লাহ। তবে, চেম্বার জজের সিদ্ধান্ত পুনঃ বিবেচনার জন্য তার পক্ষে রিভিউ আবেদন করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
এর আগে গত ১৫ ডিসেম্বর আমেরিকার নাগরিকত্ব থাকার অভিযোগে স্বতন্ত্র প্রার্থী সাদিকের প্রার্থিতা বাতিল করে নির্বাচন কমিশন। এর বিরুদ্ধে তিনি হাইকোর্টে আপিল করলে সোমবার প্রার্থিতা ফিরে পান। পরে নৌকার প্রার্থী প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক শামীম চেম্বার জজ আদালতে আপিল করলে আজ (মঙ্গলবার) চেম্বার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম সাদিকের প্রার্থিতা স্থগিতের এ আদেশ দেন।
এ বিষয়ে সাদিকের অনুসারী মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আনোয়ার হোসাইন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চেম্বার জজের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার জন্য মঙ্গলবারই রিভিউ আবেদন করা হয়েছে। এ আবেদনের শুনানির দিন ধার্য হয়েছে আগামী বৃহস্পতিবার। সেখানে সন্তোষজনক রায় না পেলে ২ জানুয়ারি পূর্ণাঙ্গ আদালত খোলার পর লিভ টু আপিল করবেন তারা।’
অন্যদিকে, প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুকের আইনজীবী আফজালুল করীম আজকের পত্রিকাকে বলেন, সাদিকের পক্ষে লিভ টু আপিল করা হলেও তার প্রার্থিতা ফিরে পাওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। কারণ, আদালতে অবকাশকালীন ছুটি চলছে। এ সময়ের জন্য চেম্বার জজই হচ্ছে পূর্ণাঙ্গ আদালত। ২ জানুয়ারি পূর্ণাঙ্গ আদালত শুরু হবে। তখন সাদিকের পক্ষে লিভ টু আপিল আবেদন করা হলে আদালত সিদ্ধান্ত দেবে আবেদন গ্রহণ করা হবে কিনা।
যদি গ্রহণ করে তাহলে শুনানির জন্য পরবর্তী তারিখ ধার্য করবে। নির্বাচন হবে আগামী ৭ জানুয়ারি। সে হিসাবে মাত্র দুই দিনের কর্মদিবসে আদালত থেকে সিদ্ধান্ত পাওয়া অনেকটা অসম্ভব বলে মন্তব্য করেন এ আইনজীবী।
এদিকে, মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ (মঙ্গলবার) বরিশাল জেলা ও মহানগরীতে শোভাযাত্রা করেছে আওয়ামী লীগ। এতে সাদিকপন্থী সহস্রাধিক নেতা–কর্মী অংশ নেন। বিজয় দিবসের শোভাযাত্রা হলেও নেতা–কর্মীদের স্লোগান দিতে শোনা যায় ‘সাদিক ভাই-সাদিক ভাই এবং তার নির্বাচনী প্রতীক ‘ঈগল’ মার্ক নিয়ে।
শোভাযাত্রায় ঈগল প্রতীকও বহন করা হয়। ফলে এটি সাদিকের নির্বাচনী শোডাউনে পরিণত হয়। কিন্তু শোডাউনের শেষ পর্যায়ে প্রার্থিতা স্থগিতর খবরে থমকে যায় সাদিক অনুসারীরা।
উচ্চ আদালতের রায়ে প্রার্থিতা ফিরে পেয়ে স্বস্তি বোধ করছিলেন বরিশাল-৫ (মহানগর-সদর) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহর অনুসারীরা। আজ মঙ্গলবার রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে তার পক্ষে ‘ঈগল’ প্রতীক বুঝে নেওয়া হয়। এরপরই খবর পৌঁছায় হাইকোর্টের চেম্বার জজ আদালত তার প্রার্থিতা স্থগিত করেছে।
ফলে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন থেকে অনেকটা ছিটকে গেলেন মহানগর আওয়ামী লীগের সম্পাদক ও সদ্য সাবেক সিটি মেয়র সাদিক আবদুল্লাহ। তবে, চেম্বার জজের সিদ্ধান্ত পুনঃ বিবেচনার জন্য তার পক্ষে রিভিউ আবেদন করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
এর আগে গত ১৫ ডিসেম্বর আমেরিকার নাগরিকত্ব থাকার অভিযোগে স্বতন্ত্র প্রার্থী সাদিকের প্রার্থিতা বাতিল করে নির্বাচন কমিশন। এর বিরুদ্ধে তিনি হাইকোর্টে আপিল করলে সোমবার প্রার্থিতা ফিরে পান। পরে নৌকার প্রার্থী প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক শামীম চেম্বার জজ আদালতে আপিল করলে আজ (মঙ্গলবার) চেম্বার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম সাদিকের প্রার্থিতা স্থগিতের এ আদেশ দেন।
এ বিষয়ে সাদিকের অনুসারী মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আনোয়ার হোসাইন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চেম্বার জজের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার জন্য মঙ্গলবারই রিভিউ আবেদন করা হয়েছে। এ আবেদনের শুনানির দিন ধার্য হয়েছে আগামী বৃহস্পতিবার। সেখানে সন্তোষজনক রায় না পেলে ২ জানুয়ারি পূর্ণাঙ্গ আদালত খোলার পর লিভ টু আপিল করবেন তারা।’
অন্যদিকে, প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুকের আইনজীবী আফজালুল করীম আজকের পত্রিকাকে বলেন, সাদিকের পক্ষে লিভ টু আপিল করা হলেও তার প্রার্থিতা ফিরে পাওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। কারণ, আদালতে অবকাশকালীন ছুটি চলছে। এ সময়ের জন্য চেম্বার জজই হচ্ছে পূর্ণাঙ্গ আদালত। ২ জানুয়ারি পূর্ণাঙ্গ আদালত শুরু হবে। তখন সাদিকের পক্ষে লিভ টু আপিল আবেদন করা হলে আদালত সিদ্ধান্ত দেবে আবেদন গ্রহণ করা হবে কিনা।
যদি গ্রহণ করে তাহলে শুনানির জন্য পরবর্তী তারিখ ধার্য করবে। নির্বাচন হবে আগামী ৭ জানুয়ারি। সে হিসাবে মাত্র দুই দিনের কর্মদিবসে আদালত থেকে সিদ্ধান্ত পাওয়া অনেকটা অসম্ভব বলে মন্তব্য করেন এ আইনজীবী।
এদিকে, মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ (মঙ্গলবার) বরিশাল জেলা ও মহানগরীতে শোভাযাত্রা করেছে আওয়ামী লীগ। এতে সাদিকপন্থী সহস্রাধিক নেতা–কর্মী অংশ নেন। বিজয় দিবসের শোভাযাত্রা হলেও নেতা–কর্মীদের স্লোগান দিতে শোনা যায় ‘সাদিক ভাই-সাদিক ভাই এবং তার নির্বাচনী প্রতীক ‘ঈগল’ মার্ক নিয়ে।
শোভাযাত্রায় ঈগল প্রতীকও বহন করা হয়। ফলে এটি সাদিকের নির্বাচনী শোডাউনে পরিণত হয়। কিন্তু শোডাউনের শেষ পর্যায়ে প্রার্থিতা স্থগিতর খবরে থমকে যায় সাদিক অনুসারীরা।
শফিকুর রহমান বলেন, ‘দুর্নীতি আমাদের সংস্কৃতি নয়, চাঁদাবাজি আমাদের সংস্কৃতি নয়, দখলদারি আমাদের সংস্কৃতি নয়। যে দল তার কর্মীদের এভাবে গড়ে তুলতে পেরেছে, সেই দলের হাতে দেশ এলে ইনশা আল্লাহ দেশ গড়ে তুলতে পারবে। যে দল তার কর্মীদের সামাল দিতে পারছে না বা পারবে না, সে দলের হাতে বাংলাদেশের একজন মানুষও নিরাপদ
৯ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘আমাদের লড়াই শেষ হয়নি। আমাদের লড়াই মুজিববাদ ও ফ্যাসিবাদ বন্দোবস্তের বিরুদ্ধে জুলাই-আগস্টে শুরু করেছিলাম। আমরা নতুন বাংলাদেশ চেয়েছিলাম। সেই লড়াই এখনো শেষ হয়নি। কারণ, আমরা আমাদের কাঙ্ক্ষিত নতুন বাংলাদেশ পাইনি। জনগণের পাশে আমাদের আবারও দাঁড়াতে হবে। এলাকায় এলাকায় যে দুর্বৃত্তায়নের
১০ ঘণ্টা আগে‘আমরা খবর পাচ্ছি, যাঁরা এনসিপিতে যোগ দিতে চান, তাঁদের বিভিন্নভাবে ভয় দেখানো হচ্ছে। ওপরে আল্লাহ, নিচে মাটি, জালিমের শাসনের কবর হয়েছে। এনসিপির কোনো নেতা-কর্মীর দিকে চোখ তুলে তাকাবেন না। আমরা গণতন্ত্র উত্তরণের জন্য একটি রাজনৈতিক দল। আরেকটি রাজনৈতিক দলকে সহযোগিতা করব। কিন্তু পরশ্রীকাতরতা ও হিংসার রাজনীত
১০ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, আগামী ৫ আগস্টের মধ্যে জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করা হবে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সব সময় ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। এখানকার সাহসী সন্তানেরা বারবার রক্ত দিয়েছেন, জীবন দিয়েছেন।
১১ ঘণ্টা আগে