নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের উভয় কক্ষে সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য না হলে সরকারকে গণভোটের আয়োজন করতে হবে বলে জানিয়েছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম (চরমোনাই পীর)। নির্বাচনের আগে রাষ্ট্রব্যবস্থার পরিপূর্ণ সংস্কার দাবি করেছেন তিনি। সংস্কার না করে নির্বাচন আয়োজন করা হলে আবারও স্বৈরাচারী সরকার তৈরির আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তিনি।
আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ আয়োজিত মহাসমাবেশের সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানের প্রধান লক্ষ্য ছিল দেশকে স্বৈরাচারের হাত থেকে রক্ষা করা। ৫৪ বছরের জমা হওয়া জঞ্জাল দূর করা। অভ্যুত্থানের পরে সংস্কার কমিশন গঠন করা হয়েছে। আমরা মতামত দিয়েছি। এখন সংস্কার নিয়ে দ্বিতীয় দফা আলোচনা চলছে। আমরা লক্ষ করছি, মৌলিক সংস্কারে কেউ কেউ গড়িমসি করছেন। এটা জুলাইয়ের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা। স্বৈরাচার তৈরির রাস্তা খোলা রাখা যাবে না। সংস্কার না করেই নির্বাচন আয়োজন করে দেশকে আবারও আগের অবস্থায় নিয়ে যাওয়া যাবে না। রাষ্ট্রের মূলনীতিসহ সংসদের উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতির নির্বাচনের মতো বিষয়ে ঐকমত্য না হলে গণভোটের আয়োজন করতে হবে।’
ইসলামী আন্দোলনের আমির বলেন, পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আয়োজন করার কোনো বিকল্প নেই। আজকের এই জনসমুদ্র পিআর পদ্ধতির নির্বাচনের পক্ষের জনসমুদ্র।
১৯৭২ সালের সংবিধান দেশের মানুষের বোধ-বিশ্বাস ও গণ-আকাঙ্ক্ষাবিরোধী উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘সেই সংবিধান রচয়িতাদের স্বাধীন বাংলাদেশের সংবিধান রচনা করার ম্যান্ডেটই ছিল না। তারা ভিনদেশের সংবিধান অনুসরণ করেছিলেন। ফলে যা হওয়ার তা-ই হয়েছে। কোনো ক্ষেত্রেই কাঙ্ক্ষিত সমৃদ্ধি ও উন্নতি হয় নাই। রাজনৈতিক সংস্কৃতি কলুষিত হয়েছে। সবচেয়ে ভয়াবহ ব্যাপার হলো, সংবিধান মেনেই স্বৈরাচার তৈরি হয়েছে। এ জন্যই আমরা সংস্কারের প্রশ্নে অটল-অবিচল ও আপসহীন অবস্থান নিয়েছি।’
পতিত ফ্যাসিস্ট সরকারের সঙ্গে সম্পৃক্তদের কোনো ক্ষমা নেই জানিয়ে রেজাউল করীম বলেন, ‘যারা সরাসরি ফৌজদারি অপরাধের সঙ্গে জড়িত ছিল, তাদের বিচার করতে হবে। যারা অপরাধে সহায়তা করেছে, তাদেরও বিচার করতে হবে। বিচারের ক্ষেত্রে কিছুটা অগ্রগতি হলেও পতিত সরকারের অধিকাংশ মন্ত্রী-এমপি এবং নেতারা এখনো জেলের বাইরে। অনেকেই দেশের বাইরে থেকে উসকানি দিয়ে যাচ্ছে।’
চরমোনাই পীর বলেন, দেশের সব মানুষের ভোটের দাম সমান। কারও ভোট যাতে অবমূল্যায়ন না হয়, সেই ব্যবস্থা করতে হবে। তাই আগামী নির্বাচনে সংসদের উভয় কক্ষে অবশ্যই পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন দিতে হবে। যে দল যত শতাংশ ভোট পাবে, সংসদে তাদের সেই অনুপাতে আসন থাকবে। এই পদ্ধতিতে রাষ্ট্র পরিচালনায় সবার মতের প্রতিফলন ঘটবে। কোনো দল জালেম হওয়ার সুযোগ পাবে না। এটা জেন-জির দাবি। এটা এখন জনগণের দাবি। দেশের অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের দাবি।
বর্তমানে ইসলামপন্থীদের ঐক্যের ব্যাপারে গণপ্রত্যাশা তৈরি হয়েছে জানিয়ে রেজাউল করীম বলেন, ‘আমি শুরু থেকেই ইসলামপন্থী সকল ভোট এক বাক্সে আনার কথা বলে আসছি। আগামী নির্বাচনে শুধু ইসলামি দলই নয়, বরং দেশপ্রেমিক আরও অনেক রাজনৈতিক দলও এক বাক্স নীতিতে আসতে পারে, ইনশা আল্লাহ। যদি আমরা একত্রে নির্বাচন করতে পারি, যদি কার্যকর ঐক্য গড়ে তুলতে পারি, তাহলে বাংলাদেশে ইসলামপন্থীরাই হবে প্রধান রাজনৈতিক শক্তি। রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব আমাদের হাতেই আসবে ইনশা আল্লাহ।’
রেজাউল করীম আরও বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, রাজনৈতিক চরিত্র, চাঁদাবাজির ক্ষেত্রে অবস্থার এখনো কোনো পরিবর্তন হয় নাই। একটি দলের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠছে। কারও নাম ধরে সমালোচনা করতে চাই না। তবে পুরোনো রাজনৈতিক অপসংস্কৃতি জিইয়ে রাখার চেষ্টা সহ্য করা হবে না। রাজনীতির নামে সন্ত্রাস, চাঁদাবাজিকে অবশ্যই প্রতিহত করা হবে, ইনশা আল্লাহ।’
তরুণ ভোটারদের উদ্দেশে দলটির আমির বলেন, ‘তোমাদের জীবনের প্রথম ভোট হোক সত্যের পক্ষে, কল্যাণের পক্ষে, ইসলামের বাক্সে। যদি তোমরা এটা করতে পারো, এ দেশকে আমরা গড়ে তুলবই ইনশা আল্লাহ। আমাদের কেউ দমাতে পারবে না ইনশা আল্লাহ।’
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে রেজাউল করীম বলেন, ‘আপনারা অনেক ঘাম ঝরিয়েছেন, অনেক সময় দিয়েছেন। অনেকে রক্ত দিয়েছেন, জীবন দিয়েছেন। আপনাদের কোরবানির বদৌলতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ আজ গণমানুষের শক্তিশালী রাজনৈতিক দলে পরিণত হয়েছে। এখন সময় ফসল ঘরে তোলার। সুতরাং, মহাসমাবেশ থেকে ফিরে গিয়েই কমিটিগুলোকে আরও সক্রিয় করুন। গ্রাম-মহল্লা ও ভোটকেন্দ্রভিত্তিক কমিটি গঠন করুন। সকল ভোটারের কাছে গিয়ে দাওয়াত দিন।’
সরকারের উদ্দেশে রেজাউল করীম বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার জুলাই অভ্যুত্থানের ফসল। এত জনসমর্থন নিয়ে আর কোনো সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করে নাই। আমরা নিঃস্বার্থভাবে এই সরকারের পাশে দাঁড়িয়েছি। সরকারকে বলব সংস্কার, বিচার ও সুষ্ঠু নির্বাচনের যে অঙ্গীকার নিয়ে আপনারা দায়িত্ব নিয়েছেন, সেই দায়িত্ব পালনে অবিচল থাকুন। কারও দ্বারা প্রভাবিত হয়ে লক্ষ্য থেকে বিচ্যুত হবেন না। নিরপেক্ষ থেকে দায়িত্ব পালন করুন।’
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের উভয় কক্ষে সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য না হলে সরকারকে গণভোটের আয়োজন করতে হবে বলে জানিয়েছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম (চরমোনাই পীর)। নির্বাচনের আগে রাষ্ট্রব্যবস্থার পরিপূর্ণ সংস্কার দাবি করেছেন তিনি। সংস্কার না করে নির্বাচন আয়োজন করা হলে আবারও স্বৈরাচারী সরকার তৈরির আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তিনি।
আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ আয়োজিত মহাসমাবেশের সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানের প্রধান লক্ষ্য ছিল দেশকে স্বৈরাচারের হাত থেকে রক্ষা করা। ৫৪ বছরের জমা হওয়া জঞ্জাল দূর করা। অভ্যুত্থানের পরে সংস্কার কমিশন গঠন করা হয়েছে। আমরা মতামত দিয়েছি। এখন সংস্কার নিয়ে দ্বিতীয় দফা আলোচনা চলছে। আমরা লক্ষ করছি, মৌলিক সংস্কারে কেউ কেউ গড়িমসি করছেন। এটা জুলাইয়ের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা। স্বৈরাচার তৈরির রাস্তা খোলা রাখা যাবে না। সংস্কার না করেই নির্বাচন আয়োজন করে দেশকে আবারও আগের অবস্থায় নিয়ে যাওয়া যাবে না। রাষ্ট্রের মূলনীতিসহ সংসদের উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতির নির্বাচনের মতো বিষয়ে ঐকমত্য না হলে গণভোটের আয়োজন করতে হবে।’
ইসলামী আন্দোলনের আমির বলেন, পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আয়োজন করার কোনো বিকল্প নেই। আজকের এই জনসমুদ্র পিআর পদ্ধতির নির্বাচনের পক্ষের জনসমুদ্র।
১৯৭২ সালের সংবিধান দেশের মানুষের বোধ-বিশ্বাস ও গণ-আকাঙ্ক্ষাবিরোধী উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘সেই সংবিধান রচয়িতাদের স্বাধীন বাংলাদেশের সংবিধান রচনা করার ম্যান্ডেটই ছিল না। তারা ভিনদেশের সংবিধান অনুসরণ করেছিলেন। ফলে যা হওয়ার তা-ই হয়েছে। কোনো ক্ষেত্রেই কাঙ্ক্ষিত সমৃদ্ধি ও উন্নতি হয় নাই। রাজনৈতিক সংস্কৃতি কলুষিত হয়েছে। সবচেয়ে ভয়াবহ ব্যাপার হলো, সংবিধান মেনেই স্বৈরাচার তৈরি হয়েছে। এ জন্যই আমরা সংস্কারের প্রশ্নে অটল-অবিচল ও আপসহীন অবস্থান নিয়েছি।’
পতিত ফ্যাসিস্ট সরকারের সঙ্গে সম্পৃক্তদের কোনো ক্ষমা নেই জানিয়ে রেজাউল করীম বলেন, ‘যারা সরাসরি ফৌজদারি অপরাধের সঙ্গে জড়িত ছিল, তাদের বিচার করতে হবে। যারা অপরাধে সহায়তা করেছে, তাদেরও বিচার করতে হবে। বিচারের ক্ষেত্রে কিছুটা অগ্রগতি হলেও পতিত সরকারের অধিকাংশ মন্ত্রী-এমপি এবং নেতারা এখনো জেলের বাইরে। অনেকেই দেশের বাইরে থেকে উসকানি দিয়ে যাচ্ছে।’
চরমোনাই পীর বলেন, দেশের সব মানুষের ভোটের দাম সমান। কারও ভোট যাতে অবমূল্যায়ন না হয়, সেই ব্যবস্থা করতে হবে। তাই আগামী নির্বাচনে সংসদের উভয় কক্ষে অবশ্যই পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন দিতে হবে। যে দল যত শতাংশ ভোট পাবে, সংসদে তাদের সেই অনুপাতে আসন থাকবে। এই পদ্ধতিতে রাষ্ট্র পরিচালনায় সবার মতের প্রতিফলন ঘটবে। কোনো দল জালেম হওয়ার সুযোগ পাবে না। এটা জেন-জির দাবি। এটা এখন জনগণের দাবি। দেশের অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের দাবি।
বর্তমানে ইসলামপন্থীদের ঐক্যের ব্যাপারে গণপ্রত্যাশা তৈরি হয়েছে জানিয়ে রেজাউল করীম বলেন, ‘আমি শুরু থেকেই ইসলামপন্থী সকল ভোট এক বাক্সে আনার কথা বলে আসছি। আগামী নির্বাচনে শুধু ইসলামি দলই নয়, বরং দেশপ্রেমিক আরও অনেক রাজনৈতিক দলও এক বাক্স নীতিতে আসতে পারে, ইনশা আল্লাহ। যদি আমরা একত্রে নির্বাচন করতে পারি, যদি কার্যকর ঐক্য গড়ে তুলতে পারি, তাহলে বাংলাদেশে ইসলামপন্থীরাই হবে প্রধান রাজনৈতিক শক্তি। রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব আমাদের হাতেই আসবে ইনশা আল্লাহ।’
রেজাউল করীম আরও বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, রাজনৈতিক চরিত্র, চাঁদাবাজির ক্ষেত্রে অবস্থার এখনো কোনো পরিবর্তন হয় নাই। একটি দলের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠছে। কারও নাম ধরে সমালোচনা করতে চাই না। তবে পুরোনো রাজনৈতিক অপসংস্কৃতি জিইয়ে রাখার চেষ্টা সহ্য করা হবে না। রাজনীতির নামে সন্ত্রাস, চাঁদাবাজিকে অবশ্যই প্রতিহত করা হবে, ইনশা আল্লাহ।’
তরুণ ভোটারদের উদ্দেশে দলটির আমির বলেন, ‘তোমাদের জীবনের প্রথম ভোট হোক সত্যের পক্ষে, কল্যাণের পক্ষে, ইসলামের বাক্সে। যদি তোমরা এটা করতে পারো, এ দেশকে আমরা গড়ে তুলবই ইনশা আল্লাহ। আমাদের কেউ দমাতে পারবে না ইনশা আল্লাহ।’
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে রেজাউল করীম বলেন, ‘আপনারা অনেক ঘাম ঝরিয়েছেন, অনেক সময় দিয়েছেন। অনেকে রক্ত দিয়েছেন, জীবন দিয়েছেন। আপনাদের কোরবানির বদৌলতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ আজ গণমানুষের শক্তিশালী রাজনৈতিক দলে পরিণত হয়েছে। এখন সময় ফসল ঘরে তোলার। সুতরাং, মহাসমাবেশ থেকে ফিরে গিয়েই কমিটিগুলোকে আরও সক্রিয় করুন। গ্রাম-মহল্লা ও ভোটকেন্দ্রভিত্তিক কমিটি গঠন করুন। সকল ভোটারের কাছে গিয়ে দাওয়াত দিন।’
সরকারের উদ্দেশে রেজাউল করীম বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার জুলাই অভ্যুত্থানের ফসল। এত জনসমর্থন নিয়ে আর কোনো সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করে নাই। আমরা নিঃস্বার্থভাবে এই সরকারের পাশে দাঁড়িয়েছি। সরকারকে বলব সংস্কার, বিচার ও সুষ্ঠু নির্বাচনের যে অঙ্গীকার নিয়ে আপনারা দায়িত্ব নিয়েছেন, সেই দায়িত্ব পালনে অবিচল থাকুন। কারও দ্বারা প্রভাবিত হয়ে লক্ষ্য থেকে বিচ্যুত হবেন না। নিরপেক্ষ থেকে দায়িত্ব পালন করুন।’
চলমান সংস্কার কার্যক্রম নিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে কবিতা লিখতে বলেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, ‘সংস্কার এখন এমন অবস্থা হয়েছে, আমি মাননীয় উপদেষ্টাকে বলেছিলাম, একটা কবিতাই লিখে ফেলেন, ‘হে সংস্কার, তোমাকে পাওয়ার জন্য। আর কতবার আলাপ-আলোচনা করিলে, খানাপিনা খাইলে সংস্কার পাওয়
৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের প্রেক্ষাপট এবং রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে পিআর (আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) পদ্ধতি উপযুক্ত নয় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। এই প্রক্রিয়াকে ‘জটিল’ আখ্যা দিয়ে তিনি বলেছেন, ‘আনুপাতিক হারে নির্বাচনের কথা যাঁরা বলছেন, তাঁদের একটা উদ্দেশ্য আছে। যাঁরা জাতীয় নির্বাচনের আগে
৮ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ৮৬তম জন্মদিনে ফুলেল শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শনিবার (২৮ জুন) সন্ধ্যায় তারেক রহমানের পক্ষে ফুলের তোড়া ও কেক নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে যান বিএনপির চেয়ারপারসনের একান্ত সচিব এ বি এম আব্দুস সাত্তার।
৮ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ এক ফেসবুক পোস্টে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে নিজের আনুষ্ঠানিক বিদায়ের ঘোষণা দিলেন সংগঠনটির সাবেক মুখপাত্র উমামা ফাতেমা। বিদায়ের ঘোষণার চেয়ে এটি হয়ে উঠেছে এক বিস্ফোরক দলিল, যেখানে উঠে এসেছে সংগঠনের অভ্যন্তরীণ সংকট, আদর্শচ্যুতি, সুবিধাবাদ ও রাজনৈতিক কৌশলের জটিল সমন্বয়।
১০ ঘণ্টা আগে