অনলাইন ডেস্ক
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘আমরা জনগণের অধিকার যত দ্রুত জনগণের কাছে ফিরিয়ে দিতে পারব, আমি বিশ্বাস করি, তত দ্রুত আমরা দেশকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্ত থেকে ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হব। নির্বাচনে যত দেরি হবে, তত বেশি ষড়যন্ত্রের ডালপালা বাড়তে থাকবে। যারা এ দেশ থেকে পালিয়ে গেছে, তারা দেশের মানুষের বিপুল সম্পদ লুট করে নিয়ে গেছে। তারা সেই সম্পদগুলো ষড়যন্ত্রের পেছনে ব্যয় করবে।’
রাজধানীর ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ মিলনায়তনে আজ সোমবার এক মতবিনিময় সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন তারেক রহমান। ‘আমরা বিএনপি পরিবার’-এর উদ্যোগে চব্বিশের ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলাকালে পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় বিভিন্ন গণমাধ্যমের আলোকচিত্র সাংবাদিক এবং তাঁদের পরিবারের সঙ্গে এ মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে আহত সাংবাদিকদের আর্থিক অনুদান দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানে তারেক রহমান বলেন, জনগণ ঠিক করবেন, দেশ পরিচালনার দায়িত্ব তাঁরা কাদের দেবেন। তিনি আরও বলেন, ‘দেশকে যদি ঐক্যবদ্ধভাবে ধরে রাখতে হয়, দেশকে যদি একটি স্থিতিশীল অবস্থার মধ্যে ধরে রাখতে হয়, তবে দায়িত্ব অবশ্যই জনগণের হাতে ছেড়ে দিতে হবে।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘সমগ্র পৃথিবীতে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা বলতে যা বোঝায়, সেটি হচ্ছে নির্বাচন। নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণ তাদের মতামত প্রকাশ করে থাকে। নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণ সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে, তারা কী চায়। রাজনীতিবিদকে তারা কী বলতে চায়, সেটাও তারা নির্বাচনের মাধ্যমে বলে থাকে। দেশে কীভাবে কী হবে, এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত সম্পূর্ণ জনগণের।’
সংস্কারের প্রসঙ্গ টেনে তারেক রহমান বলেন, ‘আমরা আড়াই বছর আগে ৩১ দফা সংস্কার প্রস্তাব দিয়েছি। এই ৩১ দফা নিয়ে দেশের মানুষের ঘরে ঘরে যাওয়ার চেষ্টা করেছি, মানুষকে বলার চেষ্টা করেছি, কী আমাদের সেই ৩১ দফা। এর মূলকথা, বৈষম্যহীন একটি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ, যে বাংলাদেশের প্রত্যাশা প্রত্যেক মানুষের। এমন একটি বাংলাদেশ, যেখানে মানুষের রাজনৈতিক অধিকার থাকবে, যেখানে মানুষের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা থাকবে। কারণ, একজন রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, মানুষের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা ও রাজনৈতিক অধিকার যদি প্রতিষ্ঠা করা না যায়, তাহলে সবকিছুই নষ্ট হয়ে যাবে।’
তারেক রহমান বলেন, ‘মানুষের কাছে গেলে একটি কথা বেরিয়ে আসে...আমরা সবকিছুই বুঝেছি, আমাদের সমস্যার সমাধান কী হবে? নিত্যপণ্যের মূল্য প্রতিদিন যেভাবে উঠছে-নামছে, সেটি মানুষের কষ্টের কারণ হয়ে গেছে। মানুষের জানার ইচ্ছা, এ সমস্যার সমাধান কীভাবে হবে। বাসে-গাড়িতে যেভাবে দুর্ঘটনা ঘটছে, যে পরিমাণ মানুষ এসব দুর্ঘটনায় নিহত হন, যে পরিমাণ মানুষ বিভিন্নভাবে শারীরিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হন, এটি একটি অস্বাভাবিক ব্যাপার। এ সমস্যার সমাধান হওয়া প্রয়োজন। দেশের বহু মানুষ সঠিকভাবে চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। জনগণের অধিকার আছে তাঁদের চিকিৎসার কী হবে? এই অবস্থা থেকে উত্তরণে জনগণের প্রতিনিধিত্বশীল একটি সরকার প্রতিষ্ঠার কোনো বিকল্প নেই।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘আমরা জনগণের অধিকার যত দ্রুত জনগণের কাছে ফিরিয়ে দিতে পারব, আমি বিশ্বাস করি, তত দ্রুত আমরা দেশকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্ত থেকে ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হব। নির্বাচনে যত দেরি হবে, তত বেশি ষড়যন্ত্রের ডালপালা বাড়তে থাকবে। যারা এ দেশ থেকে পালিয়ে গেছে, তারা দেশের মানুষের বিপুল সম্পদ লুট করে নিয়ে গেছে। তারা সেই সম্পদগুলো ষড়যন্ত্রের পেছনে ব্যয় করবে।’
রাজধানীর ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ মিলনায়তনে আজ সোমবার এক মতবিনিময় সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন তারেক রহমান। ‘আমরা বিএনপি পরিবার’-এর উদ্যোগে চব্বিশের ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলাকালে পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় বিভিন্ন গণমাধ্যমের আলোকচিত্র সাংবাদিক এবং তাঁদের পরিবারের সঙ্গে এ মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে আহত সাংবাদিকদের আর্থিক অনুদান দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানে তারেক রহমান বলেন, জনগণ ঠিক করবেন, দেশ পরিচালনার দায়িত্ব তাঁরা কাদের দেবেন। তিনি আরও বলেন, ‘দেশকে যদি ঐক্যবদ্ধভাবে ধরে রাখতে হয়, দেশকে যদি একটি স্থিতিশীল অবস্থার মধ্যে ধরে রাখতে হয়, তবে দায়িত্ব অবশ্যই জনগণের হাতে ছেড়ে দিতে হবে।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘সমগ্র পৃথিবীতে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা বলতে যা বোঝায়, সেটি হচ্ছে নির্বাচন। নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণ তাদের মতামত প্রকাশ করে থাকে। নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণ সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে, তারা কী চায়। রাজনীতিবিদকে তারা কী বলতে চায়, সেটাও তারা নির্বাচনের মাধ্যমে বলে থাকে। দেশে কীভাবে কী হবে, এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত সম্পূর্ণ জনগণের।’
সংস্কারের প্রসঙ্গ টেনে তারেক রহমান বলেন, ‘আমরা আড়াই বছর আগে ৩১ দফা সংস্কার প্রস্তাব দিয়েছি। এই ৩১ দফা নিয়ে দেশের মানুষের ঘরে ঘরে যাওয়ার চেষ্টা করেছি, মানুষকে বলার চেষ্টা করেছি, কী আমাদের সেই ৩১ দফা। এর মূলকথা, বৈষম্যহীন একটি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ, যে বাংলাদেশের প্রত্যাশা প্রত্যেক মানুষের। এমন একটি বাংলাদেশ, যেখানে মানুষের রাজনৈতিক অধিকার থাকবে, যেখানে মানুষের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা থাকবে। কারণ, একজন রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, মানুষের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা ও রাজনৈতিক অধিকার যদি প্রতিষ্ঠা করা না যায়, তাহলে সবকিছুই নষ্ট হয়ে যাবে।’
তারেক রহমান বলেন, ‘মানুষের কাছে গেলে একটি কথা বেরিয়ে আসে...আমরা সবকিছুই বুঝেছি, আমাদের সমস্যার সমাধান কী হবে? নিত্যপণ্যের মূল্য প্রতিদিন যেভাবে উঠছে-নামছে, সেটি মানুষের কষ্টের কারণ হয়ে গেছে। মানুষের জানার ইচ্ছা, এ সমস্যার সমাধান কীভাবে হবে। বাসে-গাড়িতে যেভাবে দুর্ঘটনা ঘটছে, যে পরিমাণ মানুষ এসব দুর্ঘটনায় নিহত হন, যে পরিমাণ মানুষ বিভিন্নভাবে শারীরিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হন, এটি একটি অস্বাভাবিক ব্যাপার। এ সমস্যার সমাধান হওয়া প্রয়োজন। দেশের বহু মানুষ সঠিকভাবে চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। জনগণের অধিকার আছে তাঁদের চিকিৎসার কী হবে? এই অবস্থা থেকে উত্তরণে জনগণের প্রতিনিধিত্বশীল একটি সরকার প্রতিষ্ঠার কোনো বিকল্প নেই।’
গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদ সদস্য ও দপ্তর সম্পাদক শাকিল উজ্জামান পুলিশের কর্মঘণ্টা অনুযায়ী বেতনকাঠামো পরিবর্তনের দাবি জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ডিসি, ইউএনও বা অন্যান্য সরকারি কর্মকর্তাদের কাজের একটি নির্দিষ্ট সময় থাকে, কিন্তু পুলিশ কর্মকর্তাদের কাজের কোনো নির্দিষ্ট সময়সীমা নেই।
৬ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন মনে করেন, জুলাই সনদ ও জুলাই ঘোষণাপত্র সফলভাবে বাস্তবায়নের পরই জাতীয় নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা উচিত। আজ রোববার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের ১৯তম দিনের আলোচনার বিরতিতে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এসব কথা
৮ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদে বিদ্যমান সংরক্ষিত ৫০টি নারী আসন রাখার পক্ষে মত দিয়েছে বিএনপি। একই সঙ্গে আগামী নির্বাচনে সংসদে মোট আসনের মধ্যে পাঁচ শতাংশ আসনে নারী প্রার্থীকে মনোনয়ন দেওয়া বাধ্যতামূলক করার প্রস্তাব দিয়েছে দলটি। পরে ধারাবাহিকভাবে এই হার বাড়ানোর পক্ষে বিএনপি।
৯ ঘণ্টা আগেতারিক আদনান মুন বলেন, ‘বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে থাকা দেড় কোটির বেশি প্রবাসী বাংলাদেশির শ্রম, মেধা ও রেমিট্যান্সে বাংলাদেশ চলমান। অথচ এখনো তাঁদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে কার্যকর উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। শুধু একটি-দুটি দেশে সীমিত পাইলট প্রকল্প চালুর কথা বলা হচ্ছে, যা আমাদের জন্য অত্যন্ত হতাশাজনক।’
৯ ঘণ্টা আগে