নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সুস্থ, সুন্দর গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়তে দেবী দুর্গার মতো অন্যায়, অসত্য ও অসুন্দরের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ রোববার রাতে শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে রাজধানীর ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শনে গিয়ে তিনি এই আহ্বান জানান।
এ সময় সনাতন ধর্মাবলম্বীদের দুর্গা পূজার শুভেচ্ছা জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘দেবী দুর্গার আবির্ভাব হয়েছিল অসত্যকে পরাজিত করার জন্য। তাঁর আবির্ভাব হয়েছিল অসুন্দরের বিপরীতে সুন্দরকে প্রতিষ্ঠা করার জন্য, অন্যায়ের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার জন্য। আজকে আমাদের ঠিক একইভাবে অন্যায়ের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে, অসুন্দরের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে, অসত্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে ন্যায় প্রতিষ্ঠা করতে হবে। আমরা সুস্থ, সুন্দর গণতান্ত্রিক এক বাংলাদেশ গড়ে তুলব, সেই লক্ষে আমরা এগিয়ে যাব।’
দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে হতাশা প্রকাশ করে মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা বাংলাদেশের মানুষ ১৯৭১ সালে যুদ্ধ করেছিলাম একটি সাম্প্রদায়িক শক্তির বিরুদ্ধে, পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে। সকল ধর্মের মানুষকে নিয়ে এখানে একটা মুক্ত গণতান্ত্রিক সমাজ গড়তে, সবার অধিকার এখানে প্রতিষ্ঠিত হবে। কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে যুদ্ধ করেছিলাম। কিন্তু স্বাধীনতার ৫০ বছর পরে আমাদের মনে প্রশ্ন জাগে-আমরা কি বাংলাদেশ চেয়েছিলাম? সম্ভবত চাইনি। আমরা সত্যিকার অর্থেই এখানে একটা অসাম্প্রদায়িক ও গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ দেখতে চাই। আমরা সেই সমাজকে, সেই দেশকে নষ্ট হতে দিতে চাই না।
মির্জা ফখরুল বলেন, বিএনপি বিশ্বাস করে সব ধর্মের মানুষের অধিকার রক্ষা করে এখানে একটা অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ নির্মাণ হবে। আমরা এখানে জনগণের বাংলাদেশ নির্মাণ করব, অধিকার রক্ষার বাংলাদেশ নির্মাণ করব। আজকের দিনে এই আমাদের প্রত্যাশা।
সুস্থ, সুন্দর গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়তে দেবী দুর্গার মতো অন্যায়, অসত্য ও অসুন্দরের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ রোববার রাতে শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে রাজধানীর ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শনে গিয়ে তিনি এই আহ্বান জানান।
এ সময় সনাতন ধর্মাবলম্বীদের দুর্গা পূজার শুভেচ্ছা জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘দেবী দুর্গার আবির্ভাব হয়েছিল অসত্যকে পরাজিত করার জন্য। তাঁর আবির্ভাব হয়েছিল অসুন্দরের বিপরীতে সুন্দরকে প্রতিষ্ঠা করার জন্য, অন্যায়ের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার জন্য। আজকে আমাদের ঠিক একইভাবে অন্যায়ের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে, অসুন্দরের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে, অসত্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে ন্যায় প্রতিষ্ঠা করতে হবে। আমরা সুস্থ, সুন্দর গণতান্ত্রিক এক বাংলাদেশ গড়ে তুলব, সেই লক্ষে আমরা এগিয়ে যাব।’
দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে হতাশা প্রকাশ করে মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা বাংলাদেশের মানুষ ১৯৭১ সালে যুদ্ধ করেছিলাম একটি সাম্প্রদায়িক শক্তির বিরুদ্ধে, পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে। সকল ধর্মের মানুষকে নিয়ে এখানে একটা মুক্ত গণতান্ত্রিক সমাজ গড়তে, সবার অধিকার এখানে প্রতিষ্ঠিত হবে। কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে যুদ্ধ করেছিলাম। কিন্তু স্বাধীনতার ৫০ বছর পরে আমাদের মনে প্রশ্ন জাগে-আমরা কি বাংলাদেশ চেয়েছিলাম? সম্ভবত চাইনি। আমরা সত্যিকার অর্থেই এখানে একটা অসাম্প্রদায়িক ও গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ দেখতে চাই। আমরা সেই সমাজকে, সেই দেশকে নষ্ট হতে দিতে চাই না।
মির্জা ফখরুল বলেন, বিএনপি বিশ্বাস করে সব ধর্মের মানুষের অধিকার রক্ষা করে এখানে একটা অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ নির্মাণ হবে। আমরা এখানে জনগণের বাংলাদেশ নির্মাণ করব, অধিকার রক্ষার বাংলাদেশ নির্মাণ করব। আজকের দিনে এই আমাদের প্রত্যাশা।
জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বক্তব্যকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। এই ঘোষণার মধ্য দিয়ে নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে সৃষ্ট দোদুল্যমান অবস্থার অবসান হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ।
৬ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘আন্দোলনে শহীদ পরিবার, আহতদের ব্যাপারে স্পষ্ট কোনো নির্দেশিকা নেই। যাঁরা শহীদ হয়েছেন, এমনকি যাঁরা যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছেন, জাতির পক্ষ থেকে দাবি ছিল, তাঁদের বিভিন্ন উপাধিতে ভূষিত করার। মুক্তিযুদ্ধে যেমনটা হয়েছে। তাঁদের ভাতা দেওয়ার ঘোষণা আসা উচিত ছিল; রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা দেওয়ার ঘোষণা আসা উ
৯ ঘণ্টা আগে‘জুলাই সনদ’ প্রণয়নের জন্য গত এক বছরে সবচেয়ে সোচ্চার ছিল এনসিপি। সেই অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র পাঠের অনুষ্ঠান ছিল আজ মঙ্গলবার। শুধু তা-ই নয়, জুলাই শহীদদের সংবর্ধনাসহ গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তির দিনে রাজধানীতে একাধিক অনুষ্ঠানও চলছিল। এমন দিনে এনসিপির পাঁচজন শীর্ষ নেতাকে হঠাৎ কক্সবাজারে দেখা গেছে।
১০ ঘণ্টা আগেসংবাদ সম্মেলনে শঙ্কা প্রকাশ করে মঞ্জু বলেন, ‘এই দেশে এখনো হাসিনার প্রেতাত্মা বিদ্যমান। ভারতের প্রেতাত্মাও রয়ে গেছে। এখানে ফ্যাসিবাদ শুধু রূপ পরিবর্তন করেছে। সমঝোতার ভিত্তিতে আগামী পাঁচ বছরের জন্য জাতীয় সরকার গঠন করা সম্ভব কি না, তা এখনই ভাবতে হবে। অন্যথায় অন্তর্দলীয় বিভেদ ও পরিণতির ভার সবাইকে বহন
১৩ ঘণ্টা আগে