নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় ঐকমত্য সনদে সই করে নির্বাচন অনুষ্ঠানের দিকে যাওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘সংস্কারের যেসব বিষয়ে সব রাজনৈতিক দলের ঐকমত্য হয়েছে, সেটা জাতির সামনে প্রকাশ করলেই তো হয়ে যায়। প্রকাশ করে ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা করলে অসুবিধাটা কোথায়? প্রত্যেকটি দল তাদের মতামত জানিয়ে দিয়েছে। কাজেই কোথায় ঐকমত্য হয়েছে, তা জাতিকে জানিয়ে দিয়ে সনদ সই করে নির্বাচনের দিকে আমরা এগিয়ে যাই—পরিষ্কার কথা।’
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে জন–অধিকার পার্টি ও বাম গণতান্ত্রিক ঐক্যের সঙ্গে বিএনপির লিয়াজোঁ কমিটির সঙ্গে বৈঠক শেষে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে দলটির ভাইস চেয়ারম্যান বরকতউল্লাহ বুলুও অংশ নেন।
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের জন্য সবাই উদ্গ্রীব হয়ে আছে জানিয়ে আমীর খসরু বলেছেন, ‘কারা গণতন্ত্র চায় আর কারা চায় না—এ বিষয়গুলো জনগণকে সিদ্ধান্ত নিতে দিই আমরা। জনগণ তো বোকা না। তারা তো সবকিছু পর্যবেক্ষণ করছে।’
ডিসেম্বরে ভোট না হলে বিএনপি কী করবে, জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য বলেন, ‘কোনো কারণে চিন্তা করে লাভ নাই। ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের জন্য সবাই উদ্গ্রীব। জনগণ ভোট দেওয়ার জন্য প্রস্তুত। ভোটের জন্যই তো নির্বাচন হবে। যারা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে, তারা তো এটাই মনে করবে। ভোট হবে, নির্বাচিত হয়ে নির্বাচিত সদস্যরাই সংসদে যাবে। এটাই তো গণতন্ত্র। এটা বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কোনো কারণ তো নাই।’
সরকারের সংস্কার উদ্যোগ প্রসঙ্গে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘নির্বাচন হচ্ছে মানুষের ভোটাধিকারের মাধ্যমে একটি গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনা। এটা জনগণের মালিকানার বিষয়। সংস্কার হচ্ছে চলমান প্রক্রিয়া এবং নির্বাচনের পরেও আরও অনেক সংস্কার হতে থাকবে। তারপরেও সংস্কারের যেসব বিষয়ে সব রাজনৈতিক দলের ঐকমত্য হয়েছে, সেটা জাতির সামনে প্রকাশ করলেই তো হয়ে যায়। প্রকাশ করে ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা করলে অসুবিধাটা কোথায়? প্রত্যেকটি দল তাদের মতামত জানিয়ে দিয়েছে। কাজেই কোথায় ঐকমত্য হয়েছে, তা জাতিকে জানিয়ে দিয়ে সনদ সই করে নির্বাচনের দিকে আমরা এগিয়ে যাই—পরিষ্কার কথা।’
এ সময় জন–অধিকার পার্টির সভাপতি ইসমাইল হোসেন সম্রাট বলেন, আজকের আলোচনায় দুটি বিষয় গুরুত্ব পেয়েছে। একটি সংস্কার আরেকটি নির্বাচন। বাংলাদেশকে স্থিতিশীল রাষ্ট্র হিসেবে গড়তে এই মুহূর্তে জনপ্রতিনিধিত্বশীল সরকার দরকার। এ জন্য একটি নির্বাচন দরকার। গত আট মাসে সরকার অনেক সমস্যা সমাধান করতে ব্যর্থ হয়েছে। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন খুব দরকার। এই মুহূর্তে গণতান্ত্রিক সরকার খুব করে দরকার। সরকার আন্তরিক হলে ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব।
বাম গণতান্ত্রিক ঐক্যের সমন্বয়ক আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। সংস্কার চলতে থাকবে। সংস্কার করতে গিয়ে তো আমরা গণতন্ত্রের টুটি চেপে ধরতে পারি না। ফ্যাসিস্ট হটানোর পরেও ভোটের জন্য যদি বছরের পর বছর অপেক্ষা করতে হয়, তাহলে কবে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে, সেটাই প্রশ্ন।’
জাতীয় ঐকমত্য সনদে সই করে নির্বাচন অনুষ্ঠানের দিকে যাওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘সংস্কারের যেসব বিষয়ে সব রাজনৈতিক দলের ঐকমত্য হয়েছে, সেটা জাতির সামনে প্রকাশ করলেই তো হয়ে যায়। প্রকাশ করে ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা করলে অসুবিধাটা কোথায়? প্রত্যেকটি দল তাদের মতামত জানিয়ে দিয়েছে। কাজেই কোথায় ঐকমত্য হয়েছে, তা জাতিকে জানিয়ে দিয়ে সনদ সই করে নির্বাচনের দিকে আমরা এগিয়ে যাই—পরিষ্কার কথা।’
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে জন–অধিকার পার্টি ও বাম গণতান্ত্রিক ঐক্যের সঙ্গে বিএনপির লিয়াজোঁ কমিটির সঙ্গে বৈঠক শেষে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে দলটির ভাইস চেয়ারম্যান বরকতউল্লাহ বুলুও অংশ নেন।
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের জন্য সবাই উদ্গ্রীব হয়ে আছে জানিয়ে আমীর খসরু বলেছেন, ‘কারা গণতন্ত্র চায় আর কারা চায় না—এ বিষয়গুলো জনগণকে সিদ্ধান্ত নিতে দিই আমরা। জনগণ তো বোকা না। তারা তো সবকিছু পর্যবেক্ষণ করছে।’
ডিসেম্বরে ভোট না হলে বিএনপি কী করবে, জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য বলেন, ‘কোনো কারণে চিন্তা করে লাভ নাই। ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের জন্য সবাই উদ্গ্রীব। জনগণ ভোট দেওয়ার জন্য প্রস্তুত। ভোটের জন্যই তো নির্বাচন হবে। যারা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে, তারা তো এটাই মনে করবে। ভোট হবে, নির্বাচিত হয়ে নির্বাচিত সদস্যরাই সংসদে যাবে। এটাই তো গণতন্ত্র। এটা বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কোনো কারণ তো নাই।’
সরকারের সংস্কার উদ্যোগ প্রসঙ্গে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘নির্বাচন হচ্ছে মানুষের ভোটাধিকারের মাধ্যমে একটি গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনা। এটা জনগণের মালিকানার বিষয়। সংস্কার হচ্ছে চলমান প্রক্রিয়া এবং নির্বাচনের পরেও আরও অনেক সংস্কার হতে থাকবে। তারপরেও সংস্কারের যেসব বিষয়ে সব রাজনৈতিক দলের ঐকমত্য হয়েছে, সেটা জাতির সামনে প্রকাশ করলেই তো হয়ে যায়। প্রকাশ করে ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা করলে অসুবিধাটা কোথায়? প্রত্যেকটি দল তাদের মতামত জানিয়ে দিয়েছে। কাজেই কোথায় ঐকমত্য হয়েছে, তা জাতিকে জানিয়ে দিয়ে সনদ সই করে নির্বাচনের দিকে আমরা এগিয়ে যাই—পরিষ্কার কথা।’
এ সময় জন–অধিকার পার্টির সভাপতি ইসমাইল হোসেন সম্রাট বলেন, আজকের আলোচনায় দুটি বিষয় গুরুত্ব পেয়েছে। একটি সংস্কার আরেকটি নির্বাচন। বাংলাদেশকে স্থিতিশীল রাষ্ট্র হিসেবে গড়তে এই মুহূর্তে জনপ্রতিনিধিত্বশীল সরকার দরকার। এ জন্য একটি নির্বাচন দরকার। গত আট মাসে সরকার অনেক সমস্যা সমাধান করতে ব্যর্থ হয়েছে। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন খুব দরকার। এই মুহূর্তে গণতান্ত্রিক সরকার খুব করে দরকার। সরকার আন্তরিক হলে ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব।
বাম গণতান্ত্রিক ঐক্যের সমন্বয়ক আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। সংস্কার চলতে থাকবে। সংস্কার করতে গিয়ে তো আমরা গণতন্ত্রের টুটি চেপে ধরতে পারি না। ফ্যাসিস্ট হটানোর পরেও ভোটের জন্য যদি বছরের পর বছর অপেক্ষা করতে হয়, তাহলে কবে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে, সেটাই প্রশ্ন।’
জনগণের ম্যান্ডেট ছাড়া কোনো পরিবর্তনই ‘টেকসই’ হবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘আমি স্পষ্ট করে বলতে চাই, কোনো পরিবর্তন টেকসই হবে না, যদি জনগণের ম্যান্ডেট না থাকে। ১০ জন লোক ঢাকায় বসে বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য নির্ধারণ করতে পারবে না।’
৫ ঘণ্টা আগেফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন ঠেকাতে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ ব্যাপারে দলের নেতা-কর্মীসহ দেশবাসীকে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেছেন, নির্বাচনের জন্য একটি ইতিবাচক পরিবেশ সৃষ্টি হলেও পরিকল্পিতভাবে তা ব্যর্থ করার চেষ্টা চলছে। ফেব্রুয়ারির
৬ ঘণ্টা আগেজিয়াউর রহমান কাদের নিয়ে দল গঠন করেছেন জানেন? শাহ আজিজ। তিনি ছিলেন এক নম্বর রাজাকার। জিয়াউর রহমান তাঁকে প্রধানমন্ত্রী বানিয়েছিলেন। অথচ আজ বিএনপি স্লোগান দেয়, এই দেশে রাজাকার থাকবে না! কী আজিব জাহেল! আওয়ামী লীগের বিএনপির ওপর ক্ষোভটাই ছিল—জিয়াউর রহমান রাজাকারকে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন।
৬ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় দলটির কর্মকাণ্ড নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। গোপালগঞ্জে হামলার ঘটনার প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেছেন, ‘আমরা প্রত্যাশা করি নাই ফ্যাসিবাদী পতিত শক্তি গোপালগঞ্জে হোক আর যেখানে হোক, গণ-অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর
৭ ঘণ্টা আগে