নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠিত না হলে ধর্মীয় মৌলবাদীদের উত্থান হবে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অবসরপ্রাপ্ত) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ। আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে ভয়েস ফর ডেমোক্রেসি অ্যান্ড ভোটার রাইটস আয়োজিত ‘দ্বিকক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্ট: প্রেক্ষিত বাংলাদেশ’ শীর্ষক সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
হাফিজ উদ্দিন বলেন, ‘আমরা যারা আধুনিক রাজনীতি করি, যারা বাংলাদেশকে একটি উন্নত রাষ্ট্র হিসেবে দেখতে চাই, আমরা যদি ব্যর্থ হই, তাহলে এ দেশে ধর্মীয় মৌলবাদের উত্থান হবে। ভারতে হয়েছে হিন্দুত্ববাদীদের উত্থান আর বাংলাদেশে যদি সুশাসন না দেওয়া যায় তাহলে এখানে ধর্মীয় মৌলবাদের উত্থান হবে।’
হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বলেন, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা আন্দোলনে যদি সফল হই এবং বর্তমান বিরোধী দল যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে কীভাবে দেশ পরিচালনা করব—এ বিষয়ে আলোচনা করা দরকার। একই সঙ্গে লিখিত একটা চুক্তি হওয়া উচিত যে প্রকৃতভাবে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে। জনগণ সুস্থভাবে জীবন যাপন করতে পারবে। বিচার বিভাগ স্বাধীন থাকবে। দেশ থেকে টাকা পাচার হবে না। আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থা গড়ে তোলা হবে।
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বলেন, দেশের সব বিরোধী দল যদি ঐক্যবদ্ধ হতে না পারে এবং ভবিষ্যতে এই রাষ্ট্র কীভাবে চলবে সেই রূপরেখা প্রণয়ন করতে ব্যর্থ হয়, তাহলে কি এই আওয়ামী লীগ সরকার চিরকাল ক্ষমতায় থাকবে? তারাও থাকবে না। বাংলাদেশের মানুষ যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছে। এখন চুপ করে থাকলেও আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তুলবে তারা। হয়তো এই আন্দোলনের সুফল এই তথাকথিত রাজনৈতিক দলগুলো পাবে না। তখন ধর্মীয় মৌলবাদের উত্থান হবে এ দেশে।
আয়োজক সংগঠনের আহ্বায়ক মোস্তফা কামালের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক নুরুল আমিন ব্যাপারী, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আব্দুল লতিফ মাসুম প্রমুখ।
বাংলাদেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠিত না হলে ধর্মীয় মৌলবাদীদের উত্থান হবে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অবসরপ্রাপ্ত) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ। আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে ভয়েস ফর ডেমোক্রেসি অ্যান্ড ভোটার রাইটস আয়োজিত ‘দ্বিকক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্ট: প্রেক্ষিত বাংলাদেশ’ শীর্ষক সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
হাফিজ উদ্দিন বলেন, ‘আমরা যারা আধুনিক রাজনীতি করি, যারা বাংলাদেশকে একটি উন্নত রাষ্ট্র হিসেবে দেখতে চাই, আমরা যদি ব্যর্থ হই, তাহলে এ দেশে ধর্মীয় মৌলবাদের উত্থান হবে। ভারতে হয়েছে হিন্দুত্ববাদীদের উত্থান আর বাংলাদেশে যদি সুশাসন না দেওয়া যায় তাহলে এখানে ধর্মীয় মৌলবাদের উত্থান হবে।’
হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বলেন, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা আন্দোলনে যদি সফল হই এবং বর্তমান বিরোধী দল যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে কীভাবে দেশ পরিচালনা করব—এ বিষয়ে আলোচনা করা দরকার। একই সঙ্গে লিখিত একটা চুক্তি হওয়া উচিত যে প্রকৃতভাবে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে। জনগণ সুস্থভাবে জীবন যাপন করতে পারবে। বিচার বিভাগ স্বাধীন থাকবে। দেশ থেকে টাকা পাচার হবে না। আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থা গড়ে তোলা হবে।
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বলেন, দেশের সব বিরোধী দল যদি ঐক্যবদ্ধ হতে না পারে এবং ভবিষ্যতে এই রাষ্ট্র কীভাবে চলবে সেই রূপরেখা প্রণয়ন করতে ব্যর্থ হয়, তাহলে কি এই আওয়ামী লীগ সরকার চিরকাল ক্ষমতায় থাকবে? তারাও থাকবে না। বাংলাদেশের মানুষ যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছে। এখন চুপ করে থাকলেও আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তুলবে তারা। হয়তো এই আন্দোলনের সুফল এই তথাকথিত রাজনৈতিক দলগুলো পাবে না। তখন ধর্মীয় মৌলবাদের উত্থান হবে এ দেশে।
আয়োজক সংগঠনের আহ্বায়ক মোস্তফা কামালের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক নুরুল আমিন ব্যাপারী, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আব্দুল লতিফ মাসুম প্রমুখ।
শফিকুর রহমান বলেন, ‘দুর্নীতি আমাদের সংস্কৃতি নয়, চাঁদাবাজি আমাদের সংস্কৃতি নয়, দখলদারি আমাদের সংস্কৃতি নয়। যে দল তার কর্মীদের এভাবে গড়ে তুলতে পেরেছে, সেই দলের হাতে দেশ এলে ইনশা আল্লাহ দেশ গড়ে তুলতে পারবে। যে দল তার কর্মীদের সামাল দিতে পারছে না বা পারবে না, সে দলের হাতে বাংলাদেশের একজন মানুষও নিরাপদ
৮ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘আমাদের লড়াই শেষ হয়নি। আমাদের লড়াই মুজিববাদ ও ফ্যাসিবাদ বন্দোবস্তের বিরুদ্ধে জুলাই-আগস্টে শুরু করেছিলাম। আমরা নতুন বাংলাদেশ চেয়েছিলাম। সেই লড়াই এখনো শেষ হয়নি। কারণ, আমরা আমাদের কাঙ্ক্ষিত নতুন বাংলাদেশ পাইনি। জনগণের পাশে আমাদের আবারও দাঁড়াতে হবে। এলাকায় এলাকায় যে দুর্বৃত্তায়নের
৮ ঘণ্টা আগে‘আমরা খবর পাচ্ছি, যাঁরা এনসিপিতে যোগ দিতে চান, তাঁদের বিভিন্নভাবে ভয় দেখানো হচ্ছে। ওপরে আল্লাহ, নিচে মাটি, জালিমের শাসনের কবর হয়েছে। এনসিপির কোনো নেতা-কর্মীর দিকে চোখ তুলে তাকাবেন না। আমরা গণতন্ত্র উত্তরণের জন্য একটি রাজনৈতিক দল। আরেকটি রাজনৈতিক দলকে সহযোগিতা করব। কিন্তু পরশ্রীকাতরতা ও হিংসার রাজনীত
৯ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, আগামী ৫ আগস্টের মধ্যে জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করা হবে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সব সময় ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। এখানকার সাহসী সন্তানেরা বারবার রক্ত দিয়েছেন, জীবন দিয়েছেন।
১০ ঘণ্টা আগে