নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আসন্ন পাঁচ সিটি করপোরেশন নির্বাচনকে ‘প্রহসনের নির্বাচন’ আখ্যা দিয়ে এসব নির্বাচনে অংশ নেবে না বলে জানিয়েছে বাম গণতান্ত্রিক জোট। ছয় দলের সমন্বয়ে গড়া এ জোট একই সঙ্গে দেশের অন্য দলকেও এই নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার সেগুনবাগিচার বাসদ কার্যালয়ে বাম গণতান্ত্রিক জোট কেন্দ্রীয় পরিচালনা পরিষদের এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বাম জোটের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক ও বাসদের সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন সিপিবির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স, বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগের সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য অধ্যাপক আব্দুস সাত্তার, বাসদের (মার্ক্সবাদী) সমন্বয়ক মাসুদ রানা, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির কেন্দ্রীয় সদস্য শহীদুল ইসলাম সবুজ ও বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক পার্টির নির্বাহী সভাপতি আব্দুল আলী।
বাম গণতান্ত্রিক জোট কেন্দ্রীয় পরিচালনা পরিষদের অন্যতম সদস্য ও বাসদের কেন্দ্রীয় সহকারী সাধারণ সম্পাদক রাজেকুজ্জামান রতন জানিয়েছেন, বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে যখন বাম জোটসহ সব বিরোধী দল ফ্যাসিবাদী সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় তদারকি সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলন করছে, তখন জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রহসনের সিটি করপোরেশন নির্বাচনে অংশ নিলে জনগণকে বিভ্রান্ত করা হবে। ফলে সরকার ও নির্বাচন কমিশন আয়োজিত যেকোনো নির্বাচনকে বৈধতা দেওয়া কোনো মতেই সমীচীন হবে না। তাই বাম জোট আসন্ন পাঁচ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
দেশবাসী ও অন্য দলের প্রতি প্রহসনের সিটি নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘বর্তমান আওয়ামী ফ্যাসিবাদী সরকারের উচ্ছেদ ও নির্দলীয় তদারকি সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠান, সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতি চালু, নির্বাচন ব্যবস্থার আমূল সংস্কারসহ ভোট, ভাত ও গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে শামিল হওয়ার জন্য বাম গণতান্ত্রিক জোট আহ্বান জানিয়েছে।’
সভার প্রস্তাবে বলা হয়, তথাকথিত সার্চ কমিটির মাধ্যমে অনুগত নির্বাচন কমিশন নিয়োগের পর বহু বাগাড়ম্বর করলেও তারা স্থানীয় সরকার ও জাতীয় সংসদের উপনির্বাচনগুলোতে সুষ্ঠু ভোট অনুষ্ঠানে উপর্যুপরি ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে।
সভায় বক্তারা বলেন, কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোট গণনার সময় রিটার্নিং অফিসারের কাছে একটি টেলিফোন কল যাওয়ার পর ভোট গণনা কিছুক্ষণ স্থগিত রাখা ও ফলাফল পাল্টে যাওয়া নিয়ে জনমনে বর্তমান কমিশনের প্রতি অনাস্থা সৃষ্টি হয়েছে। চট্টগ্রামে ইভিএম মেশিন বুথের বাইরে নিয়ে যাওয়া, গাইবান্ধা উপনির্বাচনে বুথে ডাকাত চিহ্নিত করার পর ভোট স্থগিত করা হলেও কাউকে বিচারের মুখে এনে শাস্তি দিতে না পারা, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় উকিল সাত্তার মার্কা নির্বাচন প্রমাণ করেছে দলীয় সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত স্থানীয় ও জাতীয় নির্বাচন মোটেও অবাধ ও নিরপেক্ষভাবে সম্পন্ন করা কমিশনের পক্ষে সম্ভব নয়।
আসন্ন পাঁচ সিটি করপোরেশন নির্বাচনকে ‘প্রহসনের নির্বাচন’ আখ্যা দিয়ে এসব নির্বাচনে অংশ নেবে না বলে জানিয়েছে বাম গণতান্ত্রিক জোট। ছয় দলের সমন্বয়ে গড়া এ জোট একই সঙ্গে দেশের অন্য দলকেও এই নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার সেগুনবাগিচার বাসদ কার্যালয়ে বাম গণতান্ত্রিক জোট কেন্দ্রীয় পরিচালনা পরিষদের এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বাম জোটের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক ও বাসদের সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন সিপিবির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স, বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগের সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য অধ্যাপক আব্দুস সাত্তার, বাসদের (মার্ক্সবাদী) সমন্বয়ক মাসুদ রানা, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির কেন্দ্রীয় সদস্য শহীদুল ইসলাম সবুজ ও বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক পার্টির নির্বাহী সভাপতি আব্দুল আলী।
বাম গণতান্ত্রিক জোট কেন্দ্রীয় পরিচালনা পরিষদের অন্যতম সদস্য ও বাসদের কেন্দ্রীয় সহকারী সাধারণ সম্পাদক রাজেকুজ্জামান রতন জানিয়েছেন, বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে যখন বাম জোটসহ সব বিরোধী দল ফ্যাসিবাদী সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় তদারকি সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলন করছে, তখন জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রহসনের সিটি করপোরেশন নির্বাচনে অংশ নিলে জনগণকে বিভ্রান্ত করা হবে। ফলে সরকার ও নির্বাচন কমিশন আয়োজিত যেকোনো নির্বাচনকে বৈধতা দেওয়া কোনো মতেই সমীচীন হবে না। তাই বাম জোট আসন্ন পাঁচ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
দেশবাসী ও অন্য দলের প্রতি প্রহসনের সিটি নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘বর্তমান আওয়ামী ফ্যাসিবাদী সরকারের উচ্ছেদ ও নির্দলীয় তদারকি সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠান, সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতি চালু, নির্বাচন ব্যবস্থার আমূল সংস্কারসহ ভোট, ভাত ও গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে শামিল হওয়ার জন্য বাম গণতান্ত্রিক জোট আহ্বান জানিয়েছে।’
সভার প্রস্তাবে বলা হয়, তথাকথিত সার্চ কমিটির মাধ্যমে অনুগত নির্বাচন কমিশন নিয়োগের পর বহু বাগাড়ম্বর করলেও তারা স্থানীয় সরকার ও জাতীয় সংসদের উপনির্বাচনগুলোতে সুষ্ঠু ভোট অনুষ্ঠানে উপর্যুপরি ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে।
সভায় বক্তারা বলেন, কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোট গণনার সময় রিটার্নিং অফিসারের কাছে একটি টেলিফোন কল যাওয়ার পর ভোট গণনা কিছুক্ষণ স্থগিত রাখা ও ফলাফল পাল্টে যাওয়া নিয়ে জনমনে বর্তমান কমিশনের প্রতি অনাস্থা সৃষ্টি হয়েছে। চট্টগ্রামে ইভিএম মেশিন বুথের বাইরে নিয়ে যাওয়া, গাইবান্ধা উপনির্বাচনে বুথে ডাকাত চিহ্নিত করার পর ভোট স্থগিত করা হলেও কাউকে বিচারের মুখে এনে শাস্তি দিতে না পারা, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় উকিল সাত্তার মার্কা নির্বাচন প্রমাণ করেছে দলীয় সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত স্থানীয় ও জাতীয় নির্বাচন মোটেও অবাধ ও নিরপেক্ষভাবে সম্পন্ন করা কমিশনের পক্ষে সম্ভব নয়।
শফিকুর রহমান বলেন, ‘দুর্নীতি আমাদের সংস্কৃতি নয়, চাঁদাবাজি আমাদের সংস্কৃতি নয়, দখলদারি আমাদের সংস্কৃতি নয়। যে দল তার কর্মীদের এভাবে গড়ে তুলতে পেরেছে, সেই দলের হাতে দেশ এলে ইনশা আল্লাহ দেশ গড়ে তুলতে পারবে। যে দল তার কর্মীদের সামাল দিতে পারছে না বা পারবে না, সে দলের হাতে বাংলাদেশের একজন মানুষও নিরাপদ
১২ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘আমাদের লড়াই শেষ হয়নি। আমাদের লড়াই মুজিববাদ ও ফ্যাসিবাদ বন্দোবস্তের বিরুদ্ধে জুলাই-আগস্টে শুরু করেছিলাম। আমরা নতুন বাংলাদেশ চেয়েছিলাম। সেই লড়াই এখনো শেষ হয়নি। কারণ, আমরা আমাদের কাঙ্ক্ষিত নতুন বাংলাদেশ পাইনি। জনগণের পাশে আমাদের আবারও দাঁড়াতে হবে। এলাকায় এলাকায় যে দুর্বৃত্তায়নের
১৩ ঘণ্টা আগে‘আমরা খবর পাচ্ছি, যাঁরা এনসিপিতে যোগ দিতে চান, তাঁদের বিভিন্নভাবে ভয় দেখানো হচ্ছে। ওপরে আল্লাহ, নিচে মাটি, জালিমের শাসনের কবর হয়েছে। এনসিপির কোনো নেতা-কর্মীর দিকে চোখ তুলে তাকাবেন না। আমরা গণতন্ত্র উত্তরণের জন্য একটি রাজনৈতিক দল। আরেকটি রাজনৈতিক দলকে সহযোগিতা করব। কিন্তু পরশ্রীকাতরতা ও হিংসার রাজনীত
১৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, আগামী ৫ আগস্টের মধ্যে জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করা হবে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সব সময় ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। এখানকার সাহসী সন্তানেরা বারবার রক্ত দিয়েছেন, জীবন দিয়েছেন।
১৫ ঘণ্টা আগে