নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্রব্যমূল্যের ক্রমাগত ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে সারা দেশে চলছে বাম গণতান্ত্রিক জোটের অর্ধদিবস হরতাল। হরতাল সফল করতে সকাল ৬টায় পল্টন মোড় থেকে দলটি মিছিল বের করে। মিছিল গুলিস্তান, জিরো পয়েন্ট, বিজয় নগর মোড়সহ বিভিন্ন স্থান প্রদক্ষিণ করে পল্টন মোড়ে এসে অবস্থান নেয়। অবস্থান থেকে বাম গণতান্ত্রিক জোটের সমন্বয়ক সাইফুল হক জানিয়েছেন, সারা দেশে হরতাল পালনের সময় ২০ জন নেতা কর্মীকে আটক করেছে পুলিশ।
বাম গণতান্ত্রিক জোটের সমন্বয়ক ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘জনদাবির এই হরতালে জনগণ ব্যাপক সমর্থন জানিয়েছে। এই হরতাল ইতিমধ্যে মানুষের মন জয় করেছে। এই হরতাল জনদাবির হরতাল। মানুষকে বাঁচানোর হরতাল। আমাদের নেতা কর্মীরা জনগণকে সঙ্গে নিয়ে সকাল ৬টা থেকে এই হরতাল পালন করছে। হরতাল পালনের সময় সারা দেশ থেকে আমাদের ২০ এর অধিক নেতা কর্মীদের আটক করা হয়েছে বলে আমরা জানতে পেরেছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আজ সকাল থেকে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, গাইবান্ধা, খুলনা, ঠাকুরগাঁও, চট্টগ্রাম, গাজিপুরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে হরতাল সমর্থনকারীদের পুলিশ বাধা দিচ্ছে এবং দফায় দফায় হামলা করছে।’
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, ‘হরতালে জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ দেখে সরকার ভীত হয়ে সারা দেশে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে। কিন্তু এই ত্রাসকে উপেক্ষা করে এই হরতাল জনগণের হরতালে পরিণত হয়েছে। হামলা, হুমকি, গ্রেপ্তার উপেক্ষা করে জনগণ যে গণ রায় ঘোষণা করেছে আমরা আশা করি সরকার তার প্রতি সম্মান দেখিয়ে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ভূমিকা রাখবে।’
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘অধিকাংশ রাজনৈতিক দল ও মানুষ এই হরতালকে সমর্থন জানিয়েছে। জনগণের মধ্যে একটা বিরাট ঐক্য তৈরি হচ্ছে। শ্রমজীবী মানুষ, কর্মজীবীরা নিজেদের প্রয়োজনে হরতালের সমর্থনে রাস্তায় নেমেছে। এতে সরকারের পায়ের তলার মাটি ইতিমধ্যে সড়ে গিয়েছে।’
হরতাল বা গণতান্ত্রিক কর্মসূচিতে পুলিশ কেন বাঁধা দিচ্ছে এমন প্রশ্নের জবাবে মতিঝিল বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. আ. আহাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ বিষয়ে এখনই কোন বক্তব্য দিতে পারবো না।’
এদিকে হরতাল চললেও রাজধানীতে যান চলাচল প্রায় স্বাভাবিক রয়েছে। তবে মোহাম্মদপুর, মিরপুর, শাহবাগ, শান্তিনগরে হরতালের সমর্থনে বামদলগুলোর সমর্থকেরা অবস্থান নেয়। এসময় তাঁরা হরতালের সমর্থনে বিভিন্ন ধরনের স্লোগান দেয়।
সকাল পৌনে ৭টার দিকে টায়ার জ্বালিয়ে ও রাস্তার পাশের ব্যানার-পোস্টারে অগ্নিসংযোগ করে ব্যারিকেড তৈরি করে গণতান্ত্রিক জোটের ছাত্র সংগঠনের নেতা-কর্মীরা।
এর আগে নিত্যপণ্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে গত ১১ মার্চ সকালে পুরানা পল্টনে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) কেন্দ্রীয় কার্যালয় মুক্তিভবনের হলরুমে এক সংবাদ সম্মেলনে হরতাল কর্মসূচি ঘোষণা করে দলটি।
দ্রব্যমূল্যের ক্রমাগত ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে সারা দেশে চলছে বাম গণতান্ত্রিক জোটের অর্ধদিবস হরতাল। হরতাল সফল করতে সকাল ৬টায় পল্টন মোড় থেকে দলটি মিছিল বের করে। মিছিল গুলিস্তান, জিরো পয়েন্ট, বিজয় নগর মোড়সহ বিভিন্ন স্থান প্রদক্ষিণ করে পল্টন মোড়ে এসে অবস্থান নেয়। অবস্থান থেকে বাম গণতান্ত্রিক জোটের সমন্বয়ক সাইফুল হক জানিয়েছেন, সারা দেশে হরতাল পালনের সময় ২০ জন নেতা কর্মীকে আটক করেছে পুলিশ।
বাম গণতান্ত্রিক জোটের সমন্বয়ক ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘জনদাবির এই হরতালে জনগণ ব্যাপক সমর্থন জানিয়েছে। এই হরতাল ইতিমধ্যে মানুষের মন জয় করেছে। এই হরতাল জনদাবির হরতাল। মানুষকে বাঁচানোর হরতাল। আমাদের নেতা কর্মীরা জনগণকে সঙ্গে নিয়ে সকাল ৬টা থেকে এই হরতাল পালন করছে। হরতাল পালনের সময় সারা দেশ থেকে আমাদের ২০ এর অধিক নেতা কর্মীদের আটক করা হয়েছে বলে আমরা জানতে পেরেছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আজ সকাল থেকে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, গাইবান্ধা, খুলনা, ঠাকুরগাঁও, চট্টগ্রাম, গাজিপুরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে হরতাল সমর্থনকারীদের পুলিশ বাধা দিচ্ছে এবং দফায় দফায় হামলা করছে।’
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, ‘হরতালে জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ দেখে সরকার ভীত হয়ে সারা দেশে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে। কিন্তু এই ত্রাসকে উপেক্ষা করে এই হরতাল জনগণের হরতালে পরিণত হয়েছে। হামলা, হুমকি, গ্রেপ্তার উপেক্ষা করে জনগণ যে গণ রায় ঘোষণা করেছে আমরা আশা করি সরকার তার প্রতি সম্মান দেখিয়ে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ভূমিকা রাখবে।’
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘অধিকাংশ রাজনৈতিক দল ও মানুষ এই হরতালকে সমর্থন জানিয়েছে। জনগণের মধ্যে একটা বিরাট ঐক্য তৈরি হচ্ছে। শ্রমজীবী মানুষ, কর্মজীবীরা নিজেদের প্রয়োজনে হরতালের সমর্থনে রাস্তায় নেমেছে। এতে সরকারের পায়ের তলার মাটি ইতিমধ্যে সড়ে গিয়েছে।’
হরতাল বা গণতান্ত্রিক কর্মসূচিতে পুলিশ কেন বাঁধা দিচ্ছে এমন প্রশ্নের জবাবে মতিঝিল বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. আ. আহাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ বিষয়ে এখনই কোন বক্তব্য দিতে পারবো না।’
এদিকে হরতাল চললেও রাজধানীতে যান চলাচল প্রায় স্বাভাবিক রয়েছে। তবে মোহাম্মদপুর, মিরপুর, শাহবাগ, শান্তিনগরে হরতালের সমর্থনে বামদলগুলোর সমর্থকেরা অবস্থান নেয়। এসময় তাঁরা হরতালের সমর্থনে বিভিন্ন ধরনের স্লোগান দেয়।
সকাল পৌনে ৭টার দিকে টায়ার জ্বালিয়ে ও রাস্তার পাশের ব্যানার-পোস্টারে অগ্নিসংযোগ করে ব্যারিকেড তৈরি করে গণতান্ত্রিক জোটের ছাত্র সংগঠনের নেতা-কর্মীরা।
এর আগে নিত্যপণ্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে গত ১১ মার্চ সকালে পুরানা পল্টনে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) কেন্দ্রীয় কার্যালয় মুক্তিভবনের হলরুমে এক সংবাদ সম্মেলনে হরতাল কর্মসূচি ঘোষণা করে দলটি।
বাংলাদেশের জনগণ যে পরিবর্তনের আশায় আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করেছে, সেই পথ রুদ্ধ করার চেষ্টা করলে তা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। সংগঠনটির নেতারা বলেছেন, যারা নতুন করে ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা করছে, প্রয়োজনে তাদেরও রুখে দেওয়া হবে।
৩ মিনিট আগেশফিকুর রহমান বলেন, ‘দুর্নীতি আমাদের সংস্কৃতি নয়, চাঁদাবাজি আমাদের সংস্কৃতি নয়, দখলদারি আমাদের সংস্কৃতি নয়। যে দল তার কর্মীদের এভাবে গড়ে তুলতে পেরেছে, সেই দলের হাতে দেশ এলে ইনশা আল্লাহ দেশ গড়ে তুলতে পারবে। যে দল তার কর্মীদের সামাল দিতে পারছে না বা পারবে না, সে দলের হাতে বাংলাদেশের একজন মানুষও নিরাপদ
২১ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘আমাদের লড়াই শেষ হয়নি। আমাদের লড়াই মুজিববাদ ও ফ্যাসিবাদ বন্দোবস্তের বিরুদ্ধে জুলাই-আগস্টে শুরু করেছিলাম। আমরা নতুন বাংলাদেশ চেয়েছিলাম। সেই লড়াই এখনো শেষ হয়নি। কারণ, আমরা আমাদের কাঙ্ক্ষিত নতুন বাংলাদেশ পাইনি। জনগণের পাশে আমাদের আবারও দাঁড়াতে হবে। এলাকায় এলাকায় যে দুর্বৃত্তায়নের
১ দিন আগে‘আমরা খবর পাচ্ছি, যাঁরা এনসিপিতে যোগ দিতে চান, তাঁদের বিভিন্নভাবে ভয় দেখানো হচ্ছে। ওপরে আল্লাহ, নিচে মাটি, জালিমের শাসনের কবর হয়েছে। এনসিপির কোনো নেতা-কর্মীর দিকে চোখ তুলে তাকাবেন না। আমরা গণতন্ত্র উত্তরণের জন্য একটি রাজনৈতিক দল। আরেকটি রাজনৈতিক দলকে সহযোগিতা করব। কিন্তু পরশ্রীকাতরতা ও হিংসার রাজনীত
১ দিন আগে