অনলাইন ডেস্ক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের প্রশ্নে বেশির ভাগ রাজনৈতিক দল একমত বলে জানিয়েছেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর। তিনি বলেছেন, ‘সংস্কার কমিশনের রিপোর্টগুলো নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো কিছু কথা বলেছে। বেশির ভাগ রাজনৈতিক দল এ কথা বলেছে যে, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের প্রশ্নে মোটামুটি আমরা সবাই একমত। আমরা চেয়েছিলাম আজকের মিটিং থেকে আওয়ামী লীগের বিষয়ে একটা সিদ্ধান্ত হোক।’
আজ শনিবার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর সংলাপের পর এসব কথা বলেন নুরুল হক নুর।
নুরুল হক নুর বলেন, ‘কিছু দল বোঝাতে চেয়েছে যে স্থানীয় সরকার নির্বাচন আগে হলে তৃণমূলে সংঘাত, সহিংসতা বাড়বে। আওয়ামী লীগ মাথাচাড়া দেবে। আমার মনে হয়, এটা তাদের সঠিক ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ নয়। কারণ স্থানীয় সরকার নির্বাচন এখন হলে টুকটাক ঝামেলা হবে।’
তিনি বলেন, ‘গত ৫৩ বছরের ইতিহাস আমরা দেখেছি যে, নির্বাচিত সরকার যত ফেয়ার ভোটে আসুক, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে তাঁদের প্রভাব থাকে। আমরা জানিয়েছি, ৬ মাস ধরে স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা অচল হয়ে আসে। জাতীয় নির্বাচন যদি ডিসেম্বর হয় তাহলে কিন্তু ১০ মাস বাকি আছে, তাহলে এই ১০ মাস স্থানীয় সরকার প্রতিনিধিবিহীন থাকবে কি না? এ বিষয়টি বিবেচনার জন্য আমরা আহ্বান জানিয়েছি।’
নুর বলেন, ‘প্রশাসনে ফ্যাসিবাদের দোসররা এখনো রয়েছে, ফলে ৬ মাসে সরকার কিন্তু পারফরম্যান্স করতে পারছে না। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বা উপদেষ্টার কার্যক্রমে জনমনে অসন্তুষ্টি রয়েছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ধীরগতি রয়েছে। কৃষি এবং স্বরাষ্ট্র এ রকম ভারী মিনিস্ট্রি একজনের পক্ষে চালানো সম্ভব নয়। বিদ্যুৎ, জ্বালানি, রেল, সড়ক পরিবহন—এ রকম গুরুত্বপূর্ণ তিনটি মিনিস্ট্রি একজনের পক্ষে পরিচালনা করা অসম্ভব। সে ক্ষেত্রে আমরা বলেছি, ‘রাজনীতিবিদদের ছাড়া রাষ্ট্র পরিচালনা সম্ভব নয়। যারা আগামী পাঁচ বছর রাজনীতিতে যুক্ত হবেন না, সেই শর্তে অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের নিয়ে কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ বিনির্মাণে উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠন করতে হবে।’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের প্রশ্নে বেশির ভাগ রাজনৈতিক দল একমত বলে জানিয়েছেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর। তিনি বলেছেন, ‘সংস্কার কমিশনের রিপোর্টগুলো নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো কিছু কথা বলেছে। বেশির ভাগ রাজনৈতিক দল এ কথা বলেছে যে, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের প্রশ্নে মোটামুটি আমরা সবাই একমত। আমরা চেয়েছিলাম আজকের মিটিং থেকে আওয়ামী লীগের বিষয়ে একটা সিদ্ধান্ত হোক।’
আজ শনিবার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর সংলাপের পর এসব কথা বলেন নুরুল হক নুর।
নুরুল হক নুর বলেন, ‘কিছু দল বোঝাতে চেয়েছে যে স্থানীয় সরকার নির্বাচন আগে হলে তৃণমূলে সংঘাত, সহিংসতা বাড়বে। আওয়ামী লীগ মাথাচাড়া দেবে। আমার মনে হয়, এটা তাদের সঠিক ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ নয়। কারণ স্থানীয় সরকার নির্বাচন এখন হলে টুকটাক ঝামেলা হবে।’
তিনি বলেন, ‘গত ৫৩ বছরের ইতিহাস আমরা দেখেছি যে, নির্বাচিত সরকার যত ফেয়ার ভোটে আসুক, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে তাঁদের প্রভাব থাকে। আমরা জানিয়েছি, ৬ মাস ধরে স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা অচল হয়ে আসে। জাতীয় নির্বাচন যদি ডিসেম্বর হয় তাহলে কিন্তু ১০ মাস বাকি আছে, তাহলে এই ১০ মাস স্থানীয় সরকার প্রতিনিধিবিহীন থাকবে কি না? এ বিষয়টি বিবেচনার জন্য আমরা আহ্বান জানিয়েছি।’
নুর বলেন, ‘প্রশাসনে ফ্যাসিবাদের দোসররা এখনো রয়েছে, ফলে ৬ মাসে সরকার কিন্তু পারফরম্যান্স করতে পারছে না। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বা উপদেষ্টার কার্যক্রমে জনমনে অসন্তুষ্টি রয়েছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ধীরগতি রয়েছে। কৃষি এবং স্বরাষ্ট্র এ রকম ভারী মিনিস্ট্রি একজনের পক্ষে চালানো সম্ভব নয়। বিদ্যুৎ, জ্বালানি, রেল, সড়ক পরিবহন—এ রকম গুরুত্বপূর্ণ তিনটি মিনিস্ট্রি একজনের পক্ষে পরিচালনা করা অসম্ভব। সে ক্ষেত্রে আমরা বলেছি, ‘রাজনীতিবিদদের ছাড়া রাষ্ট্র পরিচালনা সম্ভব নয়। যারা আগামী পাঁচ বছর রাজনীতিতে যুক্ত হবেন না, সেই শর্তে অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের নিয়ে কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ বিনির্মাণে উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠন করতে হবে।’
বাংলাদেশের জনগণ যে পরিবর্তনের আশায় আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করেছে, সেই পথ রুদ্ধ করার চেষ্টা করলে তা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। সংগঠনটির নেতারা বলেছেন, যারা নতুন করে ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা করছে, প্রয়োজনে তাদেরও রুখে দেওয়া হবে।
২৪ মিনিট আগেশফিকুর রহমান বলেন, ‘দুর্নীতি আমাদের সংস্কৃতি নয়, চাঁদাবাজি আমাদের সংস্কৃতি নয়, দখলদারি আমাদের সংস্কৃতি নয়। যে দল তার কর্মীদের এভাবে গড়ে তুলতে পেরেছে, সেই দলের হাতে দেশ এলে ইনশা আল্লাহ দেশ গড়ে তুলতে পারবে। যে দল তার কর্মীদের সামাল দিতে পারছে না বা পারবে না, সে দলের হাতে বাংলাদেশের একজন মানুষও নিরাপদ
১ দিন আগেনাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘আমাদের লড়াই শেষ হয়নি। আমাদের লড়াই মুজিববাদ ও ফ্যাসিবাদ বন্দোবস্তের বিরুদ্ধে জুলাই-আগস্টে শুরু করেছিলাম। আমরা নতুন বাংলাদেশ চেয়েছিলাম। সেই লড়াই এখনো শেষ হয়নি। কারণ, আমরা আমাদের কাঙ্ক্ষিত নতুন বাংলাদেশ পাইনি। জনগণের পাশে আমাদের আবারও দাঁড়াতে হবে। এলাকায় এলাকায় যে দুর্বৃত্তায়নের
১ দিন আগে‘আমরা খবর পাচ্ছি, যাঁরা এনসিপিতে যোগ দিতে চান, তাঁদের বিভিন্নভাবে ভয় দেখানো হচ্ছে। ওপরে আল্লাহ, নিচে মাটি, জালিমের শাসনের কবর হয়েছে। এনসিপির কোনো নেতা-কর্মীর দিকে চোখ তুলে তাকাবেন না। আমরা গণতন্ত্র উত্তরণের জন্য একটি রাজনৈতিক দল। আরেকটি রাজনৈতিক দলকে সহযোগিতা করব। কিন্তু পরশ্রীকাতরতা ও হিংসার রাজনীত
১ দিন আগে