নিজস্ব প্রতিবেদক
বিএনপিতে ভাঙন ধরানোর ষড়যন্ত্র চলছে বলে অভিযোগ করেছেন দলটির ভাইস চেয়ারম্যান ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি জয়নুল আবেদিন। তবে এই ষড়যন্ত্র সফল হবে না বলে সরকারকে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি।
আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। বিএনপিসহ বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে দেশব্যাপী পালিত কর্মসূচির আওতায় ঢাকা জেলা বিএনপি এই সমাবেশের আয়োজন করে।
জেলা পর্যায়ে সমাবেশ সফল করতে স্থায়ী কমিটির সদস্য, ভাইস চেয়ারম্যান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা, যুগ্ম মহাসচিব ও সম্পাদক পর্যায়ের ৭৫ নেতাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা সংশ্লিষ্ট জেলা ও মহানগরে অবস্থান করছেন।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় জয়নুল আবেদিন বলেন, ‘আমার কানে একটা কথা এসেছে, আমাদের দলের মধ্যে একটা ভাঙন ধরানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। হালুয়া রুটির লোভে কিছু লোক চলে যাবে। যদিও আমি এ ধরনের লক্ষণ দেখি না। তার পরও যা কানে শুনি তাদের উদ্দেশে বলতে চাই, আপনারা যদি হালুয়া-রুটির লোভের কারণে চলে যান, দলের সঙ্গে বেইমানি করেন, এই বেইমানদের জায়গা বাংলাদেশের মাটিতে হবে না।’
দল ভাঙনের ষড়যন্ত্রের অভিযোগ করে সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘এই দল (বিএনপি) জিয়াউর রহমানের দল, খালেদা জিয়ার দল, তারেক রহমানের দল। যত চেষ্টাই করেন, এই দলকে ভাঙা যাবে না। এই দল মচকাবে, ভাঙবে না।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ও তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদের সমালোচনা করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আন্দোলনের কী দেখেছেন? এরশাদ ৯ বছর ক্ষমতায় ছিল, তখন আমাদের দেশনেত্রীর (খালেদা জিয়া) নেতৃত্বে আন্দোলন সফল হয়েছে। কোনো ষড়যন্ত্র কাজে আসে নাই।’
সমাবেশে খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসার অনুমতি না দেওয়ায় সরকারের সমালোচনা করেন জয়নুল আবেদিন। তিনি বলেন, ‘খালেদা জিয়াকে চিকিৎসা দেওয়ার সুযোগ আইনে রয়েছে। আইনমন্ত্রীকে চ্যালেঞ্জ করছি, যদি আইনে সুযোগ না থাকে, আমি জীবনে কোনো দিন সুপ্রিম কোর্টে ওকালতি করব না। আর যদি সুযোগ থাকে, তাহলে আইনমন্ত্রীকে পদত্যাগ করতে হবে। আইনমন্ত্রী আমার চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেননি। সরকার আসলে খালেদা জিয়াকে বিনা চিকিৎসায় তিলে তিলে মেরে ফেলতে চাইছে। আমি আশা করি, এই সরকারের পতন না দেখে খালেদা জিয়ার মৃত্যু হবে না।’
গুম-খুনের চিত্র তুলে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য নিপুণ রায় চৌধুরী নেতাকর্মীদের উদ্দেশে বলেন, ‘আপনাদের দিকে দেশের মানুষ তাকিয়ে আছে। বোন তার ভাইকে হারিয়েছে, মা-বাবা তাঁর সন্তান হারিয়েছেন, স্ত্রী তাঁর স্বামীকে হারিয়েছেন, সন্তান তার বাবাকে হারিয়েছে। এসব পরিবার হারানো স্বজনেরা অপেক্ষায় পথ চেয়ে আছেন। তাঁরা আশা করে আছেন, এই সরকারের পতনের মধ্য দিয়ে স্বজনহারা পরিবার তার প্রিয় স্বজনের সন্ধান পাবেন। আমরা দুর্বার আন্দোলনের মধ্য দিয়ে সরকারের পতন ঘটিয়ে দেশে গণতন্ত্র, আইনের শাসন, ভোটাধিকার ও জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করব। এ জন্য আমাদের আরও প্রস্তুতি নিতে হবে।’
সমাবেশে ঢাকা জেলা বিএনপির সভাপতি সালাহউদ্দিন সভাপতিত্ব করেন। সাধারণ সম্পাদক খন্দকার আবু আশফাক সমাবেশ পরিচালনা করেন।
বিএনপিতে ভাঙন ধরানোর ষড়যন্ত্র চলছে বলে অভিযোগ করেছেন দলটির ভাইস চেয়ারম্যান ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি জয়নুল আবেদিন। তবে এই ষড়যন্ত্র সফল হবে না বলে সরকারকে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি।
আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। বিএনপিসহ বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে দেশব্যাপী পালিত কর্মসূচির আওতায় ঢাকা জেলা বিএনপি এই সমাবেশের আয়োজন করে।
জেলা পর্যায়ে সমাবেশ সফল করতে স্থায়ী কমিটির সদস্য, ভাইস চেয়ারম্যান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা, যুগ্ম মহাসচিব ও সম্পাদক পর্যায়ের ৭৫ নেতাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা সংশ্লিষ্ট জেলা ও মহানগরে অবস্থান করছেন।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় জয়নুল আবেদিন বলেন, ‘আমার কানে একটা কথা এসেছে, আমাদের দলের মধ্যে একটা ভাঙন ধরানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। হালুয়া রুটির লোভে কিছু লোক চলে যাবে। যদিও আমি এ ধরনের লক্ষণ দেখি না। তার পরও যা কানে শুনি তাদের উদ্দেশে বলতে চাই, আপনারা যদি হালুয়া-রুটির লোভের কারণে চলে যান, দলের সঙ্গে বেইমানি করেন, এই বেইমানদের জায়গা বাংলাদেশের মাটিতে হবে না।’
দল ভাঙনের ষড়যন্ত্রের অভিযোগ করে সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘এই দল (বিএনপি) জিয়াউর রহমানের দল, খালেদা জিয়ার দল, তারেক রহমানের দল। যত চেষ্টাই করেন, এই দলকে ভাঙা যাবে না। এই দল মচকাবে, ভাঙবে না।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ও তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদের সমালোচনা করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আন্দোলনের কী দেখেছেন? এরশাদ ৯ বছর ক্ষমতায় ছিল, তখন আমাদের দেশনেত্রীর (খালেদা জিয়া) নেতৃত্বে আন্দোলন সফল হয়েছে। কোনো ষড়যন্ত্র কাজে আসে নাই।’
সমাবেশে খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসার অনুমতি না দেওয়ায় সরকারের সমালোচনা করেন জয়নুল আবেদিন। তিনি বলেন, ‘খালেদা জিয়াকে চিকিৎসা দেওয়ার সুযোগ আইনে রয়েছে। আইনমন্ত্রীকে চ্যালেঞ্জ করছি, যদি আইনে সুযোগ না থাকে, আমি জীবনে কোনো দিন সুপ্রিম কোর্টে ওকালতি করব না। আর যদি সুযোগ থাকে, তাহলে আইনমন্ত্রীকে পদত্যাগ করতে হবে। আইনমন্ত্রী আমার চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেননি। সরকার আসলে খালেদা জিয়াকে বিনা চিকিৎসায় তিলে তিলে মেরে ফেলতে চাইছে। আমি আশা করি, এই সরকারের পতন না দেখে খালেদা জিয়ার মৃত্যু হবে না।’
গুম-খুনের চিত্র তুলে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য নিপুণ রায় চৌধুরী নেতাকর্মীদের উদ্দেশে বলেন, ‘আপনাদের দিকে দেশের মানুষ তাকিয়ে আছে। বোন তার ভাইকে হারিয়েছে, মা-বাবা তাঁর সন্তান হারিয়েছেন, স্ত্রী তাঁর স্বামীকে হারিয়েছেন, সন্তান তার বাবাকে হারিয়েছে। এসব পরিবার হারানো স্বজনেরা অপেক্ষায় পথ চেয়ে আছেন। তাঁরা আশা করে আছেন, এই সরকারের পতনের মধ্য দিয়ে স্বজনহারা পরিবার তার প্রিয় স্বজনের সন্ধান পাবেন। আমরা দুর্বার আন্দোলনের মধ্য দিয়ে সরকারের পতন ঘটিয়ে দেশে গণতন্ত্র, আইনের শাসন, ভোটাধিকার ও জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করব। এ জন্য আমাদের আরও প্রস্তুতি নিতে হবে।’
সমাবেশে ঢাকা জেলা বিএনপির সভাপতি সালাহউদ্দিন সভাপতিত্ব করেন। সাধারণ সম্পাদক খন্দকার আবু আশফাক সমাবেশ পরিচালনা করেন।
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, ‘যথাসময়ে, ঠিক সময়ে, ঘোষিত সময়ে নির্বাচন হতে হবে। ফ্যাসিবাদ নতুন করে মাথা তোলার চেষ্টা করছে। আপনারা লক্ষ্য করবেন, দেশের ভেতরে-বাইরে ফ্যাসিবাদ ও তার দোসররা যেভাবে বিভিন্ন মিডিয়ায় কথা বলছেন, চলাফেরা করছেন, ইঙ্গিত দিচ্ছেন—সেটা গণতন্ত্রের জন্য অশুভ।’
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ যখন জামায়াতে ইসলামীকে রাজনীতিতে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে, আমি তার প্রতিবাদ করেছি। একইভাবে এখন বলছি, আওয়ামী লীগকে বাদ দিয়ে নির্বাচন করলে তা গ্রহণযোগ্য হবে না।’
১৭ ঘণ্টা আগেস্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা পদে ইস্তফা দেওয়ার পর রাজনীতিতে যুক্ত হয়ে জাতীয় নির্বাচনে প্রার্থী হবেন কি না, তা অবশ্য টক শোতে স্পষ্ট করেননি গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ। একই সঙ্গে গণ-অভ্যুত্থানের ছাত্রনেতাদের নিয়
১৮ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদের আইনগত ভিত্তি দেওয়া ছাড়া বিদেশিদের দ্বারা কোনো পাতানো নির্বাচনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী অংশ নেবে না বলে মন্তব্য করেছেন দলটির কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজ বুধবার (১৩ আগস্ট) বিকেলে রাজধানীর বিজয়নগর সড়কে এক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তেব্য তিনি এ কথা বলেন।
১৯ ঘণ্টা আগে