নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, ‘যথাসময়ে, ঠিক সময়ে, ঘোষিত সময়ে নির্বাচন হতে হবে। ফ্যাসিবাদ নতুন করে মাথা তোলার চেষ্টা করছে। আপনারা লক্ষ্য করবেন, দেশের ভেতরে-বাইরে ফ্যাসিবাদ ও তার দোসররা যেভাবে বিভিন্ন মিডিয়ায় কথা বলছেন, চলাফেরা করছেন, ইঙ্গিত দিচ্ছেন—সেটা গণতন্ত্রের জন্য অশুভ।’
আজ বৃহস্পতিবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অপরাজেয় বাংলাদেশ আয়োজিত জাতীয় সংসদ নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে এক প্রতীকী যুব সমাবেশে এসব কথা বলেন দুদু।
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘স্বৈরতন্ত্রের পতন হয়েছে, তার মানে এই নয় যে, আমরা সবকিছু অর্জন করে ফেলেছি। স্বৈরতন্ত্রের পতন হয়েছে গণতন্ত্রের লক্ষ্যে, মুক্তি, স্বাধীনতা ও অধিকারের লক্ষ্যে। সেই অধিকার, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ছাড়া আমরা ফিরে পাব না। গণতন্ত্র উত্তরণের জন্য একটি সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের দরকার। সেই নির্বাচন ঘোষিত হয়েছে আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে। জনগণ উল্লসিত। জনগণ প্রত্যাশা করে, ফেব্রুয়ারির মধ্য নির্বাচন হতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস বলেছেন, একটি ঐতিহাসিক নির্বাচন ফেব্রুয়ারি মাসেই করতে চান। এ জন্য আমরা সবাই ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি মাসের নির্বাচনের কথা মেনে নিয়েছি। তবে সতর্ক থাকতে হবে। এই ফেব্রুয়ারি মাস যেন কোনোভাবে ক্রস না করে।’
বিএনপির এই ভাইস চেয়ারম্যান আরও বলেন, ‘গত তিনটা নির্বাচনে শেখ হাসিনা গণতন্ত্রকে কবরস্থ করেছে। শুধু গণতন্ত্র কবরস্থ করেনি, এই মহিলা গণহত্যা করেছে, ছেলে-মেয়েদের হত্যা করেছে। আমাদের সম্পদ লুণ্ঠন করে বিদেশে পাচার করেছে। গণহত্যার বিচার ও টাকা ফেরত আনা চলমান প্রক্রিয়া। এই চলমান প্রক্রিয়ার মধ্যেই নির্বাচন হতে হবে, নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে।’
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘গণতন্ত্র ও নির্বাচন নিয়ে যদি কেউ টালবাহানা করে, তাহলে বুঝতে হবে—তারা স্বৈরতন্ত্র ও ফ্যাসিস্টদের ফিরিয়ে আনতে চাচ্ছে। এ জন্য আমাদের সাবধান থাকতে হবে। গত ১৬ বছর তারেক রহমান নেতৃত্ব দিয়ে দেশ থেকে ফ্যাসিবাদ মুক্ত করেছে। তাঁর নেতৃত্বে আমরা নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চাই। আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নেতৃত্ব। তাহলে আমাদের আগত কাজ শেষ করতে পারব।’
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন—অপরাজেয় বাংলাদেশের সহসভাপতি এমএ আজাদ চয়ন। সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল হোসেন সিরাজীর সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন—বিএনপির ধর্মবিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম জামাল, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মুহাম্মদ রহমাতুল্লাহ, রহিমা শিকদার প্রমুখ।
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, ‘যথাসময়ে, ঠিক সময়ে, ঘোষিত সময়ে নির্বাচন হতে হবে। ফ্যাসিবাদ নতুন করে মাথা তোলার চেষ্টা করছে। আপনারা লক্ষ্য করবেন, দেশের ভেতরে-বাইরে ফ্যাসিবাদ ও তার দোসররা যেভাবে বিভিন্ন মিডিয়ায় কথা বলছেন, চলাফেরা করছেন, ইঙ্গিত দিচ্ছেন—সেটা গণতন্ত্রের জন্য অশুভ।’
আজ বৃহস্পতিবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অপরাজেয় বাংলাদেশ আয়োজিত জাতীয় সংসদ নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে এক প্রতীকী যুব সমাবেশে এসব কথা বলেন দুদু।
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘স্বৈরতন্ত্রের পতন হয়েছে, তার মানে এই নয় যে, আমরা সবকিছু অর্জন করে ফেলেছি। স্বৈরতন্ত্রের পতন হয়েছে গণতন্ত্রের লক্ষ্যে, মুক্তি, স্বাধীনতা ও অধিকারের লক্ষ্যে। সেই অধিকার, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ছাড়া আমরা ফিরে পাব না। গণতন্ত্র উত্তরণের জন্য একটি সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের দরকার। সেই নির্বাচন ঘোষিত হয়েছে আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে। জনগণ উল্লসিত। জনগণ প্রত্যাশা করে, ফেব্রুয়ারির মধ্য নির্বাচন হতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস বলেছেন, একটি ঐতিহাসিক নির্বাচন ফেব্রুয়ারি মাসেই করতে চান। এ জন্য আমরা সবাই ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি মাসের নির্বাচনের কথা মেনে নিয়েছি। তবে সতর্ক থাকতে হবে। এই ফেব্রুয়ারি মাস যেন কোনোভাবে ক্রস না করে।’
বিএনপির এই ভাইস চেয়ারম্যান আরও বলেন, ‘গত তিনটা নির্বাচনে শেখ হাসিনা গণতন্ত্রকে কবরস্থ করেছে। শুধু গণতন্ত্র কবরস্থ করেনি, এই মহিলা গণহত্যা করেছে, ছেলে-মেয়েদের হত্যা করেছে। আমাদের সম্পদ লুণ্ঠন করে বিদেশে পাচার করেছে। গণহত্যার বিচার ও টাকা ফেরত আনা চলমান প্রক্রিয়া। এই চলমান প্রক্রিয়ার মধ্যেই নির্বাচন হতে হবে, নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে।’
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘গণতন্ত্র ও নির্বাচন নিয়ে যদি কেউ টালবাহানা করে, তাহলে বুঝতে হবে—তারা স্বৈরতন্ত্র ও ফ্যাসিস্টদের ফিরিয়ে আনতে চাচ্ছে। এ জন্য আমাদের সাবধান থাকতে হবে। গত ১৬ বছর তারেক রহমান নেতৃত্ব দিয়ে দেশ থেকে ফ্যাসিবাদ মুক্ত করেছে। তাঁর নেতৃত্বে আমরা নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চাই। আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নেতৃত্ব। তাহলে আমাদের আগত কাজ শেষ করতে পারব।’
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন—অপরাজেয় বাংলাদেশের সহসভাপতি এমএ আজাদ চয়ন। সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল হোসেন সিরাজীর সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন—বিএনপির ধর্মবিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম জামাল, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মুহাম্মদ রহমাতুল্লাহ, রহিমা শিকদার প্রমুখ।
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ যখন জামায়াতে ইসলামীকে রাজনীতিতে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে, আমি তার প্রতিবাদ করেছি। একইভাবে এখন বলছি, আওয়ামী লীগকে বাদ দিয়ে নির্বাচন করলে তা গ্রহণযোগ্য হবে না।’
১৭ ঘণ্টা আগেস্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা পদে ইস্তফা দেওয়ার পর রাজনীতিতে যুক্ত হয়ে জাতীয় নির্বাচনে প্রার্থী হবেন কি না, তা অবশ্য টক শোতে স্পষ্ট করেননি গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ। একই সঙ্গে গণ-অভ্যুত্থানের ছাত্রনেতাদের নিয়
১৮ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদের আইনগত ভিত্তি দেওয়া ছাড়া বিদেশিদের দ্বারা কোনো পাতানো নির্বাচনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী অংশ নেবে না বলে মন্তব্য করেছেন দলটির কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজ বুধবার (১৩ আগস্ট) বিকেলে রাজধানীর বিজয়নগর সড়কে এক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তেব্য তিনি এ কথা বলেন।
১৯ ঘণ্টা আগেকমরেড হারুন চৌধুরী নিজেকে বাংলাদেশের সাম্যবাদী দলের (এমএল) সভাপতি দাবি করে বলেছেন, ‘দিলীপ বড়ুয়া দলের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তবে তিনি এখন কোথায় আছেন, সেই বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। আমি দলের সভাপতি।’
২০ ঘণ্টা আগে