নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গণফোরামের প্রধান উপদেষ্টার পদ থেকে ড. কামাল হোসেনকে অব্যাহতি দিয়েছে দলটির একাংশের কেন্দ্রীয় কমিটি।
আজ মঙ্গলবার ঢাকার প্রেসক্লাবে দলের একাংশের সভাপতি মোস্তফা মোহসীন মন্টুর নেতৃত্বে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণ দেওয়া হয়। এতে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন দলের এ অংশের নির্বাহী সভাপতি একেএম জগলুল হায়দার আফ্রিক।
গতকাল সোমবার থেকে ড. কামালকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে বলেও জানান জগলুল হায়দার। পাশাপাশি মো. মিজানুর রহমানকে সভাপতি পরিষদের সদস্য পদসহ দলের সাধারণ সদস্য পদ থেকেও বহিষ্কার করা হয়েছে।
লিখিত বক্তব্যে দাবি করা হয় হয়, গত ১৭ সেপ্টেম্বর প্রেসক্লাবে ড. কামাল হোসেন ও মো. মিজানুর রহমান যে কমিটি ঘোষণা করেছেন, তা সম্পূর্ণ গঠনতন্ত্র পরিপন্থী ও অগণতান্ত্রিক।
দলের এ অংশের নেতারা দাবি করেন, গণফোরামের সঙ্গে দীর্ঘ দিন সম্পর্কহীন, দল থেকে পদত্যাগকারী, বিভেদ সৃষ্টিকারী ও নিষ্ক্রিয় কিছু ব্যক্তি গণফোরাম নাম দিয়ে কমিটি করেছে। ১০১ সদস্য বিশিষ্ট ওই কমিটি অবৈধ বলেও দাবি করা হয় সংবাদ সম্মেলনে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও বলা হয়, গত বছরের ৩ ডিসেম্বর ড. কামাল হোসেনকে প্রধান উপদেষ্টা ও মো. মিজানুর রহমানকে সভাপতি পরিষদের সদস্য নির্বাচিত করা হয়। কিন্তু তারা কেউই গণফোরামের নির্বাচিত কমিটি থেকে পদত্যাগ না করে গঠনতন্ত্র পরিপন্থী ও উপ-দলীয় কমিটির মাধ্যমে আবারও সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন। এমনকি ঘোষিত ওই কমিটি নির্বাচন কমিশনের সঙ্গেও প্রতারণা করেছে বলে দাবি করেন দলের এ অংশের নেতারা। এ অবস্থায় ড. কামালকে দল থেকে অব্যাহতি ও মো. মিজানুরকে বহিষ্কারের কথা জানান তাঁরা।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন দলের এই অংশের নির্বাহী সভাপতি মহিউদ্দিন আবদুল কাদের, সভাপতি পরিষদ সদস্য আব্দুল হাসিব চৌধুরী, বীর মুক্তিযোদ্ধা খান সিদ্দিকুর রহমান, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আইয়ুব খান ফারুক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক লতিফুল বারী হামিম, ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মুহাম্মদ রওশন ইয়াজদানী, তথ্য গণমাধ্যম সম্পাদক মুহাম্মদ উল্লাহ মধু, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক মো. নাছির হোসেন, যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক তাজুল ইসলাম, মহিলা সম্পাদক নিলুফার ইয়াসমিন শাপলা, ছাত্র সম্পাদক মো. সানজিদ রহমান শুভ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি হাবিবুর রহমান বুলুসহ অন্যরা।
গণফোরামের প্রধান উপদেষ্টার পদ থেকে ড. কামাল হোসেনকে অব্যাহতি দিয়েছে দলটির একাংশের কেন্দ্রীয় কমিটি।
আজ মঙ্গলবার ঢাকার প্রেসক্লাবে দলের একাংশের সভাপতি মোস্তফা মোহসীন মন্টুর নেতৃত্বে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণ দেওয়া হয়। এতে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন দলের এ অংশের নির্বাহী সভাপতি একেএম জগলুল হায়দার আফ্রিক।
গতকাল সোমবার থেকে ড. কামালকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে বলেও জানান জগলুল হায়দার। পাশাপাশি মো. মিজানুর রহমানকে সভাপতি পরিষদের সদস্য পদসহ দলের সাধারণ সদস্য পদ থেকেও বহিষ্কার করা হয়েছে।
লিখিত বক্তব্যে দাবি করা হয় হয়, গত ১৭ সেপ্টেম্বর প্রেসক্লাবে ড. কামাল হোসেন ও মো. মিজানুর রহমান যে কমিটি ঘোষণা করেছেন, তা সম্পূর্ণ গঠনতন্ত্র পরিপন্থী ও অগণতান্ত্রিক।
দলের এ অংশের নেতারা দাবি করেন, গণফোরামের সঙ্গে দীর্ঘ দিন সম্পর্কহীন, দল থেকে পদত্যাগকারী, বিভেদ সৃষ্টিকারী ও নিষ্ক্রিয় কিছু ব্যক্তি গণফোরাম নাম দিয়ে কমিটি করেছে। ১০১ সদস্য বিশিষ্ট ওই কমিটি অবৈধ বলেও দাবি করা হয় সংবাদ সম্মেলনে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও বলা হয়, গত বছরের ৩ ডিসেম্বর ড. কামাল হোসেনকে প্রধান উপদেষ্টা ও মো. মিজানুর রহমানকে সভাপতি পরিষদের সদস্য নির্বাচিত করা হয়। কিন্তু তারা কেউই গণফোরামের নির্বাচিত কমিটি থেকে পদত্যাগ না করে গঠনতন্ত্র পরিপন্থী ও উপ-দলীয় কমিটির মাধ্যমে আবারও সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন। এমনকি ঘোষিত ওই কমিটি নির্বাচন কমিশনের সঙ্গেও প্রতারণা করেছে বলে দাবি করেন দলের এ অংশের নেতারা। এ অবস্থায় ড. কামালকে দল থেকে অব্যাহতি ও মো. মিজানুরকে বহিষ্কারের কথা জানান তাঁরা।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন দলের এই অংশের নির্বাহী সভাপতি মহিউদ্দিন আবদুল কাদের, সভাপতি পরিষদ সদস্য আব্দুল হাসিব চৌধুরী, বীর মুক্তিযোদ্ধা খান সিদ্দিকুর রহমান, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আইয়ুব খান ফারুক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক লতিফুল বারী হামিম, ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মুহাম্মদ রওশন ইয়াজদানী, তথ্য গণমাধ্যম সম্পাদক মুহাম্মদ উল্লাহ মধু, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক মো. নাছির হোসেন, যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক তাজুল ইসলাম, মহিলা সম্পাদক নিলুফার ইয়াসমিন শাপলা, ছাত্র সম্পাদক মো. সানজিদ রহমান শুভ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি হাবিবুর রহমান বুলুসহ অন্যরা।
শফিকুর রহমান বলেন, ‘দুর্নীতি আমাদের সংস্কৃতি নয়, চাঁদাবাজি আমাদের সংস্কৃতি নয়, দখলদারি আমাদের সংস্কৃতি নয়। যে দল তার কর্মীদের এভাবে গড়ে তুলতে পেরেছে, সেই দলের হাতে দেশ এলে ইনশা আল্লাহ দেশ গড়ে তুলতে পারবে। যে দল তার কর্মীদের সামাল দিতে পারছে না বা পারবে না, সে দলের হাতে বাংলাদেশের একজন মানুষও নিরাপদ
২১ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘আমাদের লড়াই শেষ হয়নি। আমাদের লড়াই মুজিববাদ ও ফ্যাসিবাদ বন্দোবস্তের বিরুদ্ধে জুলাই-আগস্টে শুরু করেছিলাম। আমরা নতুন বাংলাদেশ চেয়েছিলাম। সেই লড়াই এখনো শেষ হয়নি। কারণ, আমরা আমাদের কাঙ্ক্ষিত নতুন বাংলাদেশ পাইনি। জনগণের পাশে আমাদের আবারও দাঁড়াতে হবে। এলাকায় এলাকায় যে দুর্বৃত্তায়নের
১ দিন আগে‘আমরা খবর পাচ্ছি, যাঁরা এনসিপিতে যোগ দিতে চান, তাঁদের বিভিন্নভাবে ভয় দেখানো হচ্ছে। ওপরে আল্লাহ, নিচে মাটি, জালিমের শাসনের কবর হয়েছে। এনসিপির কোনো নেতা-কর্মীর দিকে চোখ তুলে তাকাবেন না। আমরা গণতন্ত্র উত্তরণের জন্য একটি রাজনৈতিক দল। আরেকটি রাজনৈতিক দলকে সহযোগিতা করব। কিন্তু পরশ্রীকাতরতা ও হিংসার রাজনীত
১ দিন আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, আগামী ৫ আগস্টের মধ্যে জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করা হবে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সব সময় ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। এখানকার সাহসী সন্তানেরা বারবার রক্ত দিয়েছেন, জীবন দিয়েছেন।
১ দিন আগে