নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে রাজবাড়ী-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক রেলমন্ত্রী মো. জিল্লুল হাকিম, তাঁর স্ত্রী সাইদা হাকিম ও ছেলে আশিক মাহমুদ মিতুলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার আবেদন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ বৃহস্পতিবার পুলিশের বিশেষ শাখার অতিরিক্ত পুলিশ মহাপরিদর্শক বরাবর পাঠানো চিঠির সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
দুদকের অনুসন্ধান কর্মকর্তা (সহকারী পরিচালক) মো. জিন্নাতুল ইসলাম ওই আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়, অভিযোগসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, নানা অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ করে নিজের ও পরিবারের সদস্যদের নামে শত শত কোটি টাকা জ্ঞাত-আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগটির অনুসন্ধান চলছে। অভিযোগসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা দেশ ছেড়ে বিদেশে পলায়ন করতে পারেন বলে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে। অভিযোগের সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে তাঁদের বিদেশ গমন রহিত করা একান্ত প্রয়োজন।
এর আগে রাজবাড়ী-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য জিল্লুল হাকিমের বিরুদ্ধে গত ২৯ আগস্ট অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেয় দুদক। ১৯৯৬ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ থেকে দলীয় মনোনয়ন পেয়েছিলেন জিল্লুল হাকিম। ৫০ হাজার টাকা ঋণখেলাপির কারণে তাঁর মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়ার উপক্রম হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত টাকা ধার নিয়ে ঋণ পরিশোধ করে ওই নির্বাচনে অংশ নেন এবং নির্বাচিত হন জিল্লুল হাকিম।
অভিযোগ আছে, দুই যুগের ব্যবধানে এখন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও রাজবাড়ী-২ (পাংশা-কালুখালী-বালিয়াকান্দি) আসনের সাবেক এমপি জিল্লুল হাকিম কয়েক হাজার কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন।
বিশেষ করে ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর থেকে জিল্লুল হাকিম, তাঁর ছেলে আশিক মাহমুদ মিতুল হাকিমসহ পরিবারটি দুর্নীতিতে বেপরোয়া হয়ে ওঠে বলে অভিযোগ উঠেছে। তাঁর বিরুদ্ধে ঢাকার উত্তরা, বনানী ও রাজবাড়ী শহরে বিলাসবহুল বাড়ি ও রাজবাড়ীর তিন উপজেলায় ৫০০ বিঘার বেশি জমির মালিকানা থাকার অভিযোগ রয়েছে।
অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে রাজবাড়ী-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক রেলমন্ত্রী মো. জিল্লুল হাকিম, তাঁর স্ত্রী সাইদা হাকিম ও ছেলে আশিক মাহমুদ মিতুলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার আবেদন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ বৃহস্পতিবার পুলিশের বিশেষ শাখার অতিরিক্ত পুলিশ মহাপরিদর্শক বরাবর পাঠানো চিঠির সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
দুদকের অনুসন্ধান কর্মকর্তা (সহকারী পরিচালক) মো. জিন্নাতুল ইসলাম ওই আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়, অভিযোগসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, নানা অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ করে নিজের ও পরিবারের সদস্যদের নামে শত শত কোটি টাকা জ্ঞাত-আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগটির অনুসন্ধান চলছে। অভিযোগসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা দেশ ছেড়ে বিদেশে পলায়ন করতে পারেন বলে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে। অভিযোগের সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে তাঁদের বিদেশ গমন রহিত করা একান্ত প্রয়োজন।
এর আগে রাজবাড়ী-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য জিল্লুল হাকিমের বিরুদ্ধে গত ২৯ আগস্ট অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেয় দুদক। ১৯৯৬ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ থেকে দলীয় মনোনয়ন পেয়েছিলেন জিল্লুল হাকিম। ৫০ হাজার টাকা ঋণখেলাপির কারণে তাঁর মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়ার উপক্রম হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত টাকা ধার নিয়ে ঋণ পরিশোধ করে ওই নির্বাচনে অংশ নেন এবং নির্বাচিত হন জিল্লুল হাকিম।
অভিযোগ আছে, দুই যুগের ব্যবধানে এখন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও রাজবাড়ী-২ (পাংশা-কালুখালী-বালিয়াকান্দি) আসনের সাবেক এমপি জিল্লুল হাকিম কয়েক হাজার কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন।
বিশেষ করে ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর থেকে জিল্লুল হাকিম, তাঁর ছেলে আশিক মাহমুদ মিতুল হাকিমসহ পরিবারটি দুর্নীতিতে বেপরোয়া হয়ে ওঠে বলে অভিযোগ উঠেছে। তাঁর বিরুদ্ধে ঢাকার উত্তরা, বনানী ও রাজবাড়ী শহরে বিলাসবহুল বাড়ি ও রাজবাড়ীর তিন উপজেলায় ৫০০ বিঘার বেশি জমির মালিকানা থাকার অভিযোগ রয়েছে।
এবি পার্টির নেতারা বলেছেন, রাজনীতিতে অতীতমুখিতা ও পরিবারতান্ত্রিক বন্দোবস্তের ধারণা থেকে সরে আসার সময় হয়েছে। তরুণেরা পুরোনো রাজনীতিতে ক্লান্ত এবং সত্যিকার অর্থেই একটি রূপান্তরমূলক পরিবর্তন দেখতে চায়। এবি পার্টি ধীরে ধীরে তা বাস্তবায়ন করতে বদ্ধপরিকর।
৪ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্র-জনগণের ওপর যেন আমলাতন্ত্র জেঁকে না বসে এবং স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান যেন স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে—এমন আহ্বান জানিয়েছেন শিক্ষার্থী ও শিল্পীসমাজ। আজ রোববার রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমির প্রধান ফটকের সামনে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ কর্মসূচি পালনের সময় এসব কথা বলেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেগাজীপুরে ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (ডুয়েট) ছাত্রদলের নতুন ২৮ সদস্যের আংশিক কমিটি ঘোষণার এক দিনের মাথায় ঘোষিত কমিটিকে প্রত্যাখ্যান করে সভাপতি, কয়েকজন সহসভাপতি, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক, সাংগঠনিক সম্পাদকসহ ১৫ জন একযোগে পদত্যাগ করেছেন।
৪ ঘণ্টা আগেনতুন দলের ‘সেকেন্ড রিপাবলিক’-এর ধারণা প্রসঙ্গে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘সেকেন্ড রিপাবলিক আমি বুঝি নাই। যেকোনো একটা অছিলা ধরে জাতিকে বিভক্ত করার চেষ্টা চলছে। সবাইকে এ ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে।’
৫ ঘণ্টা আগে