সিইসির সঙ্গে বৈঠক
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মনোনয়নপত্র সশরীরে জমা দেওয়া, দল নিবন্ধন নবায়ন, দল নিবন্ধনের সময় বাড়ানো, ঋণখেলাপি ও হলফনামায় ভুল তথ্য দিলে সদস্যপদ বাতিলসহ অন্তত ১০টি দাবি প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের কাছে তুলে ধরেছে নতুন দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। এ সময় অন্তর্বর্তী সরকার ও নির্বাচন কমিশনের বক্তব্যে যেন মিল থাকে, সে বিষয়টি সিইসির নজরে আনা হয়। সংশ্লিষ্টি সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে আজ রোববার সিইসির সঙ্গে এনসিপির পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধিদল ২ ঘণ্টার মতো বৈঠক করে। বৈঠকে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর নেতৃত্বে ছিলেন দলের যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায়, খালেদ সাইফুল্লাহ, মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন ও তাজনূভা জাবীন।
বৈঠক শেষে এনসিপির সার্বিক আলোচনার বিষয়বস্তু সাংবাদিকদের সামনে তুলে ধরেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
তিনি বলেন, ‘সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে আমরা অনেক কথা ইসি থেকে শুনতে পাই। যেগুলো আমাদের প্রধান উপদেষ্টা থেকে শুনিনি। রোডম্যাপের কথা শুনিনি, ইসি থেকে এসেছে। এ জন্য আমরা বলব, কোনো জায়গায় কথা বলার জন্য ইসি নিজেদের জায়গায় সতর্ক থাকবে।’
প্রধান উপদেষ্টা যে কথা বলেছেন ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন—ইসি সে বিষয়ে কাজ শুরু করতে পারে উল্লেখ করে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘কিন্তু রোডম্যাপ বা সরকার থেকে কোনো দিকনির্দেশনা আসার আগেই যখন তাঁরা নিজেদের থেকে কথা বলেন, সেজন্য আমরা সন্দেহ পোষণ করি।’
ইসি পুনর্গঠন নির্ভর করবে ঐকমত্য কমিশনের ওপর
এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক জানান, ‘সংস্কারের মাধ্যমে যেন নতুন নির্বাচন আসে, ইসি যেন সেদিকে ধাবিত হয়—জনদাবির মুখে সেটা যেন হয় তা জানিয়েছি। ১৭ এপ্রিলের চিঠিতে সংস্কারের বিষয়গুলো ফোকাস করা হয়েছে।’
এক প্রশ্নের জবাবে এনসিপি নেতা বলেন, ‘(সিইসি ও ইসি নিয়োগ) ২০২২-এর আইন রয়েছে আমরা আগে জানিয়েছিলাম, আইনটা অবৈধ। অন্যান্য দলও জানিয়েছে অবৈধ। সে আইনের অধীনেই হয়েছে বর্তমান (ইসি)। আমরা এই আইনের বিরোধিতা করি। কিন্তু এখন যাঁরা আছেন, তাঁদেরকে সংস্কারপ্রক্রিয়ার মধ্যে নিতে হবে। ঐকমত্য কমিশনের রিপোর্ট আসার পর তাঁরা থাকতে পারলে থাকবেন; না থাকতে পারলে থাকবেন না। এটা ঐকমত্য কমিশনের রিপোর্টের ওপর নির্ভর করবে।’
প্রতিবেদনের সুপারিশ বাস্তবায়ন চায় এনসিপি
নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বিষয়ে ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে জোর দিয়েছে এনসিপি। এ বিষয়ে নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ঐকমত্য কমিশনের রিপোর্ট যখন ফাইনাল হয়ে আসবে, তখন সরকার প্রতিটি সাংবিধানিক কমিশনে পাঠাবে। ওই সিদ্ধান্ত যেন বাস্তবায়ন হয়।
নির্বাচনী মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির কথা উল্লেখ করে এনসিপি নেতা বলেন, ‘অতীতে অনেক প্রার্থী ঋণখেলাপি হয়েও ছলচাতুরীর আশ্রয় নেন। তাই হলফনামা বিশ্বাসযোগ্য কি না, তা তদন্ত করে মামলার মাধ্যমে দ্রুত নিষ্পত্তি করার জন্য বলেছিলাম। তাঁরা বিষয়টিতে সম্মত হয়েছেন।’
মনোনয়নপত্র সশরীরে জমা দেওয়া, দল নিবন্ধন নবায়ন, দল নিবন্ধনের সময় বাড়ানো, ঋণখেলাপি ও হলফনামায় ভুল তথ্য দিলে সদস্যপদ বাতিলসহ অন্তত ১০টি দাবি প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের কাছে তুলে ধরেছে নতুন দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। এ সময় অন্তর্বর্তী সরকার ও নির্বাচন কমিশনের বক্তব্যে যেন মিল থাকে, সে বিষয়টি সিইসির নজরে আনা হয়। সংশ্লিষ্টি সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে আজ রোববার সিইসির সঙ্গে এনসিপির পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধিদল ২ ঘণ্টার মতো বৈঠক করে। বৈঠকে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর নেতৃত্বে ছিলেন দলের যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায়, খালেদ সাইফুল্লাহ, মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন ও তাজনূভা জাবীন।
বৈঠক শেষে এনসিপির সার্বিক আলোচনার বিষয়বস্তু সাংবাদিকদের সামনে তুলে ধরেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
তিনি বলেন, ‘সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে আমরা অনেক কথা ইসি থেকে শুনতে পাই। যেগুলো আমাদের প্রধান উপদেষ্টা থেকে শুনিনি। রোডম্যাপের কথা শুনিনি, ইসি থেকে এসেছে। এ জন্য আমরা বলব, কোনো জায়গায় কথা বলার জন্য ইসি নিজেদের জায়গায় সতর্ক থাকবে।’
প্রধান উপদেষ্টা যে কথা বলেছেন ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন—ইসি সে বিষয়ে কাজ শুরু করতে পারে উল্লেখ করে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘কিন্তু রোডম্যাপ বা সরকার থেকে কোনো দিকনির্দেশনা আসার আগেই যখন তাঁরা নিজেদের থেকে কথা বলেন, সেজন্য আমরা সন্দেহ পোষণ করি।’
ইসি পুনর্গঠন নির্ভর করবে ঐকমত্য কমিশনের ওপর
এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক জানান, ‘সংস্কারের মাধ্যমে যেন নতুন নির্বাচন আসে, ইসি যেন সেদিকে ধাবিত হয়—জনদাবির মুখে সেটা যেন হয় তা জানিয়েছি। ১৭ এপ্রিলের চিঠিতে সংস্কারের বিষয়গুলো ফোকাস করা হয়েছে।’
এক প্রশ্নের জবাবে এনসিপি নেতা বলেন, ‘(সিইসি ও ইসি নিয়োগ) ২০২২-এর আইন রয়েছে আমরা আগে জানিয়েছিলাম, আইনটা অবৈধ। অন্যান্য দলও জানিয়েছে অবৈধ। সে আইনের অধীনেই হয়েছে বর্তমান (ইসি)। আমরা এই আইনের বিরোধিতা করি। কিন্তু এখন যাঁরা আছেন, তাঁদেরকে সংস্কারপ্রক্রিয়ার মধ্যে নিতে হবে। ঐকমত্য কমিশনের রিপোর্ট আসার পর তাঁরা থাকতে পারলে থাকবেন; না থাকতে পারলে থাকবেন না। এটা ঐকমত্য কমিশনের রিপোর্টের ওপর নির্ভর করবে।’
প্রতিবেদনের সুপারিশ বাস্তবায়ন চায় এনসিপি
নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বিষয়ে ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে জোর দিয়েছে এনসিপি। এ বিষয়ে নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ঐকমত্য কমিশনের রিপোর্ট যখন ফাইনাল হয়ে আসবে, তখন সরকার প্রতিটি সাংবিধানিক কমিশনে পাঠাবে। ওই সিদ্ধান্ত যেন বাস্তবায়ন হয়।
নির্বাচনী মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির কথা উল্লেখ করে এনসিপি নেতা বলেন, ‘অতীতে অনেক প্রার্থী ঋণখেলাপি হয়েও ছলচাতুরীর আশ্রয় নেন। তাই হলফনামা বিশ্বাসযোগ্য কি না, তা তদন্ত করে মামলার মাধ্যমে দ্রুত নিষ্পত্তি করার জন্য বলেছিলাম। তাঁরা বিষয়টিতে সম্মত হয়েছেন।’
আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় কাতার এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে লন্ডনের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেন জুবাইদা। এর আগে গত ৬ মে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দীর্ঘ ১৭ বছর পর দেশে আসেন জুবাইদা রহমান।
৬ ঘণ্টা আগেএনসিপি বর্তমানে ১০০ টাকা মূল্যের সদস্য ফরম বিক্রি করছে। ইতিমধ্যে সারা দেশে ৭০ হাজার ফরম ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে, ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে আরও ৫০ হাজার ফরম বিতরণের প্রস্তুতি চলছে। এই ফরম বিক্রি থেকেই প্রায় দুই কোটি টাকার তহবিল সংগ্রহ হবে বলে আশা করছেন দলীয় নেতারা।
৭ ঘণ্টা আগেক্রাউড ফান্ডিং বা গণচাঁদা কার্যক্রমের মাধ্যমে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কার্যালয় স্থাপন ও নির্বাচনের ব্যয় সংগ্রহ করা হবে বলে জানিয়েছেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। গতকাল বুধবার বিকেলে রাজধানীর বাংলামোটরে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি। ‘আপনার অনুদান, আগামীর বাংলাদেশ’
৮ ঘণ্টা আগেবিএনপিসহ অনেক দল চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন চাইছে। অন্যদিকে, অন্তর্বর্তী সরকার আগে ডিসেম্বর থেকে আগামী বছর জুনের মধ্যে নির্বাচন আয়োজনের কথা বললেও এ অবস্থানে কিছুটা পরিবর্তন এসেছে। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসসহ সরকারের দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা এখন আর ডিসেম্বরের কথা বলছেন না।
১৮ ঘণ্টা আগে