নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
৭ জানুয়ারির নির্বাচন বর্জনের জন্য দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি ও গণতন্ত্র মঞ্চের অন্যতম নেতা মাহমুদুর রহমান মান্না। আজ শনিবার এক ভিডিও বার্তায় তিনি এই আহ্বান জানান।
ভিডিও বার্তায় মান্না বলেন, ‘এই নির্বাচন সরকারের জন্য কোনো সুখবর বয়ে আনবে না। এই নির্বাচনে সরকার কিছু অর্জন করবে না। এই নির্বাচন সরকারকে নির্বাসনে পাঠাবে। এ জন্য সবাইকে বলছি—নিশ্চিতভাবে কেউ ভোট দিতে যাবেন না। ৭ তারিখ পার হয়ে গেলে যে সরকার পার পেয়ে যাবে, এ রকম অবস্থা দেখছি না।’
জনগণকে সরকারবিরোধী আন্দোলনে যুক্ত হওয়ার আহ্বান জানিয়ে মান্না আরও বলেন, ‘আমরা আন্দোলন ছাড়ছি না, জনগণের দাবি ছাড়ছি না। আমরা হরতাল দিয়েছি। ৭ তারিখ পার হওয়ার পরেও এই কর্মসূচি থামবে না। কর্মসূচি চলতেই থাকবে। আপনারা সরকারকে ঘৃণার সঙ্গে “না” বলেন। আমাদের কর্মসূচির সঙ্গে যোগ দেন। আমরা জিতব আজ অথবা কাল।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রসঙ্গে মান্না বলেন, ‘সম্ভবত পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে ঘৃণ্য এবং নিকৃষ্টতম একটা নির্বাচনের নাটক অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে বাংলাদেশে। সবাই জানে, তথাকথিত এই নির্বাচন হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আরেকবার ক্ষমতায় থাকার ইচ্ছাপূরণের হাতিয়ার। এ জন্য এমন কোনো অপকর্ম নেই যে তিনি করেননি। এমন কোনো অপকৌশল নেই, যা তিনি গ্রহণ করেননি। যত রকম মিথ্যাচার ও প্রতারণা করা যায়, তার সবই করেছেন। বিরোধী দল বিরোধিতা করেছে, মানুষ ঘৃণায় মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। সরকার চাপ প্রয়োগ করছে। কিন্তু মানুষ এই সরকারকে সমর্থন করবে না।’
৭ জানুয়ারির নির্বাচন বর্জনের জন্য দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি ও গণতন্ত্র মঞ্চের অন্যতম নেতা মাহমুদুর রহমান মান্না। আজ শনিবার এক ভিডিও বার্তায় তিনি এই আহ্বান জানান।
ভিডিও বার্তায় মান্না বলেন, ‘এই নির্বাচন সরকারের জন্য কোনো সুখবর বয়ে আনবে না। এই নির্বাচনে সরকার কিছু অর্জন করবে না। এই নির্বাচন সরকারকে নির্বাসনে পাঠাবে। এ জন্য সবাইকে বলছি—নিশ্চিতভাবে কেউ ভোট দিতে যাবেন না। ৭ তারিখ পার হয়ে গেলে যে সরকার পার পেয়ে যাবে, এ রকম অবস্থা দেখছি না।’
জনগণকে সরকারবিরোধী আন্দোলনে যুক্ত হওয়ার আহ্বান জানিয়ে মান্না আরও বলেন, ‘আমরা আন্দোলন ছাড়ছি না, জনগণের দাবি ছাড়ছি না। আমরা হরতাল দিয়েছি। ৭ তারিখ পার হওয়ার পরেও এই কর্মসূচি থামবে না। কর্মসূচি চলতেই থাকবে। আপনারা সরকারকে ঘৃণার সঙ্গে “না” বলেন। আমাদের কর্মসূচির সঙ্গে যোগ দেন। আমরা জিতব আজ অথবা কাল।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রসঙ্গে মান্না বলেন, ‘সম্ভবত পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে ঘৃণ্য এবং নিকৃষ্টতম একটা নির্বাচনের নাটক অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে বাংলাদেশে। সবাই জানে, তথাকথিত এই নির্বাচন হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আরেকবার ক্ষমতায় থাকার ইচ্ছাপূরণের হাতিয়ার। এ জন্য এমন কোনো অপকর্ম নেই যে তিনি করেননি। এমন কোনো অপকৌশল নেই, যা তিনি গ্রহণ করেননি। যত রকম মিথ্যাচার ও প্রতারণা করা যায়, তার সবই করেছেন। বিরোধী দল বিরোধিতা করেছে, মানুষ ঘৃণায় মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। সরকার চাপ প্রয়োগ করছে। কিন্তু মানুষ এই সরকারকে সমর্থন করবে না।’
শফিকুর রহমান বলেন, ‘পরপর তিনবার মানুষ ভোট দেওয়ার সুযোগ পায়নি। এবার নতুন ভোটার যুব সমাজকে ভোটের সুযোগ করে দিতে হবে। প্রধান উপদেষ্টা আমাদের কোনো সহযোগিতা চাইলে আমরা সহযোগিতা করব। তবে দেশের সংকট দূর হওয়া খুবই জরুরি।’
৫ ঘণ্টা আগেজাতীয় নির্বাচনের জন্য ‘এপ্রিল মাস কোনোভাবেই উপযোগী নয়’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ শনিবার ঈদের দিন বেলা সাড়ে ১১টায় শেরে বাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণের পরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন তিনি।
৯ ঘণ্টা আগেবিচার, সংস্কার, জুলাই সনদ ও জুলাই ঘোষণাপত্র এবং ভোটের সমতল মাঠ তৈরি হলে রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্বাচন সম্ভব হবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শনিবার (৭ জুন) ঈদের নামাজ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ কথা বলেন তিনি।
৯ ঘণ্টা আগেএকটি বিশেষ রাজনৈতিক গোষ্ঠীর প্রভাবাধীন হয়ে অন্তর্বর্তী সরকার আগামী বছরের এপ্রিল মাসে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা দিয়েছে—এমন অভিযোগ তুলেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি। দলটি এপ্রিল পর্যন্ত সময় দিতে রাজি নয়, ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন অনুষ্ঠানের পক্ষে বরাবরের মতো অনড় অবস্থান ব্যক্ত করেছে।
১৯ ঘণ্টা আগে