নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীলে দেশে পদার্পণ করেছে। সরকার এখন দেশকে উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করে সকল ক্ষেত্রে স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে চান। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সকল ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে চাই এবং জাতির পিতা যে আদর্শ নিয়ে দেশ স্বাধীন করেছেন সেই আদর্শ নিয়ে বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে চলবে বাংলাদেশ। জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকীতে এই প্রতিজ্ঞাই করবো।
আজ শনিবার আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন মৎস্যজীবী লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এক ভিডিও বার্তায় এসব কথা বলেন দলটির সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এসে মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে কাজ করছে। আমাদের লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করবে। ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে ৯৮ সালেই দেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করি। দ্বিতীয়বার সরকারে এসে আমরা সেই লক্ষ্য পূরণ করি। খাদ্যের সঙ্গে পুষ্টিটা যাতে যোগ হয় তার ব্যবস্থা গ্রহণ করি আমরা।
সরকার প্রধান বলেন, যুবসমাজ পড়ালেখা শেষ করে চাকরির পেছনে না ছুটে, নিজেরাই যদি মৎস্য খামার করে মাছ উৎপাদন করে তাহলে তাঁরা স্বাবলম্বী হবে। কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে যুবকরা জামানত ছাড়া ঋণ নিতে পারবে। সেখান থেকে ঋণ নিয়ে নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারবে। পাশাপাশি সারা বাংলাদেশে ১০০টি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তুলছি। সেখানে আমরা সব থেকে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছি খাদ্য প্রক্রিয়াজাত শিল্প গড়ে তোলা। মাছ ও মৎস্যজাত যেকোনো কিছু প্রক্রিয়াজাত করতে পারে সেই সুযোগটাও সৃষ্টি হচ্ছে।
বাংলাদেশ নদী-নালা, খাল-বিলের দেশ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে শত শত নদী রয়েছে। আমরা খাল-বিল ও জলাধারকে সংস্কার করার কাজ করে যাচ্ছি। সেখানে যাতে আরো বেশি পরিমাণ মাছ উৎপাদন হয় তার ব্যবস্থাও নিচ্ছি। আমাদের মাছের উৎপাদন যেখানে ২৭ লাখ মেট্রিক টন ছিল এখন প্রায় ৫০ লাখ মেট্রিক টন উৎপাদন করে যাচ্ছি।
মৎস্যজীবী লীগকে আরও সুসংগঠিত করার আহ্বান জানিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, মৎস্য উৎপাদনে আমাদের যুব সমাজ যাতে মনোযোগী হয়, সেই দিকে একটু দৃষ্টি দিন । এই খাতে ব্যাপক কর্মসংস্থানের সুযোগ রয়েছে। সেই সুযোগটা কাজে লাগান। এর জন্য প্রশিক্ষণ ও ঋণের ব্যবস্থা রয়েছে।
সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, করোনাভাইরাস যাতে কারো কোন ক্ষতি করতে না পারে সেই দিকে বিশেষ দৃষ্টি দিতে হবে। নিজে সুরক্ষিত থাকতে হবে। অপরকে সুরক্ষিত রাখতে হবে।
ঢাকা: বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীলে দেশে পদার্পণ করেছে। সরকার এখন দেশকে উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করে সকল ক্ষেত্রে স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে চান। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সকল ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে চাই এবং জাতির পিতা যে আদর্শ নিয়ে দেশ স্বাধীন করেছেন সেই আদর্শ নিয়ে বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে চলবে বাংলাদেশ। জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকীতে এই প্রতিজ্ঞাই করবো।
আজ শনিবার আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন মৎস্যজীবী লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এক ভিডিও বার্তায় এসব কথা বলেন দলটির সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এসে মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে কাজ করছে। আমাদের লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করবে। ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে ৯৮ সালেই দেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করি। দ্বিতীয়বার সরকারে এসে আমরা সেই লক্ষ্য পূরণ করি। খাদ্যের সঙ্গে পুষ্টিটা যাতে যোগ হয় তার ব্যবস্থা গ্রহণ করি আমরা।
সরকার প্রধান বলেন, যুবসমাজ পড়ালেখা শেষ করে চাকরির পেছনে না ছুটে, নিজেরাই যদি মৎস্য খামার করে মাছ উৎপাদন করে তাহলে তাঁরা স্বাবলম্বী হবে। কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে যুবকরা জামানত ছাড়া ঋণ নিতে পারবে। সেখান থেকে ঋণ নিয়ে নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারবে। পাশাপাশি সারা বাংলাদেশে ১০০টি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তুলছি। সেখানে আমরা সব থেকে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছি খাদ্য প্রক্রিয়াজাত শিল্প গড়ে তোলা। মাছ ও মৎস্যজাত যেকোনো কিছু প্রক্রিয়াজাত করতে পারে সেই সুযোগটাও সৃষ্টি হচ্ছে।
বাংলাদেশ নদী-নালা, খাল-বিলের দেশ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে শত শত নদী রয়েছে। আমরা খাল-বিল ও জলাধারকে সংস্কার করার কাজ করে যাচ্ছি। সেখানে যাতে আরো বেশি পরিমাণ মাছ উৎপাদন হয় তার ব্যবস্থাও নিচ্ছি। আমাদের মাছের উৎপাদন যেখানে ২৭ লাখ মেট্রিক টন ছিল এখন প্রায় ৫০ লাখ মেট্রিক টন উৎপাদন করে যাচ্ছি।
মৎস্যজীবী লীগকে আরও সুসংগঠিত করার আহ্বান জানিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, মৎস্য উৎপাদনে আমাদের যুব সমাজ যাতে মনোযোগী হয়, সেই দিকে একটু দৃষ্টি দিন । এই খাতে ব্যাপক কর্মসংস্থানের সুযোগ রয়েছে। সেই সুযোগটা কাজে লাগান। এর জন্য প্রশিক্ষণ ও ঋণের ব্যবস্থা রয়েছে।
সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, করোনাভাইরাস যাতে কারো কোন ক্ষতি করতে না পারে সেই দিকে বিশেষ দৃষ্টি দিতে হবে। নিজে সুরক্ষিত থাকতে হবে। অপরকে সুরক্ষিত রাখতে হবে।
জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘আগামী বছরের প্রথমার্ধেই জাতীয় নির্বাচন অনিবার্য। তবে কোনো অপরিপক্ব বা প্রহসনের নির্বাচন জনগণ আর মেনে নেবে না। নির্বাচন হতে হবে স্বচ্ছ, নিরপেক্ষ ও পেশিশক্তি ও কালোটাকামুক্ত। প্রশাসনের নিরপেক্ষতা নিশ্চিত না হলে এই নির্বাচনও ব্যর্থ হবে। প্রবাসীদের ভোটাধিকার
৯ ঘণ্টা আগেগণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, আগামী ৫ আগস্ট বা এর পরবর্তী দ্রুততম সময়ের মধ্যে নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা করা হবে বলে জনগণ আশা করে। তিনি মনে করেন, নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আনতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। একই সঙ্গে নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ
৯ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা নানা দিক থেকে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক। আজ বুধবার বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় ১৩টি রাজনৈতিক দল ও জোটের নেতাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠক শেষে এ কথা বলেন তিনি।
৯ ঘণ্টা আগেবজলুর রশীদ ফিরোজ বলেন, ‘সরকার যখন খুব বিপদে পড়ে, আর সামলাতে পারছে না, টালমাটাল অবস্থা এবং মানুষ বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠছে, তখন রাজনৈতিক দলগুলোকে ডাকে। তারা দেখাতে চায় যে, এরা সবাই আমার সঙ্গে আছে। আমরা এই সরকারকে সমর্থন করেছি ঠিক, কিন্তু অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার পরিপন্থী কোনো কাজ করলে আমরা এই...
১০ ঘণ্টা আগে