নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের গত নির্বাচনে মেয়র প্রার্থী, সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার ছেলে ও বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ইশরাক হোসেনের জামিন আবেদনের ওপর শুনানি হবে আগামী ১১ মে। আজ রোববার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েশ এ তারিখ ধার্য করেন।
গত ৭ এপ্রিল মতিঝিলের একটি নাশকতার মামলায় গ্রেপ্তার করে আদালতে হাজির করার পর ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালত ওই দিন তাঁকে কারাগারে পাঠান। একই সঙ্গে ইশরাক হোসেনের পক্ষে করা জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করেন।
ইশরাক হোসেনের আইনজীবীরা আজ মহানগর দায়রা আদালত জামিনের আবেদন করলে আদালত শুনানির জন্য তারিখ ধার্য করেন। নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে ৭ এপ্রিল মতিঝিল এলাকায় লিফলেট বিতরণ করার সময় ইশরাককে গ্রেপ্তার করা হয়। জাতীয় শ্রমিক দল এই কর্মসূচির আয়োজন করেছিল। ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ তাঁকে তুলে নেয়। পরে তাঁকে ২০২০ সালে রাজধানীর মতিঝিল থানায় দায়ের করা একটি নাশকতার মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। ওই মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে আদালতের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা ছিল।
২০২০ সালের ১২ নভেম্বর ইশরাক হোসেনের নেতৃত্ব বিএনপি এবং অঙ্গ সংগঠনের নেতা কর্মীরা বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনের রাস্তায় পুলিশের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে, গাড়ি ভাঙচুর করে এবং গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার এই অভিযোগে বিশেষ ক্ষমতা আইন ও দণ্ডবিধির বিভিন্ন ধারায় মামলা দায়ের করে মতিঝিল থানা-পুলিশ।
এই মামলায় ইশরাক হোসেন ২০২০ সালের ১৮ নভেম্বর হাইকোর্টে আগাম জামিনের আবেদন করলে হাইকোর্ট ছয় সপ্তাহের আগাম জামিন দেন। একই সঙ্গে ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দেন।
হাইকোর্টের নির্দেশনা অনুযায়ী ইশরাক হোসেন ২০২১ সালের ৪ জানুয়ারি ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন চাইলে আদালত প্রথমে অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দেন এবং স্থায়ী জামিন শুনানির জন্য তারিখ ধার্য করেন। করোনার কারণে দীর্ঘদিন আদালতের কার্যক্রম বন্ধ থাকার পর ২০২১ সালের ১৮ আগস্ট চূড়ান্ত শুনানি দিন ধার্য করেন। ওইদিন চূড়ান্ত শুনানির সময় ইশরাক হোসেন আদালতে হাজির না হাওয়ায় মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েশ ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতকে ইশরাক হোসেনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির নির্দেশ দেন। ওই আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালত গত ২ জানুয়ারি ইশরাকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের গত নির্বাচনে মেয়র প্রার্থী, সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার ছেলে ও বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ইশরাক হোসেনের জামিন আবেদনের ওপর শুনানি হবে আগামী ১১ মে। আজ রোববার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েশ এ তারিখ ধার্য করেন।
গত ৭ এপ্রিল মতিঝিলের একটি নাশকতার মামলায় গ্রেপ্তার করে আদালতে হাজির করার পর ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালত ওই দিন তাঁকে কারাগারে পাঠান। একই সঙ্গে ইশরাক হোসেনের পক্ষে করা জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করেন।
ইশরাক হোসেনের আইনজীবীরা আজ মহানগর দায়রা আদালত জামিনের আবেদন করলে আদালত শুনানির জন্য তারিখ ধার্য করেন। নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে ৭ এপ্রিল মতিঝিল এলাকায় লিফলেট বিতরণ করার সময় ইশরাককে গ্রেপ্তার করা হয়। জাতীয় শ্রমিক দল এই কর্মসূচির আয়োজন করেছিল। ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ তাঁকে তুলে নেয়। পরে তাঁকে ২০২০ সালে রাজধানীর মতিঝিল থানায় দায়ের করা একটি নাশকতার মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। ওই মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে আদালতের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা ছিল।
২০২০ সালের ১২ নভেম্বর ইশরাক হোসেনের নেতৃত্ব বিএনপি এবং অঙ্গ সংগঠনের নেতা কর্মীরা বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনের রাস্তায় পুলিশের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে, গাড়ি ভাঙচুর করে এবং গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার এই অভিযোগে বিশেষ ক্ষমতা আইন ও দণ্ডবিধির বিভিন্ন ধারায় মামলা দায়ের করে মতিঝিল থানা-পুলিশ।
এই মামলায় ইশরাক হোসেন ২০২০ সালের ১৮ নভেম্বর হাইকোর্টে আগাম জামিনের আবেদন করলে হাইকোর্ট ছয় সপ্তাহের আগাম জামিন দেন। একই সঙ্গে ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দেন।
হাইকোর্টের নির্দেশনা অনুযায়ী ইশরাক হোসেন ২০২১ সালের ৪ জানুয়ারি ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন চাইলে আদালত প্রথমে অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দেন এবং স্থায়ী জামিন শুনানির জন্য তারিখ ধার্য করেন। করোনার কারণে দীর্ঘদিন আদালতের কার্যক্রম বন্ধ থাকার পর ২০২১ সালের ১৮ আগস্ট চূড়ান্ত শুনানি দিন ধার্য করেন। ওইদিন চূড়ান্ত শুনানির সময় ইশরাক হোসেন আদালতে হাজির না হাওয়ায় মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েশ ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতকে ইশরাক হোসেনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির নির্দেশ দেন। ওই আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালত গত ২ জানুয়ারি ইশরাকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
১৮ ঘণ্টা আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
২০ ঘণ্টা আগেনির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র চলছে মন্তব্য করে দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেছেন, ‘এখনো গণতন্ত্র নাগালের বাইরে। আমরা চাই বিশ্বাস করতে যে নির্বাচন হবে, তবে ভোট গণনার আগে পর্যন্ত তা নিয়ে শঙ্কা থেকে যায়।’
১ দিন আগেচিকিৎসার জন্য লন্ডন গেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে হয়রত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে আছেন স্ত্রী বিলকিস আখতার হোসেন ও ছোট ছেলে খন্দকার মারুফ হোসেন।
১ দিন আগে